Announcement

Collapse
No announcement yet.

|| কথিত উগ্রবাদ বিরোধী জাতীয় সম্মেলন ২০১৯ ||

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • || কথিত উগ্রবাদ বিরোধী জাতীয় সম্মেলন ২০১৯ ||

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

    || কথিত উগ্রবাদ বিরোধী জাতীয় সম্মেলন ২০১৯ ||


    উগ্রবাদ দমনের নামে কারা সভা-সেমিনার ও সংবাদ সম্মেলন করে আজকে তাদের সম্পর্কে জানবো ইনশাআল্লাহ। কারা কথিত উগ্রবাদ দমনের নামে জাতীয় সম্মেলন করে আজকে তাদের মুখোশ উন্মোচন করবো ইনশাআল্লাহ। ওয়ামা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ। কথিত উগ্রবাদ দমনের নামে ২০১৯ সালের ৯ই ডিসেম্বর রোজ সোমবার সকাল ১১ টায় রাজধানীর কুড়িলে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় দুই দিনব্যাপী উগ্রবাদ বিরোধী জাতীয় সম্মেলন ২০১৯ এর আয়োজন করা হয়। ডিএমপি’র সিটিটিসি, ইউএস-এইড ও ইউএন এর যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলন শেষ হয় ১০ ডিসেম্বর। কথিত এই উগ্রবাদ বিরোধী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি। মূলত উগ্রবাদ দমনের এই কথিত মিশনের আড়ালে রয়েছে তাদের কুৎসিত চেহারা। তাগুতের এই বাহিনীর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলিম নির্মূল করা।

    এবার দেখে নেওয়া যাক কারা এই উগ্রবাদ বিরোধী জাতীয় সম্মেলন ২০১৯ এর আয়োজন করেছে? ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ব্রাঞ্চ এই কথিত জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করেছে। আর এ কাজে তাদেরকে আর্থিক ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে সরাসরি সহায়তা করছে কুফফারদের এনজিও সংস্থা ইউএস এইড (us aid) ও কুফফারদের জোট জাতিসংঘ (un)। কথিত উগ্রবাদ দমনে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশকে ৩৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

    এবার আমরা দেখবো কাদেরকে টার্গেট করে এই জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে? বিভিন্ন মসজিদ-মাদ্রাসার আলেম ওলামা ও দায়ী ইলাল্লাহ, যারা জিহাদের ব্যাপারে কথা বলে এবং দ্বীন ইসলামের যারা প্রকৃত ধারক-বাহক তারাই মূলত তাগুতের এই বাহিনীর মূল টার্গেট। সাধারণ মডারেট মুসলিমদের নিয়ে এদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। কারণ এ সমস্ত নামধারী মডারেট মুসলিম তাদের জন্য হুমকি নয়। যারা জিহাদের ব্যাপারে কথা বলে, যারা আল্লাহর জমিনে আল্লাহর শাসন কায়েম করতে চায় তারাই মূলত এই তাগুতের বাহিনীর জন্য হুমকিস্বরূপ।

    হে আমার ভাইয়েরা আপনারা এদেরকে ভালো করে চিনে রাখুন। কারণ এরাই আমার মত আপনার মত মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে। অতএব এদেরকে সর্বাত্নকভাবে প্রতিহত করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। যতক্ষণ না ফিতনা শেষ হয়ে যায় ততক্ষণ আমরা এই তাগুতের বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবো ইনশাআল্লাহ্।




  • #2
    এদের সাথে আমাদের চুড়ান্ত বারা হয়েগেছে,
    এদের সাথে কথা হবে চাপাতির ভাষায়,
    এদের দুনিয়া থেকে খতম করতেই আমাদের এ পথে চলা,
    শেষে আমরাই বিজয়ী হব বিইজনিল্লাহ্।

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ,,,জাযাকাল্লাহ,,,।
      অনেক সুন্দর ও উপকারী পোষ্ট করেছেন।
      আল্লাহ তায়া'লা আপনার মেহনতকে কবুল করুন,আমীন।
      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ, খুবই উপকারী পোস্ট।
        আল্লাহ তা‘আলা আপনার মেহনতকে কবুল করুন ও আমাদেরকে ফেতনা থেকে হিফাযত করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X