Announcement

Collapse
No announcement yet.

একটা বিষয় জানতে চাচ্ছি!!!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • একটা বিষয় জানতে চাচ্ছি!!!

    আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতু'হ!!
    মোহতারাম,
    ফেসবুকে "আসাদ নূর" নামে একটা নাস্তিক আছে যে, ইদানিং ইসলামকে নিয়ে ডাইরেক্ট কটাক্ষ করছে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে আফগানিস্তানের ভাইদের "জংগী" বলছে যারা জিহাদী মাইন্ডেড তাদের "সন্ত্রাস" আখ্যা দিচ্ছে।
    .
    ইসলামকে সে এমনভাবে উপস্থাপন করতেছে যে ইসলাম মানেই সন্ত্রাসীর ধর্ম।
    .
    কয়েকদিন আগে যখন একটা লঞ্চ ডোবার ১৮ ঘন্টা পর "সোমন ব্যাপারি" নামে যে ব্যাক্তির জীবিত বের হয় তখন সে (সোমন) মিডিয়াকে বলেছে যে আল্লাহ তাকে বাঁচিয়েছেন কিন্তু নাস্তিক/মুরতাদ "আসাদ নোর" বলে যে লঞ্চে তো আরো নিষ্পাপ শিশু আছে তবে আল্লাহ তাদের কেনো বাঁচাইলেন না তাহলে তো তিনি(আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা) এই শিশুদের ওপর অবিচার করেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি। একরকম আরো অনেক কিছু বলেছে।
    .
    তাই আমি জানতে চাচ্ছি, যে তার এসব কারণে ইসলামে তার ওপর হুকুম কি?
    .
    ওয়াল্লাহি, তার এসব ভিডিও দেখার পর নিজেকে অপরাধী মনে হয়, যে একটা নাস্তিক ওপেনলি ইসলামের বিরোধিতা করে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে আর আমি হাত-পা গুটিয়ে বসে আছি।

    আশাকরি মোহতারাম ভাইয়েরা এর সমাধান দিবেন!
    "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

  • #2
    মুহতারাম ভাই লোকটা যদি আগে মুসলিম থেকে থাকে তাহলে এখন সে মুরতাদ আর মুরতাদের হুকুম সম্পর্কে আল কাওসারের একটা কপি করে দিচ্ছি

    এখানে স্মরণ রাখতে হবে যে, মুরতাদ (প্রকাশ্য মুরতাদ অথবা মুনাফেক মুরতাদ দুজনই) আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহকারী মুহারিব। ইসলাম ও মুসলমানকে অপমানকারী বিশ্বাসঘাতক। আল্লাহর জমিনে শান্তি বিনষ্টকারী প্রতারক। সকল মুহারিব ও ফেৎনাবাজ দুষ্কৃতিকারীর শাস্তি প্রসঙ্গে কোরআন মাজীদের ইরশাদ হয়েছে-

    إِنَّمَا جَزَاءُ الَّذِينَ يُحَارِبُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَسْعَوْنَ فِي الْأَرْضِ فَسَادًا أَنْ يُقَتَّلُوا أَوْ يُصَلَّبُوا أَوْ تُقَطَّعَ أَيْدِيهِمْ وَأَرْجُلُهُمْ مِنْ خِلَافٍ أَوْ يُنْفَوْا مِنَ الْأَرْضِ ذَلِكَ لَهُمْ خِزْيٌ فِي الدُّنْيَا وَلَهُمْ فِي الْآَخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ

    যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে দুশমনিতে লিপ্ত হয় এবং পৃথিবীতে অশান্তি ও বিপর্যয় সৃষ্টির পাঁয়তারা করে, তাদের শাস্তি কেবল মৃত্যুদন্ড, শূলিবিদ্ধ করে হত্যা কিংবা হাত পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা অথবা নির্বাসিত করা (কারাগারে নিক্ষেপ করা)। এ তো হল তাদের পার্থিব অপমান। আর পরকালেও তাদের জন্য অপেক্ষা করছে মর্মন্তুদ শাস্তি। (মায়েদা ৬ : ৩৩)

    আয়াতে বিভিন্ন প্রকার ফেতনা-ফাসাদ সৃষ্টিকারী মুহারিবের এবং তাদের অপরাধের ধরন ও মাত্রাভেদে বিভিন্ন শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আর মুহারিব ও মুফসিদ (বিপর্যয় সৃষ্টিকারী) এর মাঝে সবচে’ মারাত্মক হল যারা দ্রোহের ঘোষণা দিয়ে ইসলাম ত্যাগ করে, ইসলামের অবমাননা করে মুসলিম পরিচয় দিয়ে মুমিনদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে সন্দিহান করে-ফেলার মতো দুষ্কর্মে লিপ্ত হয়। উল্লিখিত আয়াতে أَنْ يُقَتَّلُوا শব্দে সর্বপ্রথম এ ধরনের মুহারিব এবং নিরপরাধ মানুষকে হত্যাকারীর শাস্তি মৃত্যুদন্ড বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া উল্লিখিত আয়াত প্রসঙ্গে লিখেছেন, (অর্থ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ দু’ভাবে হতে পারে। একটা অস্ত্রের মাধ্যমে আরেকটা যবানের মাধ্যমে। আর দ্বীনী বিষয়ে কখনো কখনো অস্ত্রের যুদ্ধের চে’ যবানের যুদ্ধ মারাত্মক হয়ে থাকে। এই জন্য নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অস্ত্রের যুদ্ধে লিপ্ত অনেককে বেঁচে থাকার সুযোগ দিতেন, কিন্তু আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যবানি দুশমনিতে লিপ্ত কাউকে ক্ষমা করতেন না। তেমনি পৃথিবীর শান্তি শৃংখলা কখনো অস্ত্র বিস্তারের কারণে বিনষ্ট হয় আর কখনো হয় যবান দরাজির কারণে। আর দ্বীনি বিষয়ে যবান দরাজির মাধ্যমে যে বিশৃংখলা সৃষ্টি হয়, তা অস্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্ট বিশৃংখলার চে বহু গুণে মারাত্মক।’-আছ ছা-রিমুল মাছলূল পৃ. ৩৯১

    হাদীসে নববীতে মুরতাদের শাস্তি-প্রসঙ্গ

    হাদীস ইসলামী শরীয়তের স্বয়ংসম্পূর্ণ দলিল এবং কুরআনের তাফসীর। এখন আমরা সহীহ হাদীস ও আছারে সাহাবার আলোকে মুরতাদের শাস্তির বিষয়ে শরীয়তের নির্দেশনা তুলে ধরবো। তা থেকে মুরতাদের শাস্তির বিষয়ে শরীয়তের দ্বিতীয় দলিলের ফয়সালা সামনে এসে যাবে এবং সুন্নাহর মাধ্যমেও এ কথা স্পষ্ট হয়ে যাবে যে, উল্লিখিত আয়াতসমূহের বক্তব্য তা-ই যা উপরে বলা হয়েছে।

    عن عكرمة قال : أتي علي رضي الله عنه بزنادقة فأحرقهم. فبلغ ذلك ابن عباس فقال : لو كنت أنا لم أحرقهم، لنهي رسول الله صلى الله عليه وسلم : لا تعذبوا بعذاب الله، ولقتلتهم لقول رسول الله صلى الله عليه وسلم : من بدل دينه فاقتلوه.

    ১. ইকরিমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আলী রা. এর নিকট কয়েকজন মুরতাদ-যিন্দীককে ধরে আনা হল। তিনি তাদের পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিলেন। এ-খবর ইবনে আববাস রা এর নিকট পৌছলে তিনি বললেন, আমি হলে পুড়িয়ে হত্যা করার আদেশ দিতাম না। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহ পাকের শাস্তি দানের বস্ত্ত (আগুন) দ্বারা শাস্তি দিও না।’ আমি বরং এদেরকে হত্যা করতাম। কেননা আল্লাহর রাসুল বলেছেন, ‘যে নিজের দ্বীন পরিবর্তন করবে, তাকে হত্যা করে ফেলবে।’ (সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৯২২, জামে তিরমিযী, হাদীস ১৪৫৮, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৪৩৫১, মুসনাদে আহমদ, হাদীস ১৮৭১)

    প্রসিদ্ধ হাদীসে এসেছে-

    عن عبد الله قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : لا يحل دم امرء مسلم يشهد أن لا إله إلا الله، وأني رسول الله، إلا بإحدى ثلاث : النفس بالنفس، والثيب الزاني، والمفارق لدينه، التارك للجماعة.

    ২. আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে মুসলমান সাক্ষ্য দেয়, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই আর আমি আল্লাহর রাসূল, তিন কারণের কোনো একটি ব্যতীত তার রক্ত প্রবাহিত করা হালাল নয় : অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করা, বিবাহিত ব্যক্তি যেনা করা, ইসলাম ত্যাগ করে উম্মত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া। (সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৮৭৮, জামে তিরমিযী, হাদীস ১৪০২, মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক, হাদীস ১৮৭০৪, বায়হাকী ৮:১৯৪ ইত্যাদি)

    ভাই প্রবন্ধটা অনেক বড় একবারে পেস্ট হচ্ছে না যতটুকু হল এতেই আপনি বুঝতে পারবেন আশা করি
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-25-2020, 06:27 PM.

    Comment


    • #3
      ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.
      মুহতারাম ভাই- মাসিক আল-কাউসারে নিচের শিরোনামে একটি প্রবন্ধ আছে। সেটা পড়ে নিতে পারেন, ইনশা আল্লাহ

      নবীজীর নামে কটূক্তি ও মুরতাদের শাস্তি কুরআন ও হাদীসের আলোকে একটি সরল উপস্থাপনা
      লিংক: https://www.alkawsar.com/bn/article/915/

      বলাবাহুল্য, নবীজির নামে কটূক্তির চেয়ে আল্লাহ তা‘আলার শানে কটূক্তি আরো মারাত্মক ও জঘন্য গোনাহ।
      Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-25-2020, 06:32 PM.
      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

      Comment


      • #4
        জাহান্নামের কিট! ওর নাম শোনা মাত্রই রক্তে আগুন জ্বলে।
        Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-26-2020, 06:38 AM.

        Comment


        • #5
          হে আমার প্রিয়রা, জাযাকুমুল্লাহ আহসানুল জাযা!!
          আল্লাহ আপনাদের উত্তম বদলা দান করুন।
          .
          এই মুরতাদকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লাই আমাদের সাহায্য করবেন, ইনশাআল্লাহ।
          "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

          Comment


          • #6
            আসাদ নুর) এ-ই কুখ্যাত নাস্তিক সম্ভবত দেশে নেই। এখন এ-ই নরাধমই একটি লাফালাফি করছে!!!
            বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Hamja Ibn Abdul muttalib View Post
              আসাদ নুর) এ-ই কুখ্যাত নাস্তিক সম্ভবত দেশে নেই। এখন এ-ই নরাধমই একটি লাফালাফি করছে!!!
              প্রিয়,মনে হয় জাহান্নামের কিটটা এখনও দেশে আছে।
              ইনশাআল্লাহ, খুব শীগ্রই তার লাফালাফি বন্ধ হয়ে যাবে, যেরকম বন্ধ হয়েছিলো ব্লগার রাজিবের লাফালাফি।
              "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

              Comment


              • #8
                এ-ই নরাধম দেশে থাকলে তাকে অবশ্যউ ট্রেকিং করতে হবে। ইনশা-আল্লাহ খুব দ্রুতই পৃথিবী ছোট হয়ে যাবে।
                বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

                Comment


                • #9
                  যেকোন জীব মরার আগে নাকি শেষমেশ খুব লাফালাফি করে,,,তারও কি আয়ু ফুরিয়ে এসেছে নাকি?
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Hamja Ibn Abdul muttalib View Post
                    এ-ই নরাধম দেশে থাকলে তাকে অবশ্যউ ট্রেকিং করতে হবে। ইনশা-আল্লাহ খুব দ্রুতই পৃথিবী ছোট হয়ে যাবে।


                    জি প্রিয়, হয়তো সে আমাদের কোনো ভাইয়ের টার্গেটে আছে।
                    "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by abu ahmad View Post
                      যেকোন জীব মরার আগে নাকি শেষমেশ খুব লাফালাফি করে,,,তারও কি আয়ু ফুরিয়ে এসেছে নাকি?
                      দ্রুত লাফালাফি বন্ধ হোক,প্রিথিবী(পৃথিবী) দুর্গন্ধময় হচ্ছে,জাহান্নাম তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকুক,আল্লাহ্ ভাইদের মাধ্যমে তার সে পথ সহজ করে দিক আমীন ইয়া রব্ব।

                      Comment


                      • #12
                        আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা, সে যদি দেশেই থাকে, আর এভাবে আল্লাহ ও রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্ক কটুক্তি করেই যায় তাহলে তো আমাদের কোন গায়রত থাকলো না। আর এটা কীভাবে সম্ভব হতে পারে,একটা নরকের কীট আমাদের জীবনের চেয়ে প্রিয় জনকে নিয়ে গালমন্দ করে, আমাদের বেচে থাকার কতটুকু সার্থকতা আছে??? এ-ই বিষয়গুলো সিরিয়াসলি নেওয়ার জন্য সকল প্রতি বিশেষ আর্জি। জিহাদ করবো ইচ্ছা করেছি, কিন্তু ঘর থেকে বের হতেও ভয় করে তাহলে মুজাহিদ কীভাবে হওয়া যাবে??? একটা নরাধম কীভাবে এখনোও পৃথিবীতে বিচরণ করে বেড়াই????
                        বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

                        Comment


                        • #13
                          ওর পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার সময় এসেছে, ইনশাআল্লাহ...
                          نحن الذين بايعوا محمدا، على الجهاد ما بقينا أبدا

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by নুয়াইম বিন মুসআব View Post
                            আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতু'হ!!
                            মোহতারাম,
                            ফেসবুকে "আসাদ নূর" নামে একটা নাস্তিক আছে যে, ইদানিং ইসলামকে নিয়ে ডাইরেক্ট কটাক্ষ করছে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে আফগানিস্তানের ভাইদের "জংগী" বলছে যারা জিহাদী মাইন্ডেড তাদের "সন্ত্রাস" আখ্যা দিচ্ছে।
                            .
                            ইসলামকে সে এমনভাবে উপস্থাপন করতেছে যে ইসলাম মানেই সন্ত্রাসীর ধর্ম।
                            .
                            কয়েকদিন আগে যখন একটা লঞ্চ ডোবার ১৮ ঘন্টা পর "সোমন ব্যাপারি" নামে যে ব্যাক্তির জীবিত বের হয় তখন সে (সোমন) মিডিয়াকে বলেছে যে আল্লাহ তাকে বাঁচিয়েছেন কিন্তু নাস্তিক/মুরতাদ "আসাদ নোর" বলে যে লঞ্চে তো আরো নিষ্পাপ শিশু আছে তবে আল্লাহ তাদের কেনো বাঁচাইলেন না তাহলে তো তিনি(আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা) এই শিশুদের ওপর অবিচার করেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি। একরকম আরো অনেক কিছু বলেছে।
                            .
                            তাই আমি জানতে চাচ্ছি, যে তার এসব কারণে ইসলামে তার ওপর হুকুম কি?
                            .
                            ওয়াল্লাহি, তার এসব ভিডিও দেখার পর নিজেকে অপরাধী মনে হয়, যে একটা নাস্তিক ওপেনলি ইসলামের বিরোধিতা করে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে আর আমি হাত-পা গুটিয়ে বসে আছি।

                            আশাকরি মোহতারাম ভাইয়েরা এর সমাধান দিবেন!
                            সে এ সকল কর্মকান্ডের কারনে(কারণে) জীনদীক্ব(যিন্দীক) হয়ে গেছে তাই তাকে যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করা হবে

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by abu ahmad View Post
                              যেকোন জীব মরার আগে নাকি শেষমেশ খুব লাফালাফি করে,,,তারও কি আয়ু ফুরিয়ে এসেছে নাকি?
                              ঠিকই বলেছেন ভাই, পিঁপড়ার যখন পাখা গজায় তখন সে উড়তে থাকে, আর বিভিন্ন পাখি তাকে ছোঁ মেরে তার (সাঙ্গ পাঙ্গ) করে দেয়।

                              Comment

                              Working...
                              X