Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৪ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৩ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৪ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৩ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্যে বন্ধ হচ্ছে না নদীর বালু উত্তোলন

    সৌন্দর্য এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার অমূল্য সম্পদ ঠাকুরগাঁওয়ের নদীগুলো আজ অস্তিত্ব সংকটে। প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের দৌরাত্ম্যে বন্ধ হচ্ছে না নদীর বালু উত্তোলন। ফলে এক সময়ের খরস্রোতা নদীগুলোর দু’পাড় সঙ্কুচিত হয়ে পরিণত হচ্ছে মরা খালে, হারাচ্ছে গতীপথ। তবে জেলা প্রশাসনের দাবি, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স জারি করা হয়েছে।

    এক সময়ে ঠাকুরগাঁওয়ের শহর সংলগ্ন টাংগন, শুক, সেনুয়া নদীগুলো ছিলো জেলার প্রাণ। কিন্তু প্রতিনিয়ত এসব নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদীগুলো আজ তাদের অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। ক্ষমতাসীন স্থানীয় আওয়ামী প্রভাবশালী চক্র নির্বিচারে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে বাড়ছে নদীভাঙন, নদী গতীপথ হারাচ্ছে দিন দিন। প্রতিবছর বর্ষা মৗসুমে নিজ বসতভিটা ও সহায়-সম্পদ হারানোর আতঙ্কে থাকে হাজারো নদী পাড়ের মানুষ।

    স্থানীয়দের অভিযোগ, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে অবাধে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে যাচ্ছে। রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে তারা এই অবৈধ বালু উত্তোলন প্রতিরোধ করতে পারছেন না। স্থানীয় জেলা প্রশাসন মাঝে-মধ্যে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বালু উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা দিলেও কিছুতেই থামছে না বালু উত্তোলন।

    সদর উপজেলা শ্রীকৃষ্টপুর এলাকার শিবলাল হাজদা জানান, শহরের কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি তাদের গ্রামের বালু উত্তোলন করে জমা করে রাখেন। সেই বালু সারাবছর বিক্রি করে কোটি টাকা আয় করেন।

    আকচা ইকোপার্ক এলাকার নগেন রায় জানান, প্রতিদিন এ নদী থেকে বালু ওঠাচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী চক্র। এর ফলে নদী তার নিজস্ব গতীপথ হারিয়েছে। বছরের পর বছর এই এলাকায় বালু উত্তোলনের ফলে নদীতীরবর্তী বিভিন্ন এলাকায় বর্ষাকালে ভাঙনের কারণে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন অনেকে। অনেকেই তাদের বসতবাড়ি স্থানান্তর করেছেন। একইভাবে ভাঙনের কারণে হুমকিতে রয়েছে আশে পাশের কৃষিজমি। একই কথা জানান ওই গ্রামের আরো অনেকে।

    সালান্দর এলাকার সাইফুল ইসলাম জানান, চক্রটি এভাবে বালু উত্তোলন করে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে। অবৈধ বালু উত্তোলন করে স্থানীয় প্রভাবশালীরা অনেকেই লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নদী, ফসলি জমি ও নদীর তীরবর্তী মানুষ। এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে নদী থেকে ইচ্ছেমতো মাটিকাটা ও বালু উত্তোলন করে আসছে বলে অভিযোগ উঠেছে। চক্রটি প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী কেউ-ই মুখ খুলতে সাহস পান না।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ট্রাক্টরচালক ও বালু শ্রমিকরা জানান, টাঙ্গন নদীতে বালু উত্তোলনের প্রায় ১৫টি, শুক নদীর ১২টি, সেনুয়া নদীর ১০টি ঘাট রয়েছে। এগুলো থেকে প্রতিদিন ট্রাক্টরে করে বালু ওঠানো হয়। এই বালু সদর উপজেলার বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ও ঠিকাদারদের সরবরাহ দেয়া হয়। প্রতিটি ঘাটে প্রায় ১৫ থেকে ২০টি ট্রাক্টরে করে নদী থকে বালু উত্তোলন করে শহরের বিভিন্ন স্থানে বিক্রয় করা হয়। একেকটি গাড়ি প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ট্রিপে বালু উত্তোলন করে থাকে। প্রতি গাড়ি বালু ১০০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হয়। এর মধ্য থেকে চালক ও তিন শ্রমিক পান ৪০০ টাকা। আর বাকি ৬০০ টাকা পায় গাড়ির মালিক। প্রতিদিন ৭ গাড়ি বালু বিক্রয়ের ৭ হাজার টাকার মধ্যে শুধু মালিক একাই পান ৪ হাজার টাকা। বাকি ৩ হাজার টাকা শ্রমিক ও চালকরা ভাগাভাগি করে নেন।

    ট্রাক্টর মালিক ও বালু ব্যাবসায়ি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতা এরশাদ জনান, তিনি সালান্দর ইউনিয়নের বরুনাগাঁও এলাকার মন্দির ও মসজিদ কমিটির কাছ থেকে প্রতিবছর সেনুয়া নদীরবালু উত্তোলনের ইজারায় নিয়েছেন। এ বিষয়ে সালান্দনর ইউনিয়নের পরিষদের অনুমতিও রয়েছে। এছাড়া তিনি শুধু একাই নন, আকচা, বরুণাগাঁও, বটতলি, বখশের হাট, শ্রীকৃষ্টপুর এলাকায় অনেকেই বালুর ব্যাবসা করে লাখ লাখ টাকার মালিক হয়েছেন।

    সালান্দর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান মুকুল জানান, নদী থেকে বালু তোলার বিষয়ে তিনি অবগত নন। বালু উত্তোলনের বিষয়ে তিনি বা পরিষদ থেকে কোনো অনুমতি দেয়া হয় নাই। কেউ পরিষদের নাম ভাঙিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    জেলা প্রশাসক ড. কেএম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, সরকারিভাবে কোনো বালুমহল ইজারা দেয়া হয়নি। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার বিষয়ে জিরো টলারেন্স জারি করা হয়েছে। জেলার সকল উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদে এবিষয়ে অবগত করা হয়েছে। এছাড়া মাইকিং ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা করা হয়েছে। এরপরও যদি কেউ আইন অমান্য করে বালু উত্তোলন করে থাকেন, তবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়া জেলার নদীগুলোতে নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে সরকারিভাবে নদীখনন কাজ চলমান রয়েছে।

    জেলায় ছোটবড় মিলিয়ে ১৫টি নদী রয়েছে। এর মধ্যে সবগুলোই মৃতপ্রায়। এ অবস্থায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বন্ধ করতে হবে নদী থেকে বালু উত্তোলন আর অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাবস্থা করা হলে এই নদীগুলোর অস্তিত্ব বাঁচাতে বলে মনে করেন সচেতন জেলাবাসী।
    কালের কন্ঠ
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    নির্মাণের ৯ মাসের মধ্যেই ৯০ লাখ টাকার সড়কে ধস

    ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে বগুড়ার ধুনট উপজেলার সোনামুয়া হাট থেকে হাসাপোটল গ্রাম পর্যন্ত পাকা সড়কটি নির্মিত হলেও মাত্র ৯ মাসেই তা ধসে গেছে। সড়কের কান্তনগর গ্রামের ভেতর অন্তত ৫০ মিটার অংশ ভেঙে খালের ভেতর পড়েছে। ফলে জনগুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপর্যয় ঘটেছে। এদিকে সড়ক নির্মাণের ৯ মাসেই তা ভেঙে পড়ায় স্থানীয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

    উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে ২০১৯ সালের নভেম্বরে সড়কটি পাকা করার কাজ শেষ করা হয়েছে। এক হাজার ৭৭০ মিটার দীর্ঘ সড়কটির নির্মাণ কাজে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯০ লাখ টাকা। উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে দরপত্রের মাধ্যমে কাজ পেয়ে মেসার্স শুকরা কনক্টাকশন নামের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান সড়কটি নির্মাণ করে।

    সরেজমিন দেখা গেছে, নবনির্মিত পাকা সড়কের পাশ দিয়ে চলে গেছে কান্তনগর খাল। সড়কটি পাকা করার কাজের সময় ভাঙনরোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খালের পাশে সুরক্ষা বাঁধ (গাইডওয়াল) ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে কাজ করায় সড়কটি টিকসই হয়নি। কোথাও আবার পাকা সড়কের কিছু অংশ ধসে খালের পেটে চলে গেছে। এই সড়কের পাশে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ফলে ভাঙন স্থানে সড়কটি সরু হয়ে গেছে। ওই সড়ক দিয়ে বর্তমানে যান চলাচল করতে পারছে না। তবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গ্রামের কিছু মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করছেন। এর পরও ওই সড়কের আরো প্রায় ১৫০ মিটার অংশ খালের পেটে ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

    স্থানীয়রা জানায়, এই সড়কপথে অন্তত ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে। আমাদের সময়
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বিয়ের আসর থেকে কনেকে অপহরণচেষ্টা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতার

      পিরোজপুর শহরে ওয়ার্ডের এক বাড়িতে পিস্তল ও চাকু নিয়ে ফিল্মি কায়দায় বিয়ের আসর থেকে কনেকে অপহরণের চেষ্টার চালিয়েছে জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অনিরুজ্জামান অনিক। শুক্রবার বিকেলে শহরের শিক্ষা অফিস সড়কের আওয়ামী লীগের পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেনের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার ওই ছাত্রলীগ নেতা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

      বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কনের বাবা ও পিরোজপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন। অভিযোগে অপর নামীয় আসামিরা হলেন শহরের ধুপপাশা এলাকার আবুল কালামের দুই ছেলে আব্দুল আলিম ও মো. শাওন।

      অভিযোগ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা যায়, শুক্রবার বাদ আছর দেলোয়ার হোসেনের মেজ মেয়ের (২২) আকদ অনুষ্ঠান ছিল। বিকেলে জেলার ইন্দুরকানী উপজেলার বরপক্ষ দেলোয়ারের বাড়িতে বরসহ আত্মীয়-স্বজন নিয়ে আসেন। আকদ অনুষ্ঠান শুরুর আগেই জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অনিরুজ্জামান অনিক কিছু সন্ত্রাসী নিয়ে তাদের বাড়িতে ঢুকে অনুষ্ঠান থেকে তার মেয়েকে জোরপূর্বক অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় মেয়ে ফারহানা আক্তার আইভিকে জাপটে ধরে তার শ্লীলতাহানী ঘটায় এবং পিস্তল বের করে ভয় দেখায়।

      তখন উপস্থিত আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীরা বাধা দিলে তারা মেয়েকে অপহরণ করতে না পেরে বর পক্ষকে নানা হুমকি দেয়। এ ঘটনার পর গ্রাম থেকে আসা বর পক্ষের লোকজন ভয়ে বিয়ে বন্ধ করে তাদের বাড়িতে চলে যান।

      এ সময় অনিরুজ্জামান অনিক তার সঙ্গে থাকা আব্দুল আলীম ও শাওনকে নিয়ে কনের বাবাকে হুমকি দিয়ে বলে, তার মেয়েকে আবুল কালামের ছেলে আব্দুল আলীম ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে বিয়ে দেওয়া যাবে না। যদি বিয়ে দেওয়া হয় বাসর ঘরে মেয়ের স্বামীকে হত্যা করে লাশ গুম করা হবে এবং তার মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হবে। আমাদের সময়
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আমিরাতের পর এবার বাহরাইন-ইসরায়েল সম্পর্ক: ট্রাম্পের ঘোষণা

        আমিরাতের পর এবার গাদ্দার রাষ্ট্রের তালিকায় নাম লেখালো বাহরাইন। দেশটি কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়তে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে।

        গতো শুক্রবার ১১ সেপ্টেম্বর ইহুদিবাদী সন্ত্রাসী ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ঘোষণা দেয় বাহরাইন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই রাতে এক টুইটার বার্তায় বাহরাইন সরকার ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিষয়টি জানান।

        এ ব্যাপারে আমেরিকা-ইসরায়েল ও বাহরাইন একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে।বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাহরাইনের রাজতান্ত্রিক সরকার ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সম্মত হয়েছে।

        ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এটি একটা ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ।’এ সম্মতিতে পৌঁছানো সম্পর্কে ট্রাম্পের জামাতা ও সিনিয়র হোয়াইট হাউজ উপদেষ্টা জারেড কুশনার বলেছেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের চার বছরের দারুণ সব কাজের ফসল এটি। নতুন এক মধ্যপ্রাচ্যের শুরু দেখতে যাচ্ছি আমরা।’

        গতো মাসে একই ধরনের সম্মতিতে পৌঁছায় ইসরায়েল-সংযুক্ত আরব আমিরাত। সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর হোয়াইট হাউজে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিতে সই করবে তারা। বাহরাইন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। ট্রাম্প এই চুক্তি নিয়ে বলেছেন, ‘এটা যে হতে পারে জানতাম কিন্তু এতো তাড়াতাড়ি হবে এটা অকল্পনীয়।’

        এদিকে বাহরাইন-ইসরায়েল চুক্তিকে ‘ফিলিস্তিনি জাতির পিঠে আরও একবার ছুরিকাঘাত’ বলে মন্তব্য করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠনগুলো।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X