Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # # ০৪ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৯ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # # ০৪ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৯ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    শরিয়্যাহ আইনে রায় দেয়ায় সৌদির দুই বিচারক বরখাস্ত

    সৌদি আরবে দুজন বিচারককে বরখাস্ত করেছে দেশটির সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, শরিয়্যাহ আইনে তাঁরা দাড়ি কামাতে নিষেধ করার রায় দিয়েছেন এবং ধূমপান করতে নিষেধ করেছেন। ইসলামের পবিত্র ভূমিতে এমন পদক্ষেপ বেশ অবাক করেছে সবাইকে। সৌদি আরবের সংবাদ সংস্থার অনলাইন সংবাদের ভিত্তিতে এ তথ্য জানা গিয়েছে।

    সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বর্তমানে তাঁদের বিরুদ্ধে এ বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে বহিষ্কৃত এই দুই বিচারকের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    মূলত ওই দুই বিচারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো, তারা তাদের রায়ে ইসলাম ধর্মের নিয়মনীতিকে উদ্ধৃতি করেছেন। তারা বলেছেন, দাড়ি কামানো (শেভ করা) ও ধূমপান ইসলামে নিষিদ্ধ। রায়ের ক্ষেত্রে তারা ইসলামকেই সামনে এনেছেন।

    তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কারণ সম্পর্কে বলা হয়, আদালতের রায় একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাজ। এতে ব্যক্তিগত মতামত রাখার কোনো জায়গা নেই। ব্যক্তির ইচ্ছা অনুযায়ী রায়ে এসব উল্লেখ করার সুযোগ নেই বলে মনে করছে দেশটি।

    তাদের দেয়া ওই দুই মামলার রায় ফের পর্যালোচনা করা হবে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

    জানা গেছে, দেশটির আরো কিছু বিচারক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কাশ্মীরে নিজেকে গুলি করে ভারতীয় সৈন্যের আত্মহত্যা

    ভারত দখলকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আরো একজন সদস্য আত্মহত্যা করেছে।

    কাশ্মির মিডিয়া সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের দখলকৃত কাশ্মীরের শ্রীনগরের বারা মাওলা জেলায় সিআরপি এফ-এর হেড কনস্টেবল নিজের রাইফেল দিয়ে নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করে।

    কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিস এসম্পর্কে আরো জানিয়েছে যে, ২০০৭ সাল থেকে অধিকৃত কাশ্মীরে এযাবত আত্মহত্যাকারী ভারতীয় সেনা সদস্যদের সংখ্যা ৪৮০জন হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      যুক্তরাষ্ট্রে বেড়েছে ‘মার্কিনী সন্ত্রাস’

      ১৯৯০ সালের পর থেকে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী হামলা রেকর্ড পরিমাণে বেড়েছে। গত সোমবার প্রকাশিত এফবিআইএর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।
      ২০১৪ সালের পর থেকেই জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ, গোত্রকে কেন্দ্র করে এই ধরনের হামলা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। ২০১৯ সালে মার্কিনী অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসের শিকার হয়ে দেশটিতে ৫১জন প্রাণ হারায়, যা ২০১৮ সালের তুলনায় দ্বিগুণ।
      ক্যালিফোর্নিয়ার হেইট অ্যান্ড এক্সট্রিমিজম স্টাডি সেন্টারের পরিচালক ব্রায়ান লেভিন।সে বলছে, জাতি-বর্ণগত বিদ্বেষমূলক অপরাধের সংখ্যা বৃদ্ধি নতুন এক নৃশংস পরিস্থিতির পটভূমি তৈরি করেছে।
      গত আগস্টে টেক্সাসের এলপাসের ওয়ালমার্টে মেক্সিকানদের উদ্দেশ্যে চালানো হামলায় ২২জন প্রাণ হারায়। এফবিআইএর বার্ষিক ‘হেট ক্রাইম স্ট্যাটিসটিক অ্যাক্ট’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে ৭ হাজার ৩১৪টি হামলা হয়েছে, যা ২০১৮ সালে ছিল ৭ হাজার ১২০। ধর্মভিত্তিক ঘৃণাত্মক হামলা ৭ শতাংশ বেড়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি ঘৃণাত্মক হামলার শিকার হচ্ছে কৃষ্ণাঙ্গরা।
      লিগ অব ইউনাইটেড ল্যাটিন আমেরিকান সিটিজেনের সভাপতি ডমিঙ্গো গার্সিয়া বলেছে, এফবিআইএর প্রতিবেদনে স্পষ্ট ল্যাটিনো, কৃষ্ণাঙ্গ, আরব, মুসলিম সম্প্রদায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিনিয়ত হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছে।

      এফবিআই জাতি-ধর্মগত বিদ্বেষমূলক অপরাধের সংজ্ঞা দেয় এভাবে: “যে অপরাধের পেছনে বর্ণ, জাতি, ধর্ম, পূর্বপুরুষের ইতিহাস, যৌন দৃষ্টিভঙ্গি, শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা, এবং লিঙ্গের প্রতি বৈষম্য প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করে।”
      এফবিআইয়ের তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা যাচ্ছে, ধর্মীয় কারণে অপরাধের সংখ্যা বেড়েছে শতকরা সাত ভাগ।
      অন্যদিকে, শুধুমাত্র ইহুদি এবং ইহুদি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অপরাধ বেড়েছে ১৪%। লাতিনদের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে অপরাধ ঘটেছে ৫২৭টি। এর আগের বছরের তুলনায় এটি ৮.৭% বেশি। কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর হামলার ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর চেয়ে বেশি। তাদের ওপর হামলার সংখ্যা ২০১৮ সালে ছিল ১,৯৪৩।
      এফবিআইয়ের এই রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর মানবাধিকার সংস্থাগুলো জাতি-ধর্মগত বিদ্বেষমূলক অপরাধের তথ্য আরও বিস্তারিতভাবে সংগ্রহের তাগিদ দিয়েছে বলে বিবিসির সূত্রে জানা যায়।
      এসব রিপোর্ট থেকে স্পষ্ট হওয়া যায় যে, বিশ্বসন্ত্রাসী মার্কিনীরা সারাবিশ্বে সন্ত্রাস করার পর এবার নিজ দেশেও সন্ত্রাস শুরু করছে। এই অসভ্য, বর্বর জাতিই সমগ্র বিশ্বে অশান্তি সৃষ্টিতে অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখেছে, এখন তাদের দেশ আমেরিকায়ও নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়েছে। যেকোনো সভ্যতা পতনের আগে যেসব আলামত দেখা যায়, তার সবগুলোই এখন পাশ্চাত্য সভ্যতায় বিদ্যমান। নৈতিক অবক্ষয়, অবাধে যৌনাচার, লুটপাট, ভাঙচুর, মারামারি, ইলেকশন নিয়ে সংঘর্ষ, জ্বালাও পোড়াও সবকিছুই হচ্ছে। পাশ্চাত্য সভ্যতার ধ্বজাধারী আমেরিকার শান্তি নষ্ট হয়ে গেছে । আমেরিকা যে আগুন মুসলিম ভূখণ্ডসহ সমগ্র ভূখণ্ডে জ্বালিয়ে ছিল সে আগুনই বুমেরাং হয়ে আমেরিকাকে পোড়াচ্ছে ।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আল্লাহ জালিমদের ধ্বংসকে ও উম্মাহর বিজয়কে ত্বরান্বিত করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          সৌদি জাতীয়তাবাদ আমার পদতলে। শাইখ আবু ইয়াহিয়া আল লিব্বি তাকাব্বালাহুল্লাহ।
          দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

          Comment


          • #6
            আমেরিকান এগুলা কি গরু-ছাগল নাকি।
            Last edited by alyaumul jadeed; 11-19-2020, 03:27 PM. Reason: punctuation edit

            Comment

            Working...
            X