Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ১৯ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ০৮ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ১৯ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ০৮ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    ভারতে ‘জয় শ্রীরাম’ না বলায় মুুুসলিম ট্যাক্সিচালককে খুন

    উত্তর প্রদেশে আবারো এক মুুুসলিমকে খুন। এবার ট্যাক্সিচালক আফতাব আলম। বয়স ৪৫ বছর। তিনি প্রথমে ট্যাক্সিতে একজন যাত্রী নিয়ে বুলন্দশহর যান। তাঁকে নামিয়ে রাতে ফেরার পথে দুই জন যাত্রীকে তোলেন। তাঁদের হাতেই খুন হন তিনি।

    আফতাবের ছেলে সারিব জানিয়েছেন, রাত আটটা নাগাদ আফতাব তাঁকে ফোন করেন। তিনি তখন একটি টোল প্লাজার কাছে ছিলেন। তাঁর ধারণা হয়েছিল, তিনি ভুল লোককে ট্যাক্সিতে তুলেছেন। তারপর ফোনটা চালু অবস্থাতেই পাশে রেখে দেন। সারিব কল রেকর্ড করতে শুরু করেন। সেখানেই শোনা যায়, একজন বলছেন, 'জয় শ্রীরাম বল'। আরেকজন বলছে, 'ভাই তু জয় শ্রীরাম বোল'। এর মিনিট পনেরো পরে আফতাবের ফোনের ব্যাটারি শেষ হয়ে যায়। সারিব প্রথমে দিল্লি পুলিশে ফোন করেছিলেন। তারা জানায়, নয়ডায় গৌতম বুদ্ধ নগর থানায় অভিযোগ জানাতে হবে। সেইমতো তিনি নয়ডা পুলিশকে ফোন করেন।

    গ্রেটার নয়ডা পুলিশ তারপর গাড়িটি উদ্ধার করে। তখন আফতাব চালকের সিটে। তাঁর মাথায় ভারি জিনিস দিয়ে মারা হয়েছিল। চিকিৎসা করার সময়ই তাঁর মৃত্যু হয়। গাড়ির সওয়ারিরা কেউ ছিল না। সারিবের দাবি, 'জয় শ্রীরাম' না বলার জন্যই তাঁর বাবাকে মারা হয়েছে। অডিও ক্লিপ তাঁর কাছে আছে। সেই অডিও ক্লিপ সামাজিক মাধ্যমে ভাইরালও হয়েছে।

    পুলিশ অবশ্য সারিবের কথা মানতে চায়নি। তাদের দাবি, ওই দুই সওয়ারি মাতাল ছিল। তারা ট্যাক্সি চুরি করার মতলবে উঠেছিল। তাদের পরিচয় জানা যায়নি। পুলিশের ধারণা, দুই জনই পাকা অপরাধী। অপরাধ ছাড়া এর পিছনে অন্য কোনো মোটিভ নেই। কিন্তু প্রশ্ন হলো, দুই অপরাধী যদি গাড়ি চুরি করার মতলবে উঠে থাকে, তা হলে তারা গাড়ি চুরি করল না কেন?


    https://twitter.com/thewire_in/statu...83333589127169


    ওই দুই ব্যক্তি কাকে জয় শ্রীরাম বলতে বলছিল? পুলিশের ব্যাখ্যা, দুই অপরাধী অন্য কাউকে জয় শ্রীরাম বলতে বলছিল। আফতাবকে নয়। নয়ডার জোন ২-এর এসিপি রাজীব কুমার বলেছেন, ''আমরা এ ব্যাপারে জানতে পারার পরই দাদরি পুলিশকে সতর্ক করে দেয়া হয়। দাদরির পুলিশই আফতাবের সুইফট ডিজায়ার গাড়ির সন্ধান পায়। চালকের মাথায় আঘাত ছিল। অভিযুক্তরা পলাতক। একটা অডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে, জয় শ্রীরাম বলা নিয়ে। কিন্তু সেটা চালককে বলা হয়নি। গাড়ি যখন থেমেছিল তখন দুই অভিযুক্ত অন্য কাউকে ওই কথা বলছিল। এর মধ্যে কোনো সাম্প্রদায়িক বিষয় নেই।''

    আফতাবের পরিবার অবশ্য মনে করে, সাম্প্রদায়িক কারণেই তাঁকে খুন করা হয়েছে।

    জিএইচ/এসজি(ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এনডিটিভি)
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কর্ণাটকের অনেক মন্দিরে প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় গাঁজা

    ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে এমন অনেক মন্দির আছে যেখানে প্রসাদ হিসেবে গাঁজা দেওয়া হয়। ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, কর্ণাটকের মন্দিরগুলোতে ভক্তদের হাতে তুলে দেওয়া হয় গাঁজা। ‘পবিত্র’ প্রসাদ হিসেবে মাথায় ঠেকিয়েই তা সেবন করে থাকেন অন্ধ ভক্তরা। এতে নাকি আধ্যাত্মিক আনন্দকে স্পর্শ করা যাবে। এই বিশ্বাসেই বিভিন্ন উপজাতির ভক্তরা প্রসাদের গাঁজা সেবন করে থাকেন।

    যদগির জেলার থিন্থিনিতে অবস্থিত মৌনেশ্বর মন্দিরে এমন দৃশ্য অত্যন্ত স্বাভাবিক। প্রতিদিনের প্রসাদে তো বটেই, প্রতি বছর জানুয়ারিতে মন্দির চত্বরে আয়োজিত পুজাতেও মেলে বিশেষ প্রসাদ। প্রত্যেককে প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় এক প্যাকেট করে গাঁজা। মৌনেশ্বরকে পুজো দেওয়ার পর ওই বিশেষ প্রসাদ সেবন করেন ভক্তরা।

    জানুয়ারি মাসের এই মেলায় সাধু-সন্ন্যাসীরা তো বটেই যে কোনও সাধারণ মানুষ এই প্রসাদ পেতে পারেন বলেই জানিয়েছেন মন্দির কমিটির এক সদস্য। মারিজুয়ানা কিংবা পাউডারও এই সময় প্রকাশ্যে সেবন করা যায়।

    এক ইংরাজি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সেখানকার ভক্তদের উপজাতির কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন এক অধ্যাপিকা। যিনি জানান, যারা প্রসাদ হিসেবে গাঁজা সেবন করেন, তারা কিন্তু অন্যসময় মাদকের নেশা করেন না। শুধুমাত্র ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতেই এই অভ্যাস তৈরি করেছেন তারা, বলেন অধ্যাপিকা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পশ্চিম তীরের ব্যাপক ইসরায়েলি অভিযান, গ্রেফতার ৪০ এরও বেশি ফিলিস্তিনি

      গতোকাল সকালে (৮ সেপ্টেম্বর) দখলদার ইসরায়েলের সেনারা ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে হেব্রন জেলাতে ব্যাপক গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে কমপক্ষে ৪৩ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফিলিস্তিনি নিরাপত্তা সুত্রের তথ্যমতে, গ্রেফতারকৃতদের বেশিরভাগ প্রাক্তন বন্দী।

      ওয়াফা নিউজ জানিয়েছেন, সন্ত্রাসীরা দুরা শহরে নয়জন প্রাক্তন বন্দী সহ ২২ জন ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে।

      অন্যদের হেব্রন,ইয়াত্তা, আল-দাহরিয়্যাহ, বনি নাঈম, বেইত উম্মার, সাইর, সৌরিফ শহর ও আরব শরণার্থী শিবির থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই সময় ঘৃণ্য ইহুদি সেনাবাহিনী ফিলিস্তিনি বাড়িঘরে তাণ্ডব চালায়।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাংলাদেশি যুবককে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী

        বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত থেকে মো. ইউছুফ (৩২) নামে এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী সন্ত্রাসী বাহিনী বিজিপি।

        সোমবার সন্ধ্যায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ফুলতলী-জারুলিয়াছড়িস্থ নোম্যান্সল্যান্ডের ৪৭ নম্বর পিলার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মো. ইউছুফ উপজেলার ফুলতলী গ্রামের সোলেমানের ছেলে।
        ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সাদিয়া আফরিন কচি জানান, এক বাংলাদেশী নাগরিককে ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর শুনেছি। বিষয়টি নিয়ে সীমান্তের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করা হচ্ছে। বিডি প্রতিদিন
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ‘যাকে দেখবে তাকে গুলি করবে’

          রোহিঙ্গাদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদfলতে (আইসিসি) স্বীকারোক্তি দিয়েছেন মিয়ানমারের দুই সন্ত্রাসী সেনা সদস্য। ক্লিয়ারেন্স অপারেশন নামে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ওই মিশনে সৈনিকদের ওপর নির্দেশ ছিল ‘যাকে দেখবে তাকে গুলি করবে’। সেখানে হত্যা, গণকবর, ধর্ষণ ও গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দেওয়ার বর্ণনা দিয়েছেন ওই দুই সেনা সদস্য।

          আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ফরটিফাই রাইটসের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার এ খবর জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। স্বীকারোক্তি দেওয়া মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য হলেন মিও উইন তুন (৩৩) ও জ নায়েং তুন (৩০)।

          মিও উইন তুন জানিয়েছেন, তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ পালন করে ৩০ জন রোহিঙ্গা মুসলমানদের গণহত্যায় অংশ নিয়েছিলেন। সে সময় সেল টাওয়ার ও সামরিক ঘাঁটির কাছে একটি গণকবর দিয়েছেন।

          মিও উইন তুন স্বীকারোক্তিতে বলেন, ‘কর্নেল থান থাকি রোহিঙ্গাদের সমূলে হত্যার নির্দেশ দেন। এরপর সৈনিকরা মুসলিমদের কপালে গুলি করে এবং লাথি মেরে কবরে ফেলে দেয়।’

          বুথিডং অঞ্চলে কয়েকটি গ্রাম ধ্বংস করা ও আরও ৬০ থেকে ৭০ জন রোহিঙ্গা হত্যার সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার বিষয়েও স্বীকারোক্তি দেন মিও।

          জ নায়েং তুন বলে, ‘মংদু টাউনশিপে ২০টি গ্রাম ধ্বংস এবং অন্তত ৮০ জনকে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। এ ছাড়া সার্জেন্ট পায়ে ফোয়ে অং এবং কিয়েত ইয়ু পিন তিনজন রোহিঙ্গা নারীকে ধর্ষণ করেছে, যার সাক্ষী আমি।’

          স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুধুমাত্র এই দুজন কমপক্ষে ১৫০ জন রোহিঙ্গা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এ ছাড়া কয়েক ডজন গ্রাম ধ্বংসের সঙ্গে জড়িত।

          এদিকে ফরটিফাই রাইটসের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই স্বীকারোক্তির ফলে ধারণা করা হচ্ছে, ওই দুই সৈনিক কোর্টের কাছে নিজেদের দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী হিসেবে ভবিষ্যতে মামলায় কাজ করবে। আইসিসির বিভিন্ন ধরনের সাক্ষী সুরক্ষার (উইটনেস প্রটেকশন) নিয়ম আছে এবং তার অধীনে এ ধরনের সাক্ষীদের সব ধরনের সুরক্ষা দেওয়া হয়।

          ওই দুই সেনা সদস্য ১৯ জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছে, যারা সরাসরি এ ধরনের নৃশংসতা করেছে। এ ছাড়া ছয়জন জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা এসবের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের মুসলমানদেরকে হিফাজত করুন,আমীন।
            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

            Comment

            Working...
            X