Announcement

Collapse
No announcement yet.

কথা অমৃত -শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারিফী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কথা অমৃত -শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারিফী

    কথা অমৃত -শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারিফী

    ১. আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়ের জন্য দু‘আ করার আগে ইস্তিগফার করা জরুরী।
    মানুষের গুনাহের কারণে আল্লাহর বিজয় ও সাহায্য বিলম্বিত হয়। তাই বিজয়ের জন্য দু‘আ করার আগে ইস্তিগফার করা জরুরী।
    আল্লাহ তা‘আলা বলেন-
    وَمَا كَانَ قَوْلَهُمْ إِلَّا أَن قَالُوا رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَإِسْرَافَنَا فِي أَمْرِنَا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ ﴿آل*عمران: ١٤٧﴾
    “তারা আর কিছুই বলেনি-শুধু বলেছে, হে আমাদের পালনকর্তা! মোচন করে দাও আমাদের পাপ এবং যা কিছু বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে আমাদের কাজে। আর আমাদিগকে দৃঢ় রাখ এবং কাফেরদের উপর আমাদিগকে সাহায্য কর।” [সূরা আলে ইমরান(৩): ১৪৭]


    ২. বিপদের মাধ্যমেই আল্লাহ কল্যাণ বের করে আনেন।
    বিপদের মধ্য থেকেও আল্লাহ এই উম্মতের জন্য কল্যাণ বের করে আনেন। আম্মাজান আয়িশা রাযি.কে অপবাদ দেওয়ার ঘটনার মধ্য দিয়ে মুনাফিকদের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে, আর সত্যবাদীদের পরীক্ষা করা হয়েছে।
    আল্লাহ তা‘আলা বলেন-
    إِنَّ الَّذِينَ جَاءُوا بِالْإِفْكِ عُصْبَةٌ مِّنكُمْ لَا تَحْسَبُوهُ شَرًّا لَّكُم بَلْ هُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ لِكُلِّ امْرِئٍ مِّنْهُم مَّا اكْتَسَبَ مِنَ الْإِثْمِ وَالَّذِي تَوَلَّىٰ كِبْرَهُ مِنْهُمْ لَهُ عَذَابٌ عَظِيمٌ ﴿النور: ١١﴾
    “যারা মিথ্যা অপবাদ রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একটি দল। তোমরা একে নিজেদের জন্যে খারাপ মনে করো না; বরং এটা তোমাদের জন্যে মঙ্গলজনক। তাদের প্রত্যেকের জন্যে ততটুকু আছে যতটুকু সে গোনাহ করেছে এবং তাদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে, তার জন্যে রয়েছে বিরাট শাস্তি।” [সূরা নূর(২৪): ১১]


    ৩. ক্ষমতাশালীকে তেল মারলেই বিজয় আসে না।
    বিজয় ও ক্ষমতা আসে দুর্বলকে সাহায্য করার মাধ্যমে, ক্ষমতাশালীকে তেল মারার মাধ্যমে না। হাদীসে এসেছে-
    «هَلْ تُنْصَرُونَ وَتُرْزَقُونَ إِلا بِضُعَفَائِكُمْ» (رواه البخاري)
    “তোমাদের মধ্যকার দুর্বলদের কারণেই তোমাদের বিজয় ও রিযিক দেওয়া হয়।” [বুখারী: হাদীস নং-২৭৩৯]


    ৪. দেহের ব্যাপারে মাথার উদাসীনতা কোন জাতির পতনের কারণ।
    কোনো জাতির পতনের কারণ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলে একটি মাত্র মূল কারণ পাওয়া যায়, আর তা হলো: দেহের ব্যাপারে মাথার উদাসীনতা। কাজের সময় মাথা অন্যমনস্ক থাকে, আর নয়তো এর অস্তিত্বই থাকে না। ফলে মাথা একসময় দেহ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

    ৫. নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের সমস্যা থাকলে উম্মাহ পথ চলতে পারে না।
    উম্মাহ যদি চলার পথে হোঁচট খায়, তাহলে বুঝতে হবে এর মাথা *অসুস্থ। (নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে সমস্যা)

    ৬. শুধু জান্নাত নয়, জাহান্নামে যাওয়ারও সহজ উপায় হলো জিহাদ।
    জান্নাতে যাওয়ার সহজতম রাস্তা হলো জিহাদ। এই পথের পথিকের … ছাড়া অন্য সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়। আবার জাহান্নামে যাওয়ার সহজতম রাস্তাও জিহাদ। জাহান্নামে প্রবেশকারীদের প্রথম দিকের একজন হলো শহীদ, যে মানুষের প্রশংসা পাওয়ার জন্য জিহাদ করেছিলো। আল্লাহ তার সকল আমল বরবাদ করে দেবেন এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।

    ৭. আলেম ও মুজাহিদদের মাঝে মজবুত সম্পর্ক।
    মুজাহিদ যদি আলেমের অনুগত না হয়, আর আলেম যদি মুজাহিদদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাহলে উম্মাহ পরাজিত হয়। সব আশা-ভরসা ভেস্তে গিয়ে জিহাদের চাকা এক জায়গায় ঘুরপাক খেতে থাকে। তাই আলেম ও মুজাহিদের মাঝে গুরু-শিষ্যের মজবুত সম্পর্ক ছাড়া উম্মাহর মুক্তি সম্ভব নয়।

    ৮. হাজারটা অন্তরে আবেগ তৈরী না করে, অন্তত একটি অন্তরকে পরিশুদ্ধ করুন!
    হাজারটা অন্তরে আবেগী জজবা তৈরী না করে একটি অন্তরকে পরিশুদ্ধ করা ভালো। অন্তর অবিচল থাকে, আবেগ মরে যায়। হাজারটা দোদুল্যমান কর্মীর চেয়ে একজন দৃঢ়পদ কর্মীই উত্তম।

    ৯. শহীদের লাশ বিকৃত করা হলে তার ছবি প্রকাশ করা উচিত নয়।
    শহীদের লাশকে বিকৃত করা না হয়ে থাকলে, তার ছবি প্রকাশ করা জায়েয। কিন্তু তার লাশকে বিকৃত করা হলে ছবি দেখানো মাকরুহ। কারণ, এতে তার পরিবার কষ্ট পেতে পারে। সাফিয়া রাযি. হামযা রাযি.-এর লাশ দেখুক, এটি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পছন্দ করেননি।

    ১০. অসহায় উম্মাহর সাহায্য না করার জন্য আমাদের ঘাড়ে পাপের যে বোধা, তার ভার ভয়াবহ হবে।

    শামের নারী-পুরুষেরা যখন আব্রু ঢাকার জন্য একটি দিনারের জন্য হাকাকার করে, তখন আমাদের পৌরুষ নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত। আমাদের গোনাহের পরিমাণের কথা ভেবে ভয় পাওয়া উচিত।

    ১১. নিজেদেরকে বিচারের ঊর্ধ্বে ভাবাটা ফিতনা ও অত্যন্ত গর্হিত মনোভাব।
    আল্লাহর পথে লড়াইরত ব্যক্তিদের মধ্যে কলহ বেঁধে গেলে, নিরপেক্ষ বিচারকের অধীনে শরীয়াহ অনুযায়ী বিচারের শরণাপন্ন হওয়া তাদের উপর ফরয। নিজেদেরকে বিচারের ঊর্ধ্বে ভাবাটা ফিতনা এবং অত্যন্ত গর্হিত মনোভাব। যারা এভাবে নিজেদের মধ্যকার কলহ দূর করে সমাধানে আসতে অস্বীকৃতি জানায়, তারা জালিম। তাদের অধীনে জিহাদ করা হারাম।

    ১১. মানুষের ক্রটি সংশোধন করে দিতে হয়, আর আল্লাহর শরীয়তের প্রশংসা করতে হয়।
    মুজাহিদদের ভুলের কারণে জিহাদের নিন্দা করা, আর মুসল্লীদের ভুলের কারণে সালাতের নিন্দা করা একই কথা। মানুষের ক্রটি সংশোধন করে দিতে হয়, আর আল্লাহর শরীয়তের প্রশংসা করতে হয়।

    ১২. সমালোচনায় মধ্যমপন্থা অবলম্বন করতে হবে।
    কোন মুসলিম যখন সত্য থেকে বিচ্যুত হয়, তখন তার সমালোচনায় মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা উচিত। মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে কোনো ব্যক্তির ভুল-ক্রটির সমালোচনা করলে সেই ব্যক্তির ভুল থেকে দ্বীনকে রক্ষা করা যায়। কিন্তু ব্যক্তির সমালোচনা করতে গিয়ে বাড়াবাড়ি করলে মানুষ ভয় পেয়ে সত্য থেকেই পলায়ন করবে। কারণ, সত্য যদি তার অনুসারীদেরই সংশোধন করতে না পারে, তাহলে তা আদৌ সত্য নয়।

    ১৩. বয়স্ক ব্যক্তির মতামত যুবকের চাক্ষুষ জ্ঞানের চেয়েও উত্তম।
    যখন কোন সংকটময় পরিস্থিতি তৈরী হয়, তখন ঘটনাস্থল থেকে দূরে থাকা বয়স্ক ব্যক্তির পরামর্শও ঘটনাস্থলে থাকা যুবকের মতামতের চেয়ে বেশি সঠিক হয়। কারণ, বয়স্ক ব্যক্তির আছে অভিজ্ঞতা, যা ঘটনাস্থলে থাকা যুবকের নেই। আলী ইবনে আবু তালিব রাযি. বলেন, “বয়স্ক ব্যক্তির মতামত যুবকের চাক্ষুস জ্ঞানের চেয়েও উত্তম।”

    ১৪. দেহের সুস্থতার জন্য সঠিক ডাক্তার যেমন জরুরি, দ্বীনপালনের জন্য সঠিক আলেমের দিক-নির্দেশনাও তেমন জরুরি।
    দেহের সুস্থতার জন্য লোকে ঠিকই বুঝে-শুনে অভিজ্ঞ ডাক্তার খোঁজে। কিন্তু দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে আলেমদের থেকে সঠিক মতটা খুঁজে নিতে গড়িমসি করে। ডাক্তারদের কাছ থেকে ভুলভাল ঔষধের অনুদোদন খুঁজলে দেহের ক্ষতি হয়। আর ফুকাহাগণের কাছে থেকে নিজের মতমতো মত খুঁজলে দ্বীনের ক্ষতি হয়।

    ১৫. নিজেকে কোন ব্যক্তির সাথে জুড়ে ফেলবেন না।
    নিজেকে কোন ব্যক্তির সাথে জুড়ে ফেলবেন না।সে যত উপরে উঠবে, ততই আপনি তাকে আকঁড়ে ধরবেন, তার পতন হলে আপনাকে নিয়েই সে মাটিতে আছড়ে পড়বে। আপনার পতনও ততই ব্যথাযুক্ত হবে।

    ১৬. অন্যের খারাপ দিক নিয়ে আনন্দিত হওয়ার আগে দেখুন তেমন খারাপ দিক আপনারও আছে কিনা?
    যারা মানুষের মাঝে মন্দ কিছু চোখে পড়লে সেটা দেখে ঘৃণার ভাব করেন, তাদের উচিত নিজেদের মাঝেও একই অনুপাতের মন্দ খুঁজে বের করা। মানুষের ভুল দেখে তখন আর উৎফুল্ল হওয়া বা ঘৃণা করার স্বভাব থাকবে না। বরং তাদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতি জাগ্রত হবে।

    ১৭. সত্যের পথে চলতে গিয়ে যদি বিপদ আসে, তাহলে সবর করতে হবে।
    আল্লাহ মানুষকে বিপদ খুঁজতে বলেননি। সত্যের অনুসন্ধান করতে বলেছেন। কারণ, বিপদ-আপদ তো কাফিরের উপরও আসে। কিন্তু সত্যের পথে চলতে গিয়ে যদি বিপদ আসে, তাহলে সবর করতে হবে। আর আল্লাহ সে বিপদ সরিয়ে দিলে শুকরিয়া আদায় করতে হবে।

    ১৮. প্রশংসার লোভ বা নিন্দার ভয়ে সত্য থেকে বিচ্যুত হবেন না।
    সত্য হলো সরল পথ। প্রশংসার লোভ বা নিন্দার ভয়ে সত্য থেকে বিচ্যুত হবেন না। কারণ, অর্থহীন প্রশংসা বা নিন্দা কেবলই ফাঁকা আওয়াজ। অর্থহীন আওয়াজ করে গরু-ছাগল তাড়ানো হয়। মানুষের মনকে সত্যের পথে পরিচালিত করতে হয় প্রজ্ঞাপূর্ণ কথার দ্বারা।

    ১৯. আল্লাহর সিদ্ধান্তের উপর জমা থাকা।
    লোকে যদি আপনাকে খুব করে সরে আসতেও বলে, তবুও দাঁতে দাঁত চেপে আল্লাহর সিদ্ধান্তের উপর শক্ত হয়ে জমে থাকুন।

    ২০. জ্ঞানী লোকেরা ঠাণ্ডা মাথায় কাজ করে।
    রশি যখন পেঁচিয়ে যায়, অজ্ঞ লোকেরা সেটা খুলতে গিয়ে ধৈর্য হারায়, আর তা কেটে ফেলে। জ্ঞানবানরা ঠাণ্ডা মাথায় প্যাঁচ খুলে নেয়।

    ২১. তাড়াহুড়া প্রবণতা কোন কিছুর স্থায়ী রূপ দিতে পারে না।
    তাড়াহুড়া করে তৈরী করা কাঠামো ভঙ্গুর হবেই। ধাপে ধাপে না ভেবে হুট করে মাথায় আসা চিন্তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। আর প্রাথমিক ধাপগুলো অতিক্রম না করেই ক্ষমতার চূড়ায় উঠে যাওয়া ব্যক্তির শীঘ্রই পতন ঘটবে। খসে পড়া তারাগুলোই বেশী জ্বলজ্বলে দেখায়।

    ২২. অন্তরে আল্লাহর ভয় থাকলে অন্য কোন কিছু সেখানে প্রবেশ করতে পারবে না।
    অন্তর হলো পানির মতো। আল্লাহর প্রতি ভয় দিয়ে যদি এটি পরিপূর্ণ থাকে, তাহলে অন্য কিছু ঢুকতে চাইলেও উপচে পড়ে যাবে।
    মৃত্যু থেকে পালাতে নেই, বরং এর জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়। মানুষ ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, অথচ সে ভাবছে সে পালিয়ে বাঁচতে পারবে।

    ২৩.আপনি মৃত্যু থেকে পালিয়ে বাঁচতে পারবেন না।
    মৃত্যু থেকে পালাতে নেই, বরং এর জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়। মানুষ ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, অথচ সে ভাবছে সে পালিয়ে বাঁচতে পারবে।

    ২৪. জ্ঞানী লোকের উচিত নিজের জ্ঞানের পরিধি না মেপে নিজের অজ্ঞতা পরিমাপ করা।
    জ্ঞানী লোকের উচিত নিজের জ্ঞানের পরিধি না মেপে নিজের অজ্ঞতা পরিমাপ করা। যে নিজের অজ্ঞতা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে, সে আরও শেখে। আর যে নিজের জ্ঞানের বহর নিয়ে ভাবনায় মেতে থাকে, সে অহংকারী হয়ে যায়।

    ২৫. নসীহতদাতার ব্যাপারে কু-ধারণা রাখা যাবে না।
    যাকে নসীহত করা হচ্ছে, সে যদি নসীহতকারীর ব্যাপারে মনে মনে কু-ধারণা পোষণ করে, তাহলে তার পক্ষে নসীহত গ্রহন করাই সম্ভব হবে না।


    Collected

    ***************************


    মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন সর্বপ্রথম আমাকে ও আপনাদের সকলকে আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

  • #2
    মূল্যবান এই নসীহাহগুলো আমাদের জীবন চলার পথে পাথেয় হোক।
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      খুব মূল্যবান নসীহাহ ।
      "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

      Comment


      • #4
        সম্মানীত প্রিয় ভাই! নাসীহা গুলোর পিডিএফ করে দিয়ার অনুরোধ থাকলো,
        আল্লাহ্ আপনার উত্তম বিনীময় দান করুন আমীন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by Rumman Al Hind View Post
          সম্মানীত প্রিয় ভাই! নাসীহা গুলোর পিডিএফ করে দিয়ার অনুরোধ থাকলো,
          আল্লাহ্ আপনার উত্তম বিনীময় দান করুন আমীন।
          সম্মানিত ভাই, সম্ভবত এই নাসিহাহগুলোকে একত্রিত করেই "সবুজ পাতার বন" বইটি ছাপানো হয়েছে। সম্ভব হলে বইটি সংগ্রহ করে পড়তে পারেন ইনশাআল্লাহ। সংরক্ষণে রাখার মতো খুব সুন্দর একটি বই।
          আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
          জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
          বিইযনিল্লাহ!

          Comment

          Working...
          X