Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২০ ই রজব ১৪৪২ হিজরি ০৫ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২০ ই রজব ১৪৪২ হিজরি ০৫ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

    কাশ্মীর | স্বাধীনতাকামীদের হামলায় ৭ ভারতীয় মুশরিক সৈন্য হতাহত

    ভারত দখলকৃত কাশ্মীরে মুশরিক সৈন্যদের উপর হামলা চালিয়েছেন স্বাধীনতাকামীরা। এতে ৩ ভারতীয় মুশরিক সৈন্য নিহত এবং অপর ৪ সৈন্য গুরুতর আহত হয়েছে।

    আঞ্চলিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত ৪ মার্চ বৃহস্পতিবার, হিন্দুত্ববাদী ভারতের জবরদখলকৃত কাশ্মীরে দেশটির মুশরিক সৈন্যদের সাথে সংঘর্ষ হয়েছে কাশ্মীরী স্বাধীনতাকামীদের।

    কাশ্মীরের ঝাড়খণ্ড জেলার পশ্চিম সিংভূম এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর কমপক্ষে ৩ সৈন্য নিহত এবং ৪ সৈন্য আহত হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোন মুজাহিদের হতাহত হবার খবর পাওয়া যায়নি।

    উল্লেখ্য যে, ঐদিন ২৪ ঘন্টারও কম সময়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর ৩ সৈন্য আত্মহত্যা করেছে।


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মাশাল্লাহ, বুলেটটি জায়গা মত লেগেছে, মোবারকবাদ জানাই
    “দ্বীনের জন্য রক্ত দিতে দৌড়ে বেড়ায় যারা,সালাহউদ্দিন আইয়ুবীর উত্তরসূরী তারা”–TBangla

    Comment


    • #3
      এভাবেই উম্মাহর সিংহরা ওদের শেষ করে দিবে।
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        উল্লেখ্য যে, ঐদিন ২৪ ঘন্টারও কম সময়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর ৩ সৈন্য আত্মহত্যা করেছে।

        আল্লাহ আকবার ,

        Comment


        • #5
          Originally posted by শামের ঘোরা View Post
          উল্লেখ্য যে, ঐদিন ২৪ ঘন্টারও কম সময়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর ৩ সৈন্য আত্মহত্যা করেছে।

          আল্লাহ আকবার ,
          ওদেরকে আল্লাহ্ তায়া-লা ধ্বংস করুন আমিন।

          Comment


          • #6
            আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ মুজাহিদ ভাইদের কে আরও বেশি বেশি কাজ করার তাওফিক দান করুন।ভাইদের নিউজ আমাদের কাজের খুরাক(খোরাক)। ভাইদের কাজ আমাদের কাজের আরো উৎসাহ দান করে,নতুন করে কাজের হিম্মত দান করে। আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করুন।

            Comment


            • #7
              জিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলিমদের সংখ্যা কমাতে চীনের অভিনব পন্থা

              চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের হাজার হাজার উইঘুর মুসলিম এবং আরও নানা জাতিগত সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমাতে অভিনব পন্থা অনুসরণ করছে চীন। এসব সংখ্যালঘুদের নিজেদের বাড়ি থেকে অনেক দূরে কাজের জন্য পাঠিয়ে দিচ্ছে চীনা কর্তৃপক্ষ। ফলে উইঘুর এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের আদি আবাসভূমিতে তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। খবর বিবিসির।

              চীনে উচ্চ পর্যায়ের একটি জরিপ থেকে এসব তথ্য জানতে পেরেছে বিবিসি। এর মধ্যে দিয়ে চীনের পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের মধ্যে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর অনুপাত বদলে দেবার চেষ্টা হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে সরকার তা অস্বীকার করছে।

              চীন সরকারের দাবি, গ্রামীণ এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা বেকারত্ব এবং দারিদ্র দূর করার লক্ষ্যে মানুষের আয় বাড়াতেই এসব চাকরি ও বদলির পরিকল্পনা করা হয়েছে।

              কিন্তু বিবিসির পাওয়া সাক্ষ্যপ্রমাণে আভাস পাওয়া গেছে যে, এই নীতিতে জোর খাটানোর এবং গত কয়েক বছরে জিনজিয়াং প্রদেশ জুড়ে যেসব শিবির গড়ে তোলা হয়েছে তার পাশাপাশিই এসব চাকরিগুলোর পরিকল্পনা করা হয়েছে মুসলিমদের জীবনধারা ও চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আনার জন্য।

              এই জরিপটি আসলে শুধু চীনের শীর্ষ কর্মকর্তাদেরই দেখার কথা ছিল। কিন্তু দুর্ঘটনাবশত তা অনলাইনে প্রকাশ হয়েছে। চীনের প্রপাগাণ্ডা রিপোর্ট, সাক্ষাতকার এবং বিভিন্ন কারখানা পরিদর্শনের ওপর ভিত্তি করে বিবিসি যে অনুসন্ধান চালাচ্ছে -তার একটি অংশ হচ্ছে এই জরিপ।

              উইঘুর শ্রমিকদের বদলির সাথে দুটি বড় পশ্চিমা ব্র্যান্ডের সংযোগ নিয়ে বিবিসি প্রশ্ন তুলেছে। কারণ এ ব্যাপারটা ইতোমধ্যেই বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থার সাথে এমনভাবে জড়িয়ে গেছে যে তা নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়ছে।

              ২০১৭ সালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত টিভি চ্যানেলে একটি ভিডিও রিপোর্ট প্রচারিত হয়। ওই রিপোর্টটি ২০১৭ সালে প্রচারিত হলেও এখন পর্যন্ত কোন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে এটি দেখানো হয়নি।

              এতে দক্ষিণ জিনজিয়াংয়ের একটি গ্রামের কেন্দ্রস্থলে একদল সরকারি কর্মকর্তাকে একটি লাল ব্যানারের সামনে বসে থাকতে দেখা গেছে।ব্যানারে দেখা যাচ্ছে -আনহুই প্রদেশে কিছু চাকরির বিজ্ঞাপন। আনহুই প্রদেশ জিনজিয়াং থেকে চার হাজার কিলোমিটার দূরে।

              পুরো দু’দিন পার হওয়া পরই এই গ্রাম থেকে একজনও এসব চাকরির ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি। তখন কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি যেতে শুরু করেন।

              এরপর একটি ভিডিওটিতে দেখা গেছে কিভাবে চীনের উইঘুর কাজাখ ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ব্যাপকভাবে শ্রমিক হিসেবে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বেশির সময়ই তাদের বাড়ি থেকে বহু দূরে নিয়ে যাওয়া হয়।

              ভিডিওতে কর্মকর্তারা কথা বলছেন একজন বাবার সাথে যিনি স্পষ্টভাবেই চান না যে তার মেয়ে বুজায়নাপ এতো দূরে চাকরি করতে যাক।
              তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই এমন অন্য কেউ আছে যে যেতে চায়। আমরা তো এখানেই উপার্জন করতে পারছি । আমাদের এই জীবন নিয়েই থাকতে দিন।’

              তখন কর্মকর্তারা সরাসরি ১৯ বছর বয়স্ক বুজায়নাপের সাথে কথা বলেন। তাকে বলা হয়, সে যদি এখানে রয়ে যায়, তাহলে কয়েকদিন পরেই তার বিয়ে দিয়ে দেয়া হবে এবং আর কখনো সে এ জায়গা ছাড়তে পারবে না।

              চীনা কর্মকর্তারা তাকে বলেন, চিন্তা করে দেখুন, আপনি কি যাবেন? রাষ্ট্রীয় টিভির সাংবাদিক এবং সরকারি কর্মকর্তাদের তীক্ষ্ম নজরের সামনে বুজায়নাপ মাথা নাড়লেন। তার পর বললেন, ‘আমি যাবো না।’

              কিন্তু তারপরও চাপ দেয়া হতে থাকল এবং শেষ পর্যন্ত বুজায়নাপ কাঁদতে কাঁদতে রাজি হলেন। বললেন, ‘আমি যাবো যদি অন্যরাও যায়।’
              ভিডিওটি শেষ হচ্ছে মা’র কাছ থেকে মেয়ের অশ্রুভেজা বিদায় নেবার মধ্যে দিয়ে। বুজায়নাপ এবং অন্যরা তাদের পরিবার এবং সংস্কৃতি পেছনে ফেলে রেখে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন।

              গ্রাম থেকে বিদায়ের তিন মাস পর বুজায়নাপকে আরেকটি টিভি অনুষ্ঠানে দেখা গেছে। সরকারি টিভির ওই রিপোর্টে দেখা গেছে তিনি আনহুইতে হুয়াফু টেক্সটাইল কোম্পানিতে কাজ করছেন।

              একটি ভিডিওতে বুজায়নাপকে তার ভুলের জন্য বকাঝকা করা হচ্ছে এমন একটি দৃশ্য দেখানো হয়েছিল। তবে পরে তার সম্পর্কে বলা হয়, ‘এই ভীতু মেয়েটি আগে মাথা তুলে কথা বলতে পারতো না, কিন্তু এখন কাজে সে কর্তৃত্ব দেখাতে পারছে। জীবনধারা পাল্টাচ্ছে, চিন্তাতেও পরিবর্তন আসছে।’

              মানবাধিকার ও সমকালীন দাসত্ব বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হলেন শেফিল্ড হাল্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লরা মার্ফি। তিনি ২০০৪ থেকে শুরু করে বহুবার জিনজিয়াংয়ে গেছেন এবং কিছুদিন থেকেছেন।

              তিনি বলেন, ‘ভিডিওটা সত্যি চমকপ্রদ। চীনা সরকার সবসময়ই বলছে যে, লোকেরা স্বেচ্ছায় এসব কর্মসূচিতে যোগ দিচ্ছে। কিন্তু এই ভিডিওতে স্পষ্টভাবে বেরিয়ে এসেছে যে, এটা এমন এক পদ্ধতি যেখানে জোর খাটানো হচ্ছে এবং কাউকে এতে বাধা দিতে দেয়া হচ্ছেনা।’

              তার মতে, এই ভিডিতে অন্য যে ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে তা হলো অসাধু উদ্দেশ্য । যদিও বলা হচ্ছে মানুষের দারিদ্র মোচনের কথা, কিন্তু এখানে মানুষের জীবনকে বদলে দেয়া হচ্ছে, পরিবারগুলোকে বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে, জনগোষ্ঠীকে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে নানা জায়গায়, বদলে দেয়া হচ্ছে তাদের ভাষা, ধর্ম, পরিবারকাঠামো – যা আসলে দারিদ্র কমানোর চাইতে বরং বাড়িয়ে দিতে পারে।

              বেইজিংয়ে ২০১৩ সালে এবং কুনমিংয়ে ২০১৪ সালে পথচারী ও পরিবহনে যাত্রীদের ওপর দুটি নৃশংস আক্রমণের ঘটনা ঘটেছিল। এসব হামলার জন্য উইঘুর ইসলামপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দায়ী করা হয়।

              সেই থেকেই জিনজিয়াংয়ে চীনা নীতির পরিবর্তনের সূচনা। চীনা প্রতিক্রিয়ার একদিকে ছিল বন্দীশিবির প্রতিষ্ঠা, অন্যদিকে চাকরির বদলি কর্মসূচি।

              এর মূল কথা ছিল, উইঘুরদের সংস্কৃতি ও ইসলামিক বিশ্বাসকে পরিবর্তন করে তার জায়গায় আধুনিক বস্তুবাদী পরিচয় এবং কমিউনিস্ট পার্টির প্রতি আনুগত্য চাপিয়ে দেয়া। এর চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে উইঘুরদের চীনা হ্যান সংস্কৃতির অংশ করা।

              চীনা রিপোর্টটি ২০১৯ সালে ভুলবশত অনলাইনে প্রকাশ করে দেয়া হয়। তবে কয়েক মাস পরে আবারও মুছে দেয়া হয়। নানকাই বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষাবিদের লেখা প্রতিবেদনে গণহারে শ্রমিকদের বদলিকে-উইঘুরদের চিন্তায় পরিবর্তন আনা এবং তাদের প্রভাব বিস্তার করে বাকি সমাজের সাথে যুক্ত করাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়।

              উইঘুরদের চীনের অন্যত্র নিয়ে গেলে জনঘনত্ব কমবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ভিক্টিম অব কমিউনিজম মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের ড. এ্যাড্রিয়ান জেঞ্জ এই প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করেছেন।

              তিনি একে নজিরবিহীন বলে বর্ণনা করেছেন। তার বিশ্লেষণে আইনী মতামত দিয়েছেন এরিন ফ্যারেল রোজেনবার্গ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হলোকস্ট মিউজিয়ামের সাবেক উপদেষ্টা। তিনি বলছেন, নানকাই রিপোর্টটি জেরপূর্বক উচ্ছেদ ও নিপীড়নের মত মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিশ্বাসযোগ্য ভিত্তি তৈরি করেছে।

              এ ব্যাপারে এক প্রতিক্রিয়ায় চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এই প্রতিবেদনে লেখকদের নিজস্ব মতামত প্রতিফলিত হয়েছে এবং এর সারবস্তুর অনেক কিছুই ‘বাস্তবসম্মত নয়।’

              প্রকৃতপক্ষে এই প্রতিবেদনের সর্বত্রই কড়া নিয়ন্ত্রণের চিহ্ন দেখা গেছে। নতুন চাকরিপ্রাপ্তরা শুরু থেকেই কেন্দ্রীভূত ব্যবস্থাপনার অধীনে চলে যায়। কখনো কখনো পূর্ব চীনের স্থানীয় পুলিশ ট্রেন ভর্তি উইঘুরদের দেখে এতই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে যে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

              প্রতিবেদনের কোথাও কোথাও সতর্ক করা হয়েছে যে, জিনজিয়াংয়ের ক্ষেত্রে চীনের নীতি হয়তো বেশি কঠোর হয়ে গেছে- যা মানবাধিকারের আওতায় পরে না।

              অনুসন্ধানের সময় সাংবাদিকরা কিছু কারখানায় উইঘুর শ্রমিকদের ওপর কিছু বিধিনিষেধের তথ্য পেয়েছেন।একটি কারখানার উইঘুর শ্রমিকদের একেবারেই বেরোতে দেয়া হয় না।
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মাদরাসায় প্রতিদিন জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ

                মাদরাসার প্রতিদিনের কাজ শুরু করার আগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।

                পাশাপাশি যেকোনো মাদরাসা প্রতিষ্ঠার আগে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক করার কথা বলেছে সংসদীয় কমিটি।

                বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) একাদশ জাতীয় সংসদের ‘সরকারি প্রতিষ্ঠান’ কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। কমিটির সভাপতি আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

                কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, মাহবুব উল আলম হানিফ, মুহিবুর রহমান মানিক এবং নাহিদ ইজাহার খান বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

                বৈঠকে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের দাখিল পরীক্ষার বাংলা, ইংরেজি এবং গণিত বিষয়ের খাতা মাদরাসা শিক্ষক ব্যতিত অন্য ধারার শিক্ষকদের মাধ্যমে মূল্যায়ন করার জন্য সুপারিশ করা হয়।

                গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনয়নে স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশ গ্রহণের নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ এবং এডহক কমিটি গঠনের প্রবণতা বন্ধ করার জন্য কমিটি সুপারিশ করে।
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  মাদরাসায় প্রতিদিন জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ
                  ইন্নালিল্লাহ!
                  তাগুতকে বর্জন না করলে যা হয় ৷
                  এভাবেই শয়তানি শক্তি একে একে মাদরাসার ভিতরে প্রবেশ করবে ৷
                  এরপর তাঁদের কথামতো সিলেবাস সাজাতে হবে৷ আল্লাহু আ'লাম

                  যেমনিভাবে ইংরেজরা ব্যবসার নাম করে উপমহাদেশে প্রবেশ করেছিল ৷
                  এরপর কি হয়েছিল? সবার জানা ৷

                  আমাদের আরো সতর্ক হতে হবে ৷ উম্মাহকে সতর্ক করতে হবে ৷
                  এই কুফুরি শাসনব্যবস্থাকে সমূলে উৎখাত করতে হবে ৷
                  এবং নববি মানহাযে দাওয়াহ,ই'দাদ ও জিহাদের মাধ্যমে দ্বীন কায়েম করতে হবে ৷
                  আল্লাহ আমাদের দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুন ৷
                  গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ তুমি হেফাজত করো। আমীন

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by Al-Firdaws News View Post
                      মাদরাসায় প্রতিদিন জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ
                      এখন ও কি এ দেশ দারুল কূফর হয়নি? নাকি শিরকী বাক্য বললে ইমান থাকে এরকম নতুন কোন ফতোয়া বের হবে থলি থেকে,এদেশের আলিমদের কাছে প্রশ্ন রয়ে গেল! যারা মাঠ গরম করে বক্তব্য দেন
                      “দ্বীনের জন্য রক্ত দিতে দৌড়ে বেড়ায় যারা,সালাহউদ্দিন আইয়ুবীর উত্তরসূরী তারা”–TBangla

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
                        ইন্নালিল্লাহ!
                        তাগুতকে বর্জন না করলে যা হয় ৷
                        এভাবেই শয়তানি শক্তি একে একে মাদরাসার ভিতরে প্রবেশ করবে ৷
                        এরপর তাঁদের কথামতো সিলেবাস সাজাতে হবে৷ আল্লাহু আ'লাম

                        যেমনিভাবে ইংরেজরা ব্যবসার নাম করে উপমহাদেশে প্রবেশ করেছিল ৷
                        এরপর কি হয়েছিল? সবার জানা ৷

                        আমাদের আরো সতর্ক হতে হবে ৷ উম্মাহকে সতর্ক করতে হবে ৷
                        এই কুফুরি শাসনব্যবস্থাকে সমূলে উৎখাত করতে হবে ৷
                        এবং নববি মানহাযে দাওয়াহ,ই'দাদ ও জিহাদের মাধ্যমে দ্বীন কায়েম করতে হবে ৷
                        আল্লাহ আমাদের দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুন ৷
                        আমিন ছুম্মা আমিন।

                        Comment

                        Working...
                        X