Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফিকহুল জিহাদ: ০৫- সংশয়: জিহাদ ফরযে আইন হলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি জায়েয নেই

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফিকহুল জিহাদ: ০৫- সংশয়: জিহাদ ফরযে আইন হলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি জায়েয নেই

    সংশয় ০২
    এ সংশয়টি জিহাদি ভাইদের। এটি জিহাদবিমুখ ভাইদের ঠিক বিপরীত। এ সংশয়টিকে দু’টি পয়েন্টে ভাগ করতে পারি:

    এক. জিহাদ ফরযে আইন হলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি জায়েয নেই

    দুই. জিহাদ ফরযে আইন হলে আসকারি ই’দাদ সর্বাবস্থায় সকলের জন্য আবশ্যক, কোনো মারহালায় বন্ধ রাখার কোনো সুযোগ নেই
    ***


    সংশয়: এক. জিহাদ ফরযে আইন হলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি জায়েয নেই
    জিহাদবিমুখ পক্ষ ই’দাদ ফরয হওয়াকেই অস্বীকার করছে, ঠিক বিপরীতে অনেক জিহাদি ভাই সর্বাবস্থায় যুদ্ধ জারি রাখা ফরয ভাবছেন। প্রতিপক্ষের সাথে চুক্তি করে সাময়িকভাবে যুদ্ধ বন্ধ রাখাকে নাজায়েয ভাবছেন। তারা মনে করছেন, জিহাদ যখন ফরযে আইন তখন আর যুদ্ধ ব্যতীত কোনো পথ নেই। প্রতিপক্ষের সাথে চুক্তি করে যুদ্ধ বন্ধ রাখা নাজায়েয। কাফের পক্ষ যতদিন আমাদের ভূমি ছেড়ে যাচ্ছে না, ততদিন তাদের সাথে চুক্তি জায়েয নেই। আব্দুল্লাহ আযযাম রহ. আদদিফা আন আরাদিল মুসলিমিন কিতাবে এ ব্যাপারে কিছুটা আলোচনাও করেছেন। সেখান থেকেও কারো কারো সংশয়টা সৃষ্টি হতে পারে। ফলে তালেবান বা অন্য কোনো জিহাদি দল কাফের পক্ষের সাথে চুক্তি করলে তারা সেটাকে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখেন।

    প্রথমে এখানে একটি কথা বুঝে নিতে হবে যে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির অর্থ উভয় পক্ষ যুদ্ধ বন্ধ রাখবে। এমন না যে মুসলিম পক্ষ যুদ্ধ বন্ধ রাখবে আর কাফের পক্ষ আমাদের হত্যা করতে থাকবে। এ ধরনের চুক্তি তো জায়েয হওয়ার কোনো প্রশ্নই নেই। কোনো হকপন্থী জিহাদি দল তা করতেও পারে না। কাফেররা যখন আমাদের উপর হামলা করতে থাকবে তখন প্রতিরোধ করা আবশ্যক। তখন কোনো চুক্তি নেই। আগে কোনো চুক্তি থাকলে সে চুক্তি ভেঙে যাবে। আমরা যে চুক্তির কথা আলোচনা করতে যাচ্ছি তা হল, উভয় পক্ষ চুক্তি করে সাময়িক যুদ্ধ বন্ধ রাখছে বা কমিয়ে আনছে। এ ধরনের চুক্তির কি বিধান?


    কোনো কোনো ভাইয়ের ধারণা, কাফেররা যতদিন মুসলিম ভূমিতে দখলদারিত্ব কায়েম রাখছে ততদিন তাদের সাথে কোনো ধরনের চুক্তি জায়েয নেই। যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া আবশ্যক। চুক্তি করলে নাজায়েয হবে।
    আসলে এ ধারণা অনেকাংশে সঠিক হলেও সর্বাবস্থায় যে তা সহীহ তা নয়। চুক্তি করে সাময়িক জিহাদ বন্ধ রাখা জায়েয হওয়া না হওয়া নির্ভর করে চুক্তিটি মুসলমানদের জন্য কল্যাণকর না’কি ক্ষতিকর?

    এখানে এসে দু’টি ভাগ হবে:
    ক. যদি মুসলিমদের যথাযথ শক্তি থাকে, কাফেরদের বিতাড়িত করার সামর্থ্য থাকে, তাহলে চুক্তি করে যুদ্ধ বন্ধ রাখা নাজায়েয। এতে মুসলমানদের কোনো কল্যাণ নেই। অহেতুক একটি ফরয আদায়ে বিলম্ব হচ্ছে। কাফেরদের দখলদারিত্ব দীর্ঘায়িত হচ্ছে। তা জায়েয হবে না।

    খ. পক্ষান্তরে মুসলিমদের যদি সে পরিমাণ শক্তি না থাকে, যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার চেয়ে কিছুদিন যুদ্ধ বন্ধ রেখে ই’দাদ করে সামর্থ্য অর্জন করে নেয়াই ভাল মনে হয়, তাহলে সে চুক্তি জায়েয। এখানে সাময়িকভাবে যুদ্ধ বন্ধ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে বন্ধ নেই। আমরা নতুন করে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সবকিছু গুছিয়ে আনতে আমাদের কিছু সময় দরকার। এরই স্বার্থে আমরা যুদ্ধ বন্ধ রাখছি। এ ধরনের চুক্তি জায়েয। স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও মক্কাবাসীর সাথে দশ বৎসর যুদ্ধ বন্ধ রাখার চুক্তি করেছেন।

    এমনকি অবস্থা যদি বেগতিক হয় তাহলে আমরা কাফেরদেরকে কিছু অর্থ-কড়ি প্রদান করবো শর্তেও চুক্তি করা জায়েয। এটি মুসলিমদের জন্য নিতান্ত অপমানজনক হলেও নিরুপায় অবস্থায় তা করা জায়েয। স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খন্দকের যুদ্ধে মুশরিকদেরকে মদীনার খেজুরের এক তৃতীয়াশ দেবেন শর্তে চুক্তি করতে চেয়েছিলেন। অবশ্য সাহাবায়ে কেরাম এ ধরনের অপমানজনক চুক্তির চেয়ে মোকাবেলাকেই প্রাধান্য দিলেন। ফলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুক্তি বাদ দিলেন। তবে যেহেতু রাসূল নিজে চুক্তি করতে রাজি হয়েছিলেন, বুঝা গেল নিরুপায় অবস্থায় এ ধরনের চুক্তিও জায়েয।

    মোল্লা আলী কারি রহ. (১০১৪হি.) বলেন,
    ولو حاصر العدوّ المسلمين، وطلبوا الصلح بمالٍ يأخذونه من المسلمين، لا يفعل ذلك (الإمام)، لما فيه من إعطاء الدَّنيّة وإلحاق المذلة بالمسلمين، إلاّ إذا خاف الهلاك، لأن رفع الهلاك بأي طريق أمكن واجبٌ. وقد أراد رسول الله صلى الله عليه وسلم يوم الأحزاب أن يصرف الكفّار عن المسلمين بثلث ثمار المدينة كلَّ سنة. –فتح باب العناية: 6/ 84
    শত্রুরা যদি মুসলিমদের অবরোধ করে মালের বিনিময়ে চুক্তির আহ্বান জানায় তাহলে ইমামুল মুসলিমিন এ ধরনের প্রস্তাবে সাড়া দেবেন না। কারণ, এটি মুসলিমদের জন্য অবমাননাকর। তবে যদি আশঙ্কা হয় যে, চুক্তি না করলে ধ্বংস হতে হবে, তাহলে সমস্যা নেই। কারণ, যেভাবেই সম্ভব ধ্বংসের হাত থেকে আত্মরক্ষা জরুরী। আর কেনোই বা নাজায়েয হবে অথচ স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহযাবের যুদ্ধে প্রতি বৎসর মদীনার এক তৃতীয়াংশ খেজুর প্রদানের শর্তে কাফেরদের অবরোধ হটাতে মনস্থির করেছিলেন। -ফাতহু বাবিল ইনায়া: ৬/৮৪


    সংঘবদ্ধ মুরতাদ দলের সাথে চুক্তি প্রসঙ্গে ইমাম সারাখসি রহ. (৪৯০হি.) বলেন,

    وإن طلب المرتدون ... الموادعة مدة لينظروا في أمورهم فلا بأس بذلك إن كان ذلك خيرا للمسلمين، ولم يكن للمسلمين بهم طاقة؛ لأنهم لما ارتدوا دخلت عليهم الشبهة، ويزول ذلك إذا نظروا في أمرهم، وقد بينا أن المرتد إذا طلب التأجيل يؤجل إلا أن هناك لا يزاد على ثلاثة أيام لتمكن المسلمين من قتله، وههنا لا طاقة بهم للمسلمين فلا بأس بأن يمهلوهم مقدار ما طلبوا من المدة لحفظ قوة أنفسهم ولعجزهم عن مقاومتهم، وإن كانوا يطيقونهم، وكان الحرب خيرا لهم من الموادعة حاربوهم؛ لأن القتال معهم فرض إلى أن يسلموا قال الله تعالى: {تقاتلونهم أو يسلمون} [الفتح: 16]، ولا يجوز تأخير إقامة الفرض مع التمكن من إقامته. -المبسوط للسرخسي (10/ 117)
    মুরতাদরা যদি একটা সময় পর্যন্ত চুক্তি করে নেয়ার প্রস্তাব দেয় যাতে তারা আরও চিন্তা ভাবনা করে দেখতে পারে, তাহলে যদি চুক্তি মুসলমানদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মুরতাদদের বশীভূত করার শক্তি তাদের না থাকে তাহলে চুক্তি করতে সমস্যা নেই। কেননা, তারা যখন মুরতাদ হয়ে গেছে তখন ইসলামের ব্যাপারে তাদের অবশ্যই কোনো সংশয় দেখা দিয়েছে। চিন্তাভাবনা করে দেখলে হয়তো সে সংশয় দূর হয়ে যাবে। আমরা আগে বলে এসেছি যে, মুরতাদ যদি সময় চায় তাহলে সময় দেয়া হবে। অবশ্য সেখানে তিন দিনের বেশি সময় দেয়া হবে না; যেহেতু আমরা তাকে হত্যা করতে সক্ষম। পক্ষান্তরে এখানে তাদের বশীভূত করার শক্তি মুসলিমদের নেই। তাই তারা যে পরিমাণ সময় চেয়েছে সে পরিমাণ অবকাশ দিতে সমস্যা নেই। যাতে মুসলিমরা নিজেদের শক্তি সংরক্ষণ করতে পারে। অধিকন্তু যেহেতু তারা তাদের মোকাবেলা করতে এ মূহুর্তে অক্ষম। পক্ষান্তরে যদি তারা তাদের মোকাবেলা করার সামর্থ্য রাখে এবং চুক্তির চেয়ে যুদ্ধই অধিক উপকারী হয় তাহলে যুদ্ধই করতে হবে। কারণ, মুসলমান না হওয়া পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাওয়া ফরয। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে যতক্ষণ না তারা মুসলমান হয়’। -সূরা ফাতহ: ১৬ আর সামর্থ্য থাকাবস্থায় কোনো ফরয কায়েমে বিলম্ব করা জায়েয নয়। -মাবসূত: ১০/১১৭



    অর্থাৎ দারুল ইসলামের কোনো মুসলিম যদি মুরতাদ হয়ে যায় এবং তাকে কাজির দরবারে হাজির করা হয়, তাহলে তিন দিনের বেশি সময় দেয়া হবে না। এর মধ্যে মুসলমান হলে ভাল অন্যথায় হত্যা করে দেয়া হবে। কিন্তু গোটা একটা ভূখণ্ডই যদি মুরতাদ হয়ে যায়, সেখানে তারা দখলদারিত্ব কায়েম করে এবং তাদের ধরে হত্যা করার শক্তি মুসলিমদের না থাকে, তাহলে শক্তি অর্জন ও সুযোগ সন্ধানের জন্য মুরতাদদের সাথে চুক্তি করে নেয়া জায়েয। স্বাভাবিক অবস্থায় যদিও মুরতাদকে তিন দিনের বেশি সময় দেয়া হবে না, কিন্তু যখন তারা সংঘবদ্ধ বাহিনিতে পরিণত হয়েছে, তাদের হত্যা করার সামর্থ্যও আমাদের নেই, তখন সামর্থ্য অর্জন ও ফুরসত পাওয়ার লক্ষ্যে চুক্তি করে নিতে সমস্যা নেই।


    ইবনে নুজাইম রহ. (৯৭০হি.) বলেন,
    وأطلق في جواز صلح المرتدين وهو مقيد بما إذا غلبوا على بلدة وصار دارهم دار الحرب وإلا فلا؛ لأن فيه تقرير المرتد على الردة وذلك لا يجوز. -البحر الرائق :5/ 86
    কানযুদদাকায়িক গ্রন্থকার মুরতাদদের সাথে চুক্তি বৈধ হওয়ার কথাটা নিঃশর্তভাবে উল্লেখ করলেও এটি মূলত ঐ হালতে প্রযোজ্য যখন তারা কোনো ভূখণ্ডে দখলদারিত্ব কায়েম করে এবং তাদের ভূখণ্ডটি দারুল হারবে পরিণত হয়। অন্যথায় জায়েয নয়। কেননা, তখন তো সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও মুরতাদকে তার রিদ্দাহর উপর বহাল রাখা হচ্ছে। আর তা জায়েয নয়। -আলবাহরুর রায়িক: ৫/৮৬



    খোলাসা কথা দাঁড়াচ্ছে, যখন আমরা এ মূহুর্তে কাফেরদের পরাভূত করতে পারছি না, তখন যদি যুদ্ধ বন্ধ রেখে এ সুযোগে ই’দাদ করে নেয়াই ভাল মনে হয়, তাহলে চুক্তি করা যাবে। এটি বাহিরের কাফেরের সাথে যেমন জায়েয, মুসলিম ভূমিতে দখলদার কাফেরের সাথেও জায়েয। যেমন আমরা মাবসূত ও বাহরের বক্তব্যে দেখেছি যে, মুরতাদরা দারুল ইসলামের একটা ভূখণ্ড দখল করে নেয়ার পরও মুনাসিব মনে হওয়ায় তাদের সাথে চুক্তি করা জায়েয হয়েছে। অথচ এখানে মুরতাদদের হত্যা করা এবং তাদের কবল থেকে দারুল ইসলাম উদ্ধার করা ফরয ছিল। তথাপিও মাসলাহাতের বিবেচনায় ই’দাদের স্বার্থে যুদ্ধ বিরতি চুক্তি জায়েয হচ্ছে। আমেরিকার সাথে তালেবানের চুক্তিকে আমরা এ দৃষ্টিতেই বিবেচনা করি। তদ্রূপ কাবুল প্রশাসনের সাথে যদি তালেবানদের যুদ্ধ বিরতি চুক্তি হয় তাহলে এটাকেও আমরা ইনশাআল্লাহ এ দৃষ্টিতেই দেখবো। না জেনে না বুঝে আমরা অনর্থক মুজাহিদদের সমালোচনা করবো না। বিশেষত যারা চার দশক ধরে সুপার পাওয়ারদের সাথে লড়ে আসছেন। তাদের ময়দানের অবস্থা তারাই ভাল জানেন। রাজনৈতিক মারপ্যাঁচও আলহামদুলিল্লাহ তারা ভাল বুঝেন। এমনকি তালেবান নিজেরা স্পষ্ট বলেছেনও যে, এ সুযোগে তারা দ্রুত অগ্রগতি করে নেবেন। তখন দূরে থেকে বিরূপ ধারণা পোষণ করা বড়ই গর্হিত কাজ হবে। অন্যান্য মুখলিস মুজাহিদদের বিষয়টাকেও আমরা ইনশাআল্লাহ এভাবেই দেখবো। ওয়াল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআলা আ’লাম।
    ***


    ফিকহুল জিহাদ: ০১- উম্মাহর প্রতিটি নারী পুরুষের উপর জিহাদ ফরয



    ফিকহুল জিহাদ: ০২- কুফরের শক্তি চূর্ণ হওয়া পর্যন্ত জিহাদ ফরয



    ফিকহুল জিহাদ: ০৩- ফরয আদায়ে ই’দাদ




    ফিকহুল জিহাদ: ০৪- ই’দাদ এবং দু’টি সংশয় নিরসন



  • #2
    আল্লাহ-তায়া-লা সম্মানীত শায়েখ কে নেক হায়াত
    দান করুন, সর্বদা সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন,
    হে আল্লাহ্ সম্মানীত শায়েখ! দ্বীনের জন্য
    অনেক কষ্ট করছেন তার কষ্টকে কবুল করুন,
    এই পোষ্ট থেকে আমাদের প্রতিটা ভাইকে
    উপকৃত করুন,জিহাদের সহিহ বুঝ দান করুন,
    এবং আমাদের সকলকে এ পথে অটল রেখে
    শেষে শহীদ করে জান্নাতে দাখিল করুন আমীন।

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ
      আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুন ৷ আমিন
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        মাশাল্লাহ ভাই, ফিকহের খুব চমৎকার ফিকহী আলোচনা
        জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
        পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

        Comment


        • #5
          আলহামদুলিল্লাহ,, [ ভাইজান ] আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুন আমিন। সুপ্রিয় ভাই, পর্বগুলো শেষ সবগুলো পর্ব একসাথে পিডিএফ করে দেয়ার জন্য বিনীত নিবেদন।
          সামনের তারবিয়াহ ৮ এ-র মধ্যে এ-ই পর্বগুলো দেয়ার আর্জি।
          গাযওয়া সাইটেও দেয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ।

          Comment


          • #6
            اَلسَلامُ عَلَيْكُم وَرَحْمَةُ اَللهِ وَبَرَكاتُهُ‎
            اخی الکریم٫ الهم تفبل منا ومن
            اخی
            انتظر لسلسلة الاعداد
            আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

            Comment


            • #7
              আখি, আপনার পোস্টগুলো দেখে আমার কাছে ঈর্ষা লাগে আমিও যদি এরকম ইলমের অধিকারী হতে পারতাম। কিন্তু আমরা তো এভাবে গড়িনি, আমাদেরকে কোনভাবে গাইড করা হয়েছে!? আমার কিছুই বুঝে আসে না। মনে পড়ে মাঝেমধ্যে শহরে আন্দোলন করার জন্য যায়তাম। কিন্তু আমাদেরকে কেনো প্রতিষ্ঠান জিহাদের শিক্ষা দেয়নি? তাহলে জিহাদকে অনেকে প্রত্যাখ্যান করেছে???আমাদের মাদ্রাসায় পড়ার লক্ষ কী হওয়া উচিত ছিলো? আল্লাহ আপনি সঠিক পথ দেখাও সকল মুসলিমকে। আমীন।
              আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

              Comment


              • #8
                মাশা আল্লাহ, খুবই জরুরী ও উপকারী পোস্ট।
                আল্লাহ কবুল করুন ও উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন
                আমাদের সবার উচিত- এ সিরিজ থেকে উপকৃত হওয়া।
                “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                Comment

                Working...
                X