Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৫ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ১৩ অক্টোবর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৫ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ১৩ অক্টোবর , ২০২০ঈসায়ী।

    ভারতে মুসলিমদের হালাল পদ্ধতিতে জবাই নিষিদ্ধের দাবি হিন্দু সংগঠনের

    সম্প্রতি ভারতে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ নামে উগ্র হিন্দুদের একটি দল মুসলমানদের জবাই পদ্ধতিকে নিষ্ঠুর আখ্যা দিয়ে তা নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে আদালতে।

    অথচ, ইসলাম পশুর উপরও দয়া করতে বলে। এমন কি জবাই করার সময় পশুর যেন কষ্ট না সেজন্য ইসলামের রয়েছে বিশেষ দিকনির্দেশনা। পক্ষান্তরে এক কোপে পশুর জীবন শেষ করে দেওয়ার যে পদ্ধতি তা যে নিষ্ঠুর বিবেকবানমাত্রই সেকথা বুঝেন।

    ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’র দাবি, ঝটকা পদ্ধতিতে ‘এক কোপে’ই জীবন শেষ হয়ে যায় পশুর। কিন্তু ‘হালাল’ পদ্ধতিতে যন্ত্রণা পেয়ে মরতে হয়। হালালের নামে এই যন্ত্রণাদায়ক হত্যা চলতে দেওয়া যায় না। তাদের দাবি, নিরামিষ ভোজনই সবচেয়ে ভালো। কিন্তু তা সত্ত্বেও যদি গোশত খেতেই হয় তাহলে কমপক্ষে প্রাণীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা হওয়া উচিত নয়। ‘হালাল’ একটি নিষ্ঠুর পদ্ধতি। সেজন্য এই জাতীয় সমস্ত পদ্ধতি বন্ধ করা উচিত।

    সাবেক বিজেপি নেতা বৈকুণ্ঠলাল শর্মা ১৯৯৮ সালে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ সংগঠন গঠন করেন। ইতোপূর্বে তাদেরকে কথিত লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে শামিল হওয়ার পাশাপাশি, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার বিরুদ্ধে পথে নামতে দেখা গেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আরাকানে নির্বিচারে গুলি চালানোসহ নির্যাতনের নানা প্রমাণ পেয়েছে অ্যামনেস্টি

    মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোসহ দেশটির সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের নানা প্রমাণ পেয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

    অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ডেপুটি রিজিওনাল ডিরেক্টর ফর ক্যাম্পেইনিং মিং ইউ হা বলেছেন, বর্তমানে আরাকান ও শাইন রাজ্যে বিদ্রোহীদের সঙ্গে দেশটির সেনাবাহিনীর সংঘর্ষের কোনো লক্ষণ চোখে পড়ছে না। তা সত্ত্বেও সেখানে প্রচুর বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে। এর থেকে প্রমাণ হচ্ছে, মিয়ানমার সরকার আরাকানের মানুষদের কতটা অবহেলার চোখে দেখছে। এর ফলে সেখানে সহিংসতা বেড়েই চলেছে।

    কয়েক সপ্তাহ ধরে শাইন এবং রাখাইন রাজ্যে ছিনতাই ও বোমা হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে বেদনাদায়ক ঘটনাটি ছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর; ৪৪ বছর বয়সী এক নারী সামরিক ঘাঁটির কাছে বাঁশ সংগ্রহ করতে গিয়ে মাইন বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন। আরেকটি ঘটনা ঘটে গত ৮ সেপ্টেম্বর। মায়াবোন শহরতলিতে সামরিক বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়েছেন মা ও মেয়ে।

    মেয়েটির বাবা অ্যামনেস্টিকে জানিয়েছেন, আকস্মিক আক্রমণ হয়েছিল। তবে সেখানে আরাকান বিদ্রোহীদের কেউ ছিল না। গ্রামবাসী মনে করছেন, তাদের নিকটস্থ সামরিক ঘাঁটি থেকে ভারী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।

    অ্যামনেস্টির স্যাটেলাইট বিশ্নেষণে উঠে এসেছে, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে মধ্য রাখাইনের একটি গ্রাম পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গত ৩ সেপ্টেম্বর রাখাইনের একটি গ্রামে আক্রমণ চালায় সেনারা। ওই সন্ধ্যায় সামরিক বাহিনী দু’জনকে গ্রেপ্তার করে এবং পরদিন সকালে তাদের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়। আর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন বলেছেন, আরাকান সেনাবাহিনী তাদের সামরিক ঘাঁটির পাশেই একটি গাড়ির ওপর অ্যাডভান্সড এপপ্রেসিভ ডিভাইস (আইইডি) দিয়ে আক্রমণ করেছিল।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ঘুষের টাকার জন্য হাত-পা ভেঙে নখ উপড়ে ‘হত্যা’ পুলিশের

      সিলেট নগরীর আখালিয়া এলাকার রায়হান আহমদ (৩২), মায়ের গর্ভে থাকতেই বাবাকে হারান। তার বাবা রফিকুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য। বেঁচে থাকার লড়াইয়ে স্বামীর ভাইকে বিয়ে করেন রায়হানের মা। নতুন ভাই বোনদের সঙ্গে কোনো বিবাদ নেই রায়হানের। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা এক বোনের মাধ্যমে এ মাসেই যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার কথা ছিল তার। দেড় বছর আগে বিয়ে করে ২ মাস আগে ছেলে সন্তানের বাবা হন। শনিবার রাতে সন্তানকে আদর করে বেরিয়েছিলেন ঘর থেকে। সেই রাতে আর ঘরে ফিরতে পারেননি তিনি। ভোররাত সাড়ে ৪টায় একটি নম্বর থেকে কল করে রায়হান জানান, টাকার জন্য বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে তাকে মারধর করা হচ্ছে। কিন্তু টাকা নিয়ে গিয়েও রায়হানকে ফিরে পায়নি পরিবারের সদস্যরা।

      পরদিন বিকেল ৩টায় তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। হাত-পা ভেঙে ফেলা, নখ উপড়ে ফেলা রায়হানের লাশ দেশে ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী। তারা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানায়। রায়হানের পরিবারের দাবি, টাকার জন্য আটকে রেখে নির্মম অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলেছে সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি) বন্দরবাজার ফাঁড়ির সদস্যরা। এ ঘটনায় রোববার দিবাগত রাতে নিহত রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নী বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় তার স্বামীকে বন্দরবাজার ফাঁড়িতে আটকে রেখে ১০ হাজার টাকা দাবি ও দাবিকৃত টাকা না পেয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলার অভিযোগ করেন তিনি।

      এদিকে ঘটনার দুদিনেও নিহতের পরিবারের অভিযোগের বিপরীতে কোনো যুক্তি প্রমাণ হাজির করতে পারেনি পুলিশ। শুরুতে কাষ্টঘর এলাকায় গণপিটুনিতে রায়হানের মৃত্যু হয়েছে দাবি করলেও সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। পুলিশ এখন বলছে, রায়হানের মৃত্যুর সঠিক কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।

      মরদেহ দাফনের আগে স্বজনরা নিহত রায়হানের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন ক্যামেরাবন্দী করে রাখেন। এতে দেখা যায়, তার হাতের দুটি নখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। পায়ের হাঁটুর নিচে আঘাত করে পা ভেঙে ফেলা হয়েছে। এছাড়া হাত ও পায়ের বিভিন্ন অংশে লাঠির আঘাতের চিহ্নও রয়েছে।

      মিথ্যাচারেই ধরা পড়ল পুলিশ

      রায়হানের মৃত্যুর পর একের পর এক মিথ্যাচারে নিজেরাই ফেঁসে যায় পুলিশ। প্রথমে দাবি করা হয়, সিলেট নগরীর মাদক জোন হিসেবে পরিচিত কাষ্টঘর এলাকায় শনিবার রাতে ছিনতাই করতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার হন রায়হান। পরে বলা হয়, রায়হান নিজেও ছিনতাইকারী, ভাগবাটোয়ারা নিয়ে অন্য গ্রুপ তাকে নির্যাতন করলে পুলিশ মুমুর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। কিন্তু দুটি ঘটনাই মিথ্যা প্রমাণিত হয় সিসি ক্যামেরায় ফুটেজ পর্যবেক্ষণে।

      হরিজন সম্প্রদায়ের বসবাসের এলাকা কাষ্টঘরে অনেক বনেদি পরিবারও বসবাস করেন। পুরো এলাকাই সিসি ক্যামেরা দ্বারা বেষ্টিত। এসব ক্যামেরা মনিটর করা হয় ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নজারুল ইসলাম মুনিমের কার্যালয় থেকে। শনিবার রাত ২টা থেকে রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েনি এমন কোনো দৃশ্য।

      নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুনিম বলেন, ‘পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী গণপিটুনির যে স্থান ও সময়ের কথা বলা হয়েছে ওই স্থানে থাকা দুটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুজেটের চিত্র আমরা দেখেছি। সেদিন রাত ১০টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত এই ফুজেটে গণপিটুনির কোনো ঘটনা দেখা যায়নি। এছাড়া আমি স্থানীয় অনেকের সাথে কথা বলেছি, কেউই গণপিটুনির বিষয়টি জানেন না।‘

      পুলিশের মস্তিষ্কপ্রসূত এই নাটক আরও একবার মার খায় আহতকে দ্রুত হাসপাতালের পাঠানোর প্রশ্নে এসে। পুলিশের দাবি মোতাবেক ভোর সাড়ে ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে উদ্ধার বা আটক করা হয় রায়হানকে। সাড়ে ৪টায় রায়হান ফাঁড়ি থেকে কল দিয়ে টাকা নিয়ে এসে তাকে ছাড়িয়ে নেওয়ার কথা জানায় তার পরিবারকে। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে জানা যায় সকাল সাড়ে ৬টার দিকে হাসপাতালে নেওয়া হয় রায়হানকে। ৮টার দিকে মারা যান তিনি। সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৬টা পর্যন্ত কোথায় রাখা হয়েছিল রায়হানকে? সরাসরি হাসপাতালে নেওয়া হলো না কেন? এর কোনো জবাব নেই পুলিশের কাছে।

      ফাঁড়িতে ধরে এনে টাকার জন্য নির্যাতনের অভিযোগ ওঠার পর থেকে রোববার রাত পর্যন্ত পুলিশ দাবি করছিল রায়হানকে ফাঁড়িতে আনাই হয়নি। তবে সোমবার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ আলোচনায় আসলে এ ব্যাপারে আর কোনো বক্তব্য দিচ্ছে না তারা। আমাদের সময়
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ছোট বোনকে ধর্ষণের চেষ্টা, বড় বোনকে কোপালো আওয়ামী কিশোর গ্যাং

        নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ছোট বোনকে ধর্ষণে বাধা দেয়ায় বড় বোনকে কুপিয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। গত রবিবার রাতে ফতুল্লায় একটি ভাড়াটিয়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থানায় জিডি করায় সোমবার রাতেও কয়েক দফা হামলা চালায় তারা। ছুরিকাঘাতে আহত ওই তরুণীকে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেয়া হয়। একদিন চিকিৎসা শেষে বাসায় ফেরেন তিনি। তার পেটে কয়েকবার ছুরিকাঘাত করা হয়েছিল।

        প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন ওই তরুণী পরিবার। তার ছোট বোনকে দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার দুই কিশোর নানাভাবে উত্যক্ত করে আসছে। প্রায় সময় কুপ্রস্তাব দিতো তারা। এনিয়ে এলাকাবাসী জানতে পেরেও ভয়ে কিশোর অপরাধীদের কিছু বলতে পারতেন না। কারণ তাদের প্রত্যেকের হাতে দেশি বিদেশি অস্ত্র থাকে। সাধারণ বিষয়ে তারা অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে মহড়া দেয়।

        আহত তরুণী জানান, রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই দুই কিশোরসহ প্রায় ১০/১৫ জন কিশোর বয়সের ছেলে আমাদের বাসায় আসে। আমাদের এলাকায় তারা কিশোর অপরাধী হিসেবে পরিচিত। তারা যখন আমাদের বাসায় আসে তখন আমি গার্মেন্ট থেকে বাসায় এসেছি। কিশোররা এসেই আমাদের ঘরে প্রবেশ করে। প্রথমে এক কিশোর আমার বোনকে জড়িয়ে ধরে খাটে ফেলে দেয়। তখন আমি চিৎকার করে সেই কিশোরকে ধাক্কা দিয়ে বোনকে জড়িয়ে ধরি। এসময় তারা আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর আমার বোনকে টেনে হিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তখন আবারো আমি তাদের সামনে গিয়ে দাঁড়ালে কিশোরটি আমার পেটে কয়েকটি ছুরিকাঘাত করে দলবল নিয়ে চলে যায়। এসময় আমার মা-বোন ও ছোট ভাইসহ আশপাশের লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে প্রথমে শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। এরপর ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসক আক্রান্ত স্থানে ১৮টি সেলাই করে একদিন ভর্তি রাখেন।

        তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় কিশোরদের ভয়ে থানায় গিয়ে তথ্য গোপন করে অভিযোগ না করে একটি জিডি করেছি। জিডির বিষয়টিও সেই কিশোর ও তার লোকজন জানতে পেরে সোমবার রাতে কয়েক দফা আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে টিনের ঘর ও দরজা জানালা কুপিয়ে জিডি উঠানের হুমকি দিয়ে চলে যায়। জিডি না উঠালে পরিবারের সকলকে কুপিয়ে হত্যা করার হুমকি দেয়।

        তরুণীর মা বলেন, আমরা গরিব আর ওই সন্ত্রাসীরা রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয়ে চলে। আমরা তাদের সঙ্গে কিছুতেই পারবো না। এলাকাবাসী শুনেও ভয়ে কোন প্রতিবাদ করেনি। আমি সন্ত্রাসীদের ফাঁসি চাই। সন্ত্রাসীরা কতটুকু ভয়ঙ্কর তা আমার পরিবারের সকলে ও এলাকাবাসী জানে। বিচার না পেলে গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলায় চলে যাব। বিডি প্রতিদিন
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ঘুষের টাকার জন্য হাত-পা ভেঙে নখ উপড়ে ‘হত্যা’ পুলিশের
          পুলিশ নামের জানোয়ারগুলো কতটুকু নির্মম হলে ঘুষের জন্য একজন মানুষকে হত্যা করে ফেলতে পারে?! ভাবতেই গা শিউরে উঠে।
          তারা নাকি আবার জনগণের বন্ধু!!! ওহে বাংলার জনগণ, সরকারের পোষা বাহিনীকে ভালো করে চিনে নিন।
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            আল্লাহ, আপনি মুসলিমদের সাহায্য করুন আমীন।
            কবে এসব পুলিশদের প্রকাশ্যে জবাই করা হবে!!!!
            আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

            Comment

            Working...
            X