Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুনাফিকদের জিহাদ পরিত্যাগের কিছু অসার অজুহাত

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুনাফিকদের জিহাদ পরিত্যাগের কিছু অসার অজুহাত


    মুনাফিকদের জিহাদ পরিত্যাগের কিছু অসার অজুহাত

    জিহাদ হলো ইমানের কষ্টিপাথর। কষ্টিপাথরের মাধ্যমে যেমন খাঁটি ও ভেজাল স্বর্ণের মধ্যে পার্থক্য করা যায়, আল্লাহ তায়ালাও জিহাদের মাধ্যমে মুমিনদের ইমান পরীক্ষা করেন, তারা কি আসলেই আল্লাহ তায়ালাকে বেশি ভালোবাসে না কি নিজেদের জান-মাল, স্ত্রী-সন্তান, সাজানো ঘরবাড়ি ও কষ্ট-ঘামে গড়ে তোলা ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্ষেত-খামারকে বেশি ভালোবাসে। নতুবা মুখে আল্লাহ তায়ালার ইশক ও ভালোবাসার দাবী তো যে কেউ করতে পারে।

    তো যেহেতু জিহাদ একটি কষ্টকর পরীক্ষা, তাই এ পরীক্ষা হতে বাঁচার জন্য মুনাফিকরা সবসময়ই বিভিন্ন অজুহাত তৈরি করতে থাকে। আল্লাহ তায়ালা সেই ভ্রান্ত অজুহাতগুলো কুরআনে বর্ণনা করে দিয়েছেন, যেন মুমিনরা এ ধরণের অজুহাতে জিহাদ পরিত্যাগ হতে বিরত থাকে এবং এই অজুহাতগুলো পেশ করে কেউ তাদেরকে জিহাদ হতে নিবৃত্ত না করতে পারে। আমরা এ ধরণের কিছু অজুহাত নিয়েই আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ। সচেতন পাঠক লক্ষ্য করবেন, বর্তমানে উলামায়ে সু জিহাদের বিরোধিতার জন্য যে সকল অজুহাত দাঁড় করাচ্ছে তা অবিকল কুরআনে বর্ণিত মুনাফিকদেরই অজুহাত!

    ১. জিহাদকে ফেতনা-ফাসাদের কারণ মনে করা। এখন যতটুকু দ্বীন পালন করতে পারছি, জিহাদ করতে গেলে ততটুকুও পালন করতে পারবো না বলে দাবী করা। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَمِنْهُمْ مَنْ يَقُولُ ائْذَنْ لِي وَلَا تَفْتِنِّي أَلَا فِي الْفِتْنَةِ سَقَطُوا وَإِنَّ جَهَنَّمَ لَمُحِيطَةٌ بِالْكَافِرِينَ

    ‘আর তাদের মধ্যেই সেই ব্যক্তিও আছে, যে বলে, আমাকে অব্যাহতি দিন এবং আমাকে ফিতনায় ফেলবেন না। ওহে! ফিতনায় তো তারা পড়েই রয়েছে। বিশ্বাস রাখো, জাহান্নাম কাফেরদেরকে বেষ্টন করে রাখবেই।’ -সূরা তাওবা: ৪৯

    শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ রহ. বলেন,

    ولما كان في الأمر بالمعروف والنهي عن المنكر والجهاد في سبيل الله من الابتلاء والمحن ما يعرض به المرء للفتنة: صار في الناس من يتعلل لترك ما وجب عليه من ذلك بأنه يطلب السلامة من الفتنة كما قال عن المنافقين: {ومنهم من يقول ائذن لي ولا تفتني ألا في الفتنة سقطوا} الآية. وقد ذكر في التفسير أنها نزلت في {الجد بن قيس لما أمره النبي صلى الله عليه وسلم بالتجهز لغزو الروم - وأظنه قال: هل لك في نساء بني الأصفر؟ - فقال يا رسول الله: إني رجل لا أصبر عن النساء؛ وإني أخاف الفتنة بنساء بني الأصفر. فائذن لي ولا تفتني} . وهذا الجد هو الذي تخلف عن بيعة الرضوان تحت الشجرة؛ واستتر بجمل أحمر؛ وجاء فيه الحديث: {أن كلهم مغفور له إلا صاحب الجمل الأحمر فأنزل الله تعالى فيه: {ومنهم من يقول ائذن لي ولا تفتني ألا في الفتنة سقطوا} } . يقول: إنه طلب القعود ليسلم من فتنة النساء فلا يفتتن بهن فيحتاج إلى الاحتراز من المحظور ومجاهدة نفسه عنه فيتعذب بذلك أو يواقعه فيأثم؛ فإن من رأى الصور الجميلة وأحبها فإن لم يتمكن منها إما لتحريم الشارع وإما للعجز عنها يعذب قلبه وإن قدر عليها وفعل المحظور هلك. وفي الحلال من ذلك من معالجة النساء ما فيه بلاء. فهذا وجه قوله: {ولا تفتني} قال الله تعالى: {ألا في الفتنة سقطوا} يقول نفس إعراضه عن الجهاد الواجب ونكوله عنه وضعف إيمانه ومرض قلبه الذي زين له ترك الجهاد: فتنة عظيمة قد سقط فيها فكيف يطلب التخلص من فتنة صغيرة لم تصبه بوقوعه في فتنة عظيمة قد أصابته؟ والله يقول: {وقاتلوهم حتى لا تكون فتنة ويكون الدين كله لله} . فمن ترك القتال الذي أمر الله به لئلا تكون فتنة: فهو في الفتنة ساقط بما وقع فيه من ريب قلبه ومرض فؤاده وتركه ما أمر الله به من الجهاد. (مجموع الفتاوى: 28/ 165)
    ‘যেহেতু আমর বিল মারুফ, নাহি আনিল মুনকার ও জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহয় অনেক কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয় তাই কেউ কেউ ফিতনা হতে বাঁচার অজুহাতে এ আমলগুলো পরিত্যাগ করতে চায়। যেমনটা আল্লাহ তায়ালা মুনাফিকদের ব্যাপারে বলেছেন, ‘তাদের মধ্যেই সেই ব্যক্তিও আছে, যে বলে, আমাকে অব্যাহতি দিন এবং আমাকে ফিতনায় ফেলবেন না।’ আয়াতের তাফসীরে বলা হয়েছে, আয়াতটি অবতীর্ণ হয়েছে, জাদ বিন কায়েসের ব্যাপারে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেন, তোমার কি রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণের ইচ্ছা আছে? সে বললো, আমি তো নারী দেখলে ঠিক থাকতে পারি না, আমার আশংকা হয় আমি রোমান নারীদের দ্বারা ফিতনার শিকার হবো। সুতরাং আপনি আমাকে জিহাদে না যাবার অনুমতি দিন, আমাকে ফেতনায় ফেলবেন না। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘ফিতনায় তো তারা পড়েই রয়েছে’ অর্থাৎ ফরয জিহাদ হতে তাদের মুখ ফিরিয়ে নেয়া, তাদের ইমানের দুর্বলতা ও অন্তরের ব্যাধি যা তাদের জন্য জিহাদ পরিত্যাগ করাকে সুসজ্জিত করেছে, এগুলোই হলো বড় ফিতনা যাতে তারা নিমজ্জিত রয়েছে, তাহলে যে বড় ফেতনায় সে পড়ে আছে তার বদলায় সেই ছোটখাটো ফেতনা হতে সে কিভাবে বাঁচতে চাইতে পারে, যাতে সে এখনো পড়েইনি? আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো, যাবত না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং দ্বীন সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর হয়ে যায়।’ (সূরা আনফাল: ৩৯) সুতরাং যে ফিতনা না হওয়ার জন্য আল্লাহর তায়ালার আদিষ্ট জিহাদ ছেড়ে দেয়, সে অন্তরের সংশয় ও ব্যাধি এবং ফরয জিহাদ পরিত্যাগের কারণে ফিতনায় পড়েই আছে। -মাজমুউল ফাতাওয়া: ২৮/১৬৫
    ২. জিহাদের সামর্থ্য নেই বলে বসে থাকা। জিহাদ না করা এবং জিহাদের জন্য প্রস্তুতিও না নেয়া:-

    যে মুনাফিকরা তাবুক যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি তাদের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    لَوْ كَانَ عَرَضًا قَرِيبًا وَسَفَرًا قَاصِدًا لَاتَّبَعُوكَ وَلَكِنْ بَعُدَتْ عَلَيْهِمُ الشُّقَّةُ وَسَيَحْلِفُونَ بِاللَّهِ لَوِ اسْتَطَعْنَا لَخَرَجْنَا مَعَكُمْ يُهْلِكُونَ أَنْفُسَهُمْ وَاللَّهُ يَعْلَمُ إِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ

    ‘যদি পার্থিব সামগ্রী আশু লাভের সম্ভাবনা থাকতো এবং সফরও মাঝামাঝি রকমের হতো, তবে তারা (অর্থাৎ মুনাফিকরা) অবশ্যই তোমাদের অনুগামী হত। কিন্তু তাদের পক্ষে এই কঠিন পথ অনেক দূরবর্তী মনে হলো। এখন তারা আল্লাহর নামে কসম করে বলবে, আমাদের সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই আপনার সাথে বের হতাম। তারা নিজেরা নিজেদেরকেই ধ্বংস করছে এবং আল্লাহ ভালো করেই জানেন তারা মিথ্যাবাদী।’ -সূরা তাওবা: ৪২

    এর কিছু পরে আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَلَوْ أَرَادُوا الْخُرُوجَ لَأَعَدُّوا لَهُ عُدَّةً وَلَكِنْ كَرِهَ اللَّهُ انْبِعَاثَهُمْ فَثَبَّطَهُمْ وَقِيلَ اقْعُدُوا مَعَ الْقَاعِدِينَ

    ‘যদি বের হওয়ার ইচ্ছাই তাদের থাকত, তবে তার জন্য কিছু না কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করত। কিন্তু তাদের ওঠাই আল্লাহর পছন্দ না। তাই তাদেরকে আলস্যে পড়ে থাকতে দিলেন এবং বলে দেয়া হলো, যারা (পঙ্গুত্বের কারণে) বসে আছে তাদের সাথে তোমরাও বসে থাকো।’ -সূরা তাওবা: ৪৬

    আল্লামা তাকী উসমানী দা.বা. বলেন, এ আয়াত জানাচ্ছে যে, মানুষের ওজর-অজুহাত কেবল তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে, যখন নিজের পক্ষ থেকে দায়িত্ব পালনের পুরোপুরি চেষ্টা ও সাধ্যমত প্রস্তুতি গ্রহণ করে, তারপর তার সামনে তার ইচ্ছা-বহির্ভূত এমন কোনও কারণ এসে পড়ে, যদ্দরুণ সে নিজ দায়িত্ব পালনে সক্ষম হয় না। পক্ষান্তরে কোনো লোক যদি চেষ্টাই না করে এবং সাধ্য অনুযায়ী প্রস্তুতি গ্রহণ থেকে বিরত থাকে আর এ অবস্থায় বলে, আমি অক্ষম, আমার ওজর আছে, তবে তার এ কথা কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। -তাওযীহুল কুরআন: ১/৫৪২
    ৩. জিহাদকে অদূরদর্শিতা বলে দাবী করা:-

    মুনাফিকদের আরেকটি অভ্যাস হলো তারা ভীরুতার কারণে জিহাদে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকে, কিন্তু নিজেদের ভীরুতা স্বীকারও করতে চায় না। তাই জিহাদ না করাকে ওরা দূরদর্শিতা হিসেবে প্রমাণ করতে চায়।
    উহুদ যুদ্ধে রওয়ানা হওয়ার পর মুনাফিকরা মাঝপথ হতে এ কথা বলে ফিরে এসেছিল,

    لَوْ نَعْلَمُ قِتَالا لاتَّبَعْنَاكُم

    ‘আমরা যদি দেখতাম (যুদ্ধের মতো) যুদ্ধ হবে, তবে অবশ্যই তোমাদের পেছনে চলতাম।’ -সূরা আলে ইমরান: ১৬৭

    আল্লামা তাকী উসমানী দা. বা. বলেন, ‘তারা বলতে চাচ্ছিল যে, এটা সমানে-সমানে যুদ্ধ হলে আমরা অবশ্যই এতে শরীক হতাম, কিন্তু এটাতো অসম যুদ্ধ। শত্রুসংখ্যা তিন গুনেরও বেশি। কাজেই এটা যুদ্ধ নয়, আত্মহত্যা। এতে আমরা শরীক হতে পারি না।’ -তাওযীহুল কুরআন: ১/২১৯
    যেহেতু মুনাফিকরা জিহাদকে অদূরদর্শিতা হিসেবে প্রমাণ করতে চায় তাই মুজাহিদরা পরাজিত হলেই তারা খুশি হয় এবং একে নিজেদের দূরদর্শিতার প্রমাণরূপে পেশ করে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    إِنْ تُصِبْكَ حَسَنَةٌ تَسُؤْهُمْ وَإِنْ تُصِبْكَ مُصِيبَةٌ يَقُولُوا قَدْ أَخَذْنَا أَمْرَنَا مِنْ قَبْلُ وَيَتَوَلَّوْا وَهُمْ فَرِحُونَ [التوبة: 50]

    ‘তোমাদের কোন কল্যাণ লাভ হলে তাদের দুঃখ হয় আর যদি তোমাদের কোন মুসিবত দেখা দেয়, তবে বলে, আমরা তো আগেই সতর্কতা অবলম্বন করেছিলাম আর (একথা বলে) তার বড় খুশি মনে সটকে পড়ে। -সূরা তাওবা: ৫০

    আয়াতের তাফসীরে আল্লামা শিব্বির আহমদ উসমানী রহ. বলেন,

    منافقین کی عادت تھی جب مسلمانوں کو غلبہ کامیابی نصیب ہوتی تو جلتے اور کڑھتے تھے ۔ اور اگر کبھی کوئی سختی کی بات پیش آ گئ مثلاً کچھ مسلمان شہید یا مجروح ہو گئے۔ تو فخریہ کہتے کہ ہم نے ازراہ دور اندیشی پہلے ہی اپنے بچاؤ کا انتظام کر لیا تھا۔ ہم سمجھتے تھے کہ یہ ہی حشر ہونے والا ہے لہذا ان کے ساتھ گئے ہی نہیں۔ غرض ڈینگیں مارتے ہوئے اور خوشی سے بغلیں بجاتے ہوئے اپنی مجلسوں سے گھروں کو واپس جاتے ہیں۔

    ‘মুনাফিকদের অভ্যাস ছিল, মুসলমানরা যুদ্ধে বিজয়ী হলে তাদের গা জ্বলত। কিন্তু যদি কখনো মুসলমানদের উপর কোন বিপদ আসতো, যেমন কিছু মুসলমান শহিদ হয়ে যেতো কিংবা আহত হতো তাহলে তারা অহংকার করে বলতো, আমরা তো দূরদর্শিতার কারণে পূর্বেই নিজেদের রক্ষার ব্যবস্থা করে নিয়েছিলাম। আমরা জানতাম এমনটাই ঘটবে। তাই তো তাদের সাথে যুদ্ধে যাইনি। সারকথা হলো, তারা অত্যন্ত আত্মতৃপ্তি নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করতে করতে মজলিস হতে ঘরে ফিরে যায়।’ –তাফসীরে উসমানী।
    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    মাশা আল্লাহ, উপকারী পোস্ট।
    দু‘টি বানান এডিট করে নিলে ভাল হয়।
    ১.
    কষ্টিপাথরের মাধ্যমে যেমন খাটি ও ভেজাল স্বর্ণের মধ্যে পার্থক্য করা যায়,
    এখানে “খাঁটি” হবে।
    ২.
    বর্তমানে উলামায়ে সু জিহাদের বিরোধিতার জন্য যে সকল অজুহাত দাড় করাচ্ছে
    এখানে “দাঁড়” করাচ্ছে হবে।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
      দু‘টি বানান এডিট করে নিলে ভাল হয়।
      জাযাকাল্লাহ আখি, এডিট করে দিয়েছি।
      الجهاد محك الإيمان

      জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

      Comment


      • #4
        আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে মুনাফিকি থেকে হিফাজত করুন এবং জিহাদের পথে অটল অবিচল রাখুন। আমিন
        গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আমাদেরকে নিফাকের সকল খাসলত থেকে হিফাযত করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ খুব উপকারী পোস্ট।
            হে আল্লাহর পথের সৈনিক! ধৈর্যধারণ করুন ও হকের উপর অবিচল থাকুন। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
              আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে মুনাফিকি থেকে হিফাজত করুন এবং জিহাদের পথে অটল অবিচল রাখুন। আমিন
              আল্লাহ তায়ালা আমাদের মুনাফেকি হতে হিফাজতে রাখুন

              Comment


              • #8
                আল্লাহ তায়ালা আমাদের মুনাফেকি হতে হিফাজতে রাখুন। আল্লাহ আমাদেরকে জিহাদের পথে এগিয়ে যাবার হিম্মত ও নুসরত দান করুন। আমীন

                Comment


                • #9
                  বাংলাদেশে কি এমন কোন বাহিনী নেই যাদের হাত ধরে আমি ময়দানে যেতে পারবো??

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Hasnat Abdullah View Post
                    বাংলাদেশে কি এমন কোন বাহিনী নেই যাদের হাত ধরে আমি ময়দানে যেতে পারবো??
                    ভাই, আপনি কি কাজ করতে পারেন, কি বিষয়ে দক্ষতা আছে, তা লিখে একক মাশোয়ারা-তে পোস্ট দিয়ে মডারেটর ভাইদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by আঁধার রাতের মুসাফির View Post

                      ভাই, আপনি কি কাজ করতে পারেন, কি বিষয়ে দক্ষতা আছে, তা লিখে একক মাশোয়ারা-তে পোস্ট দিয়ে মডারেটর ভাইদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
                      আসসালামু আলাইকুম ভাই, আমি হ্যাকিং বিষয়ে অনলাইনে ট্রেইনিং নিয়েছে। আমি ময়দানে নামতে চাই। সাহায্য করুন।

                      Comment


                      • #12
                        ঈমান পূর্ণতা লাভ করে জিহাদের মাধ্যমে

                        Comment

                        Working...
                        X