Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৭ ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ১৩ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৭ ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ১৩ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    ফ্রান্সে নিরপরাধ মুসলিম শিশুদের আটক করে নির্যাতন




    ফ্রান্সে জিজ্ঞাসাবাদের নামে মুসলিম শিশুদের আটক করে চালানো হচ্ছে নির্যাতন।

    এদিকে ১০ বছর বয়সী চার মুসলিম শিশুকে আটক করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জিয়োস ফ্রান্স ইউনিয়ন ফর পিস (আইজেএফপি)।

    এখবর দিয়েছে তুরস্কের প্রভাবশালী গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি।

    সংগঠনটির সদস্য জর্জেস গামপেল। শিশুদের সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে আটক করার ফরাসি সরকারের এহেন আচরণকে বর্বরোচিত কর্মকাণ্ড বলে আখ্যায়িত করেছে।

    ফ্রান্সের একটি স্কুলে হযারত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশের ঘটনায় এক শিক্ষকের শিরশ্ছেদের পর গত সপ্তাহে স্কুলটির চার মুসলিম শিশুশিক্ষার্থীকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায় দেশটির পুলিশ।

    এদের মধ্যে তিনজন তুরস্ক ও একজন আলজেরিয়ার বংশোদ্ভূত। ১১ দিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদের পর শিক্ষক হত্যায় তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে চলছে অর্থনৈতিক মন্দা

    ভারতে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। বিপর্যস্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে সেখানে। সম্প্রতি রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার একটি রিপোর্টে সেই ইঙ্গিতই দেওয়া হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট তথ্য জানা যাবে নভেম্বর মাসের শেষে।

    রিজার্ভ ব্যাংকের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বছরের তৃতীয় কোয়ার্টারে ভারতীয় জিডিপি আরো আট দশমিক ছয় শতাংশ নীচে নেমেছে। যার অর্থ ‘টেকনিক্যাল অর্থনৈতিক মন্দায় পড়েছে ভারতীয় অর্থনীতি।’ এর আগে জুলাই মাসের কোয়ার্টারে ভারতীয় জিডিপির সর্বকালীন পতন ঘটেছিল।

    প্রায় ২৪ শতাংশ নেমেছিল জিডিপি। তবে সে সময় রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দু’জনেই বলেছিল, করোনা এবং লকডাউনের কারণেই এই পতন ঘটেছে।

    আগামী কোয়ার্টারেই তার থেকে উন্নতি হবে ভারতীয় জিডিপির। কিন্তু সাম্প্রতিক রিপোর্টে ভিন্ন ইঙ্গিত মিলছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এবং মানিটারি পলিসির প্রধান মিশেল পাত্র। তার নেতৃত্বেই একটি কমিটি সাম্প্রতিক রিপোর্টটি পেশ করেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, সেপ্টেম্বরের কোয়ার্টারে ভারতীয় অর্থনীতির আরো আট দশমিক ছয় শতাংশ পতন হয়েছে।

    ওই রিপোর্টেই বলা হয়ছে যে, ভারত অভূতপূর্ব রিসেশন বা অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়েছে। এর আগে ২০০৮-০৯ সালের বিশ্বব্যাপী মন্দার সময়েও ভারতীয় অর্থনীতি সার্বিকভাবে মন্দার কবলে পড়েনি। কিন্তু করোনাকালে তা আর বাঁচানো গেল না।
    বস্তুত, মন্দা যত বাড়ছে, জিনিসপত্রের দামও তত ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে।

    নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস, খাদ্যদ্রব্যের দাম এখন আকাশছোঁয়া। তার মধ্যে জিডিপির আরো পতন পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ করে তুলবে বলেই মনে করছে অর্থনীতিবিদদের একাংশ। চাকরির বাজারেও পরিস্থিতি ভয়াবহ। লকডাউনের পরেও চাকরি হারাচ্ছে বহু মানুষ। এখনো বহু চাকরিতে সম্পূর্ণ বেতন মিলছে না। স্বাভাবিক ভাবেই, সাম্প্রতিক রিপোর্ট নিয়ে দুশ্চিন্তায় অর্থনীতিবিদদের একাংশ। এর আগেই ডয়চে ভেলেকে সাবেক অর্থ কমিশনের এক অর্থনীতিবিদ বলেছিল, ভারতীয় অর্থনীতির ৩৬ শতাংশ পর্যন্ত পতন হতে পারে। এবং সরকার যে নীতি নিয়ে চলছে, তাতে এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে বহু সময় লেগে যেতে পারে।

    সূত্র : ডয়চে ভেলে
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বাইপাস সড়ক নির্মাণকাজে গাফিলতি, দুর্ভোগ চরমে

      ধামরাইয়ে রাস্তা বর্ধিত ও সংস্কারকরণ নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে। জানা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাই ঢুলিভিটা বাসস্ট্যান্ড থেকে কালিয়াকৈর-গাজীপুরের মাওনা পর্যন্ত আঞ্চলিক মহাসড়কের প্রায় ৫০ কিলোমিটারের উভয় পাশে প্রশস্ত, পাকাকরণ ও সেতু-কালভার্ট নির্মাণের কাজ করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। প্রায় দুই থেকে আড়াই বছর আগে দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগের মাধ্যমে এ সড়কের কাজ শুরু করা হয়। এর মধ্যে শরীফবাগ বাজার থেকে কালিয়াকৈর পর্যন্ত সমাপ্ত করলেও ঢুলিভিটা থেকে আইঙ্গন হয়ে শরীফবাগ বাজার পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার ব্যস্ততম ও গুরুত্বপূর্ণ সড়কটুকুতে শুধুমাত্র বালি ও পাথরের খোয়া দেওয়া হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। এর মধ্যে ঠিকাদার পরিবর্তন হওয়ায় কাজের অগ্রগতি একেবারে নেই বললেই চলে। এ অবস্থায় সড়ক থেকে প্রচুর পরিমানে ধুলোবালি উড়ে আশেপাশের বাসাবাড়িতে গিয়ে একাকার হয়ে যায়। ঠিকাদারের অবহেলায় জনসাধারণের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করছে। রাস্তায় পানি না দেওয়ার ফলে আশেপাশের বাসাবাড়িতে ধুলোবালিতে ভরে যায়। পথচারীরা হাঁটতে পারছেন না। হেটে গেলে তাদের গায়ে ধুলোর আস্তর পড়ে জামা-কাপড় নষ্ট হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে আশেপাশের লোকজন চরম অস্বস্তিতে বসবাস করছেন। ঠিকাদার ও তাদের লোকজনদের বললেও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা।

      স্থানীয় ফারুক হোসেন, স্বপনসহ অনেকে জানান, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান একদিন কাজ করলে ১৫দিনের মধ্যে কোনো খবর থাকে না। আমরা জানি না কোন কারণে এই সড়কটি কাজে এমন ধীরগতি। এছাড়া রাস্তায় পানি না দেওয়ায় ধুলোবালিতে অনেকের শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে।

      এ বিষয়ে ঠিকাদারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

      মানিকগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী গাউসুল হাসান মারুফ বলেন, দীর্ঘদিন যাবত এই সড়কের অবস্থা খারাপ। ঠিকাদার পরিবর্তন হওয়ায় সড়ক সংস্কার কাজে ঠিকাদারের অবহেলা আর গাফিলতির কারণে অগ্রগতি একেবারেই নেই। কালের কণ্ঠ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X