Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ০২রা জিলক্বদ, ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে জুন, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ০২রা জিলক্বদ, ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে জুন, ২০২০ঈসায়ী।

    বিএসএফের গুলিতে প্রাণ গেল এক প্রতিবন্ধী যুবকের



    ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে ভারতীয় সীমান্ত সন্ত্রাসী বিএসএফের গুলিতে আব্দুল জলিল (৩২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত আব্দুল জলিল উপজেলার গোবরাকোড়া ইউনিয়নের আব্দুল মালেকের ছেলে।

    হালুয়াঘাট থানার ওসি আরী মাহমুদ বলেন, “নিহত আব্দুল জলিল মানসিক প্রতিবন্ধী। কখন এ ঘটনা ঘটেছে সঠিক জানি না। আমি খবরটি শুনেছি মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে।”

    বিএসএফের এ ঔদ্ধত্য নতুন কিছু নয়। ক’দিন পরপরই তারা তাদের রক্তপিপাসা মেটায় বাংলাদেশিদের বুকে গুলিয়ে চালিয়ে। তাদের কাছে এটা যেমন স্বাভাবিক, আমাদের কাছেও তা মেনে নেওয়া স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। হাতে গোনা কয়েকজন এর মৌখিক প্রতিবাদ করলেও এর নেই কোনো প্রায়গিক রূপ। থাকার কথাও নয়। কেননা বর্তমান এ তাগুত সরকার তো ভারতের আজ্ঞাবহ দাস সদৃশ। তাই দাসের ওপর কারণে-অকারণে মনিব এ জাতীয় নির্যাতন স্বাভাবিক হিসেবেই মেনে নিতে হবে।

    ভারতবান্ধব নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশের জনগণের উপর পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের নির্যাতনকে উস্কে দিচ্ছে। সরকারের নিরবতায় ভারত যুগ যুগ ধরে পাখির মতো বাঙালি মুসলমানদের হত্যা করে যাচ্ছে। সরকার বা জনগণের পক্ষ থেকে কোনো শক্ত প্রতিক্রিয়াও দেখা যায় না।

    এতকিছু দেখার পরেও যদি আমরা কিছুই না দেখি, এতকিছু জানার পরেও যদি আমরা কিছুই না জানি, তবে সত্যিই আমাদের জন্য ভয়ানক কিছু দিন অপেক্ষা করছে। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39070/
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-25-2020, 09:10 AM.
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    গোঁজামিলের বিদ্যুৎ বিলে জনগণের দুর্ভোগ



    করোনা দুর্যোগে দেশে বিল নিয়ে বিড়ম্বনা ও বিভ্রান্তিতে পড়েছেন বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। অনেকের অভিযোগ- তাদের বিল অন্য সময়ের চেয়ে বেশি এসেছে। অনেকে বলছেন- ভুতুড়ে বা অস্বাভাবিক বিলের কথা। অনেকে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসের বিল ব্যাংকে জমা দিতে চাইলেও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ‘মে মাসের বিল একসঙ্গে দেওয়ার পরামর্শ’ দিয়ে গ্রাহককে ফিরিয়ে দিয়েছে। গ্রাহকদের অভিযোগ- মে মাসের বিলের সঙ্গে নোটিশ এসেছে বিল না দিলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।

    একই সঙ্গে গ্রাহকরা বলছেন, বিদ্যুৎ বিলে টাকার যে হিসাব থাকে, সেখানে মোট বিলে টাকার গরমিল রয়েছে। গ্রাহকরা জানতে চাইলেও সঠিক উত্তর দিতে পারছেন না বিদ্যুৎসংশ্লিষ্ট লোকজন। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, কোনো গ্রাহকের কাছ থেকে ব্যবহারের অতিরিক্ত বিল নেওয়া হবে না। বিল নিয়ে কেউ আপত্তি জানালে জোনাল অফিসের মাধ্যমে মিটার রিডিং যাচাই করে তা সমন্বয় করে দেওয়া হবে। তবে বাস্তবতা হচ্ছে- মানুষ বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিপাকে।

    করোনা পরিস্থিতিতে সংক্রমণ এড়াতে লাইন ধরে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধকে নিরুৎসাহিত করে বিদ্যুৎ বিভাগ ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসের বিলে বিলম্ব মাসুল মওকুফ করলেও ৩০ জুনের মধ্যে বকেয়াসহ সব বিল পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে। অন্যথায় জরিমানা, সংযোগ বিচ্ছিন্নসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে আশঙ্কায় বিপাকে পড়েছেন গ্রাহক।

    অভিযোগ রয়েছে, বিগত মাসে বিল পরিশোধ করেছেন এমন গ্রাহক পরবর্তী মাসের বিলে পুনরায় বকেয়া বিল সংযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। অনেকের অভিযোগ গত দুই মাস তাদের মিটার বন্ধ ছিলো, ভাড়াটে বাসা ছেড়ে চলে গেছে; অথচ সেখানে মিটার খোলার পর ইউনিট দেখাচ্ছে। অনেকের আগের মাসের তুলনায় বহুগুণ বেশি বিল এসেছে।

    ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) আওতাধীন কাফরুল এলাকার গ্রাহক নাজমা বেগম। তার নামের মিটার ব্যবহারকারী ভাড়াটিয়া ইয়াসিন আহমেদ জানান, মে মাসে তার ৪ হাজার ৫৩৮ টাকা বিদ্যুৎ বিল এসেছে। অথচ এপ্রিল মাসে এসেছে ৭৬৭ টাকা ও মার্চে ৫৯৫ টাকা। বিগত কয়েক মাসের বিল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ফেব্রুয়ারি মাসে তার বিল এসেছে ৪১১; জানুয়ারিতে ৩৩৫; গত বছর ডিসেম্বরে ৫৩৭; নভেম্বরে ৯২৭ এবং অক্টোবরে এক হাজার ৪৯৩ টাকা। এ বছর মে মাসে তার যে বিলটি এসেছে, সেখানে কোনো বকেয়া বিল সংযুক্ত হয়নি। কারণ তিনি এপ্রিল ও মার্চের বিল অনলাইনে পরিশোধ করেছেন। মে মাসের বিলে এপ্রিল বিল পরিশোধিত দেখানো হয়েছে। ইয়াসিন আহমেদের প্রশ্ন- মে মাসে হঠাৎ করে তার এত বেশি বিল কীভাবে হলো?

    মাতুয়াইল নিবাসী ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) গ্রাহক কামাল হোসেনেরও অভিযোগ অন্য সময়ের চেয়ে তার বিল বেশি এসেছে। নারায়ণগঞ্জের কুতুবপুরের আদিবাসী সুমন ভূঁইয়া তার বিল ২৪৭৪ টাকা আসছে। বিলের কাগজে যেভাবে হিসাব লেখা আছে, তাতে তার হিসাব মিলছে না। তিনি বলেন, আমি বিদ্যুৎকর্মী ও মিটার রিডারের কাছে জানতে চাইলে তারা বোঝাতে পারেননি। ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির মেরাদিয়া এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, তিনি মার্চ ও এপ্রিল মাসের বিল পরিশোধ করে দিয়েছেন। তার পরও তার বিল আসছে প্রায় ১২ হাজার টাকা। পরে তিনি অফিসে তার বিল ছয় হাজার ২৬৩ টাকা করে দেয় হাতে কেটে। কিন্তু বাকি টাকা কীসের ভিত্তিতে করেছে জানতে চাইলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। গোদনাইলের এনায়েত নগরের বাসিন্দা সোহেল জানান, তার সব সময় বিল আসে ৬-৭ হাজার টাকা। তাকে গত মাসের বিল করে দেওয়া হয়েছে ৩৩ হাজার টাকা। নয়া পল্টনের এক গ্রাহকের অভিযোগ তিনি মার্চ, এপ্রিলের বিল ব্যাংকে দিতে পারেননি। তাকে বলা হয়েছে মে মাসের বিলসহ একসঙ্গে পরিশোধ করতে।

    মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার বাসিন্দা শেখ মোশারফ হোসেন জানান, এপ্রিলে তার বিল অনেক বেশি এসেছে। প্রিন্ট করা বিলে কাটাকাটি করে হাতে টাকার অঙ্ক লেখা হয়েছে। তিনি বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পল্লী বিদ্যুতের অফিসে যোগাযোগ করলেও তার কথা কেউ শোনেননি, তার বিল যাচাই করেও দেখেননি। তাকে বলা হয়েছে বিল দেখা লাগবে না। বিল ঠিকই আছে। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) অধীনে অনেক সমিতির গ্রাহকেরই করোনাকালীন বিদ্যুৎ বিল নিয়ে নানা অভিযোগ রয়েছে। বেশি বিল, ভুতুড়ে বিল বা অস্বাভাবিক বিলের অভিযোগ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ওজোপাডিকো) এবং নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) গ্রাহকদেরও রয়েছে। আমাদের সময়

    বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, করোনার বিস্তার রোধে অনেক গ্রাহকের আঙিনায় সরেজমিন গিয়ে মিটার রিডিং নিয়ে বিদ্যুৎ বিল তৈরি করা হয়নি। দেশের বিভিন্ন এলাকায় লকডাউন ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার বাধ্যবাধকতার ফলে গ্রাহক ও বিদ্যুৎকর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট এলাকার বিদ্যুৎ গ্রাহকদের আগের মাসের অথবা পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের বিলের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রাক্কলিত বিল দেওয়া হয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39081/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ইন্নাহিল্লাহ....।
      হে আল্লাহ আপনি বাংলাদেশের মুসলমানদেরকে এই করোনা মহামারি থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
      হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের নির্যাতিত মাজলুম উম্মাহর পাশে দাঁড়ানোর তাওফিক দান করুন,আমীন।
      হে আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীন কায়েমের জন্য কবুল করুন,আমীন।
      হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের সকল মুজাহিদ ভাইদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখুন,আমীন।
      হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের সকল মুজাহিদ আমির উমারাদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখুন,আমীন।
      হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে শহিদ হিসাবে কবুল করুন,আমীন।
      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

      Comment


      • #4
        সীমিত পরিসরে হজ্বের ঘোষণা দিলো সৌদি আরব



        করোনা মহামারির কারণে এবার ‘খুবই সীমিত’ আকারে হজ আয়োজন করার কথা ঘোষণা করেছে সৌদি আরব।

        সোমবার সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়।

        দেশটি জানিয়েছে, হজে বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা অংশ নিতে পারবেন। তবে তারাই শুধু যারা ইতিমধ্যে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন।

        মন্ত্রণালয়টি জানিয়েছে, ‘করোনাভাইরাস মহামারি অব্যাহত থাকায় এবং ঝুঁকিপূর্ণ জায়গাগুলোতে ও বড় সমাবেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকির কারণে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।’ নয়া দিগন্ত

        ‘ইতিমধ্যে সৌদি আরবে অবস্থানকারী বিভিন্ন জাতীয়তার সীমিত সংখ্যক মুসলিম হজ পালন করতে পারবেন।’

        গত বছর প্রায় ২৫ লাখ লোক হজ পালন করেছিল। এর মধ্যে প্রায় ১৮ লাখ পুণ্যার্থী বিভিন্ন দেশ থেকে এতে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু করোনা মহামারিতে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু ও আক্রান্তের কারণে বিশ্বের মুসলমানরা এবার সৌদি আরবে আসতে পারছেন না।

        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39084/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          এবার কোটালীপাড়া পৌর মেয়র করোনায় আক্রান্ত



          গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার পৌর মেয়র ও সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতা হাজি মো. কামাল হোসেন শেখ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি তার নিজ বাস ভবনে আইসোলেশনে আছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রসূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

          গত কয়েকদিন ধরে পৌর মেয়র জ্বর অনুভাব করলে গত রবিবার তার নমুনা পরীক্ষার জন্য দেওয়া হয়। গত সোমবার রাতে তার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত বৈদ্য মেয়রের করোনা রিপোর্ট পজিটিভের কথা নিশ্চিত করে বলেন, মেয়র মহোদয় বর্তমানে তার নিজ বাসভবনে আইসোলেশনে আছেন। কালের কন্ঠ


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39087/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            উপেক্ষিত গ্রামীণ সড়ক: বৃষ্টিতে বেহাল দশা



            বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত হয়ে বেহাল হয়েছে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার লক্ষিন্দর ইউনিয়নের লক্ষিন্দর-বাঘাড়া বাজার-সাগরদীঘি গ্রামীণ কাঁচা সড়কটি। দুর্ভোগে পড়েছে প্রায় ৭/৮টি গ্রামের সাধারণ মানুষ। জনদুর্ভোগ কমাতে গুরত্বপূর্ণ রাস্তাটি দ্রুত পাকাকরণের দাবি এলাকাবাসীর।

            জানা যায়, উপজেলার লক্ষিন্দর-বাঘাড়া বাজার-সাগরদীঘি রাস্তার দৈর্ঘ্য ৬ কিলোমিটার। সাগরদিঘী বাজার থেকে বেইলা গ্রাম পর্যন্ত এক কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণ হয়েছে। বাকি সম্পূর্ণ রাস্তাই কাঁচা। রাস্তাটি দিয়ে প্রতিদিন বাঘাড়া, মনতলা ও কাইকারচালাসহ আশেপাশের ৭/৮টি গ্রামের শতশত মানুষ যাতায়াত করে। শনিবার ও মঙ্গলবার সাগরদিঘী হাটের দিন মানুষের চলাচল আরো বেড়ে যায়।

            জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাসংলগ্ন মনতলা ও বাঘাড়া গ্রামে রয়েছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। রাস্তাসংলগ্ন গ্রামের শিক্ষার্থীরা এ রাস্তার কাদামাটি মাড়িয়ে সাগরদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়, সাগরদিঘী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও সাগরদিঘী কলেজের লেখাপড়া করে।

            লক্ষিন্দর ইউনিয়ন সভাপতি আব্দুল আজিজ বলেন, বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় এ অঞ্চলের জনগণের এই রাস্তা হয়েই উপজেলা সদর ও জেলা সদরে যাতায়াত করতে হয়। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে ভ্যানরিকশা, অটোরিকশা, টেম্পো, মিনি ট্রাকসহ সকল ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তাটি পাকাকরণ জরুরি।

            বাঘাড়া এলাকার রঞ্জিত জানান, রাস্তার বেহালের কারণে এলাকার উৎপাদিত সবজি সময়মতো বাজারে নিতে পারছে না। ফলে কৃষকরা উৎপাদিত ফসলের সঠিক মূল্য পাচ্ছে না। অনেক কৃষকের ফসল জমিতেই নষ্ট হচ্ছে। কালের কন্ঠ


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39090/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              এমপি হওয়ার পরই দুর্জয়ের আয় বেড়েছে ৮ গুণ



              বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় নাঈমুর রহমান দুর্জয় সংসদ সদস্য (এমপি) হওয়ার পর পরিচালক বনে যান একটি পাওয়ার প্লান্টের। আর এমপি হওয়ার পর তার আয়ও বেড়ে যায় আট গুণ।

              ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন ও ২০১৮ সালের সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনে (ইসি) দুর্জয়ের দাখিল করা হলফনামা বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

              দুর্জয় নামে তিনি পরিচিত হলেও তার নির্বাচনী নাম এএম নাঈমুর রহমান।

              পিতা মরহুম এএম সায়েদুর রহমান, মাতা নীনা রহমান।

              তার গ্রামের নাম খাগ্রাটা, ডাকঘর বৈকুণ্ঠপুর, উপজেলা ঘিওর ও জেলা মানিকগঞ্জ। শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি।

              জাতীয় সংসদের ১৬৮ মানিকগঞ্জ-১ আসন থেকে দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি দু’বারই জয়লাভ করেন।

              আর প্রথমবার এমপি হওয়ার পরপরই তার বাড়তে থাকে আয় ও সম্পদ।

              দুর্জয় তার পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন, ব্যবসা। দু’টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার। হলফনামায় তিনি নিজেকে চেজ ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চেজ পাওয়ার লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

              যদিও ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে পূর্বে তিনি যে হলফনামা দাখিল করেন, সেখানে তার পেশার বিবরণীতে পাওয়ার প্লান্টের পরিচালক পদটি ছিল না। সে সময় তিনি দু’টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত বলে উল্লেখ করেছিলেন। যার একটিতে তিনি নিজেকে চেজ ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং অন্যটিতে ফুওয়াং ফুড অ্যান্ড বেভারেজের পরিচালক হিসেবে দাবি করেছিলেন।

              অর্থাৎ প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যেই তিনি বনে যান পাওয়ার প্লান্টের পরিচালক।

              একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সময় তিনি বছরে আয় দেখিয়েছেন ৪৩ লাখ ৭৫ হাজার ২শ টাকা। এক্ষেত্রে কৃষিখাত থেকে বছরে ৫২ হাজার ৮শ টাকা, পারিতোষিক ও ভাতাদি থেকে আয় ২৩ লাখ ৪২ হাজার ৪শ টাকা এবং মৎস্য চাষ থেকে আয় দেখিয়েছেন ১৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

              এই হলফনামা দেওয়ার পাঁচ বছর পূর্বে দশম সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি বছরে আয় দেখিয়েছিলেন ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা। যেখানে কৃষিখাতে ১ লাখ টাকা এবং ব্যবসা থেকে ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা আয় ছিল তার।

              অর্থাৎ প্রথমবার এমপি হওয়ার পর পাঁচ বছরের মধ্যে তার বাৎসরিক আয় বাড়ে ৭ দশমিক ৬৮ গুণ।

              দশম সংসদ নির্বাচনের সময় তার কাছে ছিল ৬ লাখ টাকা ও স্ত্রীর কাছে ছিল ১ লাখ টাকা। এর মধ্যে তার হাতে নগদ ছিল ১ লাখ টাকা ও ব্যাংকে ৫ লাখ টাকা।

              পাঁচ বছর পর একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় ব্যাংকে কোনো অর্থ থাকার তথ্য উল্লেখ না করলেও হাতে নগদ ৩৫ লাখ টাকা ছিল বলে উল্লেখ করেন হলফনামায়। অর্থাৎ জমা অর্থের পরিমাণ তার পাঁচ বছরে বাড়ে ৫ দশমিক ৮৩ গুণ।

              দশম সংসদ নির্বাচনের সময় তার ৪০ লাখ ও ২০ লাখ টাকা করে মোট ৬০ লাখ টাকা মূল্যের দু’টি গাড়ি ছিল। আর একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় তিনটি গাড়ির মালিকানা দেখান তিনি। এগুলোর মধ্যে একটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের টয়োটা গাড়ি, ৩৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের একটি সেলুন কার ও ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ল্যান্ড ক্রুজার।

              এছাড়া এ সময় তিনি ব্যবসায়িক মূলধন হিসেবে ৩৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৭ টাকা ও ৫০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী থাকার কথা উল্লেখ করেন, যেখানে দশম সংসদ নির্বাচনের সময় নিজের নামে ১৫ হাজার টাকার ও স্ত্রীর নামে ৩৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ছিল। এছাড়া অন্যান্য অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে ১ লাখ টাকার সম্পদ ও স্ত্রীর নামে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের সম্পদের উল্লেখ করেন।

              দশম সংসদ নির্বাচনের সময় তার স্ত্রীর নামে ৫০ ভরি স্বর্ণালংকার থাকলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় হলফনামাফায় অলংকার নিয়ে কোনো তথ্য উল্লেখ করেননি দুর্জয়।

              স্থাবর সম্পদের হিসেবে দশম সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি নিজ নামে ৫০ লাখ টাকা মূল্যের কৃষি জমি, ২০ লাখ টাকা মূল্যের অকৃষি জমি, ১০ লাখ টাকা মূল্যের একটি দালানের মালিকানার কথা উল্লেখ করেন। আর স্ত্রীর নামের দেখান ৩ কাঠা অকৃষি জমি।

              আর একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় স্থাবর সম্পদ হিসেবে তিনি হলফনামায় নিজ নামে ১২ বিঘা কৃষি জমি, ১৫ শতাংশ অকৃষি জমি ও ১টি একতলা দালান থাকার কথা উল্লেখ করেন।

              দশম সংসদ নির্বাচনের পূর্বে তার ব্যাংক ঋণ বা দায়-দেনা না থাকলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি ঋণ থাকার উল্লেখ করেন। সে সময় তার আইএফআইসি ব্যাংকে ২১ লাখ ৮২ হাজার ৭১১ টাকার ব্যক্তিগত ঋণ ছিল। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39108/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                দাপট দেখিয়ে ঘুষ নেন এসআই!



                বাগেরহাটের ফকিরহাট মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মিজান এক অসহায় নারীর কাছ থেকে হুমকি দিয়ে ঘুষ নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এই পুলিশ কর্মকর্তা নিজ জন্মস্থান গোপালগঞ্জ জেলায় হওয়ার দাপট দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ঘুষ নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

                খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত সোমবার ফকিরহাট উপজেলার আট্রাকী গ্রামের এক নারী ফকিরহাট মডেল থানায় তার স্বামী বাবুল শেখের বিরুদ্ধে যৌতুকের দাবিতে মারধরের মামলা করেন। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মিজান বাদীর বাড়িতে তদন্তে যান। সেখানে গিয়ে তিনি ওই নারীর সঙ্গে অসদাচরণ করেন এবং ঘুষ দাবি করেন। আর তাকে ঘুষ না দিলে তিনি বাদীর বিপক্ষে প্রতিবেদন তৈরি করবেন বলেও হুমকি দেন। আমাদের সময়

                এসআই মিজান ঘুষ চাইলে নিজের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা জানিয়ে ওই নারী বলেন, তার ঘুষ দেওয়ার মতো সামর্থ একেবারেই নেই। স্বামী যৌতুকের জন্য মারধর করে তাকে বাবার বাড়িতে তাড়িয়ে দিয়েছেন। সেখানে তিনি দরিদ্র মা-বাবার কাছে তিন বেলা খাবারও পাচ্ছেন না, ঘুষ কোথায় থেকে দেবেন।

                এ কথা শুনে এসআই মিজান আরও ক্ষিপ্ত হলে একপযার্য়ে পাশের বাড়ি থেকে এক হাজার টাকা ধার করে এনে তাকে দিতে বাধ্য হন ভুক্তভোগী নারী।

                এ ছাড়া এসআই মিজান বেশিরভাগ জায়গায় তদন্তে গিয়েই নিজের বাড়ি গোপালগঞ্জে বলে দাপট দেখিয়ে ঘুষ গ্রহণ করেন বলেও নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে অভিযোগ করেছেন। এই বিষয়ে জানতে এসআই মো. মিজানুর রহমানকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ধরেননি।

                ফকিরহাট মডেল থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাইদ মো. খায়রুল আনাম বলেন, “ভুক্তভোগী নারীকে থানায় তলব করার পর এসআই মিজান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করায় মহিলার টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।”


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39111/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  দিন দুপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

                  দিকে উপজেলার ইশিবপুর ইউনিয়নের শাখারপাড় নতুন রাস্তার পাশে ধানের জমি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

                  নিহত ইকবাল উপজেলার বদরপাশা ইউনিয়নের উমারখালী গ্রামের সুন্দর মোল্যার ছেলে। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। আমাদের সময়

                  স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকাল ৪টার দিকে ইকবাল তার মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। গতকাল সকালে পথচারীরা উপজেলার ইশিবপুর ইউনিয়নের শাখারপাড় নতুন রাস্তার পাশে ধানের জমিতে ইকবালের মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে ইকবালের মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠায় এবং রাস্তার পাশ থেকে তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটিও উদ্ধার করে।

                  রাজৈর থানার ওসি খোন্দকার শওকত জাহান জানান, নিহত ইকবালের শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। পুলিশ সুপার মাহাবুব হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/24/39115/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment

                  Working...
                  X