Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২রা রজব ১৪৪২ হিজরি | ১৫ ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২রা রজব ১৪৪২ হিজরি | ১৫ ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী


    গণহত্যার থেকেও ভয়াবহ উইঘুদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা: দ্য ইকোনমিস্ট

    আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিস্ট চীনের জিনজিয়াংয়ে সংখ্যালঘু উইঘুরদের মুসলিমদের বিষয়ে দেশটির সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের কঠোর সমালোচনা করেছে । শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) “Genocide” is the wrong word for the horrors of Xinjiang শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গণমাধ্যমটি।
    প্রতিবেদনে তারা লিখেছে, স্বৈরশাসনের দেশ হিসেবে চীন প্রকৃত রূপ আড়াল করতে সবসময় মিথ্যা বলবে এবং আপত্তি জানাবে এটাই বাস্তবতা। উইঘুরদের ওপর চীনের অত্যাচারকে আপনি কি বলবেন? এটি কি গণহত্যা নাকি অন্যকিছু? এ বিষয়ে আপনাকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় মনে রাখতে হবে দেশটিতে স্বৈরাচারী শাসন চলছে।

    উইঘুদের ওপর যা হচ্ছে শুধু শব্দের অর্থ দিয়ে বোঝালে সেটি ঠিক হবেনা। যেভাবে ‘হত্যাকাণ্ড’ অর্থ একজনকে হত্যা করা, ‘আত্মহত্যা’ মানে নিজেকে হত্যা করা, তেমনি ‘গণহত্যা’ অর্থ একটি জাতিকে হত্যা করা।

    চীনে উইঘুর মুসলিমদের উপর অত্যাচার প্রচণ্ড ভয়াবহ। চীন সম্ভবত ১০ লাখ উইঘুরকে কারাবন্দি করে রেখেছে। যাকে ভুলভাবে ‘পেশাগত প্রশিক্ষণকেন্দ্র’(কনসেনট্রেশন কেম্প) উল্লেখ করা হচ্ছে। তারা উইঘুর নারীদের জোরপূর্বক বন্ধ্যা করছে। তবে তাদের হত্যা করছে না।

    সংবাদ মাধ্যমটি গণহত্যার সংজ্ঞা দিতে গিয়ে জাতিসংঘের একটি ঘোষণার ওপর নির্ভর করে, যাতে বলা হয়েছে, গণহত্যা হতে হলে প্রকৃতপক্ষে সরাসরি প্রাণ সংহারের প্রয়োজন নেই। কোনো জাতি বা নৃতাত্ত্বিক, জাতিগত ও ধর্মীয় গোষ্ঠীকে ধ্বংস করতে চাইলে ‘জন্ম প্রতিরোধের চেষ্টা’ বা ‘গুরুতর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি’ করার মতো ব্যবস্থাই যথেষ্ট বলে বিবেচিত হবে।

    তবে, এটি কত বড় পরিসরে হলে গণহত্যা ধরা হবে তা উল্লেখ করা হয়নি। তবে, উদাহরণ দিতে গিয়ে বলেন, সব নারীকে কৌশলে বন্ধ্যা করার মাধ্যমে একটি গোটা জাতি ধ্বংস করা সম্ভব। যা গনহত্যার চেয়েও বেশি কিছু।

    দ্য ইকোনমিস্টের ভাষায়, চীন বৈশ্বিক রীতিনীতির জন্য হুমকি। তবে, জলবায়ু পরিবর্তনের মতো সংকট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। (উল্লেখ্য যে,জলবায়ু পরিবর্তন নাম করে নিজেদের উদ্দ্যেশ বাস্তবায়নই হচ্ছে ক্রুসেডার জোটের মূল লক্ষ।)

    সংবাদ মাধ্যমটি আরও উল্লেখ করে যে, চীন শুধুমাত্র ‘গণহত্যা’ই করেনি এর চেয়ে আরও বেশি কিছু করছে। এর মাধ্যমে দেশটি মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে।

    উল্লেখ্য যে চীনে মুসলিমদের নির্যাতনের সংবাদ প্রচার করায় ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে (বিবিসি) সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে চীন। এর কয়েকদিনের মধ্যেই দ্য ইকোনমিস্ট উইঘুর মুসলিমদের নির্যাতনের বিষয়ে কথা বলেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতের তাবেদারি করেও ফের গৃহবন্দি ওমর আবদুল্লাহ-মেহবুবা মুফতি


    ভারত দখলকৃত জম্মু-কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ অভিযোগ করেছেন, তিনি, তার বাবা বর্তমান এমপি ফারুক আবদুল্লাহকে কর্তৃপক্ষ গৃহবন্দি করে রেখেছে। রোববার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে তিনি এ অভিযোগ করেন।

    ওমর আবদুল্লাহ টুইটারে বলেন, কোনো ব্যাখ্যা না দিয়েই আমাদের বাড়িতে তালাবন্দি করে রাখা হয়েছে। এটি খুবই অন্যায় যে, তারা আমার বাবা বর্তমান এমপি ফারুক আবদুল্লাহসহ আমাকে আমার বাড়িতে বন্দি করে রেখেছে। আমার বোন এবং তার সন্তানদের তাদের বাড়িতে বন্দি করে রাখা হয়েছে।’

    টুইটারে তিনি তার বাড়ির গেটের বাইরে পুলিশের গাড়ির ছবি পোস্ট করেছেন। তার গৃহকর্মীদেরও বাড়িতে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন এই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী।

    এর আগে শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (পিডিপি) প্রেসিডেন্ট ও সাবেক মু্খ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি অভিযোগ করেন, তাকেও গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে পারিমপোরা এলাকায় নিহত আতহার মুশতাকের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাত করতে যাওয়ার আগেই তাকে গৃহবন্দি করে রাখা বলে তিনি অভিযোগ করেন।

    গত বছরের মার্চে প্রায় আট মাস পর ওমর আবদুল্লাহকে মুক্তি দেয়া হয়। গত বছরের ৫ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করার পরে ওমর আব্দুল্লাহকে আটক করা হয়েছিল। এরপর গত অক্টোবরে প্রায় এক বছরের বেশি সময় পর মুক্তি দেয়া হয় সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিকে। গত বছরের ৫ আগস্ট মেহবুবা মুফতিকে আটক করা হয়। তারপর থেকেই বন্দি ছিল পিডিপি প্রেসিডেন্ট মেহবুবা মুফতি।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3

      গণহত্যার থেকেও ভয়াবহ উইঘুদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা: দ্য ইকোনমিস্ট


      আহ্ আল্লাহ তুমি আমাদের রক্ষা কর আমীন।
      মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
      লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

      Comment


      • #4
        ছোঁ মেরে ব্যালট পেপার নিয়ে নৌকায় ভোট দিয়ে দিল এজেন্ট




        নারায়ণগঞ্জে সরকারি চাকরি করেন মো. আফছার উদ্দিন (৪৩)। এক দিনের ছুটি নিয়ে নাটোরের বড়াইগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনের ভোট দিতে এসেছেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সেই ভোট আর তিনি দিতে পারলেন না। জোর করে নৌকায় তাঁর ভোট দিয়ে দিয়েছেন নৌকা মার্কার এক এজেন্ট।

        ভোট দেওয়ার জন্য বড়াইগ্রাম কলেজ কেন্দ্রের ৪ নম্বর বুথে সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে পোলিং কর্মকর্তার কাছ থেকে ব্যালট পেপার নেন আফছার উদ্দিন। গোপন কক্ষে ঢোকার মুহূর্তে সেখানকার নৌকা মার্কার এজেন্ট মো. সেলিম কয়েকজন সাংবাদিকের সামনেই ছোঁ মেরে ব্যালট পেপার কেড়ে নিয়ে নিজেই সিল মেরে বাক্সে ঢুকিয়ে দিলেন।

        ব্যালট পেপার হাতে নেওয়ার পরও ভোট দিতে না পারার বিষয়ে আফছার উদ্দিন কোনো কথা বললেন না, শুধু ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকলেন। চোখে তাঁর জল ছলছল করছিল।

        সেলিমকে তাৎক্ষণিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন কেন্দ্রটির প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আবু হানিফ মিয়া। কিন্তু তিনি সেলিমের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিলেন না, এমনকি সেখান থেকে সরিয়েও দিলেন না। আবু হানিফ মিয়া বলেন, ‘প্রার্থীদের এজেন্টরা এসব কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করেন। কিন্তু তাঁর কেন্দ্রে বিএনপি প্রার্থীর কোনো এজেন্ট ছিল না। তাই তাঁর পক্ষে অপর প্রার্থীর এজেন্টকে দণ্ডিত করা যায়নি।’

        এদিকে বড়াইগ্রাম কলেজ কেন্দ্রসহ বড়াইগ্রামের ৯টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত নৌকার এজেন্টরা ভোটারদের নানাভাবে হয়রানি করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব বিষয়ে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা খায়রুল বাশার বলেন, ‘আমি মৌখিকভাবে সতর্ক করেছি। তাঁরা শোনেননি।’

        বিএনপি প্রার্থী ভোট দেননি, কোনো কেন্দ্রেও যাননি

        নিরাপত্তার অভাবে বড়াইগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে যাননি বলে জানান বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. ইসাহাক আলী। তিনি বলেন, ভোট গ্রহণের শুরুতে ওই কেন্দ্র থেকে তাঁর এজেন্টকে বের করে দেওয়া নিয়ে হট্টগোল হয়। বাকি আটটি কেন্দ্রে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপি প্রার্থী সেসব কেন্দ্রেও যাননি। তাঁর কোনো প্রতিনিধিও ভোট পর্যবেক্ষণে ভূমিকা রাখেননি।

        উল্লেখ্য, দেশের প্রায় সকল নির্বাচনী কেন্দ্রে কম বেশি এমনই চলছে কুফরি গণতন্ত্রের নির্বাচনী খেলা।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ্ মাজলুমদের সাহায্য করুন.. তাগুত শক্তিকে নির্মুল করেদিন আমিন।

          Comment


          • #6
            পঞ্চগড় থেকে বাংলাদেশি পুলিশকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বিএসএফ
            পঞ্চগড় উপজেলা সদরের হাড়িভাসা ইউনিয়নের মমিনপাড়া সীমান্ত থেকে ওমর ফারুক নামে বাংলাদেশি এক পুলিশ সদস্যকে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ ধরে নিয়ে গেছে।

            রোববার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে নীলফামারী ৫৬ বিজিবির আওতাধীন ওই সীমান্তের মেইন পিলার ৭৫৩ এর ৭ ও ৮ নং সাব পিলার এলাকা থেকে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

            সীমান্ত সূত্র ও স্থানীয়রা জানায়, রোববার রাত ৯টার দিকে একটি মোটরসাইকেলযোগে ফারুকসহ তিনজন মমিনপাড়া সীমান্তে যান। এ সময় মমিনপাড়া সীমান্তের বিপরীতে ভারতের সিপাইপাড়া মহল্লার ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে তাদের তর্ক শুরু হয়। এক পর্যায়ে বাংলাদেশি ঘাগড়া বিবিজি ক্যাম্পের বিপরীতে ভারতের চানাকিয়া বিওপির বিএসএফ সদস্যদের খবর দেয় সে দেশের নাগরিকরা। তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে ভারতীয়রা ধাওয়া দিলে দুইজন পালিয়ে আসেন, তবে ফারুককে আটক করে বিএসএফ সদস্যদের হাতে তুলে দেন ভারতীয়রা।

            বিএসএফের কাছে আটক পুলিশ সদস্য ওমর ফারুক পঞ্চগড় জেলা জজ আদালতে নিরাপত্তার দায়িত্বে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে।

            স্থানীয়দের দাবি, মোশারফ হোসেন নামে এক পুলিশ সদস্যকে প্রায়ই ওই সীমান্তে দেখা যায়। তিনি ফারুকসহ অন্য দুইজনকে সীমান্ত এলাকায় নিয়ে যান। মোশারফের বিরুদ্ধে ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ রয়েছে।

            সীমান্তবর্তী গ্রাম মমিনপাড়ার কুলছুম বেগম বলেন, রাত ৮টার পর তিনজন ভারত সীমান্তে যায়। তাদের সঙ্গে ভারতীয় লোকদের ঝগড়া হয়। তখন তারা বিএসএফকে খবর দেয়। বিএসএফ এসে একজনকে ধরে নিয়ে যায় এবং দুজন পালিয়ে আসেন। রাতেই আমরা শুনেছি বিএসএফের হাতে আটক ব্যক্তি পুলিশ এবং যে দুজন পালিয়ে এসেছেন তাদের একজনও পুলিশ।

            মমিনপাড়ার বাসিন্দা ও ঘটনাস্থলের পাশে বসবাসকারী আমিরুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওই তিনজনকে ধাওয়া করে। তারা ওমর ফারুককে আটক করে এবং বাকিরা পালিয়ে যান। আটকের পর তাকে অনেক মারধর করে তারা। পরে বিএসএফ সদস্যরা এসে তাকে চানাকিয়া ক্যাম্পে নিয়ে যান।

            সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু আক্কাছ আহমদ বলেন, শুনেছি বিএসএফ কর্তৃক আটক পুলিশ সদস্য আদালতে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। ওই সীমান্ত এলাকা থেকে একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। তার সঙ্গে আরও দুজন ছিলেন বলে আমরা শুনেছি। তবে কারা ছিলেন এবং কেন সীমান্ত এলাকায় গিয়েছিলেন এ বিষয়ে আমরা এখনো কিছুই জানি না।

            বিজিবি ঘাগড়া কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. রুহুল আমিন বলেন, আমরা এ ব্যাপারে স্থানীয়দের কাছ থেকে শুনেছি। তবে কে, কখন এবং কেন ভারতীয় সীমান্তে গেছেন আমরা জানতে পারিনি। আমরা বিএসএফের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা একজনকে আটকের কথা নিশ্চিত করেছে।
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভারতের তাবেদারি করেও ফের গৃহবন্দি ওমর আবদুল্লাহ-মেহবুবা মুফতি
              আমরা আর কতদিন সেকুলার হয়ে কুফফারদের মন জয় করে চলবো?!
              কাশ্মীরের রাজনৈতিক কথিত সেই মুসলিম নেতাদের করুণ অবস্থা থেকে আমাদেরকে শিক্ষা নিতে দ্বীন কায়েমে নববী পদ্ধতির বিকল্প নেই।
              লিল্লাহি তাকবির! আল্লাহু আকবার!!

              Comment

              Working...
              X