Announcement

Collapse
No announcement yet.

সেকুলার শিক্ষাব্যাবস্থায় পড়ে উম্মাহর খেদমত?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সেকুলার শিক্ষাব্যাবস্থায় পড়ে উম্মাহর খেদমত?

    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
    বর্তমানে জিহাদে অংশগ্রহণ করার উপায়গুলো সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জানতে চাচ্ছিলাম। সেকুলার শিক্ষাব্যাবস্থায় পড়ালেখা করে কি আদৌ উম্মাহর কোন প্রকার খেদমত করা যায়? একজন ছাত্রকে যখন সে কোন সেক্টরে পড়বে (যেমন মেডিকেল না ইঞ্জিনিয়ারিং না আর্টস না কমার্স ইত্যাদি) তা নির্ধারণ করতে হয়, তখন কোন সেক্টর চুয করলে ও কিভাবে বর্তমান পরিস্থিতে সে জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারবে ও উম্মাহর কল্যাণে অবদান রাখতে পারবে? আর জিহাদের ময়দানে বর্তমানে কোন সেক্টরে ম্যানপাওয়ার বেশি জরুরি? নাকি এই সেকুলার শিক্ষাব্যাবস্থা ছেড়ে ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়াটাই বেশি প্রেফারেবল?(যদিও পরিবারের চাপ ও অন্যান্য পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিচার করলে অনেক কঠিন)। এ বিষয়ে ইমারাহ ও কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ থেকে কোন দিক নির্দেশনা আছে? একটু বিস্তারিত বললে খুবই উপকৃত হতাম।
    জাযাকুমুল্লাহু খায়রান।

  • #2
    অলাইকুমুস-সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ
    ভাই, ইমারাহ বা কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে কোনো দিক-নির্দেশনা আছে কি না আমার জানা নাই।
    বাকি আমি নিজের চিন্তার আলোকে কিছু বলতে পারি আল্লাহ'তাআলাই অধিক অবগত।
    সেক্যুলার শিক্ষাব্যবস্থায় অর্জিত জ্ঞান আপনি জিহাদের ময়দানে কাজে লাগাতে পারেন, এখানে অনেক সেক্টর আছে যাতে বিভিন্ন ধরনের লোকবল প্রয়োজন। আপনি ডাক্তার হলে চিকিৎসার মাধ্যমে, রসায়ন ও পদার্থবিদ হলে বোমা ও অস্ত্রবিশারদ হিসেবে কাজ করতে পারেন। এই হিসেবে আমার নজরে কমার্স ও আর্টস এর তুলনায় সাইন্স অগ্রগামী। আর বাংলাদেশের ইসলামিক ও সাধারন ইউনিভার্সিটির মধ্যে বিশেষ কোনো পার্থক্য নাই, সাইন্সের বিষয়গুলোর জন্য সাধারন ইউনির্ভাসিটিগুলা ভালো।
    Last edited by সালেহ; 06-03-2020, 11:26 AM. Reason: বানান
    আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন, যারা তার পথে সারিবদ্ধভাবে লড়াই করে, যেন তারা সীসাগালানো প্রাচীর।

    Comment


    • #3
      একটি হাদিসে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘আবেদের অপেক্ষা আলেমের মর্যাদা তেমন যেমন তোমাদের সর্বাপেক্ষা ছোট ব্যক্তির তুলনায় আমার মর্যাদা!’ তিরমিজি। আরেক হাদিসে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আলেমের জন্য সৃষ্টিজগতের সব কিছুই মাগফিরাত বা ক্ষমাপ্রার্থনা করে। এমনকি সমুদ্রের মাছ পর্যন্ত।’ জামে আস সগির ও কানজুল উম্মাল।
      একজন আলেমের সবচেয়ে বড় মর্যাদা হলো, সে নবীর ওয়ারিশ। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আলেমরা নবীদের উত্তরাধিকারী, আর নবীরা দিরহাম বা দিনার অর্থাৎ বৈষয়িক কোনো সম্পদের উত্তরাধিকার রেখে যাননি। তাঁরা উত্তরাধিকার হিসেবে রেখে গেছেন ইলম তথা জ্ঞান। অতএব যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করেছে, আলেম হয়েছে, সে অনেক অনেক বেশি মুনাফা লাভ করেছে।’ আবু দাউদ।

      Comment

      Working...
      X