Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ০৮ ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ২৬ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ০৮ ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ২৬ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    ভারতীয় সেনাকে হত্যা করে রাইফেল নিয়ে গেল স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা

    কাশ্মীরে ভারতীয় আধা সামরিক বাহিনী সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) উপরে হামলা করে বাদোলে নামের এক মালাউনকে হত্যা করেছে স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা।

    এসময় ভারতীয় ওই আধা সেনার একটি স্বয়ংক্রিয় রাইফেল কেড়ে নিয়ে গেছে তারা।

    বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে মধ্য কাশ্মীরের বাডগাম জেলার কেইসারমুল্লা অঞ্চলে স্বাধীনতকামী যোদ্ধারা আচমকা ভারতীয় সিআরপিএফ দলের উপরে গুলিবর্ষণ করলে ওই কর্মকর্তা নিহত হন।

    হামলাকারী যোদ্ধারা অবশ্য ঘটনাস্থল থেকে নিরাপদে পালিয়ে যেতে সমর্থ হয়েছেন। ভারতের নাগপুরের বাসিন্দা ওই আধা সেনা ১১৭ নম্বর ব্যাটেলিয়ানে সহকারী উপ-পরিদর্শক পদে কর্মরত ছিলেন।

    ভারতীয় সিআরপিএফের মুখপাত্র পঙ্কজ সিং বলেন, ওই জওয়ানের রাইফেলটি পাওয়া যায়নি।

    এরআগে গত বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পুলওয়ামায় স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা ভারতীয় সেনা সদস্যদের বহনকারী একটি গাড়িতে গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আরো ৩৮০টি আটককেন্দ্রের সন্ধান, উইঘুরদের বাধ্য করা হচ্ছে ধর্ম ত্যাগে

    অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট (এএসপিআই) জানিয়েছে, তারা চীনে ৩৮০টি’র বেশি গোপন আটককেন্দ্র চিহ্নিত করেছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, সেগুলোতে ২০ লাখের বেশি মানুষকে আটকে রাখা হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের আটক করা হয়। যাদের অধিকাংশ মুসলিম উইঘুর এবং তুর্কিভাষী বাসিন্দা। মুসলিমদের বাধ্য করা হচ্ছে ধর্ম ত্যাগে।

    উত্তর পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়ান প্রদেশে চীন পরিচালিত আটক কেন্দ্রগুলো, ধারণার চেয়ে অনেক বড় এবং সেগুলোকে অব্যাহতভাবে প্রসারিত করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এ তথ্য জানিয়েছে।

    যদি বেইজিং আটক কেন্দ্রগুলোকে সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের জন্য পুনর্শিক্ষণ কার্যক্রম কেন্দ্র বলে দাবি করছে। তাদের এ দাবিকে মিথ্যচার আখ্যা দিয়েছে নিন্দা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।

    চীন বলছে, শিবিরগুলো পেশাগত দক্ষতা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং উগ্রবাদের হুমকির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয় অংশ। আটক কেন্দ্রের সংখ্যা আগের হিসেবের চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি বলে অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়।

    চীনা কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে অংশ গ্রহণকারীরা ২০১৯ সালের শেষের দিকে পেশাগত দক্ষতা অর্জন শেষে স্নাতক ডিগ্রি পেয়েছে। প্রধান গবেষক নাথান রুশার বলেন, গবেষণায় পাওয়া তথ্য প্রমাণের সঙ্গে বেইজিংয়ের দাবি সাংঘর্ষিক। গবেষণা বলছে, বিচারবহির্ভুতভাবে আটক অনেক বন্দিকে এখন চীনা সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বন্দি করেছে। তাদেরকে আরো কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টিত আটক কেন্দ্রে স্থানান্তর করেছে।

    গবেষকরা, স্যাটেলাইটে পাওয়া ছবি, ভুক্তভোগীদের সাক্ষাতকার, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং আটক কেন্দ্র নির্মাণে দাফতরিক টেন্ডারের নথিপত্র বিশ্লেষণ করে আটক কেন্দ্রের সংখ্যা নির্ধারণ করেছে। আটককেন্দ্রগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেমন- সুউচ্চ দেয়াল, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার এবং ভেতরে কাঁটাতারের দেয়া ছিল।

    ৬১টি আটক কেন্দ্রে নতুন নির্মাণ এবং সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ২০২০ সালের জুলাইয়ে মধ্যে এ কাজ সম্পন্ন করা হয়। ১৪টির বেশি আটক কেন্দ্র এখনো নির্মাণাধীন।

    ৭০টি আটক কেন্দ্রের মূল কাঁটা তারের বেড়া বা দেয়াল সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সেগুলো অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে বা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এএসপিআই জানায়, ৯০ শতাংশ আটক কেন্দ্রের সুরক্ষা অত্যন্ত নিম্নমানের।

    জিনজিয়ান ডাটা প্রজেক্টের তথ্যে, আটক কেন্দ্রের বিস্তারিত ছাড়াও ওই অঞ্চলের মসজিদসহ সাংস্কৃতিক স্থাপনার বিস্তারিত তথ্য ছিল। রুশার বলেন, অনেক আটক কেন্দ্রে সম্প্রসারিত করা হয়েছে। সেগুলো শিল্প এলাকার পাশে স্থাপিত। আটক যাদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তাদের অত্যাধিক নিরাপত্তা বেষ্টিত শিল্প কারখানাগুলোতে জোরপূর্বক শ্রমে বাধ্য করা হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    পদ্ধতিগতভাবে জোরপূর্ব শ্রমে বাধ্য করার অভিযোগে জিনজিয়ান থেকে সম্প্রতি পণ্য আমদানি বন্ধের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন রাজনৈতিকরা।

    সম্প্রতি বেইজিং একটি সাফাইপত্র প্রকাশ করেছে। যেখানে জিনজিয়ানে তাদের ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ডের পক্ষে গুণকীর্তন করা হয়েছে। বলা হয়, সেখানে বিভিন্ন মেয়াদে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশ নিয়ে, উন্নত শিক্ষা অর্জন করে সুন্দর জীবনের পথ খুঁজে পেয়েছে অনেকে।

    বৃহস্পতিবার চীনা রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ার দু’জন স্কলার ক্লাইভ হ্যামিল্টন এবং অ্যালেক্স জোসকে চীন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বেইজিং।

    হ্যামিল্টন ক্যানবেরার চার্লস স্টুয়ার্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক। অ্যালেক্স জোসকে এএসপিআই-এর গবেষক। বিশ্বে কমিউনিস্ট পার্টির প্রভাব এবং চীনা সামরিক বিশেষজ্ঞ তিনি।

    জোসকে চীনে বড় হয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, অতিমাত্রায় ঝুঁকির কারণে গেলো কয়েক বছর ধরে তিনি চীনা ভিসার জন্য আবেদনই করেননি। বলেন, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকাণ্ড যারা তুলে ধরছেন, নতুন এ নিষেধাজ্ঞা তাদের জন্য শাস্তি স্বরূপ।

    গ্লোবাল টাইমস তাদের প্রতিবেদনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে কোনো সূত্রের উদ্ধৃতি দেয়নি। এ ধরনের পদক্ষেপের কোনোর কারণও তারা বিস্তারিত বলেনি।

    চলতি মাসের শুরুতে বিদেশি হস্তক্ষেপে যুক্ত থাকায় দু‘জন চীনা শিক্ষাবিদের ভিসা বাতিল করে অস্ট্রেলিয়া।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ইজরাইলে দমন-পীড়নের প্রতিবাদে বন্দীদের অনশন ধর্মঘট

      ফিলিস্তিনি কারাগার ক্লাব ঘোষণা করেছে যে, ইহুদিবাদী ইজরাইলের পাঁচটি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিরা শীঘ্রই প্রতিবাদ কার্যক্রম শুরু করবে।

      এই আইনি কেন্দ্র এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেছে শুক্র ও শনিবার ইজরাইলের আস্কালান, জলবু, রেমন, নাফা এবং মাজদু কারাগারে এই অত্যাচারী শাসকের দমন-পীড়নের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনি বন্দীগণ অনশন ধর্মঘট করবে।

      ফিলিস্তিনি কারাগার ক্লাব বন্দীদের বিরুদ্ধে জায়নিস্ট বন্দীদের বিপজ্জনক সিদ্ধান্তের পরিণতি সম্পর্কে দৃঢ়ভাবে সতর্ক করেছে এবং অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক আইনি প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন ও ফিলিস্তিনের যুদ্ধবন্দীদের সমর্থনে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        চীনে মাত্র ৩ বছরে ভাঙা হয়েছে হাজার হাজার মসজিদ

        সরকারের নির্দেশে চীনের শিনজিয়াং প্রদেশেই কয়েক হাজার মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে। বলপূর্বক ধর্মীয় কাজকর্ম বন্ধ রাখার পাশাপাশি, সেখানে লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে বন্দি করে রাখা হয়েছে ডিটেনশন শিবিরে। অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট (এএসপিআই)-এর একটি রিপোর্টে এমনই দাবি করা হয়েছে।

        জানা যায়, ক্যানবেরায় এএসপিআই-এর সদর দফতরটি অবস্থিত। সেটি সরকার প্রতিষ্ঠিত এবং অস্ট্রেলীয় প্রতিরক্ষা দফতরের অনুমোদন প্রাপ্ত থিঙ্কট্যাঙ্ক সংস্থা। স্যাটেলাইট ইমেজ দেখে এবং চীনা সরকারের নির্দেশে ধ্বংস হয়ে যাওয়া ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত পরিসংখ্যান তুলে ধরে এমন দাবি করেছে তারা।

        এএসপিআই জানিয়েছে, সাম্প্রতিক কালে শিনজিয়াং প্রদেশে প্রায় ১৬ হাজার মসজিদ ধ্বংস করেছে চীন সরকার। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বহু মসজিদ। অনেক মসজিদ আবার মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছে। এর মধ্যে গত তিন বছরেই অধিকাংশ মসজিদ ভাঙা হয়েছে। শহুরে এলাকা উরুমকি এবং কাশগড়েই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মসজিদ ভাঙার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।

        এত কিছুর পরেও হাতে গোনা যে ক’টি মসজিদ দাঁড়িয়ে রয়েছে, তাদের অধিকাংশেরই চূড়া এবং গম্বুজ ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার মসজিদ ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছে। শিনজিয়াং প্রদেশে অক্ষত এবং ভগ্নপ্রায় অবস্থায় এই মুহূর্তে যে’কটি মসজিদ রয়েছে, তার সংখ্যা ১৫ হাজারের আশপাশে হবে।

        এএসপিআইয়ের এই রিপোর্ট সত্য বলে প্রমাণিত হলে, ১৯৬০ সালে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের জেরে চীনে যে জাতীয়বাদী ভাবাবেগের উত্থান ঘটে, তার পর থেকে এই প্রথম সেখানে মসজিদের সংখ্যা এত নীচে গিয়ে ঠেকেছে।

        তবে নির্বিচারে মসজিদ ভাঙা হলেও, শিনজিয়াং প্রদেশে কোনও গির্জা এবং বুদ্ধ মন্দিরের উপর একটি আঁচড়ও পড়েনি বলে দাবি করেছে এএসপিআই। বলা হয়েছে, শিনজিয়াংয়ে এত দিন যত মসজিদ, মাজার, কবরস্থান এবং ইসলামিক তীর্থযাত্রার পথ ছিল, তার তিন ভাগের এক ভাগ ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

        শুধু তাই নয়, সবমিলিয়ে উইঘুর এবং তুর্কিক ভাষায় কথা বলা ১০ লক্ষের বেশি ইসলাম ধর্মাবলম্বীকে দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে ডিটেনশন শিবিরে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলেও জানি গিয়েছে ওই রিপোর্টে। বলপূর্বক সেখানে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে বলেও দাবি করা হয়েছে।

        এর আগে, গত বছর সংবাদ সংস্থা এএফপি-র একটি তদন্তমূলক রিপোর্টেও এমনই তথ্য সামনে এসেছিল। তাতে বলা হয়, শিনজিয়াং প্রদেশে বহু কবরস্থান ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। নৃশংস ভাবে খুন করা হয়েছে বহু মানুষকে।

        তবে শুরু থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে বেজিং। তাদের দাবি, শিনজিয়াং প্রদেশে পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করেন সাধারণ মানুষ। এএসপিআই-এর সাম্প্রতিক রিপোর্টটি নিয়েও একই দাবি করেছে তারা। শুক্রবার চীনা বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়, ‘‘ওই রিপোর্টটির কোনও বিশ্বাসযোগ্যতা নেই। চীনকে বদনাম করার জন্যই সেটি তৈরি করা হয়েছে।’’

        এই মুহূর্তে শিনজিয়াং প্রদেশে ২৪ হাজার মসজিদ রয়েছে বলে দাবি করেন চীনা বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন। তিনি বলেন, ‘‘আমেরিকায় মোট যত মসজিদ রয়েছে, তার চেয়ে দশ গুণ বেশি মসজিদ রয়েছে শিনজিয়াং প্রদেশে। এমনকি শিনজিয়াং প্রদেশে এক জন মুসলিম ব্যক্তি প্রতি গড়ে যত মসজিদ রয়েছে, মুসলিম দেশগুলিতেও তা নেই।’’

        ডিটেনশন শিবিরে মুসলিমদের বন্দি করার অভিযোগও উড়িয়ে দিয়েছে চীন। তাদের দাবি, উগ্রবাদী চিন্তাভাবনা দূর করতে এবং দারিদ্রতা কাটিয়ে উঠতে ওই শিবিরগুলিতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মিসরে সিসিবিরোধী বিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে নিহত ১

          মিসরের স্বৈরশাসক আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। এতে ঘটনাস্থলেই একজনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন তিনজন।

          সিসিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে গত কয়েকদিন ধরেই বিক্ষোভ চলছে দেশটিতে। শুক্রবার বিক্ষোভের ষষ্ঠ দিনে জুমার নামাজ শেষে রাজধানী কায়রোসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে সিসিবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ হয়।

          আলজাজিরা জানিয়েছে, এই বিক্ষোভের নাম দেয়া হয়- ‘দ্রোহের শুক্রবার’। রাজধানী কায়রোর গিজা এলাকার রাস্তায় এ সময় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে আন্দোলনকারীরা। হঠাৎ সেখানে গুলি চালায় পুলিশ।

          এতে ঘটনস্থলে সামি ওয়াগদি বশির (২৫) নামে এক যুবক নিহত হন। আহত হন আরও তিনজন।

          বৃহত্তর কায়রোর হেলওয়ানে অনুষ্ঠিত এক মিছিলের ভিডিও ফুটেজে বিক্ষোভকারীদের বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘ভয় পাবেন না, জোরে বলুন- সিসিকে সরে যেতে হবে।’

          দামিয়েত্তা শহরেও এসময় বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করে পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে সেখানেও গুলি ছোড়ে পুলিশ। কিছু কিছু জায়গায় রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে।

          গত সপ্তাহে কায়রোর তাহরির স্কয়ার, আলেকজান্দ্রিয়া ও সুয়েজে বহু পুলিশ ও সেনা মোতায়েন করা হয়। সারা দেশে বহু ক্রসিং এবং মহাসড়কগুলোতে সামরিক চেকপয়েন্টও বসানো হয়েছে।

          কায়রোর কেন্দ্রস্থল ও এর আশপাশের ক্যাফেগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতি উপেক্ষা করেই রাস্তায় নামে মানুষ।

          বিক্ষোভ দমনে আগে থেকেই ধরপাকড় শুরু করে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে সুদানের ওপর আমেরিকার চাপ

            দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তিতে সই করতে আফ্রিকার দেশ সুদানের ওপরে মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করেছে ক্রুসেডার আমেরিকা। ট্রাম্প প্রশাসন সুদানকে শর্ত দিয়েছে- যদি তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তাহলে সুদানকে সন্ত্রাসবাদের তালিকা থেকে মুক্তি দেয়া হবে।

            এদিকে, সুদানের তিনজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন,দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করার সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের তালিকা থেকে মুক্তি পাওয়ার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট করার প্রচেষ্টা প্রতিহত করার চেষ্টা করছেন তারা। একজন কর্মকর্তা বলেন, সন্ত্রাসবাদের তালিকা থেকে সুদানের নাম প্রত্যাহার করার জন্য যা কিছু করা দরকার খার্তুম তার সবই করেছে।

            সুদানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির কথিত সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন বলে ১৯৯৩ সালে আমেরিকা সুদানকে কালো তালিকাভুক্ত করে। গতোবছর ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে সামরিক বাহিনী বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করে।

            সুদানের বর্তমান সরকার যুক্তি দেখাচ্ছে যে, ওমর আল-বশির যেহেতু ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন সেক্ষেত্রে সুদানকে এখন আর কোনরকম সন্ত্রাসবাদের তালিকাভুক্ত দেশ হিসেবে রাখার যৌক্তিকতা নেই।
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X