Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৬ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ১৪ অক্টোবর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৬ই ছফর , ১৪৪১ হিজরী # ১৪ অক্টোবর , ২০২০ঈসায়ী।

    ফিরে দেখা | যেদিন শহিদ করা হয়েছিলো আবদুর রহমান আল-আওলাকি’কে

    আবদুর রহমান আল-আওলাকি ছিলেন ইয়েমেনি বংশোদ্ভূত ১৬ বছর বয়সী একজন আমেরিকান কিশোর এবং ইমামুদ দাওয়াহ্ শহিদ শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকি রহ. এর ছেলে।

    ২০১১ ঈসায়ী ১৪ ই অক্টোবর, এইদিনেরই এক রাতের খাবার খাওয়ার জন্য আবদুর-রহমান ইয়েমেনের একটি রেস্তোঁরায় প্রবেশ করে এবং খুবই স্বাচ্ছন্দে সরাতের খাবার খেতে শুরু করে, আর ঠিক তখনই তৎকালীন ক্রুসেডার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার নির্দেশে তাঁর উপর ড্রোন হামলা চালানো হয়। যার ফলে সে এবং তার বয়সী আরো কয়েকটি শিশু কিশোরসহ অনেক নিরপরাধ মুসলিম শাহাদাত বরণ করেন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আ’লীগ-বিএনপি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় আতংকিত জনগণ

    ঢাকা-৫ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ এর নির্বাচনী গণসংসযোগ চলাকালে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কের সামনে দুই বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
    আর এতে আতংকিত হয়ে যান সাধারণ জনগণ।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, বিএনপি প্রার্থী নির্বাচনী গণসংযোগ চালাতে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে এলে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিস থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হলে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া শুরু হয়। উভয় পক্ষের ইট পাটকেল নিক্ষেপের এক পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্থান ত্যাগ করে।

    এসময় ছাত্রদল ও যুবদলসহ ১০-১২ জন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিক্যালে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

    পরে পুলিশী বাধা উপেক্ষা করেই মিছিল শুরু করে বিএনপি নেতাকর্মীরা।

    এবিষয়ে বিএনপি প্রার্থী সালাহউদ্দিনের ছেলে তানভীর আহমেদ রবিন বলেন, আজ থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত আওয়ামী সন্ত্রাসীরা দৌড়ের উপর থাকবে।

    বিএনপি প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৭ তারিখ কেন্দ্রে কেন্দ্রে আমি নিজে থাকবো। কোন উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড হলে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে।

    এই এলাকায় এখন থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।
    নয়া দিগন্ত
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং, অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ

      ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে অতিষ্ঠ বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। অপরদিকে আকাশে মেঘ দেখলেই বিদ্যুৎ বন্ধ থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে কখন ফিরবে তার নিশ্চয়তা নেই। দিন-রাত ইচ্ছে মতো সময়ে অসময়ে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া এখন বিদ্যুৎ অফিসের নিয়মে পরিণত হয়েছে।

      বর্তমান সময়ে গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে উপজেলায় ৫০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ গ্রাহক। এরপর আবার লোডশেডিং যেন মরার ওপর খাড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিদ্যুতের এমন আচরণে রাতের বেলা একটু শান্তিতে ঘুমাতে পারছেন না গ্রাহকরা। শিক্ষার্থীরা রাতের বেলা ঠিকমতো লেখাপড়া করতে পারছে না। শুধু তাই নয়, প্রত্যন্ত অঞ্চলে গড়ে ওঠা ক্ষুদ্র ও মাঝারি কল-কারখানা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা, ব্যাংকিং সেবা, শিক্ষা ও গৃহস্থালির কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
      বিদ্যুৎনির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্যে দেখা দিয়েছে চরম স্থবিরতা। সন্ধ্যার পর পরই উপজেলার প্রায় অধিকাংশ গ্রাম ও হাটবাজারে বিদ্যুৎ না থাকায় জনশূন্য হয়ে পড়ছে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে ফ্রিজ, মোটর, কম্পিউটার, বাল্বসহ যান্ত্রিক ও ইলেকট্রিক সামগ্রী নষ্ট হচ্ছে। বিদ্যুতের অভাবে রাতে চার্জ দিতে না পারায় উপজেলার অসংখ্য ইজিবাইক চালকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

      দিন-রাত যে কতবার বিদ্যুৎ আসে যায় তা হিসেব পাওয়া যায় না। এই আছে তো এই নেই। বিদ্যুতের এমন লুকোচুরি খেলাকে স্থানীয়রা মিসকল নাম দিয়েছেন। এক দিনের নয়, নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ভোগান্তি। বিদ্যুতের এমন লুকোচুরি খেলা বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা গ্রাহকরা।

      উপজেলার স্বদেশী ইউনিয়নের বিদ্যুৎ গ্রাহক জনাব আলী বলেন, আমাদের এখানে প্রায় ৬ মাস ধরে বিদ্যুতের এমন সমস্যা। বিশেষ করে সন্ধ্যায় যায় আসে রাত ১০টায় কিছুক্ষণ থেকে আবার চলে যায়। রাতে ঠিক মতো ঘুমাতে পারি না।

      স্বদেশী ইউনিয়নে নাশুল্লা গ্রামের গ্রাহক মজনু মিয়া বলেন, বিদ্যুৎ ছিল না ভালো ছিলাম। এখন রাইস কুকার নিয়ে এসেছি। অনেক সময় ভাত রান্নায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা লেগে যায়। আর ফ্রিজে তো পানি ঝরছে। এভাবে চলতে থাকলে তো আমাদের আর গতি নেই।

      বিলডোরা বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী মানিক মিয়া বলেন, সারা দিনে বিদ্যুৎ কতবার আসে আর যায় তার হিসেব নেই। সন্ধ্যায় তো বিদ্যুৎ না থাকাতে বাজারে মানুষই থাকে না। এভাবে চলতে থাকলে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হবে। আমরা এর একটা সুষ্ঠু সমাধান চাই।

      এছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় একই রকম অবস্থার কথা শোনা গেছে। আধুনিক যুগে এসেও এমন বিভ্রাট জনগনের চরম ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
      কালের কন্ঠ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        রায়হানকে পিটিয়ে হত্যা করে পুলিশই

        গণপিটুনিতে নয়, টাকা দাবি করে না পেয়ে পুলিশই পিটিয়ে হত্যা করেছে সিলেটের আখালিয়া এলাকার যুবক রায়হান উদ্দিনকে। একের পর এক উঠে আসা তথ্য থেকে এ বিষয়টি এখন পরিষ্কার বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সিলেটজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি করা নিহতের স্ত্রীর করা মামলাটি গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) স্থানান্তর করা হয়েছে। তবে গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তারের সংবাদ পাওয়া যায়নি।

        জানা গেছে, ঘটনার দিন পুলিশ ফাঁড়িতে রাত সাড়ে ৩টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত দফায় দফায় রায়হানের ওপর নির্যাতন চালানো হয়; টেনে উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয় হাতের আঙুলের নখ; লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলা হয় হাত-পা। একবার নির্যাতন চালানোর পর এক পুলিশ কনস্টেবলের মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া হয় রায়হানের হাতে। সেই ফোনে তিনি কথা বলেন পরিবারের সঙ্গে। জানান ১০ হাজার টাকা নিয়ে এসে তাকে যেন ছাড়িয়ে নেওয়া হয়। এর পর ফের শুরু হয় তার ওপর পুলিশি নির্যাতন। অন্যদিকে রায়হানদের পরিবারের সদস্যরা দাবিকৃত টাকা নিয়ে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে উপস্থিত হলেও তার সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি। নির্যাতনে তার শারীরিক অবস্থার মারাত্মক অবনতি হওয়ায় ভোর ৬টার দিকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান রায়হান মারা গেছে।

        পুরো ঘটনায় নেতৃত্ব দেন বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া। তার সঙ্গে ছিলেন এএসআই আশেক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী, কনস্টেবল সজিব হোসেন, হারুনুর রশিদ, তৌহিদ মিয়া ও টিটু চন্দ্র দাস।

        শনিবার রাতের এ ঘটনায় তোলপাড় চলে সিলেটজুড়ে। নিহতের স্ত্রী পুলিশি নির্যাতনে স্বামীর মৃত্যুর অভিযোগ এনে মামলা করেন। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ আর স্থানীয়দের বক্তব্যে পুলিশের মিথ্যাচার ধরা পড়ে।

        একাধিক সূত্রের খবর, দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে পুলিশ সময়ক্ষেপণ করায় সুযোগ পেয়ে পালিয়ে গেছেন মূল অভিযুক্ত এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া।
        কালের কন্ঠ
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X