Announcement

Collapse
No announcement yet.

ওয়াজ-তাবলীগ বন্ধ করা উচিত, আযানে শব্দ দূষণ হচ্ছে : ইত্তেফাক সম্পাদক

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ওয়াজ-তাবলীগ বন্ধ করা উচিত, আযানে শব্দ দূষণ হচ্ছে : ইত্তেফাক সম্পাদক

    গতকাল শনিবার সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক। সেখানে উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্রের সম্পাদকরা যোগ দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।

    সভায় উপস্থিত ছিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রী ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমীমা হোসেন।

    সেখানে নিজের বক্তব্যের সময় তাসমীমা হোসেন বলেন, “ফার্মগেটে একটি পার্ক দখল করে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ব্যক্তিগত সম্পদ হিসেবে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর সাথে কয়েকজন মন্ত্রীরও সমর্থন রয়েছে। এভাবে শহরের মধ্যে যেকোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল, তাবলিগ বন্ধ করা উচিত। মসজিদ থেকে মাইকে উচ্চ শব্দে আজান দিয়ে শব্দ দূষণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যাদের আজান শোনা দরকার তারা প্রয়োজনে মসজিদের সাথে ইলেট্রনিক মাধ্যমে নিজেদের কানে লাগিয়ে শুনতে পারে।”

    আজ রোববারের সব জাতীয় পত্রিকায় তাসমীমার এই ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে একমাত্র দৈনিক নয়া দিগন্ত তাদের প্রতিবেদনে তাসমীমার এই বক্তব্য উদ্ধৃত করেছে।

  • #2
    ইত্তেফাকের গুজামিল দিয়ে বিবৃতি

    ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে গত ২৩ জানুয়ারি হোটেল সোনারগাঁওয়ে সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মেয়র আনিসুল হক। এই মতবিনিময় সভায় ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তাসমিমা হোসেন শব্দদূষণ প্রসঙ্গে কিছু কথা বলেন, যা খণ্ডিত ও বিকৃতভাবে কোনো কোনো সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তাসমিমা হোসেন এ প্রসঙ্গে গতকাল রবিবার এক বিবৃতিতে বলেন, শব্দদূষণের ক্ষতিকর দিক এখন সচেতন নাগরিক মাত্রই জানেন। বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুদের জন্য এর ক্ষতির দিক সবিশেষ উল্লেখ করার মতো। শিক্ষার্থীদের জন্য শব্দদূষণ বিশেষ সমস্যার সৃষ্টি করে। পবিত্র কোরআন শরিফেও মহান আল্লাহ্তায়ালা বলেছেন কাউকে সীমা লঙ্ঘন না করতে। মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর শব্দদূষণের সেই সীমাও নিশ্চয়ই লঙ্ঘন করা উচিত নয়। মূলত এসব বিষয়কে সাধারণভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে তাসমিমা হোসেন যা বলেছেন তাতে কিছু ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। তিনি মূলত বলতে চেয়েছেন শব্দদূষণ না ঘটিয়েও যে কোনো ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও আচারবিধি পালন করা সম্ভব। শব্দ একটি শক্তি। মহান আল্লাহ্তায়ালা কোনো কিছু অপচয় পছন্দ করেন না। তিনি নিশ্চয়ই শব্দশক্তির অপচয়ও পছন্দ করেন না। মূলত এই ধর্মীয় বোধ থেকেই তাসমিমা হোসেন সর্বক্ষেত্রে পরিমিতি বোধের পরিচয় দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা বলে থাকেন। ওই মতবিনিময় সভায় এই ধর্মীয় বোধটি তাত্ক্ষণিকভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে কিছু অসঙ্গতি ও অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে। এতে কোথাও কোনো ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়ে থাকলে তিনি দুঃখিত।

    Comment


    • #3
      লা'নাতুল্লাহি আলাল কাজিবিন
      ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

      Comment


      • #4
        এরা মুরতাদ! এদের রক্ত হালাল!

        Comment


        • #5
          ওর দিন মনে হয় শেষ হয়ে আসছে

          Comment


          • #6
            হে আনসার আল-ইসলামের প্রাণ প্রিয় শার্দূলেরা তোমরা কোথায় ?( ইন্নাদ্দীনা ইউনাদীকুম )
            এই কুলাঙ্গার মনে হয় এখন ও ভালো ভাবে বীর নওজয়ানদের তরবারির ধাঁর উপলব্দি করতে পারেনি । খোদার কসম আমরা এমন সব যুবক যারা দ্বীনের সম্মান রক্ষার্থে ১ বার নয় ১ হাজার বার ও শহীদ হতে প্রস্তুত ।
            Last edited by dadullah; 05-17-2016, 08:43 AM.

            Comment

            Working...
            X