Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই জিলক্বদ, ১৪৪১ হিজরী # ০২রা জুলাই, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই জিলক্বদ, ১৪৪১ হিজরী # ০২রা জুলাই, ২০২০ঈসায়ী।

    উইঘুর মুসলিম নারীদের ইলেক্ট্রিক শক দিয়ে জোরপূর্বক গর্ভপাত করছে চীন



    জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের নামে চীনের উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়কে জোরপূর্বক জন্ম নিয়ন্ত্রণে বাধ্য করছে চীন সরকার। বার্তা সংস্থা এপির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এসব তথ্য। জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদেরকে গর্ভপাত ও ভ্রুণ হত্যার মতো জঘন্য কাজে বাধ্য করা হচ্ছে। বেশি সন্তান থাকায় আটকও করা হচ্ছে। সরকারি তথ্য, রাষ্ট্রীয় নথি বিশ্লেষণ আর বন্দী শিবির থেকে ছাড়া পাওয়া প্রায় অর্ধশতাধিক উইঘুরের স্বাক্ষাতকারের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করে এপি।

    উইঘুর মুসলিমসহ সংখ্যালঘু জনসংখ্যা কমানোর লক্ষ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যাপকভাকে জোরদার করেছে চীনের কমিউনিস্ট সরকার। সরকারি তথ্য, খবরে বলা হয়, দুইয়ের অধিক সন্তান থাকলেই দিতে হচ্ছে মোটা অংকের অর্থ। করতে হয় কারাভোগ।

    জাতিসংঘের হিসেবে, সংশোধনের নামে ১০ লাখের মতো উইঘুর মুসলিমকে বন্দী শিবিরে আটকে রেখেছে চীন। তবে, এবার সি চিনপিং সরকারের বিরুদ্ধে এই জনগোষ্ঠিকে কৌশলগতভাবে নির্মূলের অভিযোগ উঠেছে। বার্তা সংস্থা এপির অনুসন্ধানী প্রতিবেদন বলছে, উইঘুর মুসলিম নারীদের জোর করে জন্মরোধক ওষুধ সেবন, গর্ভপাত ও বন্ধ্যাকরণ কার্যক্রম চালাচ্ছে দেশটির সরকার।

    গুলনার অমিরজাখ বলেন, ‘তারা হুটহাট বাড়িঘরে তল্লাশী চালাতে আসে। আমার তিন সন্তান থাকায় প্রায় তিন হাজার ডলার জরিমানা দিতে বলে। টাকা না থাকায় আমার স্বামীকে বন্দীশালায় নিয়ে যায়। আমাকেও আটকের হুমকী দেয়।’

    উইঘুর মুসলিমদের অভিযোগ, প্রশাসনের ভয়ে তারা এতোটাই ততস্থ হয়ে থাকেন যে, সন্তান নিতেই ভয় পান অনেকে। গেল বছর সারা দেশে জন্মহার চার দশমিক দুই শতাংশ কমলেও; শিনজিয়াং প্রদেশেই কমেছে, ২৪ শতাংশ। আর উইঘুর অধ্যুষিত হোতান আর কাশগার প্রদেশে ৩ বছরে কমেছে, ৬০ শতাংশ।

    জুমরেত দাউত বলেন, ‘বেশি সন্তান থাকায় আমাকে বন্দীশালায় নিয়ে যাওয়া হয়। জোর করে আমার স্টেরিলাইজেশন অপারেশন করা হয়। যেন চাইলেও সন্তানের মা হতে না পারি। তারা আমাদের শেষ করে দিতে চায়। জানে মেরে ফেলতে পারছে না তাই কৌশলে, ধাপে ধাপে নিঃশেষ করে দিচ্ছে।’

    বিশ্লেষকরা বলছেন, কঠিন পরিকল্পনা আর কৌশল খাটিয়ে উইঘুর মুসলীমদের নিয়ন্ত্রণ করছে চিনপিং সরকার। একে ডেমোগ্রাফিক জেনোসাইডও বলছেন অনেকে।

    আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক আদ্রিয়ান জেন বলেন, ‘খুব কৌশল খাটিয়ে উইঘুর মুসলীমদের দমন করা হচ্ছে। জন্মহার কম থাকলে তাদের নিয়ন্ত্রনে রাখা সহজ হবে, সেইসাথে বহির্বিশ্বের চোখও ফাকি দেয়া যাবে তাই এই পথে হাঁটছে চীন সরকার। জাতিসংঘের কনভেনশন অনুযায়ী এটি পরিস্কারভাবে গণহত্যার সামিল।’

    সূত্র : চ্যানেল ২৪।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39447/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কাশ্মীরে মালাউন সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত দাদুর উপর বসে কাঁদছে শিশু, ভিডিও ভাইরাল



    কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের লক্ষ্য করে ভারতীয় মালাউন সেনাদের ছোঁড়া গুলিতে নিহত হয়েছেন এক বৃদ্ধ বেসামরিক লোক। মৃত দাদুর রক্তমাখা দেহের উপর বসে অসহায়ভাবে কাঁদছে তিন বছরের শিশু। গত বুধবার সকাল থেকে এই ছবি-ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    অসহায় শিশুটির ছবি দেখে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নাগরিকরা। চোখের সামনে গুলি চলার ঘটনা দেখে ভয়ে আঁতকে ওঠে ছোট্ট শিশুটি।

    সকালে গাড়ি করে দাদুর সঙ্গে শ্রীনগর থেকে হান্ডওয়ারা যাচ্ছিলো বাচ্চাটি। এসময় ভারতীয় সেনারা কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীদের ধাওয়া করছিলো। এসময় গুলির ঝাঁকের মধ্যে পড়ে যায় গাড়িটি। তাতেই ঝাঁঝরা হয়ে যায় ওই বাচ্চাটির দাদুর দেহ।

    https://twitter.com/ANI/status/12782...F02%2F39453%2F

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39453/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      জামিন মঞ্জুরের পরেও ভারতের বন্দী শিবিরে আটকে রাখা হয়েছে তাবলীগের বহু বিদেশি মুসলিমকে



      দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলীগ জামাতের সমাবেশে যোগ দিতে আসা ১২৯ জন বিদেশী মুসলিমকে চেন্নাইয়ের একটি বন্দী শিবিরে আটকে রাখা হয়েছে। জামিন পাওয়া সত্ত্বেও আটক তাবলীগ সদস্যদের ছাড়া হয় নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

      ভারতে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিদেশী তবলীগ সদস্য আটক আছেন, কিন্তু চেন্নাইয়ের মতো বন্দী শিবিরে তাদের রাখা হয়নি কোথাও।

      চেন্নাইয়ের পুল্লাল কারাগারের ভেতরেই একটি ভবনকে বন্দী শিবির নাম দেওয়া হয়েছে। যেখানে ৯টি দেশের ১২৯ জন তাবলীগ জামাতের সদস্য আটক আছেন।

      গত মার্চের শুরুর দিকে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন জায়গা থেকে এই ১২৯ বিদেশি তাবলীগ জামাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করা। এদের মধ্যে ১২ জন নারীও আছেন।

      গ্রেফতারের পর তাদেরকে চেন্নাইয়ের দুটি কারাগারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে পুল্লাল জেলখানার চত্বরেই একটি ভবনকে ডিটেনশান সেন্টার বা বন্দী শিবির বানিয়ে সেখানে রাখা হয় তাদেরকে।

      ‘তামিলনাডুর বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হলেও তাদের সবাইকে চেন্নাইয়ের পুল্লাল জেলের শিশু-কিশোর বন্দীদের থাকার জন্য একটি ভবনে রাখা হয়।

      মাঝে একবার সবাইকে সইদাপেট জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন আবার পুল্লাল জেলে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

      আইন অনুযায়ী বিদেশি নাগরিকদের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ৫টি বন্দীশালাতেই আটক রাখা যায়। যে কোনও জেলে তাদের রাখার নিয়ম নেই। এখন আবার তাদের চেন্নাই জেলের সেই শিশু-কিশোর বন্দীদের ভবনে ফিরিয়ে আনা হয়েছে, কিন্তু জেলের ভেতরে হলেও বিশেষ আদেশ বলে সেটিকে বন্দী শিবির বা ডিটেনশান ক্যাম্প নাম দেওয়া হয়েছে। সেখানেও আইন ভাঙ্গা হয়েছে’ – বলছিলেন আইনজীবি মি. জাওয়াহিরউল্লাহ।

      ৮ নারীসহ ৯৮ তাবলীগ সদস্যকে জামিন দিয়েছে বিভিন্ন আদালত। জামিন পাওয়ার পরেও তাদের বন্দী শিবির থেকে ছাড়া হয়নি।

      আর বাকি ৩১ জন তাবলীগ সদস্যকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দিয়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টের মাদুরাই বেঞ্চ। কিন্তু তাদেরকেও পুলাল জেলের আরেকটি ভবনে রাখা হয়েছে, যেটিকে বিশেষ নাম দিয়ে বন্দী শিবির বানানো হয়েছে।

      এম এইচ জাওয়াহিরউল্লাহ বলছিলেন, ‘একটি ভবনে বড়জোর ৩০ কি ৪০ জন থাকতে পারে। কিন্তু সেখানে ৯৮ জনকে রাখা হয়েছে। আইন অনুযায়ী নারীদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা করার কথা, সেটা মানা হয় নি।’

      ‘পানীয় জলের সমস্যা আছে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশের ঐ শিবিরে। জেলের অন্য বন্দীদের যে খাবার দেওয়া হয়, সেই একই খাবার তাবলীগ সদস্যদেরও দেওয়া হয়।’

      ‘বাকি যে ৩১ জন, তাদেরকে এই ভবনটিতে আর রাখা হয় নি – সেটা সম্ভব হত না। তাই অন্য একটি ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রতিটা ব্যাপারেই তামিলনাডু সরকার আইন ভঙ্গ করেছে।’

      বিদেশি তাবলীগ জামাতের সদস্যদের বিষয়টি এখন সুপ্রীম কোর্টে পৌঁছেছে।

      শীর্ষ আদালত প্রশ্ন তুলেছে ওই বিদেশি নাগরিকদের যদি কালো তালিকাভুক্ত করে ভিসা বাতিল করে দেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তাদের কেন এখনও ভারতে রেখে দেওয়া হয়েছে? কেন তাদের নিজেদের দেশে ফেরত পাঠানো হয় নি।
      বিবিসি বাংলা।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39442/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দোকান খোলা রাখায় বাবা-ছেলেকে যৌন নির্যাতন করে হত্যা করলো ভারতীয় পুলিশ



        ভারতের তামিলনাডুতে একজন প্রৌঢ় দোকানদার ও তার ছেলেকে পুলিশ হেফাজতে অকথ্য যৌন নির্যাতন করে পিটিয়ে মারার ঘটনায় সারা দেশ জুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে।

        ৬২ বছর বয়সী পি জেয়রাজ ও তার ছেলে জে বেনিক্সের একমাত্র অপরাধ ছিল তারা করোনাভাইরাস লকডাউনে নির্ধারিত সময়ের পরেও নিজেদের মোবাইল ফোনের দোকান খুলে রেখেছিলেন।

        তামিলনাডুর তুতিকোরিন শহরের কাছে সাথানকুলামের বাজারে একটি ছোটখাটো মোবাইল ফোনের দোকান চালাতেন পি জেয়রাজ।

        লকডাউনের সময় পুলিশের বাড়াবাড়ি নিয়ে তার কোনও মন্তব্য স্থানীয় এক অটোচালক পুলিশের কানে পৌঁছে দিয়েছিলো – পরদিন ১৯ জুন সন্ধ্যায় পুলিশ এসে তাকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে যায়।

        অভিযোগ করা হয়, তিনি সন্ধ্যাবেলা নির্ধারিত সময়ের পরও নাকি দোকান খুলে রেখেছিলেন।

        যেভাবে চালানো হয় অত্যাচার ও মারধর:

        বাবাকে আটক করার খবর পেয়ে তার ছেলে জে বেনিক্স (৩২) থানায় ছুটে গেলে দেখতে পান, সেখানে তাকে প্রচন্ড মারধর করা হচ্ছে।

        তিনি বাধা দিতে গেলে তাকেও পুলিশ লকআপে ঢুকিয়ে নেয় – এবং পরবর্তী কয়েক ঘন্টা ধরে দুজনের ওপর চলে পাশবিক অত্যাচার ও নির্যাতন। ঠিক চারদিন পর জেয়রাজ ও বেনিক্সের লাশ পায় তার পরিবার।

        জেরাজের মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, “ওরা যেভাবে বাবা ও ভাইকে মেরেছে তা বর্ণনা করা যায় না। ১৯ তারিখ সারা রাত থানার বাইরে দাঁড়িয়ে আমরা ওদের আর্তনাদ শুনেছি।”

        “২০ তারিখ সকালে পুলিশ যখন ওদের হাসপাতালে নিয়ে যায়, বাবার ভেস্তি (লুঙ্গি) আর ভাইয়ের প্যান্ট তখন রক্তে ভেসে যাচ্ছে। পুলিশ আমাদের বলে, গাঢ় রঙের লুঙ্গি দিতে।”

        “সে দিনই জেল হেফাজতে নিয়ে তাদের ওপর আবার অত্যাচার শুরু হয়।”

        পি জেয়রাজের শ্যালক জোসেফ পরে জানিয়েছেন, পুলিশ যখন ২০ তারিখ তাদের আদালতে নিয়ে যায় তখন ম্যাজিস্ট্রেট দোতলা থেকেই হাত নেড়ে তাদের জেল হেফাজত মঞ্জুর করেছিলেন – পুলিশ ভেতরে পর্যন্ত ঢোকেনি।

        পরের প্রায় ৭২ ঘন্টা পরিবার আর তাদের কোনও খোঁজ পায়নি। ২৩ জুন জেয়রাজ ও বেনিক্সের লাশ পাওয়ার পর দেখা যায়, তাদের দুজনেরই যৌনাঙ্গ থেকে প্রবল রক্তক্ষরণ ও সারা শরীরে ব্যাপক মারধরের চিহ্ন স্পষ্ট।

        অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের শাস্তির দাবি
        পুলিশের হেফাজতে এই নির্মম হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে রাজ্যে প্রতিবাদ শুরু হয় প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই, যার রেশ এখন দিল্লি-সহ সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ছে।

        তামিলনাডুতে বিরোধী দল ডিএমকের সিনিয়র এমপি কানিমোরি বলেন, “এটা আসলে একটা খুন – পুলিশের হাতে ঠান্ডা মাথায় খুন। সেভাবেই এর তদন্ত করতে হবে। এই চরম অত্যাচারের জন্য অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের সাসপেন্ড করাই যথেষ্ঠ নয়, তাদের প্রত্যেককে গ্রেপ্তারও করতে হবে।”

        “ঠিক সময়ে দোকান বন্ধ করা হয়নি, এই অপরাধে কারও বিরুদ্ধে বড়জোর এফআইআর হতে পারে – কিন্তু কীভাবে পুলিশ তাদের তুলে নিয়ে গিয়ে সারা রাত লক-আপে নির্যাতন করে?”, প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

        পুলিশি নির্যাতনের সংস্কৃতি কবে বন্ধ হবে?
        মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সিনিয়র গবেষক জয়শ্রী বাজোড়িয়া বলেন, “আসলে পুলিশে সংস্কারের প্রক্রিয়া ভারতে বহুদিন ধরেই বন্ধ হয়ে গেছে। জেয়রাজ ও বেনিক্সের মৃত্যুকেও কিছুতেই একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলা যাবে না।”

        “জোর করে স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য এদেশের পুলিশ আখছার নির্যাতনের আশ্রয় নেয়, গ্রেপ্তারির যে সব নিয়মকানুন আছে তার কোনও ধার ধারে না।”

        “আমরা শুধু আশা করতে পারি, জেয়রাজ-বেনিক্সের মৃত্যুতে যে ধরনের তুমুল ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখা যাচ্ছে তাতে পুলিশের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে সরকার হয়তো এবার কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেবে।”

        নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের যে সনদ আছে, ভারত তাতে স্বাক্ষর করলেও আজ পর্যন্ত নিজের দেশে তা র*্যাটিফাই বা অনুমোদন পর্যন্ত করেনি।

        বিবিসি


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39456/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সিরাজগঞ্জে আ.লীগ সন্ত্রাসীর হামলার শিকার ২ সাংবাদিক



          সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার শালুয়াভিটা কোরবানির পশুর হাটের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে মঙ্গলবার বিকেলে ডিবিসি নিউজের সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি রিফাত রহমান (৩৩) ও ক্যামেরা পারসন আশরাফুল ইসলাম (২৮) হামলার শিকার হয়েছেন। তাদের বেধড়ক মারধর এবং ক্যামেরা ও মাবাইল ছিনিয়ে নিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে।

          এ ঘটনায় সাংবাদিক রিফাত রহমান বাদী হয়ে ১১ জনকে আসামি করে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছেন।

          এ বিষয়ে সাংবাদিক রিফাত রহমান জানান, কোরবানির পশুর ওপর প্রতিবেদন করতে এ দিন বিকেলে ওই পশুর হাটে যাই। ভিডিও ধারণ করার সময় অতর্কিত সদর উপজেলার খোকশাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন নেতৃৃত্বে মো. খলিলুর রহমান, সেরাজুল, মিজান, ইসমাইলসহ ১৫/১৬ জন এসে আমাদের ঘিরে ধরে। এ সময় তারা ক্যামেরা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে ভাঙচুর করে। এছাড়া আমাদের টেঁনে-হিঁচড়ে হাট কমিটি অফিসে নিয়ে আটকে রেখে বেধড়ক মারধর করে। এরপর প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়।

          এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রবিন বলেন, এ ঘটনায় রিফাত রহমান বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জনের বিরুদ্ধে থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছেন।

          এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39448/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            করোনায় আরো এক সন্ত্রাসী আ.লীগ নেতার মৃত্যু



            করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বগুড়ার এক সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

            মৃত আশিকুর রশিদ হেলাল (৬০) ধুনট পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন।

            ধুনট উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মহসীন আলম জানান, আশিকুর রশিদ হেলালের করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এলে গত ২৩ জুন তিনি বগুড়া টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আমাদের সময়


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39459/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              দিনে মাত্র দুজনের নমুনা সংগ্রহ, তাও বন্ধ ২ দিন ধরে



              বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় দুই লাখ মানুষের বসবাস। দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে এ উপজেলা থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনে প্রতিদিন দুজনের নমুনা সংগ্রহ করার কথা থাকলেও গত দুদিন ধরে তা বন্ধ রয়েছে। এ নিয়ে চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছে করোনা উপসর্গ নিয়ে আগত রোগীরা।

              পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেসরকারি এনজিও পি এইচ বি এর অর্থায়নে পাথরঘাটা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে একটি গাড়ি জেলা সদর হাসপাতালে পৌঁছে দিতো। তাদের প্রজেক্ট ৩০ জুন শেষ হওয়ার কারণে নমুনা পরিবহন বন্ধ রেখেছে তারা।

              তবে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তার অব্যবস্থাপনার কারণেই তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

              করোনা উপসর্গ নিয়ে নমুনা দিতে আসা সাংবাদিক জসিম জানান, ‘গত পাঁচদিন পূর্বে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে সিরিয়াল দিয়ে যাই। আজকে তাদের দেওয়া তারিখ মতো এসে জানতে পারি দুদিন ধরে পাথরঘাটা থেকে কোনো নমুনা যাচ্ছে না। পরে বিভিন্ন মাধ্যমে অনেক রিকোয়েস্ট করে নমুনা সংগ্রহ করে নিজ খরচে জেলা হাসপাতালে পাঠানোর চুক্তিতে নমুনা দিয়েছি।’

              এ বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘পরিবহন সংকটের কারণে নমুনা সংগ্রহ করেও তা বরগুনার হাসপাতালে পাঠাতে পারছি না।’

              তবে সিভিল সার্জন ডা. হুমায়ূন খাঁ সাহিন জানান, ‘পাথরঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিষয়টি আমি অবহিত হয়েছি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধানকে নমুনা সংগ্রহ করে মোটরসাইকেল যোগে বরগুনায় পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ আমাদের সময়

              জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক সালামাতুল্লাহ খান জানান, এ পর্যন্ত পাথরঘাটা থেকে ২৮০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৬টি পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। তাদের মধ্যে ১৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়িতে অবস্থান করছে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39462/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                বাড়ছে চালের দাম, ক্ষোভ সাধারণ জনগণের



                ভরা মৌসুমেও বাড়ছে চালের দাম। সম্প্রতি প্রতিকেজি চালের মূল্য ২ থেকে ৫ টাকা বেড়েছে। বাজার স্থিতিশীল করতে মিলমালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে খাদ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে বাণিজ্য সচিবের কাছে প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা।

                ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে চালের বাজার স্থিতিশীল করতে মিলমালিকদের সঙ্গে আলোচনার লক্ষ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়কে উদ্যোগ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

                মহামারী করোনার মধ্যে যখন বিশ্ব স্থবির। ঠিক সেই সময়ে কৃষির ওপর ভর করে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু সেখানে গলদ রয়েছে। ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ঘটাতে না পারলে কোনোভাবেই বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।

                জানা গেছে, বোরোর ফলন হয়েছে দুই কোটি টন। আর বড় কোনো বিপর্যয় ছাড়াই সব ধান কাটতে পেরেছিলেন কৃষক। কিন্তু তার পরও সব ধরনের চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। বোরো ওঠার পর ধান-চালের দাম না কমে উল্টো বাড়ছে কেন এমন প্রশ্ন সাধারণ মানুষের।
                সূত্র: আমাদের সময়


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/07/02/39465/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  ইন্নালিল্লাহ.....।
                  হে আল্লাহ আপনি উইঘুর মুসলমানদেরকে আপনি জালিমের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                  হে আল্লাহ আপনি কাশ্মীরের মুসলমানদেরকে নাপাক মালাউনদের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                  হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের মুসলিম জাতিকে কাফেরের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                  হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের সকল মুজাহিদ ভাইদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখুন,আমীন।
                  হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে শহিদ হিসাবে কবুল করুন,আমীন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by abu mosa View Post
                    ইন্নালিল্লাহ.....।
                    হে আল্লাহ আপনি উইঘুর মুসলমানদেরকে আপনি জালিমের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                    হে আল্লাহ আপনি কাশ্মীরের মুসলমানদেরকে নাপাক মালাউনদের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                    হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের মুসলিম জাতিকে কাফেরের হাত থেকে হিফাজত করুন,আমীন।
                    হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের সকল মুজাহিদ ভাইদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখুন,আমীন।
                    হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে শহিদ হিসাবে কবুল করুন,আমীন।
                    আল্লাহুম্মা আমীন
                    نحن الذين بايعوا محمدا، على الجهاد ما بقينا أبدا

                    Comment


                    • #11
                      allahu akbar

                      Comment

                      Working...
                      X