Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # # ০৩ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৮ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # # ০৩ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৮ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    ভারতে গেরুয়া সন্ত্রাসীকে বিয়ে না করায় মুসলিম তরুণীকে জীবন্ত জ্বালিয়ে হত্যা

    ভারতে বিহারের বৈশালি জেলার আনঙ্কার থানার চাঁদপুর অঞ্চলের গুলনাজ খাতুন। এই ২০ বছর বয়সী মুসলিম তরুণীকে প্রায় ৩ মাস ধরে চন্দন কুমার ও সতীশ কুমার জ্বালাতন করতো, প্রথমে গুলনাজকে প্রেম করার জবরদস্তি করে। এমনকি গুলনাজ খাতুনকে বিয়ে করবে বলে এই মালাউন হুমকি পর্যন্ত দেয়। যদি বিয়ে না করে তাহলে হত্যা করবে, তবু গুলনাজ রাজি হয়নি।
    আর মুসলিম নারী হিসেবে হিন্দু মালাউনকে বিয়ে করতে রাজি না হওয়াটাই তো স্বাভাবিক ছিল। এটাই ইসলামি শরিয়ার নির্দেশ। কিন্তু এটাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    গত ৩০ শে অক্টোবর গুলনাজ খাতুন ও গুলশান খাতুন দুই বোন বাড়ির পাশে আবর্জনা ফেলতে গিয়েছিল। সেই সময় চন্দন কুমার ও সতীশ কুমারসহ তার সঙ্গীরা তাঁকে তুলে এনে শ্লীলতাহানী করে, সে বাধা দেওয়ায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এবং খালে ধাক্কা মেরে দিয়ে পালিয়ে যায়। ছোটো বোন গুলশান চিৎকার করে অনেক দেরিতে মানুষ পৌঁছায়। সবাই আসতে আসতে প্রায় ৮০% পুড়ে যায় গুলনাজ। সেই দেহ নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছায়, ১৫ দিন পরে গতকাল রাত্রি ১২ টায় মারা যায় গুলনাজ।

    অপরাধীরা সন্ত্রাসী দল বিজেপি ও আরএএস সমর্থক হিন্দু হওয়ায় এই পুরো মামলায় পুলিশ অবহেলা করতে থাকে।
    এদিকে, নিহত গুলনাজের স্বজনরা অভিযোগ করেছেন যে আসামিরা তাদের হুমকি দিচ্ছে। মামলা না তুললে অবস্থা আরও ভয়ঙ্কর হবে।
    লাভ জিহাদ লাভ জিহাদ করে চেঁচানো চাড্ডিরা আজ আবার অপরাধীর সমর্থনে দাঁড়াবে। এই ঘটনা যদি ঠিক উলটো হতো এতক্ষণে দেশ জুড়ে প্রতিবাদে তোলপাড় হয়ে যেত। তারা আজ কোথায়?

    সেই মুসলিম তরুণীকে জীবন্ত জ্বালিয়ে দিয়েছে, মেয়েটির মৃত্যু হয়েছে। নিরীহ পরিবার মৃতদেহ নিয়ে রাস্তায় বিচার চাইছে । এই ঘটনায় কোনও প্রতিবাদ নেই। মোদি মিডিয়া ও বিজেপির আইটি সেল আজ খামুশ। অপরাধী যেহেতু ‘সতীশ কুমার’! রাজনৈতিক সেকুলার বাবুরাও চুপ, ফরিদাবাদের ঘটনায় ফাঁসি চাওয়া বাবুরা চুপ, এখন সবাই মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে ! প্রতিবাদের শব্দগুলোও আজ সাম্প্রদায়িক ! সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে প্রতিবাদ নেই ! নেই ‘ লাভ জিহাদ ‘ এর মত গম্ভীর অভিযোগ । ডিপি কালো করারও জিগির নেই ! হিন্দুত্বের ‘ ঝাঁসির রানী ‘ কঙ্গনার মুখ থেকে আজ শব্দ হারিয়ে গেছে । শুধু কঙ্গনা নয় ! বরং অনেক লেখকের লেখনীর কলম বন্ধ করে রেখেছে। কেন এমনটা হচ্ছে বা হল! এর জন্যে বুদ্ধিজীবী হওয়ার প্রয়োজন নেই । সামান্য চিন্তা করলেই উত্তর বেড়িয়ে আসবে। এখানে নির্যাতিতা একজন ‘ সংখ্যালঘু ‘ মুসলিম মেয়ে। আর এখানে অপরাধী আবার ‘ গেরুয়া ‘ হিন্দুত্ববাদী! হয়তো এই অপরাধীদেরকেও কোন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ‘ হিন্দু বীর ‘ বলে পুরস্কার প্রদান করবে। নতুবা এদের বাঁচাতে সংখ্যাগরিষ্ঠদের বিশাল মিছিল বের হবে। তবে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন এখনো তাদের গ্রেফতার করে নি। আর হয়তো এই সন্ত্রাসীদের কোন বিচারও হবে না।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হিন্দুত্ববাদী রক্তক্ষয়ী এজেন্ডার জন্য মূল্য দিতে হচ্ছে এলওসি বাসিন্দাদের



    নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) এলাকার জীবনযাত্রা ভয়াবহ হয়ে পড়েছে। আজাদ কাশ্মীরে অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘনের ঘটনা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেড়ে গেছে। ২০১৭ সাল থেকে এই মাত্রা আরও বেড়েছে। ২০১৩ সালে অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন বেড়ে যাওয়ায় পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি তৈরি হয়েছিল। ভারত সে সময় ২০০০ বারের বেশি অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করেছিল, যেখানে ২০১৭ সালে তারা ১২৯৯ বা এবং ২০১৬ সালে ৩৮২ বার লঙ্ঘন করে। ২০১৮ সালে হতাহতের হার ২০১৭ সালের চেয়ে বেশি ছিল এবং ২০২০ সালে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে যায়।

    অশুভ উদ্দেশ্য

    নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করার পেছনে ভারতের অশুভ উদ্দেশ্য রয়েছে। তারা নিয়ন্ত্রণ রেখায় অধিবাসীদের অবকাঠামো ও সম্পদ পুড়িয়ে দিয়েছে এবং অধিবাসীরা গৃহহীন হয়ে পড়েছে। তারা সার্বক্ষণিক আতঙ্কের মধ্যে বাস করছে। ভারত সবসময় নিরপরাধ মানুষকে টার্গেট করে হামলা করেছে। তারা শক্তি প্রয়োগ করে কাশ্মীরের মুক্তি আন্দোলন দমন করতে ব্যর্থ হয়েছে। দখলকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনী মুজাহিদিনদের কাছে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে এবং এর প্রতিশোধ নিতে তারা নিয়ন্ত্রণ রেখায় বেসামরিক মানুষদের টার্গেট করে হামলা চালাচ্ছে।

    বৃহত্তর ভারত গড়ার হিন্দু আদর্শ

    এলওসিতে সীমা লঙ্ঘন জারি রেখে ভারত দখলকৃত কাশ্মীরের দুর্বিসহ অবস্থা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি আড়াল করতে চায়। কাশ্মীরীদের বিরুদ্ধে ভারতীয় বর্বরতা ও অপকর্মের মূল শক্তি হলো হিন্দু আদর্শ। নির্যাতন ও সঙ্ঘাতের হিন্দু আদর্শ ভারতকে তাদের প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আলাদা করে ফেলেছে। মোদির হিন্দু মানসিকতা ও ভারতীয় ক্ষমতাকাঠামো ভারতকে তাদের প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে অনেক দূরে ঠেলে সরিয়ে দিয়েছে। হিন্দু দানবরা সহজেই অন্যান্য ছোট অ-নিউক্লিয় এশিয়ান দেশগুলোকে গিলে খেতে পারে। সোভিয়েত রাশিয়ার পরে মার্কিন পৃষ্ঠপোষকতায় এশিয়ায় আধিপত্যের স্বপ্ন দেখছে ভারত।

    পাক-চীনের বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

    যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল ভারতকে শক্তি যোগাচ্ছে যাতে তারা পাক-চীন সম্পর্ককে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সিপিইসিকে অবজ্ঞা করতে পারে। মার্কিন-ভারত জোট চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের জন্য ভারতীয় সেনাদেরকে সামনে ঠেলে দিয়েছে যাতে তারা অশুভ লক্ষ্য অর্জনের জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শীতল যুদ্ধ পরিস্থিতি বজায় রাখতে পারে। ভারত একই সাথে অস্থিরতা ছড়িয়ে এবং ত্রাস সৃষ্টি করে যুক্তরাষ্ট্রকে আফগানিস্তানে ব্যস্ত রাখতে চাচ্ছে যাতে তারা তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারে। কারণ ভারত ভালো করেই জানে যে, যুক্তরাষ্ট্র এশিয়া থেকে সরে গেলে ভারতের প্রকল্প পুরোপুরি ব্যর্থ হয়ে যাবে।

    নিজেদের হাতে গড়া কুফরী সংবিধানকেও লঙ্ঘন করছে ভারত

    ভারত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে কাশ্মীর ইস্যুতে তাদের অবস্থানের যৌক্তিকতা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। সে কারণে তারা নিজেদের সংবিধানের উপর হামলা করে ২৭০ ও ৩৫এ অনুচ্ছেদ বাতিলের মতো পদক্ষেপ নিয়েছে। সে জন্য এলওসি এলাকায় তারা সহিংসতার তীব্রতা বাড়িয়েছে যাতে পাকিস্তানের সাথে কোন ধরনের আলোচনায় বসা সম্ভব না হয়। একদিকে সংবিধানের ৩৫এ ও ২৭০ বাতিলের কোন যৌক্তিকতা ভারতের সামনে নেই।

    এলওসিতে সীমালঙ্ঘন বিশ্বকে ঝুঁকিতে ফেলছে

    এলওসি লঙ্ঘন করে ভারত শুধু নিরপরাধ বেসামরিক মানুষদেরকে হত্যাই করছে না, একই সাথে একটা পারমাণবিক সঙ্ঘাতের দিকে পরিস্থিতিকে ঠেলে দিচ্ছে, যেটা আঞ্চলিক বিপর্যয়ের সাথে সাথে বিশ্ব শান্তিকেও বিনষ্ট করবে। দক্ষিণ এশিয়ায় অস্থিরতা ও যুদ্ধের মেঘ বিরাজ করলে বিশ্ব কখনই নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ হবে না। এ অঞ্চলে মার্কিন-ভারত সম্পর্ক তাদের ভারসাম্য হারাচ্ছে এবং মার্কিন-ভারতের স্বার্থের জন্য সেটা হবে মহা-বিপর্যয়কর। যে কোন যুদ্ধ লাগলে সঙ্ঘাতে জড়ানো দুই দেশের বাইরের অন্য দেশগুলোও কম দুর্ভোগ পোহাবে না। নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে ভারত একইসাথে বিদেশী বিনিয়োগকে ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে। যুদ্ধ লাগলে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের বহু ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বার্থে হুমকিতে পড়লে তারাই সবার আগে বোঝাপড়ার জন্য এগিয়ে আসবে। কিন্তু কাশ্মীরের পারমাণবিক ফ্লাশপয়েন্টের দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে সত্যিকারের আন্তরিকতা নিয়ে তারা কেউই এগিয়ে আসছে না।

    এলওসিতে জীবনযাত্রা

    এলওসিতে ভারতীয়দের সীমালঙ্ঘনের কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা আগুনের মধ্যে পড়ে গেছে। ভারতীয় বোমাবর্ষণে তাদের শীতকালিন জ্বালানি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। অর্থাৎ অধিবাসীরা সেখানে ঠান্ডায় জমে মারা পড়বে। শুকনা যে ঘাস জমিয়ে রাখা হয়েছিল, ভারতীয় রকেটে সেগুলো পুড়ে গেছে। এর অর্থ হলো গবাদি পশু না খেয়ে মারা যাবে। নিলাম উপত্যকায় ঘর এবং জ্বালানি ছাড়া জীবনধারণ সম্ভব নয়। উপত্যকায় প্রচুর তুষারপাতের কারণে সেখানে তাবু টানিয়ে বা ক্যাম্প করে থাকার কোন সুযোগ নেই। স্থানীয়দের জীবিকার প্রধান উৎস গবাদিপশু ভারতীয় শেল আর বোমায় মারা পড়ছে।

    বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা

    স্থানীয় অধিবাসীরা উভয় সঙ্কটের মধ্যে পড়েছে। একদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনী শেল নিক্ষেপ করছে। অন্যদিকে, ভারতীয় কামানের সামনে তারা উন্মুক্ত, অসহায়, যেখানে সেনাদের রয়েছে আশ্রয় আর শেলপ্রুফ বাঙ্কার। ভারতীয় অংশে জনগণকে এলওসি থেকে পাঁচ মাইল দূরে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। পাকিস্তানী অংশে বেসামরিক মানুষ ভারতীয় কামানের আওতায় রয়েছে। এলওসি এলাকার বাসিন্দারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর চাপিয়ে দেয়া শীতল যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে বাধ্য হয়ে জড়িয়ে পড়েছে। বেসামরিক নাগরিকদের তাদের পরিবারের জন্য শেলপ্রুফ বাঙ্কার তৈরির মতো সামর্থ নেই।
    সূত্র: জিভিএস
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ইসলামি অ্যাপস থেকে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে মার্কিন বাহিনী

      ইসলামি অ্যাপসসহ জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি অ্যাপসের কাছ থেকে ব্যবহারীকারীদের অবস্থানের তথ্য কিনছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। অনুসন্ধানী এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে অনলাইন ম্যাগাজিন মাদারবোর্ড।

      এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মুসলমানদের ব্যবহার করা কয়েকটি অ্যাপসসহ বিশ্বের বিভিন্ন অ্যাপসের সংগ্রহ করা সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য কিনে নিচ্ছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। ওই অ্যাপসগুলো ১০ কোটিবার ডাউনলোড করা হয়েছে।

      সোমবার মাদারবোর্ডের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। বলা হয়, বেশ কয়েকটি অ্যাপস কোম্পানি থেকে ইউএস স্পেশাল অপারেশন কমান্ড এ তথ্য ক্রয় করছে।

      জনপ্রিয় অ্যাপসগুলোর মধ্যে মুসলিম প্রেয়ার এবং কোরআন অ্যাপকে টার্গেট করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী অ্যাপস দুটি ৯ কোটি ৮০ লাখ বার ডাউনলোড করা হয়েছে। টার্গেটের তালিকায় মুসলিম ডেটিং অ্যাপসও রয়েছে।

      সাধারণ মানুষের তথ্যভাণ্ডার, সাক্ষাতকার, অ্যাপস তৈরিকারক প্রতিষ্ঠান এবং কারিগরি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যউপাত্যের ভিত্তিতে মাদারবোর্ড তাদের অনুসন্ধানে জানিয়েছে, অ্যাপস ব্রাউজ করার সময় অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন সংস্থা বিজ্ঞাপন দেয়। তখনই কিছু প্রতিষ্ঠান ব্যবহাকারীদের অবস্থানের তথ্য হাতিয়ে নেয়।

      যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী কমান্ডার টিম হকিন্সকে উদ্ধৃত করে মাদারবোর্ড জানায়, মার্কিনদের গোপনীয়তা, নাগরিক স্বাধীনতা, সাংবিধানিক এবং আইনী অধিকার রক্ষার জন্য আমরা প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি এবং নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলি। এসব স্বার্থ রক্ষায় পাওয়া তথ্যগুলো আমরা ব্যবহার করি।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        চাঁদার দাবিতে যুবলীগকর্মীদের বেধড়ক পিটুনিতে ব্যবসায়ী আহত

        নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার আমান উল্যাহ পুরে চাঁদার দাবিতে যুবলীগের নেতাকর্মীদের অপহরণ ও বেধড়ক পিটুনিতে এক ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে মাইজদীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

        ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে উপজেলার আমান উল্যাহ পুর ইউনিয়নে কেজি হাই স্কুলের সামনে।

        আহত ব্যবসায়ী কফিল উদ্দিন (৩০) ওই ইউনিয়নের আইয়ুব পুর গ্রামের পন্ডিত বাড়ির লিয়াকত উল্যার ছেলে এবং স্থানীয় আমান উল্যাপুরের শ্যামবাড়ী দরজার একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।

        জানা যায়, যুবলীগের স্থানীয় নেতা জুয়েল, বাবু ও রায়হান ওই ব্যবসায়ীর কাছে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। কফিল উদ্দিন চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তারা ক্ষিপ্ত হয় ওঠে। ওইদিন রাতে বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা যুবলীগের নেতাকর্মীরা কফিল উদ্দিনকে মোটরসাইকেল যোগে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে। এসময় মোবাইল ফোন ও টাকা নিয়ে তাকে বেধড়ক পিটুনি দেয়। খবর পেয়ে বেগমগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় কফিল উদ্দিনকে উদ্ধার করে। পরে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে।

        এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় যুবলীগের জুয়েল, বাবু ও রায়হানের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা অপকর্মে জড়িত তারা। সরকারি দলের কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার আশ্রয়ে তারা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসী এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। নয়া দিগন্ত
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইয়া মাউলা, মান লানা সিওয়াক, ইয়া মাউলা, মান লানা সিওয়াক।

          আল্লাহ শহীদ বোনটিকে জান্নাতুল ফিরদাউস আলআ'লায় ভাল একজন জীবনসঙ্গীর সাথে একত্রিত করুক, রাসুল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সকল মুত্তাকীনদের সাথে একত্রিত করুক, আমীন। একইভাবে সকল শহীদদেরকে আল্লাহ তাঁর অনুগ্রহে ধন্য করুক, আমীন।

          Comment


          • #6
            একটা জিনিস শিখলাম। একজন মুজাহিদের জীবনে অনেকগুলা আনন্দের মুহূর্ত আছে আলহামদুলিল্লাহ। এর মধ্যে অন্যতম একটা হচ্ছে হাসতে হাসতে মুশরিক জবাই ইন শা আল্লাহ।

            Comment

            Working...
            X