Announcement

Collapse
No announcement yet.

আল্লাহ কার প্রতি দ্রুত দয়া করবেন? # হুজাইফা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আল্লাহ কার প্রতি দ্রুত দয়া করবেন? # হুজাইফা

    PDF Download Links

    https://archive.org/details/allah-ka...to-doya-korben

    بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
    সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য যিনি মানব জাতির জন্য পথ নির্দেশিকার ব্যবস্থা করেছেন। স্বলাত ও সালাম বর্ষিত হোক এই উম্মতের শিক্ষক, আল্লাহর বান্দা ও তার রসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি। ইসলামের প্রথম *যুগ থেকে এখন পর্যন্ত যত ঈমানদার ভাই ও বোন মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তার রাস্তায় জিহাদ করেছেন, যারা এক আল্লাহর সন্তুষ্টিকেই তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করে রেখেছেন, যারা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু ব্যয় করতে রাজি এমন কি নিজের জীবন দিতেও দ্বিধা করেননা, যারা আল কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর হিদায়াতকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন ও আছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাদেরকে ক্ষমা করে তদের মর্যাদাকে বৃদ্ধি করে দিন, আর আমাদেরকেও তার সন্তুষ্টির পথে পরিচালিত করুন; আমীন।

    আল্লাহ কার প্রতি দ্রুত দয়া করবেন?

    অবিশ্বাসী ও নির্বোধ ছাড়া কেউ কি আছে যে আল্লাহর দয়া পেতে চায়না ? মহান আল্লাহ যার প্রতি দয়া করবেন তার দুঃখ হাসিতে রুপান্তরিত হবে, কষ্টের সমাপ্তি ঘটে সুখ সজ্জার আয়োজন হবে, অন্ধকার অপসারিত হয়ে আলোর আগমন ঘটবে।
    বিপদে পড়লে অনুভব করা যায় আল্লাহর দয়ার কত গুরুত্ব, তখন বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিপদ্গ্রস্ত ব্যক্তি ব্যাকুল হয়ে থাকে অথচ সুখ, সচ্ছলতা, সুস্থতা, আরাম আয়েশের দিনগুলিতে আল্লাহর বিধানের গুরুত্ব তার কাছে কমে যায়, সুখের দিনগুলিতে সেই কাজ করুন যা করলে দুঃখের দিনগুলিতে তিনি আপনার প্রতি দয়া করবেন। এতো হচ্ছে জাগতিক বিষয় কিন্তু আপনার মৃত্যুর পর পরকাল দিবসে যখন আপনার কৃতকর্মের পুনরায় সংশোধন করার কোন উপায় থাকবেনা, কোন সুপারিশকারী আল্লাহর বিরূদ্ধে আপনার পক্ষে সুপারিশ করতে পারবে না, কোন প্রকারের দুর্নীতি বা আর্থিক জরিমানা আদায় করে মুক্তির কোন পথ থাকবেনা তখন? যখন ন্যায় বিচারে আপনার অপরাধের পাল্লা ভারি আর আল্লাহর দয়া ছাড়া আর কোন দয়া নেই তখন ???

    হাঁ তখন আল্লাহর দয়া অনেক বড় কাঙ্ক্ষিত বিষয়।
    কিন্তু আল্লাহর দয়া কি সকলে পাবে? আল্লাহ তার দয়া কার জন্য নির্ধারণ করবেন? কিরূপ বৈশিষ্টের অধিকারী হলে পরে আমিও আল্লাহর দয়া দ্রুত পাওয়ার আশা করতে পারি? কিন্তু আমার তো অনেক অপরাধ, অনেক পাপ আমার জন্যও কি আল্লাহর দয়া পাওয়ার কোন পথ আছে?

    আসুন এসব প্রশ্নের সমাধান জেনেনেই যার দয়া ছাড়া আর কোন দয়া নেই সেই ন্যায় বিচারক আল্লাহর দেয়া বিধান থেকে।

    রসূলুল্লহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সমসাময়িক সময়ের কিছু সরল প্রাণ গ্রাম্য লোকদের কথা উল্লেখ করে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেন-

    وَمِنَ الْأَعْرَابِ مَن يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَيَتَّخِذُ مَا يُنفِقُ قُرُبَاتٍ عِندَ اللَّهِ وَصَلَوَاتِ الرَّسُولِ ۚ أَلَا إِنَّهَا قُرْبَةٌ لَّهُمْ ۚ سَيُدْخِلُهُمُ اللَّهُ فِي رَحْمَتِهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ [٩:٩٩]
    আর বেদুঈনদের মধ্যে কতিপয় লোক এমনও আছে, যারা আল্লাহর প্রতি এবং কিয়ামত দিবসের প্রতি (পূর্ণ) ঈমান রাখে, আর যা কিছু ব্যয় করে তা আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের উপকরণ ও রসূলের দুআ লাভের উপকরণরূপে গ্রহণ করে; স্বরণ রাখো! তাদের এই ব্যয়কার্য নিঃসন্দেহে তাদের জন্য (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের কারণ; খুব দ্রুতই আল্লাহ তাদেরকে তার দয়া (রহমত) দ্বারা আচ্ছাদিত করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ হচ্ছেন অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা তাওবাহ ৯:৯৯)

    এ আয়াত থেকে স্পষ্ট যে মহাদাতা আল্লাহ তার প্রতি দ্রুত দয়া করবেন, যে আল্লাহকে বিশ্বাস করে, পরকালে বিশ্বাস করে, আল্লাহর নৈকট্য পাওয়ার জন্য সম্পদ ব্যয় করে।

    মূসা (আঃ) এর কওম যখন ভূমিকম্পের সম্মুখীন হয়েছিল, সেই সময়ে মূসা (আঃ) এর প্রার্থনা ও তার উত্তরে মহান আল্লাহ যা বলেন,

    وَاكْتُبْ لَنَا فِي هَٰذِهِ الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ إِنَّا هُدْنَا إِلَيْكَ ۚ قَالَ عَذَابِي أُصِيبُ بِهِ مَنْ أَشَاءُ ۖ وَرَحْمَتِي وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ ۚ فَسَأَكْتُبُهَا لِلَّذِينَ يَتَّقُونَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَالَّذِينَ هُم بِآيَاتِنَا يُؤْمِنُونَ [٧:١٥٦]
    অতএব আমাদের জন্য এই দুনিয়ায় ও পরকালে কল্যাণ লিখে দিন, আমরা আপনার নিকটই প্রত্যাবর্তন করেছি। তিনি (আল্লাহ) বললেনঃ যাকে ইচ্ছা আমি আমার শাস্তি দিয়ে থাকি, আর আমার করুণা ও দয়া প্রতিটি জিনিসকেই পরিব্যাপ্ত করে রয়েছে সুতরাং আমার দয়া আমি তাদের জন্য দ্রুতই নির্ধারণ করব যারা পাপাচার হতে বিরত থাকে (তাক্বওয়া অবলম্বন করে), যাকাত দেয় এবং আমার নিদর্শন সমূহের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। (সূরা আরাফ ৭:১৫৬)

    الَّذِينَ يَتَّبِعُونَ الرَّسُولَ النَّبِيَّ الْأُمِّيَّ الَّذِي يَجِدُونَهُ مَكْتُوبًا عِندَهُمْ فِي التَّوْرَاةِ وَالْإِنجِيلِ يَأْمُرُهُم بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَاهُمْ عَنِ الْمُنكَرِ وَيُحِلُّ لَهُمُ الطَّيِّبَاتِ وَيُحَرِّمُ عَلَيْهِمُ الْخَبَائِثَ وَيَضَعُ عَنْهُمْ إِصْرَهُمْ وَالْأَغْلَالَ الَّتِي كَانَتْ عَلَيْهِمْ ۚ فَالَّذِينَ آمَنُوا بِهِ وَعَزَّرُوهُ وَنَصَرُوهُ وَاتَّبَعُوا النُّورَ الَّذِي أُنزِلَ مَعَهُ ۙ أُولَٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ [٧:١٥٧]

    (এই দয়া তাদেরই প্রাপ্য) যারা সেই রসূলের তথা নিরক্ষর নাবীর (সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অনুসরণ করে চলে, যার কথা তাদের নিকট রক্ষিত তাওরাত ও ইন্জীল কিতাবে লিখিত পায়, যিনি (সেই নিরক্ষর নাবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মানুষকে সৎকাজের নির্দেশ দেন ও অন্যায় কাজ করতে নিষেধ করেন, আর তিনি তাদের জন্যে পবিত্র বস্তুসমূহ বৈধ করে দেন এবং অপবিত্র ও খারাপ বস্তুকে তাদের প্রতি অবৈধ করেন, আর তাদের উপর চাপানো বোঝা ও বন্ধন হতে তাদেরকে মুক্ত করেন, সুতরাং তার প্রতি যারা ঈমান রাখে , তাকে সম্মান করে ও সাহায্য সহানুভূতি করে, আর সেই আলোর (আল কুরআনের) অনুসরণ করে চলে যা তার সাথে অবতীর্ণ হয়েছে, তারাই (ইহকাল ও পরকালে) সাফল্য লাভ করবে। (সূরা আরাফ ৭:১৫৭)


    এ আয়াত দুটি থেকে স্পষ্ট যে, আল্লাহর দয়া পরিব্যাপ্ত হয়ে আছে তার সকল সৃষ্টির উপরে তবে এ দয়া তিনি তাদের জন্য নির্ধারণ করবেন যারা আল্লাহভীরু (আল্লাহর নিষেধকৃত বিষয়গুলো থেকে বিরত থাকে), যারা যাকাত প্রদান করে, যারা আল্লাহর নিদর্শন সমূহে বিশ্বাস করে এবং যারা রসূলু্ল্লহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করে।

    সূরা তাওবায় মহাদাতা ও দয়ালু আল্লাহ বলেন,
    وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ يَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَيُطِيعُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ ۚ أُولَٰئِكَ سَيَرْحَمُهُمُ اللَّهُ ۗ إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٌ [٩:٧١]
    আর মুমিন পুরুষরা ও মুমিনা নারীরা হচ্ছে পরস্পর একে অন্যের বন্ধু, তারা সৎ কাজের আদেশ দেয় এবং অসৎ কাজ হতে নিষেধ করে, আর নামায কায়েম করে ও যাকাত প্রদান করে, আর আল্লাহ ও তার রসূলের আদেশ মেনে চলে, এসব লোকের প্রতি আল্লাহ খুব দ্রুতই তার দয়া বর্ষণ করবেন, নিঃসন্দেহে আল্লাহ পরক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী। ( সূরা তাওবাহ ৯:৭১)

    এ আয়াতের আলোকে যারা ঈমানদার, যারা সৎ কাজের আদেশ করেন ও মন্দ কাজে নিষেধ করেন, যারা স্বলাত কায়েম করেন, যারা যাকাত প্রদান করেন এবং যারা আল্লাহ ও তার রসূলের অনুসরণ করেন তারা দ্রুতই আল্লাহর দয়া প্রাপ্ত হবেন।


    সমস্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণকে এক আয়াতে অন্তর্ভুক্ত করে আল কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেন,
    وَأَطِيعُوا اللَّهَ وَالرَّسُولَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٣:١٣٢
    আর আল্লাহ ও তার রসূলের আনুগত্য কর, আশা করা যায় তোমরা দয়া প্রাপ্ত হবে। ( সূরা আলে ইমরান ৩:১৩২)
    আল্লাহ ও তার রসূলের আনুগত্য এই বিষয়টি ব্যাপক অর্থ বোধক বহু আমলের সমষ্টিগত রূপ।

    বহু আমলের মধ্য থেকে ঈমান, হিজরত ও জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে বিশেষ গুরুত্ব এবং বান্দার অপরাপর অপরাধের বিষয়ে ক্ষমার ঘোষণা দিয়ে মহাজ্ঞানী আল্লাহ সূরা বাকারাহ তে বলেন,

    إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَالَّذِينَ هَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أُولَٰئِكَ يَرْجُونَ رَحْمَتَ اللَّهِ ۚ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ [٢:٢١٨]
    নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং আল্লাহর পথে দেশ ত্যাগ করেছে ও আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে, তারাই আল্লাহর দয়া পাওয়ার প্রত্যাশা করবে এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়। ( সূরা বাকারাহ ২:২১৮)

    আপনি আপনার অপরাধের কথাকে স্মরণ করে আল্লাহর দয়া থেকে নিরাশ হবেন না আপনার ঈমানকে সতেজ ও দৃঢ় রাখুন আল্লাহর কথাকে উচু করার জন্য জান ও মাল দ্বারা জিহাদ করার ব্যাপারে অঙ্গীকার করুন এবং এ অঙ্গীকারে কোন প্রকারের পরিবর্তন আনয়ন করবেন না, এজন্য প্রয়োজনে হিজরত করুন আর স্মরণে রাখুন-
    ঈমানদার, মুহাজির (আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হিজরতকারী), আল্লাহর রাস্তার মুজাহিদ (আল্লাহর কথাকে উঁচু করার জন্য জিহাদকারী) বান্দা অপরাধী হলেও আল্লাহ তাদের অপরাধ ক্ষমা করে দিবেন এবং এদের ব্যাপারেই আল্লাহর দয়া আশা করা যায় (সূরা বাকারাহ ২:২১৮) আর আল্লাহর কথার কোন পরিবর্তন নেই।

    উপরের সবগুলো আয়াত থেকে স্পষ্ট যে আল্লাহ তার প্রতি দ্রুত দয়া করবেন,
    -যে আল্লাহকে বিশ্বাস করে।
    -পরকালে বিশ্বাস করে।
    -আল্লাহর নৈকট্য পাওয়ার জন্য সম্পদ ব্যয় করে।
    -যে আল্লাহকে ভয় করে তার নিষেধকৃত বিষয়গুলো থেকে বিরত থাকে।
    -যে যাকাত প্রদান করে ।
    -যে আল্লাহর নিদর্শন সমূহে বিশ্বাস করে।
    -যে রসূলু্ল্লহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণ করে।
    -যে আল্লাহ ও তার রসূলের আনুগত্য করে।
    -যে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও মন্দ কাজে নিষেধ করে।
    -যে স্বলাত কায়েম করে।
    -যে আল্লাহর কথাকে উঁচু করার জন্য জিহাদ করে ।
    -যে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হিজরত করে।
    এরূপ ঈমানদার বান্দাগণের ব্যাপারে আল্লাহর দয়া প্রাপ্তির আশা করা যায়।
    এবং উপরের আয়াতসমূহে যে বিষয়টিকে সবথেকে বেশী সংখ্যকবার উল্লেখ করা হয়েছে তা হচ্ছে ঈমান তথা- আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, ফিরিস্তাগণে বিশ্বাস, আসমানী কিতাবসমূহে বিশ্বাস, নাবী-রসূলগণে বিশ্বাস, পরকালে বিশ্বাস, তাকদীরের ভাল মন্দ আল্লাহর পক্ষথেকে এসবে বিশ্বাস করা।

    কুফরী (ঈমানের বিপরীত অবিশ্বাস) আল্লাহর নিকট সবথেকে গুরুতর অপরাধ (সূরা বাকারাহ ২:২১৭)। আল্লাহ তার জান্নাতকে কাফিরদের জন্য হারাম ঘোষণা করেছেন এমনকি সেই ব্যক্তি ইবরাহীম (আঃ) এর পিতা হলেও তার ব্যাপারে আল্লাহর দয়া পাওয়ার কোন আশা নেই।
    সুতরাং ঈমানের বিষয়কে সবথেকে বেশী গুরুত্ব *দিন, আর সেই আমলটিকে গুরুত্ব দিন যে কাজ করলে বান্দা অপরাধী হলেও আল্লাহ তার অপরাধ ক্ষমা করে তার প্রতি দয়া করবেন আর তা হচ্ছে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ।
    আল্লাহ আমাদের সকলকে তার পক্ষ থেকে দেয়া হিদায়াত গ্রন্থ অনুসারে আমল করার তাওফিক দান করুন এবং আমাদের জন্য তার দয়া নির্ধারিত করুন। আমীন............
    হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসিত ও প্রার্থনা শ্রবণকারী।
    দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আল্লাহর বান্দা ও তার রসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি। আল্লাহ তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করুন। আমীন............
    সমস্ত প্রশংসা অংশিদারমুক্ত এক আল্লাহ’র জন্য, আমি সাক্ষ্য *দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন কল্যাণ ও অকল্যাণ দাতা নেই তার কাছেই আমি তাওবাহ ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

    রচনায়: হুজাইফা
    পরিবেশনায়: hujaifa media

  • #2
    মাশাআল্লাহ, সুন্দর পোস্ট।
    আল্লাহ কবুল করুন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment

    Working...
    X