Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৭ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৬ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৭ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৬ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    প্রস্তুতিহীন বাংলাদেশের পেঁয়াজে ভারতের ‘আগুন’

    ভারত আকস্মিকভাবে রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয়ায় অতীতে যা হয়েছে, এবারও ঠিক সেই পরিস্থিতি৷ এবারও বাংলাদেশের কোনো প্রস্তুতি ছিল না৷

    রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর সীমান্তে আসা ভারতীয় পেঁয়াজের ট্রাক আটকে দেয়া হয়৷ এলসির বিপরীতে পাইপলাইনে থাকা পেঁয়াজও পাওয়া যাচ্ছে না৷ সীমান্তের ওপারে বিভিন্ন পয়েন্টে পাঁচশর মতো ট্রাক আটকে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের আমদানিকারকরা৷ তারা জানান, প্রতি টন ২৫০ ডলার দরে এলসি খোলা হলেও এখন ওই ট্রাকগুলো ছাড় করাতে ৭৫০ ডলার করে দাবি করছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা৷

    বেনাপোালে আমদানিকারক সোনালী ট্রেডার্সের মালিক রায়হান উদ্দিন বলেন, ‘যেসব ট্রাক আটকে দেয়া হয়েছে সেগুলো আসলে কাগজে-কলমে আমাদের এখানে রপ্তানি হয়ে গেছে৷ তারপরও আমাদের পেঁয়াজ দেয়া হয়নি৷ আমাদের আগে কিছু জানানোও হয়নি৷’

    তিনি জানান, গোজাডাঙায় দুইশ, বেনাপোলে দেড়শ, হিলিতে একশ, সোনা মসজিদে দুইশ এলসি করা পেঁয়াজের ট্রাক আটকে দেয়া হয়েছে৷ ভারত রপ্তানি বন্ধের প্রধান কারণ হিসেবে তাদের অভ্যন্তরীণ ঘাটতির কথা বলছে৷

    বাংলাদেশে নতুন দেশি পেঁয়াজ উঠে নভেম্বরে৷ তার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশকে প্রধানত আমদানির ওপরই নির্ভর করতে হয়৷ আর প্রায় পুরোটাই আমদানি হয় ভারত থেকে৷ গত বছর একই পরিস্থিতিতে মিয়ানমার, তুরস্কসহ কয়েকটি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করা হয়৷ তারপরও দেশি পেঁয়াজ বাজারে আসা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরুর আগে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি৷

    টিসিবি পেঁয়াজের যে বাজার দর আজ (মঙ্গলবার) দিয়েছে তাতে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ কেজি ১০০ টাকা৷ গত মাসে একই সময়ে এর কেজি ছিল ৬০ টাকা৷ আর আমদানি করা পেঁয়াজের এখন বাজার দর প্রতি কেজি ৮৫ টাকা৷ গত মাসে একই সময়ে ছিল ৫০ টাকা৷

    কলাবাগানোর খুচরা বিক্রেতা মিন্টু মিয়া জানান, দেশি পেঁয়াজ এখন ১১০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন৷ একদিন আগেও ছিল ৬৫ টাকা৷ তারা এখন দেশি পেঁয়াজ পাইকারি কিনছেন ৯০ টাকা দরে৷ আর ভারতীয় পেঁয়াজ তারা এখন বিক্রি করছেন ৯০ টাকা কেজি দরে৷ একদিন আগে ছিল ৫০ টাকা কেজি৷ তিনি বলেন, ‘ভারতীয় পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে৷ দাম আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করছি৷’

    আব্দুর রহিম নামে আরেকজন দোকানদার বলেন, ‘আমি আপাতত পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ রেখেছি৷ দেখি বাজার কোন দিকে যায়৷’

    পরিস্থিতি সামাল দিতে বাংলাদেশ তুরস্ক থেকে আমদানির পরিকল্পনা করছে৷ পাশাপাশি বাজারে অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে৷

    এখন পেঁয়াজের কোনো ঘাটতি নেই বলে মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব ড. মোহাম্মদ জাফর উদ্দীন৷ তিনি বলেন, ‘দাম বাড়ানো একটা কারসাজি৷ ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি যে বন্ধ করবে এটা নিয়ে আমাদের কিছু জানায়নি৷ মন্ত্রণালয় এরইমধ্যে পেঁয়াজ অন্য দেশ থেকে যাতে দ্রুত আমদানি করা যায় তার জন্য এলসি খোলা সহজ করে দিয়েছে৷ আর পেঁয়াজের ওপর আমদানি শুল্ক শতকরা পাঁচ ভাগ প্রত্যাহারের জন্য এনবিআরকে চিঠি দিয়েছে৷ পেঁয়াজের মজুত ও সরবরাহ মনিটরিং করে যাতে কোনো কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না করা হয় তা নজরদারির জন্য জেলা প্রশাসকদের চিঠি দেয়া হয়েছে৷ কেন্দ্রীয়ভাবে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে৷ ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে টিসিবি ৩০ টাকা কেজি দরে ট্রাকে করে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে৷ তবে তা চাহিদার তুলনায় কম ‘

    তবে পুরান ঢাকার পেঁয়াজের আড়ৎদার আব্দুল মাজেদ বলেন, ‘ভারত পেঁয়াজ না দিলে তার প্রভাব বাজারে পড়বেই৷ কারণ, বছরে এই সময়ে আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়৷ আর আমরা যা পেঁয়াজ আমদানি করি তার প্রায় পুরোটাই ভারত থেকে আসা৷ তাই বিকল্প আমাদানি ছাড়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার অন্য কোনো উপায় নেই৷’

    এ বছর পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ২৩ লাখ ৬৭ হাজার মেট্রিক টন৷ পেঁয়াজের চাহিদা ধরা আছে ২৫ লাখ ৫৭ হাজার মেট্রিক টন৷ এই দুই লাখ মেট্রিক টন ঘাটতির সাথে আরো সাত-আট লাখ টন ঘাটতি হয়৷ কারণ, উৎপাদিত পেঁয়াজের ৩০ ভাগ পচে যায় বা নানা কারণে নষ্ট হয়ে যায়৷ এই পুরো ঘাটতি আমদানির মাধ্যমেই মেটানো হয়৷ গত বছর বাংলাদেশ প্রায় ১১ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করে৷

    এবার এ পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে চার লাখ ৫৯ হাজার মেট্রিক টন৷ এখন চাহিদা মেটাতে আরো কমপক্ষে সাত লাখ টন পেঁয়াজ আমানি করতে হবে৷ সেটা কোথা থেকে আনা যায় এবং কত দ্রুত আনা যায় তাই ভাবনার বিষয়৷ কারণ, দেশি নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসবে আগামী নভেম্বর নাগাদ৷ -ডয়েচ ভেলে
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    পশ্চিমবঙ্গে বোরকা পরায় মুসলিম নারীকে শপিং মলে ঢুকতে বাধা

    ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বোরকা পরায় শপিং মলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হল এক মুসলিম নারী ও তার মেয়েকে। এ ঘটনায় স্থানীয় রামপুরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই নারী।

    জানা গেছে, রামপুরহাট পৌরসভার ভাড়শালার মুসলিম পাড়ার বাসিন্দা সামিনা বেগম, তার মেয়ে ও চার আত্মীয় মিলে সোমবার রাত ৮ নাগাদ রামপুরহাট দেশ বন্ধু রোডের একটি অত্যাধুনিক শপিং মলে যান।

    কিন্তু অন্যান্য আত্মীয়দের ঢুকতে দেওয়া হলেও সামিনা বেগম ও তার মেয়েকে ঢুকতে বাধা দেওয়া দেয় মল কর্তৃপক্ষ।

    তাদের জানানো হয়, এখানে বোরকা এলাওড না। তারা বাড়ি ফিরে যাওয়ার পর ওই ভদ্র মহিলার স্বামী কাউসার শেখ তাদের ফের শপিং মলে পাঠান। ফের তাদের একইভাবে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। বলা হয় মাস্ক পরে আসতে।

    মহিলাটি বলেন, বোরকা মুসলিম নরাীদের ধর্মীয় লেবাস। তাই এভাবে বাধা দেওয়া যায় না। তাহলে বোরকা পরলে শপিং মলে যাওয়া যাবে না? আমি চাই, এভাবে যেন কাউকে অপমানিত হতে না হয়। উনি কি করে জানলেন যে বোরকার নিচে মাস্ক নেই? আর বোরকা থাকলে মাস্কের কী দরকার?

    সূত্র: পুবের কলম
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ৪ দশকের মধ্যে বড় অর্থসঙ্কটে ভারত

      ৪১ বছর পর ভারতের গোটা আর্থিক বছরে আবার ফিরছে নেগেটিভ আর্থিক বৃদ্ধিহার। শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার পর চলতি আর্থিক বছরে বৃহত্তম অর্থনৈতিক মন্দায় পড়তে চলেছে ভারত। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এই পূর্বাভাসই শুনিয়েছে তাদের সাম্প্রতিক রিপোর্টে। ২০২০-২১ আর্থিক বছরে আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে মাইনাস ৯ শতাংশ। শেষবার ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিহার নেগেটিভ হয়েছে ১৯৭৯-৮০ আর্থিক বছরে। ওই বছর একদিকে ছিল চরম অনাবৃষ্টি এবং অন্যদিকে ইরানে বিপ্লবের কারণে তেলের আকাশছোঁয়া দাম। এই দুই সঙ্কটের কারণেই ওই বছর আর্থিক বৃদ্ধিহার হয়েছিল মাইনাস ৫.২ শতাংশ। যা ভারতের অর্থনীতিকে চরম সঙ্কটে ফেলেছিল। জনতা সরকারের অবশ্য তারপরই পতন ঘটে।

      তবে সেটা ছিল দেশীয় অর্থনীতির আমল। ১৯৯১ সালে উদারীকরণের পর আজ পর্যন্ত কখনো নেগেটিভ জিডিপি গ্রোথের মন্দায় পড়তে হয়নি ভারতকে। করোনা ও লকডাউনের আগেই ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিহার ছিল নিম্নগামী। যা সামলাতে নানাবিধ ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। কিন্তু লাভ হয়নি। ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে আর্থিক বৃদ্ধিহার কমে হয়ে যায় ৪.২ শতাংশ। তার আগের বছর যা ছিল ৬.১ শতাংশ। করোনা ও লকডাউনের পর অর্থনীতি একপ্রকার বিপর্যস্ত। নতুন আর্থিক বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে আর্থিক বৃদ্ধিহার হয়েছে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশ। আনলক পর্ব শুরু হলেও এখন পর্যন্ত সামগ্রিক জীবিকা, আর্থিক লেনদেন এবং শিল্প-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়নি। ফলে বিশেষ উন্নতির আশা করছে না কোনো অর্থনৈতিক রেটিং সংস্থা। এসঅ্যান্ডপি অথবা ফ্লিচ—সকলেই মাইনাস ১০ শতাংশের আশপাশে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিহার থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে।

      এই প্রেক্ষাপটে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) রিপোর্ট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও উদ্বেগজনক। কারণ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ভারতের প্রত্যেক রাজ্যে নানাবিধ পরিকাঠামো উন্নয়ন ও প্রকল্পে অর্থ দেয়। সুতরাং ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিহার যদি উদ্বেগজনকভাবে নেগেটিভ হয়ে যায়, তাহলে আন্তর্জাতিক লগ্নি বিপুল ধাক্কা খাবে। ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি চরমতম আকার নেবে। আর্থিক ঘাটতিও বাড়বে দ্রুত। এই সবকিছুর যোগফল, প্রভাব পড়বে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, জাপানের জাইকা ইত্যাদি ঋণ প্রদানকারী সংস্থাগুলোর লগ্নিতেও। জানা গিয়েছে, জাপানের সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যেই বুলেট ট্রেন প্রকল্প নিয়ে মতান্তর শুরু হয়েছে। এবং মুম্বাই থেকে আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন প্রকল্প অন্তত পাঁচ বছর পিছিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

      এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২০ শীর্ষক একটি রিপোর্টে এডিবি বলেছে, লাগাতার ও বিক্ষিপ্ত লকডাউনের ফলে ভারতে অর্থনৈতিক কাজকর্ম যেভাবে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে, সেটা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগবে। বিপুল ক্ষতি হয়েছে অনেক সেক্টরে। এডিবি রিপোর্টে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে অনুৎপাদী ঋণের পরিমাণ বিপুল বেড়ে যাওয়ার। অর্থাৎ এই লকডাউন ও অর্থনৈতিক স্তব্ধতার কারণে ব্যাংক ও আর্থিক সংস্থাগুলো থেকে গ্রহণ করা ঋণ পরিশোধ যথেষ্ট ধাক্কা খাবে। সরকার লকডাউনের সময় যেভাবে গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে নানাবিধ আর্থিক সহায়তা দিয়েছে, তার অবশ্য প্রশংসা করেছে এডিবি।
      রিপোর্টে বলা হয়েছে, গ্রামীণ জীবিকাকে কিছুটা সহায়তা করেছে ওই প্যাকেজ, কিন্তু অর্থনীতির ঝুঁকি এমন পর্যায়ে গেছে যে, দেশি-বিদেশি লগ্নি প্রবল ধাক্কা খাবে। এডিবি সুপারিশ করেছে কম আয়ের শ্রেণী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের (লো ইনকাম গ্রুপ অ্যান্ড স্মল বিজনেস) বিশেষ সহায়তা আবশ্যক। সব মিলিয়ে আর্থিক গতিপ্রকৃতি দেখে এডিবির ধারণা, মাইনাস ৯ শতাংশের আশেপাশে থাকবে জিডিপি।

      ভারতে প্রথম নেগেটিভ জিডিপি গ্রোথ হয়েছিল ১৯৫৭ সালে। এরপর ১৯৬৬ ও ১৯৭৩ সালেও হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে শেষবার। কিন্তু কখনো এতটা খারাপ অবস্থা আসেনি। ১৯৭৯-৮০ আর্থিক বছরেই সবচেয়ে বেশি মন্দা দেখেছে ভারত, মাইনাস ৫.২ শতাংশ। এবার এডিবি ও অন্য আর্থিক রেটিং সংস্থা মনে করছে, বৃহত্তম আর্থিক বিপর্যয় আসছে—মাইনাস ৯ শতাংশ! নয়া দিগন্ত
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এবার গুলি করে তুলে নিয়ে গেল সীমান্ত সন্ত্রাসী বিএসএফ

        সাতক্ষীরার কলারোয়া সীমান্তের ওপারে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশি এক গরুর রাখাল গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ সুমন (২৫) কলারোয়া উপজেলার গয়ড়া গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে।

        আহত সুমনের খালাতো ভাই লাল্টু জানান, সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গরু আনতে গিয়ে সীমান্ত সন্ত্রাসী বিএসএফ’র গুলিতে আহত হয়েছেন সুমন।

        লাল্টু বলেন, ‘কলারোয়ার চান্দুড়িয়ার বিপরীতে ভারতের কালিঞ্চি ক্যাম্পের বিএসএফ জওয়ানদের হাতে সুমন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে মোবাইলে ওপারের লোকজনের কাছ থেকে জেনেছি। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রথমে বিএসএফ ক্যাম্পে ও পরে হাসপাতালে নিয়ে যায় বিএসএফ।’

        তবে সুমন মারা গেছে না জীবিত আছে, তাৎক্ষণিক সেই বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমাদের সময়
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সন্ত্রাসী আওয়ামী বাহিনীর আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত


          ঝিনাইদহে সন্ত্রাসী আওয়ামী বাহিনীর আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছে। আজ সকালে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার সোহাগপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

          হরিণাকুন্ডু থানার ওসি আব্দুর রহিম মোল্লা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম ও রুজদার আলীর মধ্যে সামাজিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকালে আশরাফুল ইসলাম বিরোধপূর্ণ স্থানীয় গজারিয়া বিলে মাছ ধরতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়।

          আহতদের উদ্ধার করে হরিণাকুণ্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
          বিডি প্রতিদিন
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বাংলাদেশের তাগুত সন্ত্রাসী সরকার,ভারতের গোলাম।তাই ভারত এর পা চাটবেই।

            Comment

            Working...
            X