Announcement

Collapse
No announcement yet.

অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার কৌশল

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার কৌশল

    অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার কৌশল

    আমরা প্রতিদিন পরিচিত- অপরিচিত অনেক মানুষের সাথে কথা বলি। এমনকি আমাদের আশেপাশে অনেক মালাউন হিন্দুদের সাথেও কথা বলতে হয় এবং লেনদেনও করতে হয়। বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,চাকমা ইত্যাদি মানুষের সাথেও কথা হয়,তবে একেবারে কম। অঞ্চলভেদে কমবেশি হতে পারে।

    আমরা অনেকেই মানুষের সাথে মিশতে পারি না। আবার অনেকে বলেন যে,মানুষ আমাকে কেয়ার করে না,আমার সাথে মিশতে চায় না,আমাকে পছন্দ করে না,আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে চায় না ইত্যাদি। অনেকে আবার বলেন যে,আমি মানুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে পারি না,অন্যকে নিজের বন্ধু বানাতে পারি না,কেউ আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে চায় না ইত্যাদি।

    আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত বানিয়েছেন। মানুষের মাঝে সকলে এক রকমের নয়। মানুষের মাঝে কালো,ফর্সা,চিকন,মোটা,লম্বা,খাট,ধনী,গরিব ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের মানুষ আছে। সবার আচরণ এক রকমের নয়। কেউ নরম স্বভাবের,কেউবা খুব রাগী। সবার চিন্তা চেতনাও এক রকমের নয়।

    এরপর যদিও সব মানুষ আল্লাহর সৃষ্টি। সকলে এক ধর্ম পালন করে না। অনেকে আবার কোন ধর্মই বিশ্বাস করে না। যদিও আল্লাহ যুগে যুগে নবীগণকে পাঠিয়েছেন। আর নবীগণ কড়ায় গণ্ডায় রিসালাতের দায়িত্ব পালন করেছেন। সর্বশেষ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মাধ্যমে নবুওয়াতের পরিসমাপ্তি ঘটেছে। আর এরপর সাহাবায়ে কেরামও পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে দ্বীনের প্রচার প্রসার করেছেন। জিহাদের মাধ্যমে পৃথিবীতে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করেছেন।


    যাইহোক! আসল কথায় আসি।
    আপনি কৌশল অবলম্বন করে খুব সহজেই সব মানুষের সাথে মিশতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ
    কৌশলে অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে পারবেন,নিজের বন্ধু বানাতে পারবেন,সবার সাথে মিশতে পারবেন।


    এজন্য আপনাকে যা যা করতে হবে:


    এক. হাসিমুখে কথা বলা:
    একটা প্রবাদ আছে,তুমি হেসে দিলে আমি ফেঁসে গেলাম।
    আপনি যখন কারো সাথে কথা বলবেন হাসিমুখে কথা বলবেন। তাহলে শ্রোতা আপনার দিকে আকৃষ্ট হবে। তখন আপনি সহজেই তার সাথে কথা বলার সুযোগ পাবেন।


    দুই.শ্রোতার প্রশংসা করা:

    প্রতিটি মানুষ তার প্রশংসা করা পছন্দ করে। কিন্তু আমরা কারো সাথে সাক্ষাত হলে নেগেটিভ কথা বলি। তাকে বলি,তুমি কালো হয়ে গেছো,তোমার চেহারাটা শুকিয়ে গেছে ইত্যাদি। এমন না বলা। আমাদের উচিত ব্যক্তির দোষ উপেক্ষা করে তার প্রশংসা করা। তবে প্রশংসা করতে গিয়ে তেল না মারা । বেশি প্রশংসা না করা বা তার ভিতর যা নেই তা বলা। এমন করা যাবে না।

    তিন.শ্রোতার ইনফরমেশন জানা এবং সমসাময়িক আপডেট তথ্য জানা থাকা:
    আপনি কারো সাথে কথা বলা শুরু করতে চাচ্ছেন। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন? এজন্য আপনি শ্রোতার কি পছন্দ তা আগে থেকেই জেনে নিবেন। আর অপরিচিত হলে কৌশলে জেনে নিবেন। এরপর তার পছন্দের বিষয়ে কথা বলবেন। সমসাময়িক বিভিন্ন কথা বলবেন। এভাবে কথা বলতে বলতে গভীরে চলে যাবেন।
    শ্রোতা যে জেলার সে জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলতে হবে। হতে পারে বিশেষ কোন ব্যক্তি,স্থান বা প্রতিষ্ঠান। এসব নিয়ে কথা বলতে বলতে গভীরে চলে যেতে হবে।


    চার.কথা বলার সময় অন্য মনস্ক না হওয়া বা কিছু আপত্তিকর কাজকে পরিত্যাগ করা:
    বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়টি ঠিক না হলে আপনাকে কেউ পাত্তা দিবে না। এ ভুল অনেকের মধ্যেই আছে। হয়তো সে বুঝে না এটা তার ভুল। আমার নিজেরও অনেক মানুষের সাথে এ বিষয়গুলোর কারণে মিশতে কষ্ট হয়েছে। কথা বলার সময় অন্য মনস্ক হওয়া যাবে না। অন্য দিকে তাকিয়ে কথা বলা যাবে না। অনেকে নাক খুটতে খুটতে কথা বলে। এ বিষয়টি সবচেয়ে খারাপ। এতে শ্রোতা ঘৃণা পেয়ে আপনাকে নোংরা মনে করবে।
    অনেকে নামাজের সময় নাক খুটতে থাকে। তখন পাশের লোকের বারোটা বেজে যায়। অনেকে মজলিসে কথা বলে যাচ্ছে আবার নাক খুঁটছে। নাকের লোম টেনে ছিঁড়ছে। এরপর চোখে হাত দিয়ে ময়লা সরানো। কটন দিয়ে কান খোঁচা। এ বিষয়গুলো শ্রোতার জন্য খুবই বিরক্তিকর। এমন করলে শ্রোতা আপনাকে নোংরা মনে করবে । আপনাকে ঘৃণা করবে। আপনার থেকে দূরে থাকতে চাইবে।

    চিকিৎসা হিসেবে এর জন্য আপনি যে কাজগুলো করবেন,আপনি গোসল বা উযু করার সময় ভালোভাবে নাক পরিষ্কার করবেন, চোখ ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন। এরপর রুমাল দিয়ে ভালো করে চোখ মুছে নিতে হবে। এরপর আয়না দেখলে ভালো হবে। নেকড়া দিয়ে নাকের ভিতর পরিষ্কার করতে হবে। না হয় নাকে হাত দিবেন আর ময়লা আসতে থাকবে। আর আপনি শ্রোতার সামনে বসে বারবার নাকে হাত দিবেন আর ময়লা বের করে আশেপাশে মুছতে থাকবেন। তখন শ্রোতা কষ্ট পাবে এবং আপনাকে ঘৃণা করবে। কান পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে আপনি একা থাকাকালে কটন দিয়ে পরিষ্কার করে নিবেন। প্রকাশ্যে করাটা বেমানান।


    পাঁচ.চোখে চোখ রেখে কথা বলা:
    শ্রোতার চোখে চোখ রেখে কথা বলতে হবে। তাহলে সে আপনার কথার গুরুত্ব দিবে। অন্য দিকে তাকিয়ে কথা বললে সে মনে করবে আপনি তাকে কেয়ার দিচ্ছেন না। আর গুরুত্বসহকারে তার কথা শুনলে,চোখে চোখ রেখে কথা বললে সে আপনাকে কানেক্ট করবে।

    ছয়.ধীরে কথা বলা:

    কথা সু্ন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে ধীর গতিতে বলতে হবে। হরবড় বা তাড়াহুড়া করে কথা বলা যাবে না। কথা বলার সময় শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা। আঞ্চলিকতা পরিহার করা। কথার শব্দ চয়ন এবং শব্দের সিলেকশন ভালো হতে হবে। ধীরে কথা বললে পরবর্তী কথার শব্দ চয়ন করা সহজ হবে।

    সাত.কনফিডেন্স নিয়ে কথা বলা:

    কথা বলার সময় চেহারায় ফুটিয়ে তুলতে হবে। ফেইসে প্রকাশ করতে হবে। হাত নাড়িয়ে কথা বলা যেতে পারে। তবে বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না। তাহলে খারাপ দেখাবে।

    আট.শ্রোতার পছন্দের বিষয় জানা:

    শ্রোতার পছন্দের বিষয় এবং দুর্বল পয়েন্ট জানতে হবে। শ্রোতার প্লাস পয়েন্টগুলো নোট করতে হবে। যেমন মনে করেন,শ্রোতা বললো যে,উঁচু আওয়াজ ভালো লাগে না। আপনিও বললেন,আমারও উঁচু আওয়াজ ভালো লাগে না। শ্রোতা বললো,আমি বই পড়তে ভালোবাসি। আপনিও বললেন,আমিও বই পড়তে ভালোবাসি।
    আপনাকে চোখ আর কানের ব্যবহার বেশি করতে হবে। আর মুখের ব্যবহার কম করতে হবে। আপনাকে কথা কম বলতে হবে। শ্রোতার কথা বেশি শুনতে হবে। আপনি কথা বলার সময় এগুলো কাজে লাগবে।


    নয়.টিয়া পাখি হতে হবে:
    শ্রোতার সামনে আপনাকে টিয়া পাখি হতে হবে। টিয়া পাখি কথা রিপিট করে। আপনাকেও কথা রিপিট করতে হবে। যেমন.শ্রোতা বললো বাসে মানুষের ভিড় একদমই ভালো লাগে না। আপনিও বলবেন,আমারও বাসের ভিড় ভালো লাগে না। শ্রোতাকে হিট করতে হবে। সে যেটা বলবে আপনাকে তা ঘুরিয়ে বলতে হবে।

    এ পয়েন্টগুলো ফলো করে কথা বললে,যার সাথে একবার কথা বলেছেন সে বারবার আপনার সাথে কথা বলতে চাইবে এবং সহজেই আপনি অন্যকে নিজের বন্ধু বানাতে পারবেন,নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে পারবেন। এছাড়া আরো অনেক কৌশল অবলম্বন করেও মানুষকে আপন করা যায়।
    আশা করি এ বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখলে বা আমলে নিলে আমাদের জন্য উপকার হবে। আল্লাহ আমাদেরকে আমল করার তাউফীক দিন । আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

  • #2
    মাশাআল্লাহ , চমৎকার কিছু কৌশল । আল্লাহ আপনার লেখায় বারাকাহ দান করুন। আমিন।
    দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

    Comment


    • #3
      উপকারী পোষ্ট, জাজাকাল্লাহ
      জিহাদের মাধ্যমেই বিজয় আসবেই ইনশাআল্লাহ

      Comment


      • #4
        অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার কৌশল

        এজন্য আপনাকে যা যা করতে হবে:

        এক. হাসিমুখে কথা বলা:
        দুই.শ্রোতার প্রশংসা করা:
        তিন.শ্রোতার ইনফরমেশন জানা এবং সমসাময়িক আপডেট তথ্য জানা থাকা:
        চার.কথা বলার সময় অন্য মনস্ক না হওয়া বা কিছু আপত্তিকর কাজকে পরিত্যাগ করা:
        পাঁচ.চোখে চোখ রেখে কথা বলা:
        ছয়.ধীরে কথা বলা:
        সাত.কনফিডেন্স নিয়ে কথা বলা:
        আট.শ্রোতার পছন্দের বিষয় জানা:

        এই গুলোই হলো গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট।
        মুহতারাম ভাই!
        আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান করুন।আমীন!
        দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

        Comment


        • #5
          মাশা আল্লাহ, সুন্দর হয়েছে। বারাকাল্লাহু ফিক। আমীন
          ধারাবাহিকভাবে চলমান থাকুক, এই শুভ কামনা রইল।
          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

          Comment


          • #6
            Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
            মাশা আল্লাহ, সুন্দর হয়েছে। বারাকাল্লাহু ফিক। আমীন
            ধারাবাহিকভাবে চলমান থাকুক, এই শুভ কামনা রইল।
            ইনশাআল্লাহ এ বিষয়ে আরো পর্ব বের হবে।
            আল্লাহ তাউফিক দান করুন। আমিন
            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

            Comment


            • #7
              Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
              ইনশাআল্লাহ এ বিষয়ে আরো পর্ব বের হবে।
              আল্লাহ তাউফিক দান করুন। আমিন
              খুব উপকারী টিপস দিয়েছেন ভাই...জাযাকাল্লাহ
              পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম.....
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                তুমি হেসে দিলে আমি ফেঁসে গেলাম।
                মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ভাইজান
                ধারাবাহিক চালু রাখার অনুরোধ!

                Comment


                • #9
                  আলহামদুলিল্লাহ,, [[[ আল্লাহ আপনাদের কাজগুলো করুন আমীন ]]] ভাইজান, খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। এরকম সুন্দর সুন্দর পোস্ট বেশি বেশি করার অনুরোধ রইলো।
                  اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

                  Comment


                  • #10
                    আলহামদুলিল্লাহ


                    সুন্দর পরামর্শ, আল্লাহ ভাইকে কবুল করে নিক, আমিন।

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ, জাযাকাল্লাহ, বারাকাল্লাহ ফি ইলমিক, ভাই, আমার মধ্যে এই দূর্বলতাগুলো ছিলো, খুব উপকৃত হয়েছি ভাই। এবং পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম,

                      Comment


                      • #12
                        মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও যৌক্তিক নির্দেশনা। আমাদের সকলের উচিত লেখাটি থেকে থেকে উপকৃত হওয়া। আশা করি দা‘ঈ ভাইয়েরা এর দ্বারা উপকৃত হবেন। আল্লাহ আমাদেরকে প্রকৃত দা‘ঈদের গুণাবলী অর্জন করার তাওফীক দান করুন।

                        আল্লাহ জাল্লা-জালালুহু মুহতারাম লেখক ভাইয়ের মেহনতকে কবুল করুন, আমীন ইয়া মুজীবাদ্দা‘য়ীন।
                        সাহসিকতা আয়ু কমায় না আর কাপুরুষতা আয়ু বৃদ্ধি করে না। জিহাদের মাধ্যমেই উম্মাহ জীবন লাভ করে।

                        Comment


                        • #13
                          ভাইজান,, এভাবে কথা বললে মাসলাগত কোন সনস্যা নাই তো????
                          [[[ যেমনঃ তার দেখাদেখি তার মতো করে কথা বলাতে মিথ্যা হবে নাতো???]]]
                          বিষয়টি অভিজ্ঞ ভাইয়েরা, নজর দিলে ভালো হয়।
                          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by খুররাম আশিক View Post
                            ভাইজান,, এভাবে কথা বললে মাসলাগত কোন সনস্যা নাই তো????
                            [[[ যেমনঃ তার দেখাদেখি তার মতো করে কথা বলাতে মিথ্যা হবে নাতো???]]]
                            বিষয়টি অভিজ্ঞ ভাইয়েরা, নজর দিলে ভালো হয়।
                            মুহতারাম ভাই! মিথ্যা বলবেন কেন? আপনি এখানে কৌশল অবলম্বন করে তাঁর সাথে সুর মিলিয়ে কথাগুলো একটু ঘুরিয়ে বলবেন। অর্থ্যাৎ আপনি ব্যক্তির কোয়ালিটি অনুযায়ী হিকমাহ সহকারে কথা বলবেন।

                            আর ব্যক্তি যদি হারাম কিছু পছন্দ করে বা হারাম কাজ করে,এমন কথা আপনাকে বলে। তবে তো তাঁর কথায় একমত হওয়া বা তাঁর সাথে সহমত পোষণ করা বা আপনিও হারাম কাজ পছন্দ করেন,এমন কথা কখনোই বলা যাবে না। একথা কে না বুঝে!

                            কেননা,স্রষ্টার অবাধ্যতায় সৃষ্টির আনুগত্য নেই।
                            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                            Comment

                            Working...
                            X