Announcement

Collapse
No announcement yet.

তানজীমে যুক্ত হওয়ার পর নিজের অজান্তেই আমরা অলস হয়ে যাচ্ছি না তো?!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তানজীমে যুক্ত হওয়ার পর নিজের অজান্তেই আমরা অলস হয়ে যাচ্ছি না তো?!

    আমাদের অনেক ভাইয়ের উপর রব্বে কারীমের অপার অনুগ্রহ যে, জিহাদের ফরীযা আদায় করার উদ্দেশ্যে আমাদেরকে এক হকপন্থী জিহাদী তানজীমের সাথে যুক্ত করেছেন। বর্তমান ফিতনার যামানায় সত্যিই এটি আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে বিশেষ এক নিয়ামত। বর্তমান হালত তো এমন যে, কেউ কেউ লম্বা একটা সময় নিজেকে দ্বীনী পরিবেশে ইলম চর্চায় জুড়িয়ে রাখার পরও জিহাদ নিজে করবে তো দূরে থাক, এমন সব সংশয় ও বিদ'আতের জন্ম দিচ্ছে যার ফলে অনেক আল্লাহর বান্দা জিহাদ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অনেক দ্বীনের কর্ণধার দাবীদারদের হাতে জিহাদী আন্দোলনের বলী হচ্ছে। অপরদিকে এমনও দেখা যাচ্ছে, কোন ব্যক্তির ইলমী অঙ্গনে তেমন কোন পদচারণা নেই, তথাপি তিনি আল্লাহর জন্য এমন কাজ করে দেখাচ্ছেন যা অন্তরকে নাড়িয়ে দেয়, চেতনাকে শাণিত করে ও মনে ঈর্ষার উদ্রেক করে। ফয়সাল ও নাঈম ভাইদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্মান রক্ষার্থে শাতিমে রাসূলদের উচিত পাওনা মিটিয়ে দেওয়া এরই এক জলন্ত প্রমাণ। কই! তারা তো কোন বড় ইলমী পদমর্যাদাধারী ছিলেন না! তারা তো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস –
    لا يؤمن أحدكم حتى أكون أحب إليه من والده وولده والناس أجمعين. (متفق عليه)
    তোমাদের মধ্যে কেউ (প্রকৃত) মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার পিতা, তার সন্তান-সন্ততি এবং অন্যান্য সকল মানুষ হতে প্রিয়তম হই। ( বুখারী, মুসলিম)

    এটা নিয়ে উচ্চতর তাফাক্কুহ হাসিলের জন্য হাদীসের বিভিন্ন শরাহ-শুরূহাত নিয়ে গবেষণাও করেননি! কিন্তু তাঁরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য এমন কিছু করে দেখালেন যা আমাদের মধ্যে অনেক ইলমী পদমর্যাদাধারীরাও করতে পারিনি। আল্লাহ তা'আলা তাঁদের উত্তম প্রতিদান দান করুন। তাঁদের মুক্তিকে তরান্বিত করুন। সুতরাং এমন ফিতনার যুগে জিহাদের ফরীযা আদায়ের লক্ষ্যে হক তানজীমের সাথে যুক্ত হতে পারা সত্যিই আমাদের জন্য এক মহা সৌভাগ্যের বিষয়।

    আমরা যদি একটি বিষয় খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাব, এস-ব কিছুর মূল বিষয় হল আল্লাহর সাথে সততা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে সৎ হয়, হতে পারে দুনিয়াতে তার ইলমী পদমর্যাদা, আভিজাত্য ইত্যাদি তেমন কোন কিছু নেই। কিন্তু আল্লাহকে পাওয়ার পথে অন্যদের তুলনায় সে অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন,
    وَمَن يُسۡلِمۡ وَجۡهَهُۥٓ إِلَى ٱللَّهِ وَهُوَ مُحۡسِنٞ فَقَدِ ٱسۡتَمۡسَكَ بِٱلۡعُرۡوَةِ ٱلۡوُثۡقَىٰۗ وَإِلَى ٱللَّهِ عَٰقِبَةُ ٱلۡأُمُورِ
    আর যে ব্যক্তিই নিজেকে আল্লাহর কাছে সমর্পণ করে, এমতাবস্থায় যে সে সৎকর্ম পরায়ণ সে তো মজবুত হাতলকে দৃঢ়ভাবে ধরলো। আর যাবতীয় কাজের পরিণাম আল্লাহর কাছেই। (সূরা লুকমান, আয়াত ২২)


    জিহাদী কাজ সুবিন্যস্ত ও সুপরিকল্পিতভাবে আঞ্জাম দিতে গিয়ে বর্তমানে যদিও আমাদের সবার এই ভাইদের মত সারিয়্যা পরিচালনা করার দায়িত্ব নেই, তথাপি আমাদের বর্তমানে যে দায়িত্ব আছে তা কি পূর্ণ নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও কুরবানীর সাথে আদায় করছি?! নিজেদের দায়িত্বে নিজেদেরকে আল্লাহর কাছে সৎ দেখাতে পারছি?! ফয়সাল ও নাঈম ভাইয়েরা দ্বীনের তরে নিজেদের জীবন সঁপে দিয়েছেন। আমরাও কি আমাদের দায়িত্বে নিজেদের জান, মাল, সময় ও মেধাকে পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে সঁপে দিচ্ছি?! আল্লাহ তা'আলা আমাদের ভরপুর তাওফীক দান করুন। তাঁর সাথে পূর্ণাঙ্গ ও প্রকৃত সৎ বানিয়ে দিন।

    সর্বযুগেই আল্লাহ তা'আলা প্রদত্ত একটি সুন্নাহ ও দুনিয়ার বাস্তবতা হল, খুব অল্প সংখ্যক মানুষেই এই বিষয়টা উপলব্ধি করে আল্লাহর জন্য নিজেকে সঁপে দিতে পারে। একারণেই আল্লাহ তা'আলা বলেন,
    وَقَلِيلٞ مِّنۡ عِبَادِيَ ٱلشَّكُورُ
    আর আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পই কৃতজ্ঞ। (সূরা সাবা, আয়াত ১৩)
    بَلۡ أَكۡثَرُهُمۡ لَا يَعۡلَمُونَ
    বরং তাদের অধিকাংশই জানে না। (সূরা নাহল, আয়াত ৭৫)


    প্রিয় ভাইয়েরা, আসুন আমারাও আল্লাহ তা'আলার এই অল্প কৃতজ্ঞ ও মুখলিস বান্দাদের মাঝে শামিল হই। আল্লাহ সাথে প্রকৃত সৎ বান্দা হওয়ার সুযোগ এখনও আমাদের থেকে হাতছাড়া হয়নি। আল্লাহ তো তাঁর দ্বীনকে সারা দুনিয়াতে বিজয়ী করবেনই। আর এক্ষেত্রে আল্লাহ তা'আলার সুন্নাহ হল, এক দল দায়িত্ব পালনে ত্রুটি করলে অন্য দল দ্বারা কাজ নিয়ে নিবেন। আল্লাহ তা'আলা বলেন,
    إِلَّا تَنفِرُواْ يُعَذِّبۡكُمۡ عَذَابًا أَلِيمٗا وَيَسۡتَبۡدِلۡ قَوۡمًا غَيۡرَكُمۡ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيۡـٔٗاۗ وَٱللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ قَدِيرٌ
    যদি তোমরা জিহাদে বের না হও, তবে তিনি তোমাদেরকে যন্ত্রণাদয়ক শাস্তি দিবেন ও অন্য জাতিকে তোমাদের পরিবর্তে নিয়ে আসবেন এবং তোমরা তাঁর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা তাওবা, আয়াত ৩৯)


    তাই ভাইয়েরা আমার, আসুন-
    ১. আমরা নিজেদের আমলকে সংশোধন করে নিই, যা ছাড়া এই পথে সফল হওয়া অসম্ভব এবং যা একটি পরীক্ষিত সত্য।
    ২. নিজেদের জান, মাল, সময় ও মেধাকে পূর্ণ নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও কুরবানীর সাথে কাজে লাগিয়ে নিজেরা যোগ্য হয়ে গড়ে উঠি ও নিজেদের দায়িত্ব আঞ্জাম দেই।
    ৩. নিজেদেরকে তুচ্ছজ্ঞান করি, বিনয়ী ও নম্র হই, গোনাহসমূহের জন্য আল্লাহর কাছে তাওবা করি ও সফলতার জন্য বেশি বেশি আল্লাহ তা'আলা কাছে দু'আ করি।


    رَبَّنَا ٱغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوبَنَا وَإِسۡرَافَنَا فِيٓ أَمۡرِنَا وَثَبِّتۡ أَقۡدَامَنَا وَٱنصُرۡنَا عَلَى ٱلۡقَوۡمِ ٱلۡكَٰفِرِينَ
    হে আমাদের রব, আমাদের পাপসমূহ এবং আমাদের কাজের সীমালংঘন আপনি ক্ষমা করে দিন, আমাদের পা সুদৃঢ় রাখুন এবং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।


    আমীন। ইয়া রব্বাল 'আলামীন।
    Last edited by মুহিব্বুল্লাহ; 07-03-2020, 10:45 PM.
    فَلۡيُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ ٱلَّذِينَ يَشۡرُونَ ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا بِٱلۡأٓخِرَةِۚ وَمَن يُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ فَيُقۡتَلۡ أَوۡ يَغۡلِبۡ فَسَوۡفَ نُؤۡتِيهِ أَجۡرًا عَظِيمٗا

    কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জিহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে জিহাদ করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব।(সূরা নিসা, আয়াত ৭৪)

  • #2
    মাশাআল্লাহ,,জাযাকাল্লাহ,,,।
    অনেক উপকারী পোষ্ট করেছেন।
    আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফিক দিন,আমীন।
    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

    Comment


    • #3
      নতুন সাথীদের কাজের সুবিধার্তে কিছু আইডিয়া।
      দাওয়াতের ক্ষেত্রে একজন জিহাদের দিকে আহবানকারী ভাই সব মাদউকেই জিহাদের দাওয়াত দিতে পারবে না। দাওয়াতের সঠিক পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে হবে সবাইকেই।
      না হয় অনেক সময় উল্টো ফল আসে। কাউকে আমলের দাওয়াত দিয়েই ক্ষান্ত হতে হয়। কাউকে আবার মুজাহিদ হিসেবে গড়ার ফুরসত পাওয়া যায়। আল্লাহ আমাদের সুন্দরভাবে কাজ করার তাওফিক দান করুন আমীন।
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        মাশা আল্লাহ, খুব সুন্দর ও উপকারী পোস্ট করেছেন।
        আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সবাইকে সবগুলো কথার উপর আমল করার তাওফীক দান করুন ও অলসতা পরিহার করে সর্বোচ্চ সবকিছু ত্যাগ দিয়ে নিজেদের দায়িত্বগুলো আঞ্জাম দেওয়ার তাওফীক দান করুন এবং আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
        আসলে ধারাবাহিক এমন পোস্টের প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের ইসলাহের জন্য খুব মুফিদ হবে, ইনশা আল্লাহ।
        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

        Comment


        • #5
          Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
          আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সবাইকে সবগুলো কথার উপর আমল করার তাওফীক দান করুন ও অলসতা পরিহার করে সর্বোচ্চ সবকিছু ত্যাগ দিয়ে নিজেদের দায়িত্বগুলো আঞ্জাম দেওয়ার তাওফীক দান করুন এবং আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
          আমীন। ইয়া রব্বাল 'আলামীন।
          فَلۡيُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ ٱلَّذِينَ يَشۡرُونَ ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا بِٱلۡأٓخِرَةِۚ وَمَن يُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ فَيُقۡتَلۡ أَوۡ يَغۡلِبۡ فَسَوۡفَ نُؤۡتِيهِ أَجۡرًا عَظِيمٗا

          কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জিহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে জিহাদ করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব।(সূরা নিসা, আয়াত ৭৪)

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ, সুন্দর পোস্ট।
            আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে এই নেয়ামতের যথাযথ কদর করার তাওফিক দিন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              জাযাকাল্লাহ

              আস সালামু আলাইকুম । ভাই আপনার পোস্ট সময় উপযোগী। কিন্তু ভাই, আমি নিজেই বাপের অধীনে থাকি। তাই চাইলেও অনেক কিছু করতে পারিনা ভাই। নিজের ইনকাম না থাকায়, স্বাধীন হতে পারছি না ভাই।

              Comment


              • #8
                খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। আল্লাহ আপনি আমাদের আমল করার তাওফিক দান করুন, আমীন।
                ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                Comment


                • #9
                  Originally posted by khalid bin ayubi View Post
                  আস সালামু আলাইকুম । ভাই আপনার পোস্ট সময় উপযোগী। কিন্তু ভাই, আমি নিজেই বাপের অধীনে থাকি। তাই চাইলেও অনেক কিছু করতে পারিনা ভাই। নিজের ইনকাম না থাকায়, স্বাধীন হতে পারছি না ভাই।
                  ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ

                  আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবার জন্য জিহাদের কাজকে সহজ করে দিন। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা ব্যয় করার তাওফীক দান করুন। আল্লাহ তা'আলা আমাদের মাঝে প্রকৃত সততা ও আন্তরিক চেষ্টা দেখতে পেলে ইনশাআল্লাহ আমাদের জন্য জিহাদের কাজকে সহজ করে দিবেন। তিনিই তো আমাদেরকে বলেছেন-

                  وَٱلَّذِينَ جَٰهَدُواْ فِينَا لَنَهۡدِيَنَّهُمۡ سُبُلَنَاۚ وَإِنَّ ٱللَّهَ لَمَعَ ٱلۡمُحۡسِنِينَ
                  আর যারা আমার পথে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়, আমি তাদেরকে অবশ্যই আমাকে পাওয়ার পথ সমূহের সন্ধান দিব । আর নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের সঙ্গে আছেন । ( সূরা আনকাবূত, আয়াত ৬৯)
                  فَلۡيُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ ٱلَّذِينَ يَشۡرُونَ ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا بِٱلۡأٓخِرَةِۚ وَمَن يُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ فَيُقۡتَلۡ أَوۡ يَغۡلِبۡ فَسَوۡفَ نُؤۡتِيهِ أَجۡرًا عَظِيمٗا

                  কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জিহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে জিহাদ করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব।(সূরা নিসা, আয়াত ৭৪)

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ্ আপনাকে এর বারাকাহ দান করুন, আমীন।

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ খুউব উপকারী পোষ্ট ।

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ আপনি আমাদের অটল রাখুন আমীন।

                        Comment


                        • #13
                          ভাইজান, আসসালামু,, সুপ্রিয় ভাইয়েরা। আমাদের ভাইয়েরা যেনো অলস না হয় তার জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
                          তানজিমে যুক্ত হওয়ার পর অলস হয়ে যাওয়ার কিছু কারণ এমন হতে পারে।
                          ১/মানহাজ সঠিকভাবে বুঝে না আসে।
                          ২/ ত্বাগুতের ভয়।
                          ৩/ একজন সাথী সঠিকভাবে স্তরগুলো শেষ না করা।
                          ৪/ জিহাদ বিরোধী চক্রের চক্রান্তে পড়ে যাওয়া।( এই চক্রান্তে বেশি আক্রান্ত হয় ছত্ররা)
                          ৫/ পারিবারিক চাপের কারণে।
                          ৬/ আর্থিক সংকট এটিও কখনো কারণ হিসেবে আসে।
                          ৭/ দায়িত্বশীলদের কম যোগাযোগ।
                          ৮/ যাকে দাওয়া দেওয়া হবে, তার আগ্রহ কম হওয়া।
                          ৯/ বৈশ্বিক জিহাদ বুঝতে না পাড়া।
                          ১০/ অসুস্থতা।
                          এখানে কিছু কারণ আছে যেগুলো দূর করা খুবই সহজ, তবে একজন সাহায্যকারী তো লাগবেই। তাই দায়িত্বশীল ভাইয়েরা এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। আর কষ্ট না পাওয়া উচিত কিছু লোক ছিটকে যাওয়া এটিই স্বাভাবিক।
                          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                          Comment

                          Working...
                          X