Tweet
সোমালিয়া | দুর্দান্ত বিজয়ের মাধ্যমে ৪০০ কারাবন্দীকে মুক্ত করল আল-কায়েদা
সোমালিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বারি রাজ্যের পুটল্যান্ড প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কারাগারে অতর্কিত হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এসময় তাঁরা প্রায় ৪০০ বন্দিকে মুক্ত করে নিয়েছেন।
শাহাদাহ্ নিউজ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত ৪ মার্চ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারটা নাগাদ, সোমালিয়ার বোসাসো শহরে মুরতাদ পুটল্যান্ড প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কারাগারে ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালাতে শুরু করেন আল-কায়েদা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এসময় কারাগারে নিযুক্ত পুটল্যান্ড প্রশাসনের মুরতাদ বাহিনীর সাথে তীব্র লড়াই শুরু হয় মুজাহিদদের, যা দীর্ঘ ২৪ ঘন্টা যাবৎ স্থায়ী হয়েছিল। এসময় মুজাহিদদের হামলায় দিশেহারা হয়ে পড়ে কারারক্ষী মুরতাদ সদস্যরা। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ কারাগারটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হন, সেই সাথে কারাবন্দী ৪০০ মুজাহিদ ও নিরপরাধ বন্দীদের মুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেন মুজাহিদগণ। সূত্রটি আরো জানিয়েছে যে, কারাবন্দীদের মুক্ত করার প্রক্রিয়া শেষে মুজাহিদগণ তাদেরকে সুরক্ষিত ও নিরাপদ এলাকায় স্থানান্তর করেছেন।
মুক্ত করে আনা বন্দিদের মধ্যে কয়েকজন মুসলিম নারীও আছেন বলে জানা গেছে। আবার অনেকেই দীর্ঘ ১০ বছর বা তারও বেশি সময় যাবৎ মুরতাদ বাহিনীর কারাগারে বন্দি ছিলেন।
কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, এই অভিযানে মুরতাদ বাহীনির ৮ কারারক্ষী নিহত ও অন্তত ৫ কারারক্ষী আহত হবার খবর পাওয়া গেছে। কারারক্ষী প্রধান এই হামলায় আহত হয়েছে। তবে আল-শাবাব হতাহতের নির্দিষ্ট কোন পরিসংখান প্রকাশ না করে কয়েক ডজন সৈন্য হতাহত হওয়া এবং ৩টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হওয়ার কথা জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, বোসাসো শহরের এই কারাগারটিকে আঞ্চলিক পুটল্যান্ড প্রশাসনের অন্যতম বৃহত্তম কারাগার হিসাবে বিবেচিত করা হত। উচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্বলিত এই কারাগারে হামলা করা নিঃসন্দেহে মুজাহিদীনদের দুর্দান্ত বিজয়, যা মুজাহিদদের অসীম সাহস, মহান আল্লাহর উপর গভীর তাওয়াক্কুল ও রণবিদ্যায় পারদর্শীতাকে নির্দেশ করে।
এটি লক্ষ করা উচিত যে, কারাবন্দীদের মুক্তি করাকে সবসময়ই আল-কায়েদা তাদের একটি অগ্রাধিকার লক্ষ্য হিসাবে বিবেচিত করে। যার প্রমাণ আমরা ইতিপূর্বে মালি, ইয়ামান, সিরিয়া ও আফগানিস্তানে দেখেছি। সাম্প্রতিককালে হারাকাতুশ শাবের আমির শাইখ আবু উবাইদা আহমদ ওমর (হাফিজাহুল্লাহ্) ঘোষণা করেছিলেন, যিনি তার বার্তা ‘শরিয়া বা শাহাদাত’ শিরোনামের ভাষণে বলেছিলেন, সর্বত্র বন্দি আমার মুসলিম ভাইরা! আপনারা কারাগারে বছরের পর বছর যেই বেদনা অনুভব করছেন তা আমরাও অনুভব করি, তাই ধৈর্য ধরুন এবং সহ্য করুন, আপনাদের মুক্ত করা আপনার মুজাহিদিন ভাইদের ঘাড়ে এক বড় দায়িত্ব। আমি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুজাহিদিনকে বলছি, আপনারা মুসলিম বন্দীদের মুক্ত করা আপনাদের লক্ষ্যগুলির শীর্ষে রাখুন।
সোমালিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বারি রাজ্যের পুটল্যান্ড প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কারাগারে অতর্কিত হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এসময় তাঁরা প্রায় ৪০০ বন্দিকে মুক্ত করে নিয়েছেন।
শাহাদাহ্ নিউজ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত ৪ মার্চ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারটা নাগাদ, সোমালিয়ার বোসাসো শহরে মুরতাদ পুটল্যান্ড প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কারাগারে ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালাতে শুরু করেন আল-কায়েদা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এসময় কারাগারে নিযুক্ত পুটল্যান্ড প্রশাসনের মুরতাদ বাহিনীর সাথে তীব্র লড়াই শুরু হয় মুজাহিদদের, যা দীর্ঘ ২৪ ঘন্টা যাবৎ স্থায়ী হয়েছিল। এসময় মুজাহিদদের হামলায় দিশেহারা হয়ে পড়ে কারারক্ষী মুরতাদ সদস্যরা। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ কারাগারটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হন, সেই সাথে কারাবন্দী ৪০০ মুজাহিদ ও নিরপরাধ বন্দীদের মুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেন মুজাহিদগণ। সূত্রটি আরো জানিয়েছে যে, কারাবন্দীদের মুক্ত করার প্রক্রিয়া শেষে মুজাহিদগণ তাদেরকে সুরক্ষিত ও নিরাপদ এলাকায় স্থানান্তর করেছেন।
মুক্ত করে আনা বন্দিদের মধ্যে কয়েকজন মুসলিম নারীও আছেন বলে জানা গেছে। আবার অনেকেই দীর্ঘ ১০ বছর বা তারও বেশি সময় যাবৎ মুরতাদ বাহিনীর কারাগারে বন্দি ছিলেন।
কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, এই অভিযানে মুরতাদ বাহীনির ৮ কারারক্ষী নিহত ও অন্তত ৫ কারারক্ষী আহত হবার খবর পাওয়া গেছে। কারারক্ষী প্রধান এই হামলায় আহত হয়েছে। তবে আল-শাবাব হতাহতের নির্দিষ্ট কোন পরিসংখান প্রকাশ না করে কয়েক ডজন সৈন্য হতাহত হওয়া এবং ৩টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হওয়ার কথা জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, বোসাসো শহরের এই কারাগারটিকে আঞ্চলিক পুটল্যান্ড প্রশাসনের অন্যতম বৃহত্তম কারাগার হিসাবে বিবেচিত করা হত। উচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্বলিত এই কারাগারে হামলা করা নিঃসন্দেহে মুজাহিদীনদের দুর্দান্ত বিজয়, যা মুজাহিদদের অসীম সাহস, মহান আল্লাহর উপর গভীর তাওয়াক্কুল ও রণবিদ্যায় পারদর্শীতাকে নির্দেশ করে।
এটি লক্ষ করা উচিত যে, কারাবন্দীদের মুক্তি করাকে সবসময়ই আল-কায়েদা তাদের একটি অগ্রাধিকার লক্ষ্য হিসাবে বিবেচিত করে। যার প্রমাণ আমরা ইতিপূর্বে মালি, ইয়ামান, সিরিয়া ও আফগানিস্তানে দেখেছি। সাম্প্রতিককালে হারাকাতুশ শাবের আমির শাইখ আবু উবাইদা আহমদ ওমর (হাফিজাহুল্লাহ্) ঘোষণা করেছিলেন, যিনি তার বার্তা ‘শরিয়া বা শাহাদাত’ শিরোনামের ভাষণে বলেছিলেন, সর্বত্র বন্দি আমার মুসলিম ভাইরা! আপনারা কারাগারে বছরের পর বছর যেই বেদনা অনুভব করছেন তা আমরাও অনুভব করি, তাই ধৈর্য ধরুন এবং সহ্য করুন, আপনাদের মুক্ত করা আপনার মুজাহিদিন ভাইদের ঘাড়ে এক বড় দায়িত্ব। আমি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুজাহিদিনকে বলছি, আপনারা মুসলিম বন্দীদের মুক্ত করা আপনাদের লক্ষ্যগুলির শীর্ষে রাখুন।
Comment