Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ১৯ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ১০ আগস্ট, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ১৯ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ১০ আগস্ট, ২০২০ঈসায়ী।

    বাড়ি দখল করে নিয়েছে ইহুদিরা, পাহাড়ের গুহায় বসবাস করছে ফিলিস্তিনের মুসলিমরা

    দখলদার রাষ্ট্র ইসরাইলের সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী বাড়িঘর ভেঙে জায়গা দখল করে নিয়েছে। ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ের গুহার বসবাস করছে অনেক ফিলিস্তিনি মুসলিমরা।

    তাদের মধ্যে মনজের আবু আররাম একজন। তিনি গতো এক বছর ধরে চার সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে পশ্চিম তীরে একটি পাহাড়ের গুহায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে।নতুন করে বাড়ি তৈরির অনুমতিও পাচ্ছেনা তিনি। এই জন্যে নিরুপায় হয়ে পাহাড়ের গুহায় বসবাস করছেন তারা।

    ৪৮ বছর বয়সী চার সন্তানের পিতা আবু আররাম বলেন, "এখানে খাবার পানি ও বিদ্যুতের সুবিধা নেই।খুব কঠিন পরিস্থিতিতে জীবনযাপন করছি। "

    তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন, “ইসরাইলের সন্ত্রাসীরা আমার বাড়ি পূণঃনির্মাণের অনুমতি দিতে অস্বীকার করেছে।সবসময় ভয় ও আতংকের মধ্যে বেঁচে আছি।আমার সন্তানরা যেকোন সময় সাপ-বিচ্ছুর দংশনের শিকার হতে পারে।

    অপরদিকে, সামিরা আল জাবরিনের পরিবার হেব্রনের একটি পাহাড়ি গুহায় বসবাস করেন।বুলডোজার দিয়ে তার বাড়িটি তিনবার ভাঙা হয়েছিল।তিনি বলেন, বাড়িতে অবস্থানকালে প্রতিনিয়ত ইহুদিদের হামলার শিকার হতে হয়েছে।

    এমন অসংখ্য মুসলিম পরিবার রয়েছেন যারা সন্ত্রাসী ইসরাইলের বর্বরতায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

    সূত্র :ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠে নাক চেপে ২ মিনিট

    মাছ, মুরগির নাড়িভুঁড়ি, নষ্ট সবজি, বিভিন্ন ধরনের পচা ফল, হোটেলের যাবতীয় বর্জ্যসহ সব ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে সড়কঘেঁষে। এ থেকে উৎকট গন্ধ ছড়াচ্ছে চারদিকে। ফলে সড়কের পাশ দিয়ে পথচারী ও স্থানীয়রা হাঁটার সময় প্রায় ২ মিনিট নাক চেপে ধরে নিঃশ্বাস বন্ধ করে তড়িঘড়ি করে চলাচল করছে। বগুড়ার আদমদীঘির সান্তাহার পৌর শহরের হেমুতখালি নামক জায়গায় এ চিত্র দেখা যায়। সড়কের পাশে রাখা এসব আবর্জনায় পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পথচারী ও স্থানীয়রা।

    আক্কেলপুরের জাফরপুর, তিলকপুর, ছাতিয়ান গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার অসংখ্য যানবাহন চলাচল ও পথচারী এ সড়ক দিয়ে সান্তাহার পৌর শহরে চলাচল করছে। পৌর শহরে প্রবেশপথে এ রকম চিত্র দেখে বিরক্ত সকলেই। মাস্ক পরা পথচারীরাও ময়লা-আবর্জনার গন্ধে নাক চেপে ওই স্থান অতিক্রম করছেন। কেউ কেউ আবার নিজের পরনের কাপড়ের একাংশ নাকে চেপে ধরছেন। তবে আবর্জনা অন্য স্থানে সরিয়ে নিতে স্থানীয়রা দাবি জানালেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি পৌর কর্তৃপক্ষ।

    পথচারী আমিনুল ইসলাম সুমন হোসন বলেন, এসব ময়লা-আবর্জনার গন্ধ বাতাসে ভেসে আসে প্রায় এক কিলোমিটার পর্যন্ত। যত্রতত্র ময়লা ফেলার কারণে কুকুর ও শেয়াল এসব আবর্জনা টেনে আনছে সড়কের ওপর। ফলে সেখানে চলাচল অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে। শুধু সুমনই নয় এমন অভিযোগ ছাতিয়ান গ্রামের আলাউদ্দীন সরকার, সান্তাহারের জনি, শ্যমপুরের কাপড় ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন ও রজিবেরও। কালের কন্ঠ
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      অপরিকল্পিত খননে খালের পেটে সড়ক

      বগুড়ার ধুনট উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে অপরিকল্পিত খননের কারণে খালের পেটে ধসে পড়ছে এলজিইডি নির্মিত সাড়ে চার কিলোমিটার পাকা সড়ক। এতে যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম বিপর্যয় ঘটেছে। দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকার কমপক্ষে অর্ধশত গ্রামের মানুষ।

      এদিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা এলাকাবাসীর এই সমস্যার সমাধান করছেন না। তারা পাকা সড়ক নির্মাণ ও খাল খননের পক্ষে বিপক্ষে একে অপরকে দোষারোপ করছেন। সরকারি কর্মকর্তাদের উদাসীনতার স্বীকার হয়ে কয়েক হাজার মানুষের স্বাভাবিক চলাচল হুমকির মুখে পড়েছে।

      সরেজমিন দেখা যায়, পেঁচিবাড়ি বাজার থেকে চাঁনদিয়াড় সেতু পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার সড়ক। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে ২০১১ সালে সড়কটি পাকা করা হয়। পরবর্তীতে একবার মেরামতও করা হয়েছে এই সড়কটি। সব মিলে ব্যায় হয়েছে কমপক্ষে দুই কোটি টাকা। সড়কটি নির্মাণের ফলে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙা হয়ে ওঠে।

      এদিকে পেঁচিবাড়ি বাজার থেকে চাঁনদিয়াড় সেতু পর্যন্ত পাকা সড়কের গাঘেঁসে এঁকেবেঁকে বয়ে গেছে সরকারি একটি খাল। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে খালটির পুনঃখননের কাজ শেষ করা হয়েছে। এতে ব্যায় হয়েছে ২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। বাঙালী নদী থেকে এই খাল দিয়ে একসময় পানি প্রবাহিত হয়েছে। কিন্ত আশির দশকে খালের উৎস মুখ পেঁচিবাড়ি নামক স্থানে বাঁধ নির্মাণ করা হয়। সেটি বর্তমানে পাকা সড়কে পরিণত হয়েছে।

      একারণে দীর্ঘদিন ধরে বাঙালী নদী থেকে খালের ভেতরে পানি প্রবেশ করতে পারছে না। ফলে খালের পানি কমে গেছে। এছাড়া খালের পানিতে নেই কোনো স্রোত। তারপরও সাড়ে চার কিলোমিটার পাকা সড়কের শতাধিক স্থানে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে।

      এলাকাবাসী জানান, পানিপ্রবাহ বন্ধ হওয়ায় খালটি মরা খালে পরিণত হয়। এই খাল মানুষের কোনো কাজে আসেনি। এই খালটি অপরিকল্পিতভাবে পুনঃখনন করা হয়। অনেক জায়গায় খাড়াভাবে খাল খনন করায় ধসে পড়ছে পাড়ের মাটি। ভাঙনের মুখে পড়েছে খালের পাড়ের বসতি। একই সাথে একটু একটু করে পাকা সড়ক ভেঙে খালের পেটে বিলীন হচ্ছে। এতে যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এই খালটি খনন করার পর তা মানুষের কোনো উপকারে আসছে না, উল্টো খাল কেটে বিপদ ডেকে এনেছে।

      এবিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ধুনট উপজেলা প্রকৌশলী জহুরুল ইসলাম বলেন, এই খালটি পুনঃখননের আগে পাকা সড়কটি টিকে ছিল। কিন্ত অপরিকল্পিত ভাবে খননের পর পাকা সড়ক ধসে খালে পড়ছে। খাল খনন করতে গিয়ে পাকা সড়কের পাশে পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হয়নি। একারণে পাকা সড়কটি রক্ষা করা যাচ্ছে না। খাল খননের সময় এবিষয়টি নিয়ে পাউবোর কর্মকর্তাদের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করে কোনো কাজ হয়নি। তবে পাকা সড়কটি মেরামত করা হবে।

      খাল খননের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী রফিকুল হক বলেন, পারিকল্পনা অনুযায়ী জনস্বার্থে খালটি পুনঃখনন করা হয়েছে। খাল খনন করে সেই মাটি পাকা সড়কের ঢালুতে (স্লোপ) ফেলে সড়কটি টিকসই করা হয়েছিল। কিন্ত বর্ষাকালে সড়কের পাশে বাড়ির পানি গড়ে পাকা সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে খালে পড়ছে। কালের কন্ঠ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আলহামদুলিল্লাহ,,,।
        আল্লাহ তায়া'লা আপনাদের মিডিয়াকে কবুল করুন,আমীন।
        বিশ্বের সকল মুসলিম জাতিকে হিফাজত করুন,আমীন।
        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

        Comment

        Working...
        X