Announcement

Collapse
No announcement yet.

"ত্বাগুত" ও "মুজাহিদ" ; কে উম্মাহর বন্ধু!!!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • "ত্বাগুত" ও "মুজাহিদ" ; কে উম্মাহর বন্ধু!!!

    হে উম্মাহ! মুজাহিদীনরা আপনাকে আকিদা শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় অসভ্যতা। মুজাহিদরা আপনাদেরকে আমলে সালেহ শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় বর্বরতা আর নিষ্ঠুরতা। মুজাহিদরা আপনাদেরকে উত্তম আখলাক ও চরিত্র শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় অশ্লীলতা ও অনৈতিকতা। তবে কে আপনার বন্ধু???

    ওরা আপনাদেরকে গণতন্ত্র শিখিয়ে আপনাদের তাওহীদ নষ্ট করেছে। সমাজতন্ত্র শিখিয়ে ইসলাম নষ্ট করেছে। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ শিখিয়ে ঈমান বরবাদ করেছে। জাতীয়তাবাদ শিখিয়ে আপনাদের পবিত্র বিশ্বাসকে অপবিত্র করেছে। আর মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদেরকে সতর্কবাণী দিয়ে বলেছে, সাবধান হে উম্মাহ! গণতন্ত্রের চটকদার বুলিতে কখনো কান দেবেন না। এই গণতন্ত্র আপনার পবিত্র তাওহীদকে অপবিত্র করবে। এই সমাজতন্ত্র আপনার ইসলামকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে। চটকদার ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ আপনার ঈমানকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়ে সাবাড় করে দেবে। এই জাতীয়তাবাদ আপনার পবিত্র বিশ্বাসকে বালিতে পরিণত করবে। এখন ভেবে দেখুন, আসলে কারা আপনার বন্ধু???

    ওরা খেলাফতকে মধ্যযুগীয় আখ্যা দিয়ে আপনাদেরকে বলেছিল, খেলাফত নামের এই ইসলামি শাসন এই যুগে চলে না। বলেছিল, সালাতের জন্য কাউকে বাধ্য করা যাবে না। সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়ে ওরা আপনাদেরকে বলেছিল, যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থার কথা মুখেও আনা যাবে না। জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ আখ্যা দিয়ে ওরা আপনাদেরকে পড়িয়েছিল যে, জিহাদ নামে কোনো আমলের চর্চা এখন করা যাবে না। ওরা আপনাদের ই'দাদ নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের হিজরত নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের তাহাজ্জুদ নষ্ট করেছে। কুরআনের তেলাওয়াতকে অনর্থক সাব্যস্ত করেছে। ইলমে দ্বীন অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আল্লাহু আকবর! এমন দুর্দিনে মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।

    আল্লাহর বান্দারা যখন দেখলেন, আল্লাহর এই জমিনে মুসলমানদেরকে আমলে সালেহ থেকে রুখে দেওয়া হচ্ছে, গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামের সেই পবিত্র প্রাসাদের পিলার-ছাদ আর দরজা-জানালাগুলো এক এক করে খুলে ফেলা হচ্ছে, আল্লাহর সিংহরা যখন দেখলেন, মুসলিমদের জমিন থেকে শান্তি-শৃঙ্খলার প্রতীক আল্লাহর শাসনকে উৎখাত করে গণতন্ত্রের শাসনকে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে, ঈমানের পর সবচে' বড় নেয়ামত সৌভাগ্যের প্রতীক জিহাদের পথের শাহাদাত থেকে মুসলিম যুবকদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে, মুসলিম যুবকদের হাতে ব্যাট-বল আর গোল-ছক্কা ধরিয়ে দিয়ে তাদেরকে আল্লাহর যিকির আর ইলমে দ্বীন থেকে গাফেল রাখা হচ্ছে, তখনই উম্মাহদরদী এই লোকগুলো আর বউ-বাচ্চা নিয়ে ঘরে বসে থাকতে পারেন নি।

    হে উম্মাহ! মুজাহিদরা তো সেই সব লোক, যারা গহীন অরণ্যের গুহায় থেকেও আপনার চরিত্রের চিন্তা করে। যারা জনবিচ্ছিন্ন চারদেয়ালে আটকে থেকেও আপনাদের নৈতিকতার ফিকির করে। আরে এরা তো তারাই, যারা জালেমের কারা প্রকোষ্ঠে অসহ্য খোঁচা খেয়েও এই ভেবে আঁতকে উঠে যে, না জানি এরা উম্মাহর চরিত্রের কী অবস্থা করেছে! তাহলে এবার ভেবে দেখুন, কারা আপনাকে বেশি ভালবাসে???

    একসময় মুজাহিদরা চেয়েছিল, অশ্লীলতার এ নগ্ন জোয়ার ছেয়ে যাবার আগেই তাঁরা আপনাদেরকে ঘরে ঘরে গিয়ে সতর্ক করবে। অনৈতিকতার ভয়াল থাবা থেকে প্রকাশ্যে আপনাদেরকে নসিহা দেবে, কিন্তু এই ত্বাগুত সরকার তো ঢালিউড-টালিউডকে মুমিনের মাঝে অশ্লীলতা ছড়ানোর লাইসেন্স দিয়েছে, কিন্তু মুজাহিদদের উপর জারি করেছে নিষেধাজ্ঞা। জুলহাস মান্নান-তনয়দের মতো সমকামীদেরকে তো এরা ভাড়া করে এনে এদেশে থাকার সুযোগ দিয়েছে, আর যারা এই বদমাশদেরকে অশ্লীলতার পাওনা বুঝিয়ে দিয়েছে, তাদেরকে এরা আখ্যা দিয়েছে অশান্তি সৃষ্টিকারী-রাষ্ট্রদ্রোহী। আজ উম্মাহ নেটওয়ার্কের উম্মাহদরদী মানুষগুলো এই ত্বাগুতের কাছে অপরাধী, আর নষ্ট-ভ্রষ্ট লম্পট নায়ক-নায়িকা আর সমকামী পশুগুলো এদের ভাষায় বীর সেলিব্রেটি।

    যখন উম্মাহর রক্ত ঝরে, তখন মুজাহিদরা কাঁদে। আর ওরা উল্লাস করে। যখন উম্মাহর অশ্রু ঝরে, তখন মুজাহিদরা অস্থির হয়ে উঠেন। আর ওরা খুশিতে ফেটে পড়ে। যখন আফিয়া আর ফাতিমারা হায়েনার নির্মমতা সহ্য করতে না পেরে "বাঁচাও ভায়েরা" বলে আর্তনাদ করে উঠে, তখন সব মায়ামমতা ভুলে অস্ত্রহাতে মুজাহিদরাই তাঁদের ডাকে সাড়া দেয়। আর তখন ওরা...??!

    ইতিহাস সাক্ষী, যখন কাশ্মীর পরাধীন হল, তখন জাকির মূসারা তো উম্মাহকে আজাদী ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা এটিকে ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে উম্মাতকে দানব মোদীর হায়েনা সেনাদের হাতে ছেড়ে দিয়েছে। যখন দিল্লীতে কসাই মোদী মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হোলিখেলায় মেতে উঠল, তখন মুজাহিদরা তো এই রক্তের প্রতিশোধ নেবে বলে উম্মাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা তখনও নির্দয় নির্লজ্জের মতো ঈমানদারের রক্তের এই বন্যাকে আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ফুঁ মেরে উড়িয়ে দিয়েছে।

    এরা উম্মাহর রক্ত দেখে হাসে। উম্মাহর কান্নায় উল্লসিত হয়। উম্মাহর আর্তনাদ এদের কানে যেন বাঁশি হয়ে বাজে। ও আমার জাতি! রবের কসম, ওরা আমাদের বন্ধু নয়। ও আমার জাতি! মহিমান্বিত সত্তার কসম, কসম খোদার! ওরা আমাদের কল্যাণকামী নয়। "আপনার কল্যাণ দেখলে এদের খারাপ লাগে। আর যদি আপনার উপর কোনো বিপদ এসে পড়ে, বলে উঠে, আমরা তো পূর্বেই আমাদের কর্মনীতি ঠিক করে নিয়েছি। অতপর খুশিতে বাগবাগ হয়ে মুখ ঘুরে ফিরে যায়"।

    হে উম্মাহ! এই ত্বাগুতি লোকগুলো তো এমন এক জাতি, যারা কোনোদিন আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে ডাকে নি। অথচ মুজাহিদীন কত দরদ নিয়ে আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে সম্বোধন করে। আর কতো প্রমাণ দিয়ে বলবো যে, ওরা আপনার বন্ধু নয় শত্রু? বন্ধুত্বের আর কোন দাবি অবশিষ্ট আছে, যা পালন করা গেলেই বলা যাবে যে, মুজাহিদিনে কেরামই আপনার প্রকৃত বন্ধু। আপনার সুখ-দুঃখের অবিচ্ছিন্ন সঙ্গী?

    হে আমার জাতি! কী হল তোমাদের? তোমরা বন্ধুকে শত্রু মনে করছো আর শত্রুকে বন্ধু মনে করছো? আর কতকাল তোমরা এভাবে বন্ধুর গায়ে ব্লেডের খোঁচা বসিয়েই যাবে? আহ! মুজাহিদরা তো সেই জাতি, যারা প্রতিনিয়ত তোমাদের ব্লেডের খোঁচা খায় আর রহমানুর রহিমের দরবারে দুহাত তুলে দোয়া করে,

    اللهم اهد قومي فإنهم لا يعلمون
    " আল্লাহ! আমার জাতিকে হেদায়ত দিয়ে দিন। কারণ, তাঁরা জানে না!
    "এসো না জিহাদের পথে"
    "এসো বন্ধুর পানে"
    "শাহাদাত ভাগাভাগি করে নিয়ে"
    "চলি জান্নাত পানে!?"




    ভুল-ত্রুটি জানানোর অনুরোধ রইল!!!

  • #2
    মাশা আল্লাহ, খুব-ই দরদমাখা লেখা!!

    সত্যিই ভাই...আপনার পোস্টের প্রতিটি লাইন আমার হৃদয়কে নাড়িয়ে দিয়েছে...চোখ অশ্রুসিক্ত হয়েছে...
    মহান রব্বুল আলামীনের নিকট দু‘আ করি- তিনি যেন আমাদেরকে প্রকৃত মুজাহিদদের মাঝে শামিল করে নেন।
    আমাদেরকে প্রকৃত মুজাহিদদের সিফাতগুলো অবলম্বন করার তাওফীক দেন এবং ভুল-ক্রটিগুলো ক্ষমা করে দেন।
    আমাদের ক্রটিযুক্ত আমলগুলো কবুল করে নেন ও শাহাদাতের সুমহান মর্যাদায় ভূষিত করেন। আল্লাহুম্মা আমীন
    ইয়া আল্লাহ! আমার প্রিয় উম্মাহকে শক্র-মিত্র চিনার তাওফীক দিন...মুজাহিদদের সঙ্গী বানিয়ে দিন...আমীন
    আল্লাহ আপনার ইলম,আমল ও ফাহমে বারাকাহ দান করুন। @ আখী ফিল্লাহ ইবনু যামান
    মুহতারাম ভাইয়েরা- সবাইকে পড়ার ও স্যোশাল মিডিয়াতে পোস্টটি ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করছি...জাযাকুমুল্লাহ
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 12-29-2020, 02:47 PM.
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      ভাইজান,, আমি মনে করি, আপনার লেখাটি ২০২০ সালের সেরা লেখা। আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।
      একটা বিষয়, অনেক দিন ধরে ভাবছি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আজকে আমি বলার চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।
      বিষয়টি হলো,,আল কায়েদার উপস্থিতির জানান ও বাংলাদেশ জনহণের(জনগণের) প্রতি শান্তির বাণী।
      অনেক বড় বড় আলিমও কিন্তু বাংলাদেশে [[[ আল কায়েদার]]] উপস্থিতি জানে না। আর বাংলাদেশ জনগণও তেমন জানে না। যতটুকু জানে ভুল জানে। জঙ্গি[ টেররিস্ট] হিসেবে জানে!!!! তাই আমাদের প্রিয় ভাইদের নিকট সবিনয় অনুরোধ ওনারা যেনো বাংলাদেশ জনগণের প্রতি বিশেষ বার্তা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে মুসলিম যারা আছেন তাদের মধ্যে অনেক অনেক মানুষই গণতন্ত্র করেন। অনেকে আছে ইসলামের রাষ্ট্র ব্যবস্থা সম্পর্কে কিছুই জানে না। আবার অনেকে আছে ইসলামের রাষ্ট্র ব্যবস্থা সম্পর্কে জানে কিন্তু ভুল জানে। ১৯৭২ সালের পাকিস্তানের চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধে বাঙ্গালী মুসলিমরা বিজয় লাভ করেন। পাকিস্তানিরা জুলুম করত এটি সত্যি আবার শেখ মুজিব ভারতের ইঙ্গিতে কাজ করত এটিও সত্যি। শেখ মুজিব পূর্ব থেকেই ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদে বিশ্বাসী ছিলো। তাই সে তার মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে সুযোগ পেয়ে গেলো। আর ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গঠণের ক্ষেত্রে সাহায্য জুগিয়েছে পূর্বের নামকে ওয়াস্ত ইসলামের রাষ্ট্র। জনগণকে পাকিস্তানের জুলুম নির্যাতের ফুলঝুরি শুনিয়ে) শেখ মুজিব তার দিকে আকৃষ্ট করেছে)। প্রচার করা হতো পাকিস্তান আমাদের সাথে জুলুম করছে। যেই জুলুম পাকিস্তান করেছে,তার কোটিগুন(গুণ) বেশি জুলুম করছে এই ত্বাগুত হাসিনা।
      তাই ভাইদের কাছে বিশেষভবে অনুরোধ, আল কায়েদার প্রতিষ্ঠা, লক্ষ উদ্দেশ্য। বাংলাদেশ নিয়ে আল কায়েদার পরিকল্পনা। এসব কিছু ভিডিও আকাড়ে জনগণকে জানিয়ে দেওয়া।
      আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

      Comment


      • #4
        Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
        সত্যিই ভাই...আপনার পোস্টের প্রতিটি লাইন আমার হৃদয়কে নাড়িয়ে দিয়েছে...চোখ অশ্রুসিক্ত হয়েছে...
        মহান রব্বুল আলামীনের নিকট দু‘আ করি- তিনি যেন আমাদেরকে প্রকৃত মুজাহিদদের মাঝে শামিল করে নেন।
        আমাদেরকে প্রকৃত মুজাহিদদের সিফাতগুলো অবলম্বন করার তাওফীক দেন এবং ভুল-ক্রটিগুলো ক্ষমা করে দেন।
        আমাদের ক্রটিযুক্ত আমলগুলো কবুল করে নেন ও শাহাদাতের সুমহান মর্যাদায় ভূষিত করেন। আল্লাহুম্মা আমীন
        ইয়া আল্লাহ! আমার প্রিয় উম্মাহকে শক্র-মিত্র চিনার তাওফীক দিন...মুজাহিদদের সঙ্গী বানিয়ে দিন...আমীন
        আল্লাহ আপনার ইলম,আমল ও ফাহমে বারাকাহ দান করুন। @ আখী ফিল্লাহ ইবনু যামান
        মুহতারাম ভাইয়েরা- সবাইকে পড়ার ও স্যোশাল মিডিয়াতে পোস্টটি ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করছি...জাযাকুমুল্লাহ
        জি, ইনশা আল্লাহ
        জাযাকাল্লাহ খায়র
        মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
        লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

        Comment


        • #5
          গুরুত্বপূর্ণ বার্তা

          Originally posted by Musafir55 View Post
          তাই আমাদের প্রিয় ভাইদের নিকট সবিনয় অনুরোধ ওনারা যেনো বাংলাদেশ জনগণের প্রতি বিশেষ বার্তা প্রকাশ করেন।
          কয়েক বছর আগে একটি বার্তা প্রকাশ হয়েছিল। নিচের লিঙ্ক থেকে পড়ে নিতে পারেন, ইনশা আল্লাহ

          মুসলিম উম্মাহর প্রতি আহবান - মুফতি আব্দুল্লাহ আশরাফ হাফিজাহুল্লাহ

          http://gazwah.net/?p=266
          Last edited by Munshi Abdur Rahman; 12-29-2020, 06:54 PM.
          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

          Comment


          • #6
            "এসো না জিহাদের পথে"
            "এসো বন্ধুর পানে"
            "শাহাদাত ভাগাভাগি করে নিয়ে"
            "চলি জান্নাত পানে!?"
            খুব সুন্দর পোস্ট করেছেন ভাই...জাযাকাল্লাহ
            আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দিন
              فمن یکفر بالطاغوت ویٶمن بالله فقد استمسک بالعروت الوثقی'
              کم من فاة قلیلة غلبت فاة کثیرة باذن الله

              Comment

              Working...
              X