Announcement

Collapse
No announcement yet.

ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে।

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
    আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় আজ(?) বছর, ২০০৯ সালে ১৫ ই ফেব্রুয়ারিতে কথিত বিদ্রোহের নাম দিয়ে হত্যা করা ৭৫জন সেনাকে, যারা ছিলেন সাহসী ও দেশপ্রেমিক। ভারতের রয়ের প্রকাশ্য এজেন্ট হাসিনা সরকার তাদেরকে ইন্ডিয়ান স্পাই দিয়ে বিদ্রোহের নাম দিয়ে হত্যা করে। বিডিআরের ভেতরে থাকা আর্মীদের উপর উষ্ণ খুভকে(ক্ষোভ) কাজে লাগিয়ে সেনাদের হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ড চলাকালীন সময়ে হাসিনা তার অফিসে বসে বসে সেনাদের করুণ অবস্থা দর্শন করে। যেমন খেলার মাঠে দর্শনার্থীরা খেলা দেখে তাকে(থাকে)। আর এদেশের সেনারা দেশদ্রোহী হাসিনার হুকুমের অপেক্ষায় থাকতে থাকতে তাদের ভাইদের হত্যা করা হয়। পরবর্তী সময়টা ছিলো আরো ভয়ংকর, যারা বিডিআরে পিলখানাতে তাদেরকে সেনা হত্যার নাটক সাজিয়ে মার্শাল লো দিয়ে হত্যা করে, কাউকে চাকরিচ্যুত করে, কাউকে বাধ্যতামূলক রিটায়ার্ডে পাঠায়। যারা রিটায়ার্ড করেছে তাদের অনেককে এখন রিটায়ার্ডের টাকা দেওয়া হয়নি। আসলে এদেশে(এদেশ) কারা চালাচ্ছে বোঝা মুশকিল। বহুবছর আগে নিয়োগ দেওয়া রয়ের এজেন্টরা এদেশ চালাচ্ছে। ইন্ডিয়ান লক্ষলক্ষ লোক এদেশে সরকারি চাকরি করছে। আজ দেশের এ-ই করুণ অবস্থা অথচ আমাদের ইসলামপন্থীরা অবুঝের মতো হাসিনার সাথে সখ্যতা করে চলেছে! মুজাহিদ ভাইয়েরাসহ, অন্যান্য বিরোধী রাজনীতির সাথে জড়িত অনেক লোককে হত্যা করেছে, গুম করেছে। রয়ের এজেন্ট একটা শোয়ারের(শূকরের) নাম হচ্ছে জেনারেল তারেক সিদ্দিকী [[[ আন্ত বাহিনীর পর্যবেক্ষণ উপদেষ্টা ]]] এ-ই পদটিই রাষ্ট্রের বচেয়ে(সবচেয়ে) গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। যেমনঃ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মতো। এদেশের প্রতিটি গুন(গুম) খুনের সাথে এ-ই নষ্ট লোকটি জড়িত। এ-ই লোকের মাধ্যমে ত্বাগুত হাসিনা গুম খুন করাই। ইসলামপন্থী, বিশেষ মুজাহিদ ভাইদের হুমেত(হুকুমের) ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে এ-ই লোকটিই। এদেশের সেনাদের মধ্যে যারা ইসলামকে ভালোবাসে তাদেরকেও গুম করা হয়েছে। মুজাহিদ ভাইদের সাথে রিমান্ডে যেসব পুলিশ ও সেনা খারাপ আচরণ করে তাদের প্রত্যেকটাকে ইন্ডিয়ান এজেন্ট ভাবা কোন দোষের নয়। হে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, আমরা আপনাদের শত্রু নয়, আপনারা কুফরি সংবিধান হিফাজত করছেন, ত্বাগুতদের হিফাজত করছেন, শরয়ী বিধান মতে আপনারাও শত্রুর কাতারে অবস্থান করছেন, আমরা আপনাদের চাকরিরত অবস্থা শত্রুই মনে করি, যদিও আপনাদের অনেকে নামায পড়ছেন, রোজা রাখছেন। আপনারা পরিপূর্ণ ইসলামের মধ্যে ফিরে আসুন। হয় চাকরি ছেড়ে দিন না হয় ত্বাগুত সরকারকে ক্ষমতা থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করুন। আল্লাহ আপনাদের তাওফিক দান করুন আমীন।
    আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

  • #2
    অনেক সুন্দর পোষ্ট । জাযাকাল্লাহ

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
      আল্লাহ আপনাকে বারাকাহ দান করুক। আমিন
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        আসসালামু আলাইকা,,
        বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। দেশের অবুঝ জনগণের দৃষ্টিতে একটি সাহসী ও দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী। কুফরকে হিফাজতের ওয়াদা করে কুরআনের উপর হাত রেখে। এদেশের অল্পকিছু সেনা আছে সৎ ও সাহসী, সেই বুকে ইসলাম ধারণ করে। আর বেশির সেনারা ত্বাগুতের পাচাটা গোলাম। ইসলামকে ধ্বংস করতে সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা হলো এদেশের সেনাদের। এরা চাকরিতে ঢোকে কুরআনের উপর হাত রেখে ওয়াদা করে এদেশের সংবিধানকে হিফাজত করবে জীবন দিয়ে। এদেশের সংবিধানের মৌলিক বিষয়গুলো কুফরের উপর প্রতিষ্ঠিত। কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো তাদের মতের সাথে মিলে গেছে বিধায় সংবিধানে যুক্ত আছে[[[ যেগুলো নিয়ে এক শ্রেণির জনগণ ইসলাম আছে মনে করে]]] এদেশের সেনারা বেশির মুসলিম ঘরের সন্তান হয়েও ইসলাম মুসলিমকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। জাতিসংঘের মিশনে গিয়ে মাজলুমদের হত্যা করে। তাছাড়া এদেশের সেনারা অতিমাত্রায় বিলাসী। এবং নীচের অফিসারদের খুব জ্বালাতন করে,এবং নিজেদের ব্যক্তিগত কাজে ইউস করে। এগুলো শুধু সেনাবাহিনীতে সীমাবদ্ধ না। প্রতিটি বাহিনীই এরকম। এদের মাঝে কিছু সেনা আছেন যারা ইসলাম ও দেশকে ভালো বাসে, বর্তমানে তাদেরকে চিহ্নিত করে করে হত্যা করা হচ্ছে, করা হচ্ছে গুম খুন।
        জেনারেল আজিজ আহাম্মেদ। আগে ছিলো [[[ bdr]]] তথা বর্ডারে গার্ডের প্রধান, এখন হয়েছে সেনাপ্রধান। সেনা হাসিনার অনুগ্রহে প্রধান হয়েছে। সে কীভাবে হাসিনার বিপক্ষে যাবে????? তাছাড়া ৭/৮ জন অফিসারকে ডিঙিয়ে আজিজকে সেনাপ্রধান করা হয়েছে।
        পিলখানা হত্যাকাণ্ডটি হাসিনা নিজেই করিয়েছে। যাতে করে অদূরভবিষ্যতে হাসিনার বিরুদ্ধে কেউ দাঁড়াতে না পারে। বর্তমানে যারা সেনাবাহিনীর অফিসার পদে আছে বেশিরভাগই লীগে/ ইন্ডিয়ান দালাল। কুরআনকে ছুয়ে ওয়াদা করেছিলো সংবিধান রক্ষা করবে অথচ হাসিনার তাদের সামনেই দেশের সংবিধানকে জবাহ করছে কিন্তু তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। তাদের মাথায় ঘুরে শুধু কোন ইসলামপন্থী দলটি ক্ষমতায় এসে যাচ্ছে তাদেরকে বাধা দাও।
        বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

        Comment


        • #5
          সুন্দর পোস্ট। যারা ঈমান ও ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় তাদের অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকেই যাবে!!!
          মুজাহিদ ভাইদের গ্রেফতার করে ওরা,অথচ ওরা নিজেরাই নিরাপদ নয়।পীলখানাতে(পিলখানাতে) থার্টলাইনে দাড়(দাঁড়) করিয়ে এদেশের সেনাদের হত্যা করেছে তাদেরই সহকারীরা। তাদের হাসিনা বুবু তাদের হত্যাকাণ্ড চেয়ে চেয়ে শুধু দেখেছে।
          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

          Comment


          • #6
            এক সময় এদেশের মানুষ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে প্রসংশা করতো। কিন্তু ক্রমান্বয়ে ধ্বংস হতে থাকে। বেনজির সে কিন্তু এদেশেরই লোক, কিন্তু ইসলামের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহ অতিশীঘ্রই লাঞ্চিত(লাঞ্ছিত) করবেন। [[ বেনজির]] সে মুজাহিদ ভাইদের হুমকি দেয়! এদেশে বসে সে মুজাহিদ ভাইদের হুমকি দেয়!!!!
            আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

            Comment


            • #7
              বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন একটি খালেস ভারতীয় বাহিনী হতে যাচ্ছে...অচিরেই বাংলার জনগণ টের পাবে।
              আল্লাহ আামদের মুসলিমদের হিফাযত করুন। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                [[[ জয় বাংলা]]] + [[[ জয় শ্রীরাম ]]]
                দুটিই কুফরি শ্লোগান। ইন্ডিয়াতে জয় শ্রীরাম বলে মুসলিমদের হত্যা করা হয়, আর বাংলাদেশে জয় বাংলা বলে হত্যা করা হয়।
                আজকের হিফাজত তারা কীভাবে ভুলে গেলো শাপলার হত্যাকাণ্ডের কথা। তারা মুসলিম হলে মাদ্রাসার ছাত্রদের এভাবে হত্যা করতে পারে। এরপরেও আমাদের কিছু ভণ্ডরা পুলিশদের সাথে ওঠাবসা করে।
                আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

                Comment


                • #9
                  ভয়ংকর বিপদের সম্মুখীন এদেশের মুসলিমরা। এরপরেও যদি মুসলিমরা বোঝত তাহলে মনটাকে শান্তনা দেওয়া যেতো। এদেশের সেনাদের ভেতরে যারা দেশপ্রেমিক তাদেরকে পীলখানার(পিলখানার) ঘটনা দিয়ে শেষ করে দেওয়া হয়েছে। আর যারা কিছুটা ইসলাম ধারণ করে তাদেরকে তো অংকুরেই শেষ করে দেওয়া হয়। এদেশের সেনারা এখন খালেছ ইন্ডিয়ান সেনাতে পরিণত হয়েছে। পুলিশকে আরো বহু আগেই দলিয় করণ করার সাথে সাথে প্রতিটা বড়বড় পদে হিন্দুদের বসিয়ে দিয়ে ইন্ডিয়ান স্পাইদের কাজ করার পথ সহজ করে দেওয়া হয়েছে। একটা সময় আসবে মানুষ একজন মুজাহিদকে খুঁজে পাওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবে। সেদিন বেশি দেরি নয় মনে হচ্ছে। এদেশের জনগণ লীগ ও বিএনপির নির্যাতনে দিশেহারা। যদি একদিন ইসলামের সৌন্দর্য বোঝতে পারে তাহলে এসব জালিমদের কবর রচিত করবে,, ইনশাআল্লাহ।
                  ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                  Comment


                  • #10
                    ভয়ংকর এক সময় পার করছে এদেশের মানুষ।
                    দেশের জনগণের সর্বশেষ ভরসার জায়গা[[ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ]] সেটাও আজ পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। ২০০৯ সালে ধ্বংসের ২য় আঘাত হানা হয়, ১ম আঘাত হানা হয়েছিলো ত্বাগুত মুজিবের শাসনামলে। তখন রক্ষীবাহিনী দিয়ে দেশের জনগণ সেনাদের ধ্বংসের শেষ সীমানায় পৌছে গিয়ে ছিলো।
                    এখন আমরা দেখছি ত্বাগুত মুজিবের মেয়ে[[[ mother of Mafia]] মুর্তাদ হাসিনা তার বাবার মতই এদেশের সেনাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে। পৃথিবীর প্রতিটি দেশের সেনাদেরকেই দুইবেলা রুটি এবং একবেলা ভাত/ আমিষ দেয়া। এ-ই মাতা রানী [[ mother of Mafia ]] আর্মিদের দুইবেলা ভাত এবং একবেলা রুটি দেয়া শুরু করেছে। কিছু চাটুকার সেনা অফিসার ত্বাগুত হাসিনার ভাত খাওয়ার সুযোগ দেয়াকে স্বাগত জানিয়েছে!!!! কতবড় ভয়ংকর ষড়যন্ত্র। [[ শফী উদ্দীন]] নামের এক সেনা অফিসার আছে, সে dbc টিভিতে এসে ২০১৮ সালের কোন একদিন বলেছিলো, অথচ কোন সেনা অফিসার ড্রেস পড়ে টিভিতে টকশোতে আসা সম্পূর্ণ নিষেধ, কিন্তু ত্বাগুত হাসিনার আমলে সবই সম্ভব। অবৈধ সরকারের অবৈধ সেনাপ্রধান সে স্পষ্ট করে বলেছে যে, দেশের সমস্ত গুম-খুনের সাথে হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা [[[ জেনারেল তারেক সিদ্দিকী জড়িত ]]] সেনাপ্রধানের এ-ই ভয়ংকর কথা বলার পরও সে তার পদে বহাল তবিয়তে আছে, কীভাবে সম্ভব। আসলে হাসিনা নিজেই অবৈধ, সে আবার নীতির কথা কীভাবে বলতে পারে?????জেনারেল তারেক সিদ্দিকী, সে কীভাবে সেনানিবাসের বাসায় থাকতে পারে????? একজন অবসরপ্রাপ্ত অফিসার কোনভাবেই সেনানিবাসে থাকতে পারে না। এটি দেশের প্রচলিত আইনের সম্পূর্ণ লঙ্গন। এখন সম্ভব। ত্বাগুত হাসিনাকে সাপোর্ট দিলে আপনার জন্য সাতখুন মাফ। একজন সাবেক অফিসার জেনারেল শহিদ উদ্দিন [[[ সাবেক জেনারেল ]]] তার অপরাধ ছিলো দুটো। ১/ সে mother of Mafia [[[ ত্বাগুত হাসিনা ]] কে সাপোর্ট করেনি, ২/ তার এবং স্ত্রীর কাছে লাইসেন্স ধারী অস্ত্র ছিলো, শুধুমাত্র নবায়ন না করানোর কারণে এ-ই মাতারানী জেনারেল শহিদ উদ্দিন ও তার স্ত্রীকে যথাবৎ জীবন কারাদণ্ড দিয়ে দেয়!!!! অথচ কিছুদিন পূর্বে একজন নৌবাহিনীর অফিসারের দাঁত ফেলে দেওয়ার অপরাধে গ্রেফতার হাজী সেলিমের পুত্রকে অবৈধ অস্ত্র রাখার কারণে এক বছরের জামায় আদরের জেল দেয়। কিন্তু হাজী সেলিম বহাল তবিয়তে আছেন। এ হচ্ছে হাসিনার দেশ পরিচালনা!!!!
                    সেনাবাহিনী দুইবেলা ভাত খাইলে তারা কীভাবে যুদ্ধ করবে??? এখন আর যুদ্ধ কিরা লাগে না, এখন হচ্ছে চাটুকারিতার সময়।
                    একটা নিউজ শোনা যাচ্ছে, কিছুদিনের ভেতরেই সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করা হবে। যারা লবিংয়ে আছেন[[[ জেনারেল শফিক উদ্দিন ]]] [[[ জেনারেল শফী উদ্দীন ]]] দুজনই বেশ চাটুকার।
                    আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

                    Comment

                    Working...
                    X