Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২০শে জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ৩রা ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২০শে জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ৩রা ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী

    বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা, অপকর্মের জবাবদিহি নেই এমপিদের



    যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করেছে। এই দলটির একাধিক সংসদ সদস্য বারবার গণমাধ্যমে সংবাদের শিরোনাম হয়েছে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য।

    কিন্তু নিকট অতীতে আওয়ামী লীগের কোনো সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার নজির নেই। এ কারণে শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী অপরাধী সংসদ সদস্যরা কাউকে তোয়াক্কা না করেই তাঁদের মেয়াদ পূর্ণ করেছে।

    সর্বশেষ যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) শাহীন চাকলাদারকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। সেখানে ভাইরাল হওয়া একটি ফোনালাপে শোনা যায়, এক পরিবেশবাদী আইনজীবীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়েরের জন্য কেশবপুর থানার ওসিকে চাপ দিচ্ছেন। শেখ সাইফুল্লাহ নামের ওই আইনজীবী অবৈধভাবে গড়ে ওঠা একটি ইটভাটার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করায় এমপির রোষানলে পড়েন। ভয়ে সাইফুল্লাহ থানায় জিডি করেছেন।

    শাহীন চাকলাদারের মতো বিভিন্ন সময় সমালোচিত সংসদ সদস্যদের তালিকাটা ছোট নয়। কিন্তু দল থেকে সতর্ক করা ছাড়া তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ঢাকার দুই সরকারদলীয় সংসদ সদস্য হাজি সেলিম ও আসলামুল হক আসলাম বরাবরই সংবাদের শিরোনাম হয়েছে।

    রাজশাহী-৪ আসনের সংসদ সদস্য এনামুল হকের নারীঘটিত কেলেঙ্কারির ঘটনা নিয়ে তোলপাড় চলে দেশজুড়ে। কয়েক দফা নির্বাচিত একজন সংসদ সদস্যের এ রকম চারিত্রিক ক্লেদ দলের ভেতরে-বাইরে নানা রকম সমালোচনার জন্ম দেয়। এনামুল হকের গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে এবং হঠাৎ ছাড়াছাড়ি নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাসের সূত্র ধরে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। ব্যাপারটি মামলা পর্যন্ত গড়িয়েছে। ফেসবুকে একের পর এক পোস্ট দেওয়া এবং কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ তুলে লিজা নামের একজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় লিজাকে এনামুল হকের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

    রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ৫০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘দপ্তরি কাম প্রহরী’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু প্রার্থী নির্বাচনে কমিটির কোনো ভূমিকা ছিল না। সংসদ সদস্য এনামুল হক নিয়োগের আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে একটি ডিমান্ড অর্ডার (ডিও) লেটার পাঠাতেন। কোন প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে হবে চিঠিতে এর উল্লেখ থাকত। সে তালিকা ধরেই প্রার্থী নিয়োগ দিতে বাধ্য হয় ওই কমিটি। অভিযোগ আছে, নিয়োগ দেওয়ার বিনিময়ে প্রত্যেক প্রার্থীর কাছ থেকে এনামুল হক চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা করে নিয়েছেন। সে হিসাবে অন্তত দুই কোটি টাকা নিয়েছেন তিনি। নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিরা টাকা দেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। কিন্তু এত সব অভিযোগের পরও এনামুল হকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

    ঢাকা-১৪ আসনের এমপি আসলামুল হক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও দখলদারির জন্য বরাবরই সমালোচিত। জমি দখল করে পাওয়ার প্লান্ট তৈরির অভিযোগ রয়েছে এই এমপির বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে গেলে প্রকাশ্যে প্রশাসনের সমালোচনা করেন তিনি। যার ফলে প্রশাসনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের ভালো সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

    বিএ পরীক্ষায় নিজে উপস্থিত না হয়ে অন্যজন তাঁর পক্ষে অংশ নেওয়ায় জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনের সরকারদলীয় সদস্য (মহিলা আসন-২৪) তামান্না নুসরাত বুবলী চরম সমালোচনার মুখে পড়েন। পরীক্ষার হলে তাঁর জায়গায় বসে কমপক্ষে আটজন পরীক্ষা দেন বলে জানা যায়। সন্ত্রাসী হামলায় নিহত নরসিংদীর সাবেক পৌর মেয়র লোকমান হোসেনের স্ত্রী বুবলীর এই কাণ্ডে বিব্রত হন আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য বুবলী এইচএসসি পাস। শিক্ষাগত যোগ্যতা বাড়িয়ে নিতে তিনি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএ কোর্সে ভর্তি হন। বিএ পাস করার পরীক্ষায় তিনি এই অনিয়মের আশ্রয় নেন। তিনি ঢাকায় থাকলেও তাঁর হয়ে নরসিংদীতে বিএ পরীক্ষা দেন প্রক্সি প্রার্থীরা। বাউবির বিএ কোর্সে চারটি সেমিস্টার ও ১৩টি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও তিনি একটিতেও অংশ নেননি। এ ধরনের ঘটনার পরও বুবলীর সংসদ সদস্য পদ বহাল রয়েছে।

    বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু চরম সমালোচনার মুখে পড়েন আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডের পর। হত্যাকাণ্ডে যাঁরা সরাসরি সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের মদদদাতা হিসেবে সরকারদলীয় এই এমপির ছেলে সুনাম দেবনাথের নাম আসে। আসামিদের পক্ষ থেকে সুনাম দেবনাথের সম্পৃক্ততার অভিযোগ করা হয়। এমপি পিতার প্রশ্রয়ে সেখানকার কিশোর গ্যাং অপরাধীদের সুনাম দেবনাথ মদদ দিয়ে আসছিলেন বলে বরগুনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষেরও অভিযোগ রয়েছে। দেশজুড়ে সমালোচনার পরও ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর বিরুদ্ধে দলের হাইকমান্ড কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বরং মামলার আসামি না করে তাঁর ছেলে সুনাম দেবনাথকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত ভারতীয় বিএসএফরাই

    সীমান্তে গরু পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত একাধিক অফিসার। দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই) গত বছর থেকেই দক্ষিণবঙ্গ সীমান্ত অঞ্চলে গরু পাচার চক্রের সঙ্গে বিএসএফ কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার বিষয়ে তদন্ত করছে।

    বিবিসি জানায়, অন্তত ৪ বছর আগেই বাহিনীর মহাপরিচালকে এ বিষয়টি জানিয়ে চিঠি লিখেছিল এক কমান্ড্যান্ট। তারপরও এত বছরে কেন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, বাহিনীটির ভেতরেই সেই প্রশ্নও উঠছে।

    বিএসএফের কয়েকটি সূত্র বলছে, “সর্ষের মধ্যেই ভূত। যাদের দায়িত্ব ছিল দুর্নীতি রোখা, গরু পাচার চক্রে জড়িত ছিল সেই সব সিনিয়র অফিসাররাই। এদের মধ্যে কয়েকজনের নাম সামনে এসেছে, কিন্তু আরও অনেকেই জড়িত। তারা কেউ বিএসএফ থেকে অন্য বাহিনীতে চলে গেছে বা তাদের যেতে দেওয়া হয়েছে, কেউ চাকরি ছেড়ে দিয়েছে।”

    গরু পাচারের সঙ্গে যে বিএসএফ কর্মকর্তাদের একাংশ জড়িত— এ তথ্য জানিয়ে ২০১৬ সালের ৫ জানুয়ারি মহাপরিচালককে চিঠি দেয় রাজ কুমার বাসাট্টা নামে এক কমান্ড্যান্ট।

    সে লিখেছে, দক্ষিণ বঙ্গ সীমান্তের হেডকোয়ার্টার্স থেকে শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ আসত যে, কোম্পানি কমান্ডার এবং পোস্ট কমান্ডারেরা যেন পাচারকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করে।

    এ রকম নির্দিষ্ট অভিযোগ আসা সত্ত্বেও কেন তখন কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি? বাহিনীর ভেতরেই তো নজরদারি বিভাগ আছে, সিনিয়র অফিসারেরা আছে। তারাও চোখ বুজে আছে?

    এই প্রশ্নের উত্তরে পঙ্কজ কুমার সিং বলছিল, “এ বিষয়টা আমার জানা নেই, কারণ আমি বাহিনীতে যোগ দিয়েছি ২০২০ সালে।

    ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অঞ্চলে কাজ করে, এমন একটি মানবাধিকার সংস্থা মাসুমের প্রধান কিরিটি রায় বলছিলেন, তাদের কাছেও অনেক তথ্য প্রমাণ আছে যে বিএসএফের সহায়তা নিয়েই গরু-মানুষ-নিষিদ্ধ ড্রাগ পাচার হয় সীমান্ত দিয়ে।

    তিনি বলেন, “অজস্র প্রমাণ আমাদের হাতে আছে, যা থেকে স্পষ্ট, যে বিএসএফের একাংশের মদদ ছাড়া সীমান্তে কোনো কিছু পাচার হওয়া সম্ভব নয়। এক শ্রেণির জওয়ান এবং অফিসার পাচার চক্রের সঙ্গে নিশ্চিতভাবেই যুক্ত।”

    এ দিকে বিএসএফ অভ্যন্তরে এই প্রশ্নও উঠছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বা যাদের সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই বিএসএফ ক্যাডার অফিসার। কিন্তু শীর্ষ পদগুলোতে ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস বা আইপিএস অফিসাররা তো ছিলেন – তাদের ভূমিকা কেন খতিয়ে দেখা হচ্ছে না?

    মানবাধিকার সংস্থার মতে, ২০০০-২০১৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে কমপক্ষে ১ হাজার ১৮৫ বাংলাদেশিকে গুলি বা নির্যাতন করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী বিএসএফ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হত্যার শিকার ব্যক্তিদের পাচারকারী হিসেবে প্রচার করা হয়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      জনগণের বিক্ষোভের মুখে ভারতের সঙ্গে বন্দর চুক্তি বাতিল করল শ্রীলংকা

      সপ্তাহকাল ব্যাপী চলা নিজ দেশের জনগণের তীব্র প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জেরে ভারতের সঙ্গে বন্দর-টার্মিনাল গড়ার চুক্তি বাতিল করেছে শ্রীলঙ্কা।

      বন্দরের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছিল শ্রীলঙ্কাজুড়ে। তাতেই শেষমেশ চুক্তি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয় মহিন্দা রাজাপক্ষ সরকার। ওই বন্দরে বিনিয়োগ করার কথা ছিল আদানি গ্রুপের।

      ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ২০১৯ সালে কলম্বো বন্দরের পূর্ব প্রান্তে একটি টার্মিনাল গড়তে ভারত ও জাপানের সঙ্গে চুক্তি হয় শ্রীলঙ্কার। এর আওতায় টার্মিনালের ৪৯ শতাংশ মালিকানা ভারত ও জাপানের হাতে এবং বাকি ৫১ শতাংশ শ্রীলঙ্কার হাতে থাকবে বলে ঠিক হয়েছিল। ভারতের তরফে বিনিয়োগকারী ছিল আদানি গ্রুপ।

      কিন্তু বন্দরের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাতে শুরু করে সে দেশের ২৩টি শ্রমিক সংগঠন ও বিরোধী দলগুলো। ওই টার্মিনালের ১০০ শতাংশ মালিকানাই বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতে রাখতে হবে বলে দাবি ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপক্ষকেও এগিয়ে আসতে হয়। তিনি জানান, সমুদ্রপথে বিদেশ থেকে আমদানি করা পণ্য কলম্বো হয়ে ভারতে পৌঁছে দেওয়া হয়। চুক্তি বাতিল হলে, তাতে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।

      প্রেসিডেন্টের বার্তাও টলাতে পারেনি বিক্ষোভকারীদের। বরং দেশের সাধারণ মানুষও তাতে যোগ দেন। শুধু তাই নয়, রাজাপক্ষে সরকারের অনেক মন্ত্রী-আমলাও এই বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সরব হন। তাতেই চুক্তি বাতিল করতে বাধ্য হয় শ্রীলঙ্কা সরকার।

      গণমাধ্যমটি বলছে, শ্রীলঙ্কার এই সিদ্ধান্তে কূটনীতিগতভাবেও ভারত বড় ধাক্কা খেল বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মহল। ভারত মহাসাগরে শ্রীলঙ্কার উপস্থিতি বরাবরই ভরসার জায়গা দিল্লির কাছে। দেশটিতে ইতিমধ্যেই হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে চীন। সেখানে সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর, বন্দর-শহর, জাতীয় সড়ক এবং বিদ্যুৎ বণ্টন কেন্দ্র গড়তে প্রচুর অর্থ ঢেলেছে তারা।

      রাজাপক্ষে সরকারকে মোটা টাকার ঋণও দিয়েছে চীন। এই ঋণের পরিমাণ এতটাই যে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতে তা শোধ করা কার্যত অসম্ভব। ঋণ শোধ করতে না পেরে ২০১৭ সালে সেখানকার একটি বন্দর বেজিংয়ের এক সংস্থাকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিতে বাধ্য হয় কলম্বো।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা, অপকর্মের জবাবদিহি নেই এমপিদের
        যার কারণে সাধারণ মানুষদের ভোগান্তির শেষ নেই..
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          Originally posted by abu ahmad View Post
          বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা, অপকর্মের জবাবদিহিতা নেই এমপিদের
          যার কারণে সাধারণ মানুষদের ভোগান্তির শেষ নেই..
          ইনশাআল্লাহ, আল্লাহর জানবায মুজাহিদদের মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান হবে।
          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

          Comment

          Working...
          X