Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৫ ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ১১ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৫ ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ১১ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    পশ্চিম তীরে আরও ১৩ ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার

    দখলকৃত পশ্চিম তীরের বিভিন্ন এলাকা থেকে কমপক্ষে ১৩ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল সেনাবাহিনী।

    ফিলিস্তিনি প্রিজনার সোসাইটির বরাতে ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গতকাল ১০ নভেম্বর সন্ত্রাসী ইসরায়েল সেনাবাহিনী নিয়মিত নির্যাতনের অংশ হিসেবে এ গ্রেফতার অভিযান চালায়।

    গ্রেফতারকৃতদের একজন প্রাক্তন বন্দী রয়েছে, যাকে ইহুদিরা অপহরণ করে নিয়ে যায়। অন্যদিকে একই পরিবারের সহোদরও রয়েছে, যাদের বাড়ি জেরুজালেমে।

    অন্যান্য মুসলিমদের আটক করা হয় ফিলিস্তিনের সিলাত আদ-দহর, ইয়াবাদ শহর, জেনিন, জালমেহ, রামাল্লাহ, নাবলুস শহর, হেব্রন, বিটুনিয়া, হালহোলসহ আরও কিছু এলাকা থেকে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইয়াবাসহ আটক এএসআই আজিজ

    ১৪৮ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আজিজের জামিন নামঞ্জুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    এর আগে গতকাল রোববার রাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়া মিল ব্যারাক এলাকা থেকে ইয়াবাসহ আজিজকে আটক করে র*্যাব-১০। আমাদের সময়
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বিস্তৃত দুর্নীতি প্রকটভাবে উন্মোচিত

      স্বাস্থ্যখাতে ইতিমধ্যে বিদ্যমান গভীরভাবে বিস্তৃত দুর্নীতি করোনা সংকটে প্রকটভাবে উন্মোচিত হয়েছে। চিকিৎসা ও সুরক্ষা সামগ্রী ক্রয়, নমুনা পরীক্ষা, চিকিৎসা সেবা, ত্রাণ বিতরণে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি তার গবেষণার তথ্য দিয়ে বলছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের গৃহীত কার্যক্রমে সুশাসনের প্রতিটি নির্দেশকের ক্ষেত্রে ব্যাপক ঘাটতি এখনো বিদ্যমান। অনিয়ম-দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্তদের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদের রাজনৈতিক বিবেচনায় আড়াল করা হচ্ছে এবং এক্ষেত্রে কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে লোক দেখানো ব্যবস্থা গ্রহণের প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। এছাড়া তথ্য প্রকাশে বিধিনিষেধ আরোপের মাধ্যমেও অনিয়ম-দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনাকে আড়াল করার প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। পরীক্ষাগারের ও চিকিৎসা ব্যবস্থায় সক্ষমতার ঘাটতি দেখা গেছে। রোগী না থাকার কারণে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল বন্ধ করা হলেও সারাদেশে আইসিইউ ও ভেন্টিলেটরের সংকট রয়েছে।

      করোনাভাইরাস সংকট মোকাবিলায় সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ (দ্বিতীয় পর্ব) শীর্ষক গবেষণাপত্রে এসব উল্লেখ করা হয়। মঙ্গলবার ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই গবেষণার তথ্য প্রকাশ করা হয়। পরিসংখ্যান পদ্ধতি ব্যবহার করে অনলাইন ও টেলিফোন জরিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ, ত্রাণ ও সামাজিক নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করে এই গবেষণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে টিআইবি। সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের উপস্থিত ছিলেন। গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন মো. জুলকারনাইন ও মোরশেদা আক্তার।

      টিআইবি বলছে, চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনিয়ম-দুর্নীতি, নমুনা পরীক্ষার ক্ষেত্রে হয়রানি, অনিয়ম ও দুর্নীতি, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে অনিয়ম-দুর্নীতি, সরকারি ক্রয়ে দুর্নীতি, করোনা সংক্রমণ সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশে ঘাটতি, কমিউনিটি পর্যায়ে সংক্রমণ বিস্তার রোধে কার্যকরতার ঘাটতি, হাসপাতালে মানসম্মত সুরক্ষা সামগ্রীর ঘাটতি, হাসপাতালের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতার ঘাটতি, চিকিৎসা ব্যবস্থায় সক্ষমতার ঘাটতি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে সাড়া প্রদানে ঘাটতি, প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে বিতরণে বৈষম্য, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারণে ঘাটতি গবেষণায় ধরা পড়েছে। সরকারি তথ্যমতে, সারাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার জন্য আইসিইউ শয্যার সংখ্যা মাত্র ৫৫০টি, ভেন্টিলেটরের সংখ্যা ৪৮০। আর এই সুবিধার অধিকাংশ ঢাকা শহরকেন্দ্রিক। ফলে প্রয়োজনের সময় আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সাপোর্ট না পাওয়ার কারণে অনেক রোগীর জীবন হুমকির মুখে পড়ছে বলে সংস্থাটি বলছে। সারাদেশে করোনা পরীক্ষাগারের সংখ্যা বাড়লেও এখনো প্রতিবেদন পেতে এক থেকে পাঁচ দিনের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়।

      প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখনো ৩৪.৪শতাংশ সেবা গ্রহীতাকে তিন বা ততোধিক দিন প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি যারা প্রতিবেদন দেরিতে পাচ্ছেন, অপেক্ষার কয়েকদিন তাদের দ্বারা অন্যদের সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এছাড়াও জরিপে সেবাগ্রহীতাদের ৯.৯ শতাংশ নমুনা পরীক্ষায় ভুল প্রতিবেদন পাচ্ছেন। যাচাই না করার ফলে লাইসেন্সবিহীন এবং ভুয়া হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠানের সাথে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা পরীক্ষা করার চুক্তি সম্পাদন করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অনুমোদিত একটি প্রতিষ্ঠান ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার মাঠ পর্যায় থেকে নমুনা সংগ্রহ করে কোনো পরীক্ষা না করেই ১৫ হাজার ৪৬০ জনকে করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেয়।

      দুর্নীতির ব্যাপারে টিআইবি গবেষনা বলছে, জরুরি পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ লঙ্ঘন করে বিভিন্ন প্রকল্পে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি ব্যবহার করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অনেক ক্ষেত্রে মৌখিক আদেশে ক্রয় করা হয়েছে, এবং কোনো ক্রয়ে ই-জিপি ব্যবহার করা হয় নি। কয়েকটি সিন্ডিকেট স্বাস্থ্য খাতের সকল ধরনের ক্রয় নিয়ন্ত্রণ করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কাছ থেকে। এসব সিন্ডিকেটে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, সিএমএসডি, বিভিন্ন হাসপাতালের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ দুদকের কিছু কর্মকর্তার সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগও পাওয়া যায়।

      গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা মোকাবিলায় আক্রান্ত চিহ্নিতকরণ, কোভিড চিকিৎসা, কমিউনিটি পর্যায়ে সংক্রমণ রোধ, ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা ইত্যাদি প্রতিটি ক্ষেত্রে জাতীয় ও স্থানীয় উভয় পর্যায়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতা চলমান রয়েছে। বিশেষকরে স্থানীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য ও প্রশাসন বিভাগের মধ্যে যোগাযোগ ও সমন্বয়ের ঘাটতি বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনা সংক্রান্ত অর্ধশতাধিক কমিটি করা হলেও তাদের মধ্যে সমন্বয় নেই, বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ গ্রহণ করা হয় না, জাতীয় কমিটির সাথে এসব কমিটির যোগাযোগ ও সমন্বয়ের ঘাটতি লক্ষ করা গেছে।

      গবেষণায় টিআইবি বলছে, করোনা ভাইরাস মোকাবিলার প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞ মতামত উপেক্ষা করে এখনো আমলানির্ভর সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রবণতা বিদ্যমান। শীত মৌসুমে করোনার সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় কার্যকর প্রস্তুতির অভাব। শহরকেন্দ্রিক ও বেসরকারি পর্যায়ের বাণিজ্যিক সেবা সম্প্রসারণ, পরীক্ষায় ফি নির্ধারণ দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে এই সেবা থেকে বঞ্চিত করছে এবং হয়রানি ও অনিয়ম-দুর্নীতির শিকার হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। নমুনা পরীক্ষা, চিকিৎসা এবং করোনার অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় গৃহীত প্রণোদনা কর্মসূচির ক্ষেত্রেও সমাজের সুবিধাপ্রাপ্ত অংশের অনুকলে পক্ষপাত করা হচ্ছে এবং চিকিৎসা সেবা ও প্রণোদনার সুফল সাধারণ মানুষের কাছে এখনো পৌঁছেনি। নয়া দিগন্ত
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ৭০ লাখ টাকা জলে

        সিলেট নগরীর রায়নগর-সোনার পাড়ার মুখে একটি পুকুর ছিল। এটি সংরক্ষণ করতে ২০১৮ সালে ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে খননকাজ ও চারদিকে দেওয়া হয় প্রতিরক্ষা দেয়াল। এর মধ্যে একদিকের প্রতিরক্ষা দেয়াল ধসে পড়ে। তখন পুকুরের গভীরতা কমাতে ফেলা হয় কিছু মাটি। এতেও ধস ঠেকানো যায়নি। পাশের রাস্তা ও ভবন হেলে পড়ার শঙ্কায় পুরো পুকুরটি ভরাট করে ফেলা হয়েছে।

        পুকুর ভরাট করার এ ঘটনা সিলেট সিটি করপোরেশনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায়। পুকুরটি রায়নগর-সোনার পাড়া জামে মসজিদ পুকুর নামে পরিচিত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে খনন ও প্রতিরক্ষা দেয়াল নির্মাণে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করায় পুকুরটির এ অবস্থা হয়েছে।

        এখন পুরো পুকুর মাটিচাপা দিয়ে রাখা। পুকুরের একদিকে সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক। পাকা পুকুরঘাট ও প্রতিরক্ষা দেয়ালের কিছু অংশ দৃশ্যমান থাকায় পুকুরটি চিহ্নিত করা যাচ্ছে। রায়নগর-সোনার পাড়ার মহল্লার মুখে পুকুরটির কবে কাটা হয়েছিল, সে সম্পর্কে স্থানীয় ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি। তবে নগরীর পুকুরটি শতবর্ষী বলে জানিয়েছেন অনেকে।

        স্থানীয় ব্যক্তিরা বলেন, প্রতিরক্ষা দেয়ালের একটি অংশ প্রায় আট মাস আগে ধসে পড়ে। তখন প্রতিরক্ষা দেয়ালের কিছু অংশ সংস্কার করে পুকুরের গভীরতা কমাতে কিছু মাটি ফেলা হয়। এরপর পুকুরপাড়ে মহল্লার সড়কে কিছু অংশ ধস দেখা দিলে এক পাশের বহুতল একটি ভবন হেলে পড়ায় শঙ্কায় ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ভরাট করে ফেলা হয় পুকুরটি।

        ভরাট করার কাজটি করেছেন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এস এম শওকত আমীন। তিনি বলেন, পুকুর সংস্কারকাজে ঘাপলা ছিল। যে কারণে ধসে আশপাশের এলাকার রাস্তা ও বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মুখে পড়ে। এ জন্য প্রকৌশলীদের পরামর্শে পুকুরটি মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়। ধস ঠেকাতে আর কোনো বিকল্প ছিল না।

        পুকুর সংস্কারকাজে কী ধরনের ঘাপলা ছিল জানতে চাইলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর বলেন, ‘খননকাজ করা হয়েছিল অপরিকল্পিতভাবে। পুকুর গভীর করে খনন করার পর তীর সেই অনুপাতে সংরক্ষণ করা হয়নি। কাজটি আমার পূর্বতন কাউন্সিলর করেছেন। এ জন্য বিস্তারিত কিছু জানি না।’

        সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের দিকে ওই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর দিনার খান পুকুরটির সংস্কারকাজ করেন। পিনু অ্যন্ড কানু নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি পেলেও দিনার খান ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঠিকাদারি কাজ ক্রয় করে নিজেই সংস্কারকাজ করেন। প্রায় ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে পুকুরের গার্ড ওয়াল এসএস রেলিং ও মাটি খননকাজ করা হয়।

        ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে এ কাজের উদ্বোধন করেন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। প্রতিরক্ষা দেয়াল ধসে পড়ায় সিটি করপোরেশনের প্রকৌশলীদের পর্যবেক্ষণে নির্মাণকাজে ত্রুটির বিষয়টি ধরা পড়ে প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে।

        সিটি করপোরেশন প্রকৌশল শাখার একটি সূত্র জানায়, সংস্কারকাজে পুকুরের পূর্ব ও উত্তর পাশের আরসিসি ওয়ালের ভাঙা জায়গায় কোনো রডের ব্যবহার দেখা যায়নি। পুকুরের উত্তর দিকে সংস্কারকাজের সঙ্গে যুক্ত রেখে সড়কের সংস্কারও করা হয়েছিল। সেই সড়কের মাঝামাঝি ফাটল দিয়ে একাংশ দেবে গেছে। ওই সড়কেও কোনো রডের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। রাস্তাটির কোথাও পাঁচ ইঞ্চি আবার কোথাও তিন ইঞ্চি ঢালাই ছিল। অন্যদিকে পুকুর খনন করতে ব্যবহার করা হয়েছে এক্সকাভেটর। কোনো মাপজোখ ছাড়াই গভীর খনন করায় প্রতিরক্ষা দেয়াল ধসে পড়ে।

        যে পুকুর সুরক্ষায় এত সংস্কারকাজ করা হয়েছিল, দুই বছর পর সেই পুকুরই এখন গায়েব—এ রকম ক্ষোভ এখন রায়নগর-সোনার পাড়া এলাকাবাসীর মধ্যে। সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর দিনার খান বর্তমানে দেশের বাইরে অবস্থান করায় এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
        প্রথম আলো
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আমরা কবে জালিমদের কবল থেকে মুক্তি পাবো?????
          বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

          Comment


          • #6
            আল্লাহ আমাদেরকে নির্যাতিত উম্মাহকে জালিমদের থেকে হিফাযত করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              আল্লাহ মুসলিমদের হেফাজত করুন ৷ আমিন
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment

              Working...
              X