Announcement

Collapse
No announcement yet.

অনেক বিষয়ই আছে যা আমাদের বোধগম্য হয় না ।। আবু বাসীর তারতুসী

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • অনেক বিষয়ই আছে যা আমাদের বোধগম্য হয় না ।। আবু বাসীর তারতুসী

    অনেক বিষয়ই আছে যা আমাদের বোধগম্য হয় না

    আবু বাসীর তারতুসী

    অনেক বিষয়ই আছে যা আমাদের বোধগম্য হয় না … অনেকেই আছে যারা তা বুঝেই না। এই সমস্ত বিষয়ে তার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে নেগেটিভ অথবা পজিটিভ ফায়সালা হয়। এবং ইহা যাতে গিয়ে শেষ হয়। যদি ভাল হয় তবে ভাল অন্যথায় খারাপ … আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ-


    [ وَعَسَى أَن تَكْرَهُواْ شَيْئاً وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ وَعَسَى أَن تُحِبُّواْ شَيْئاً وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ ]البقرة:216.

    তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর।





  • #2
    জাযাকাল্লাহু খাইরান

    ভাই আমি পোস্ট করতে চাই, কিভাবে করব?

    Comment


    • #3
      “দুর্বল চিত্তের কিছু লোক"

      নবীজির (সা.) সাথে আইশার বিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা। সত্যি বলতে, নবীজির সাথে আইশার বিয়ে হওয়ার মধ্য দিয়ে আল্লাহ তাআলা মুসলিমদের ওপর অনেক বিশাল নিআমত দান করেছেন। যারা আইশার অল্প বয়সে বিয়ে নিয়ে সংশয় পোষণ করে, তারা মূলত বুঝতেই পারে না যে, এই বিয়ে না হলে মুসলিম উম্মাহর ওপর কী দুর্যোগ আপতিত হতো! আইশা (রা.) ছিলেন একজন আলিমা, প্রচণ্ড মেধাশক্তির অধিকারী, অত্যন্ত বুদ্ধিমতী ও অনুসন্ধানী প্রকৃতির। আইশা নিজের কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘নবীজির সব সাহাবা তাঁর কথা শোনামাত্র পালন করতো, আর আমি তাকে সেসব নিয়ে প্রশ্ন করতাম।’
      আইশার বয়স খুব কম ছিল এবং রাসূলুল্লাহর (সা.) সাথেও তাঁর সম্পর্ক ছিল বন্ধুসুলভ, তাই তিনি নবীজিকে প্রশ্ন করতে পারতেন। কিন্তু অন্য সাহাবীরা নবীজির প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান থেকে এভাবে প্রশ্ন করতে পারতেন না। এমন একজন ব্যক্তির প্রয়োজন অবশ্যই ছিল, যে নবীজির (সা.) কাছে তাঁর বক্তব্যগুলো নিয়ে জানতে চাইতে পারে। তাই আইশার স্ত্রী হওয়াটা জরুরি ছিল।
      নবীজির এক সাহাবী, আমর বিন আস বলেন, ‘আমি নবীজির সাথে বছরের পর বছর একসাথে থেকেছি। কিন্তু তোমরা যদি আমাকে জিজ্ঞেস করো, রাসূলুল্লাহ (সা.) দেখতে কেমন ছিলেন; আমি বলতে পারবো না। কারণ তাঁর প্রতি প্রচণ্ড ভালোবাসা, সম্মান ও শ্রদ্ধার কারণে আমি কখনো তাঁর চোখের দিকে সরাসরি তাকাইনি।’ যেখানে নবীজির সাহাবীরা তাঁর দিকে তাকানোর পর্যন্ত সাহস পেতেন না, সেখানে আইশা (রা.) নবীজিকে প্রশ্ন করেছেন। শুধু তাই নয়, অনেক সময় নবীজির সাথে বিতর্কেও লিপ্ত হয়েছেন। ফলে আইশা (রা.) অনেক বেশি শিখতে পেরেছিলেন। তিনি ইসলামের বড়ো মাপের আলিমদের একজন। সবচেয়ে বেশি হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে তাঁর অবস্থান চতুর্থ। ইসলামের যেকোনো ফিক্বহের গ্রন্থে আইশার উল্লেখ পাওয়া যাবে। সুতরাং নবীজির (সা.) আইশাকে বিয়ে করা সত্যিকার অর্থেই মুসলিম উম্মাহর জন্য অনেক বড় নিআমত।
      আইশা ব্যতীত রাসূলুল্লাহ (সা.) আর কোনো কুমারী নারীকে বিয়ে করেননি। আর আ’ইশাই ছিলেন নবীজির (সা.) একমাত্র কমবয়সী স্ত্রী। তিনি ছাড়া নবীজির (সা.) বাকি সব স্ত্রী হয় বিধবা ছিলেন কিংবা তালাক্বপ্রাপ্তা, বয়সেও সবাই পূর্ণবয়স্ক ছিলেন। তাই আ’ইশার (সা.) সাথে নবীজির (সা.) বিবাহ ছিল একটি ব্যতিক্রমী বিয়ে।
      (সীরাহ, প্রথম খণ্ড, নবীজির বৈবাহিক জীবন নিয়ে সমালোচনার জবাব, পৃষ্ঠা ৬৫)

      Comment


      • #4
        ভাই আমি পোস্ট করতে চাই, কিভাবে করব?
        ভাই আপনি লগিন করে যে বিষয়ে পোস্ট করবেন সেই বিষয়ে ক্লিক করবেন।



        একটা অপশন পাবেন



        এটাতে চাপ দিলেই আপনি পোস্ট করার সব কিছু পেয়ে যাবেন। ইংশাআল্লাহ।

        Comment

        Working...
        X