Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৩শে রজব ১৪৪২ হিজরি ০৮ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৩শে রজব ১৪৪২ হিজরি ০৮ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

    ফিলিস্তিনি কৃষকদের উপর অবৈধ বসতি স্থাপনকারী ইহুদিদের আক্রমণ, ৩০ টি জলপাই গাছ কর্তন

    পূর্ব বেথেলহামের একটি গ্রামে ইসরায়েলি অবৈধ বসতি স্থাপনকারীদের একটি দল ফিলিস্তিনি কৃষকদের আক্রমণ করে তাদের জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য করেছে। অন্যদিকে, ইহুদিদের আরেকটি দল অন্য একটি গ্রামের ১৫ টি ফলদার জলপাই গাছ কেটে দিয়েছে। খবর ওয়াফা নিউজের।

    গ্রামের উপ-প্রধান আহমদ গজালের বরাত দিয়ে ওয়াফা নিউজ জানায়, আইয়ুব ওবায়াত নামক একজন ফিলিস্তিনির জমিতে কাজ করার সময় কৃষকরা আক্রমণের শিকার হন। এ সময় দখলদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ও অবৈধ ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের একটি দল সম্মিলিতভাবে কৃষকদের উপর আক্রমণ চালায়।

    সম্মিলিত দলটি কৃষকদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। পাশাপাশি বন্দুক তাক করে কৃষকদের জোরপূর্বক জমি ত্যাগে বাধ্য করে।

    অন্যদিকে আরও একটি গ্রামে ১৫ টি ফলদার জলপাই গাছ কেটে ফেলেছে অবৈধ ইহুদি বসতি স্থাপনকারীরা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফিলিস্তিন | গ্রেপ্তারের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা বর্ণনা দিলেন যমজ দুই কিশোর

    ১৭ বছর বয়সী দুই ফিলিস্তিনি যমজ কিশোর নাসারুল্লাহ ও নাসের আদ্দিন আল শায়ের। গত মাসে তারা ইসলাম ও মুসলিমদের চির শত্রু ইহুদি সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার হয়। তাদের গ্রেফতার ও পরবর্তী কারাগারে নির্যাতনের ভয়াবহ তথ্য উঠে আসে কুদুস নিউজ নেটওয়ার্ক এর এক প্রতিবেদনে।

    দ্য কমিশন অফ ডিটেইন্স অ্যাফিয়ার্সের বরাতে ফিলিস্তিনি সংবাদ মাধ্যম কুদুস নিউজ নেটওয়ার্ক জানায়, গত ফেব্রুয়ারি রাত ৩টায় তাদেরকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

    কিশোররা জানায়, ‘ইসরায়েলি সেনারা আমাদের বাড়ির প্রধান গেইট প্রচণ্ড আওয়াজের বিস্ফোরক দ্বারা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। এর পর বাড়ির বাইরে এনে হাতকড়া পরিয়ে চোখ বেঁধে ফেলা হয়। তারপর আমাদের একটা সামরিক জিপে করে নিকটস্থ ইহুদি ক্যাম্পে নিয়ে যায়।’

    কিশোরদ্বয় জানায়, ‘ক্যাম্পে ১৫ মিনিট রাখার পর আমাদের নাবলুসের হুওয়ারাহ বন্দী শিবিরে নিয়ে যায়। সেখানে ১৬ দিন পর্যন্ত আামাদের খুব ছোট একটি সেলে রাখা হয়, এটিকে জাহান্নামের মতো মনে হতো। যেখানে আমাদের জীবন ছিল অসহনীয়। খুব বাজে খাবার দেওয়া হতো। গোসল দেওয়ার কোন সুযোগ দেয়নি তারা। ১৬ দিন পর্যন্ত একই কাপড় পরে রয়েছি।’

    তারা আরও জানায়, ‘এই দিনগুলোতে আমাদের জেলচত্বরেও আসতে দেয়া হয়নি। সেলে খুবই শীত লাগত কিন্তু তারা আামাদের দুর্গন্ধযুক্ত একটা কম্বল দিয়েছিল শুধু। সেলের দেয়াল ও মেঝে ময়লায় পরিপূর্ণ ছিল এবং সম্পূর্ণ সেলটাই দুর্গন্ধময় ছিল। আমরা আমাদের জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ সময় সেখানে পার করেছি। অতঃপর সেখান থেকে আমাদের ‘শালেম মিলিটারি ক্যাম্পে’ নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আমাদের পরপর আধ ঘন্টা করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আমাদের অন্য একটি কারাগারের ১০ নম্বর সেকশনে নিয়ে যায়। সেখানে আমাদের সাত দিনের মতো আটকে রাখা হয়।’

    ইসরায়েল প্রতি বছর প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ ফিলিস্তিনি শিশুকে আটক করে। পরে দখলদার সামরিক আদালতে তাদের বিচার করা হয়। প্রায় সবারই সাধারণ অপরাধ হল ‘পাথর নিক্ষেপ’। আর এর জন্য সর্বোচ্চ সাজা ২০ বছর পর্যন্ত জেল হয়।

    কিশোরদ্বয় আরো বলেন, ‘বর্তমানে ১৯০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু দখলদার ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী রয়েছেন। যাদের বেশিরভাগকেই কোনো অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়নি।’

    পরিসংখ্যানে থেকে জানা যায়, ২০১৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার ফিলিস্তিনি শিশুকে গ্রেপ্তার করেছে সন্ত্রাসবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েলের সেনাবাহিনী।

    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী কারাদণ্ড ও অনেক ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদানে বৈধ ঘোষণা করে নতুন আইন পাস করেছে ইসরায়েল।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      নিজেদের মধ্যেই আ.লীগের দুই পক্ষের বিশৃংখলায় ১৪৪ ধারা জারি

      বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় একই স্থানে ও একই সময়ে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সমাবেশ ডাকায় সহিংসতার আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।

      সোমবার সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত উপজেলার দিগদাইর ইউনিয়নের মহিচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আজ সকাল ১০টায় সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছিল।

      সোনাতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া আফরিন প্রথম আলোকে বলেন, ১৩ মার্চ সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। এই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে উপজেলার মহিচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আজ দিগদাইড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ব্যানারে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ অহবান করা হয়। কর্মসূচি থেকে সরে আসার জন্য উভয় পক্ষকে বোঝানো হয়েছে। এতে তারা রাজি হয়নি। এ কারণে বিশৃঙ্খলা এড়াতে আজ সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মহিচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে সব ধরনে সভা, সমাবেশ ও গণজমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

      সহকারী পুলিশ সুপার আরিফুল ইসলাম সিদ্দিকী বলেন, পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। দুই পক্ষের কাউকে সমাবেশস্থলে আসতে দেওয়া হয়নি।

      উপজেলা আওয়ামী লীগের বিবাদমান দুই পক্ষের মধ্যে এক পক্ষে নেতৃত্বে দিচ্ছেন বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) দলীয় সাংসদ সাহাদারা মান্নানের ছোট ভাই ও সোনাতলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাদুজ্জামান লীটন। তিনি সম্মেলনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির পদপ্রত্যাশী।

      অপর পক্ষে আছেন সাংসদ সাহাদারা মান্নানের আরেক ভাই সারিয়াকান্দি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সাইদুজ্জামান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আছালত জামান। তাঁরাও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রত্যাশী।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দুদক কর্মকর্তার ঘুষ দাবি

        দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদকের) এক সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে ঘুষ দাবির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ সম্পর্কিত কল রেকর্ড এবং কল লিস্ট বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন) এবং গ্রামীণ ফোনকে (জিপি) দিতে বলেছেন হাইকোর্ট।

        ওই সহকারী পরিচালক (এডি) আলমগীর হোসেন ঢাকা সদরের সাবেক সাব রেজিস্ট্রার এবং বর্তমানে পিরোজপুরের জেলা রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত মো. আবদুল কুদ্দুস হাওলাদার ও তার স্ত্রী মাহিনুর বেগমের বিরুদ্ধে দুদকের করা একটি মামলার তদন্ত করছে। কিন্তু ওই জেলা রেজিস্ট্রারের ভাইয়ের মোবাইলে ফোন দিয়ে ঘুষ দাবি করছে এমন অভিযোগ তুলে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের দাবিতে রিট করেন আবদুল কুদ্দুস হাওলাদার।

        গত আদেশে আগামী ১৪ মার্চ অথবা তার আগেই রিট আবেদনকারী জেলা-রেজিস্ট্রার মো. আবদুল কুদ্দুস হাওলাদারের ভাইয়ের মোবাইল নাম্বার ০১৭২১৬২২৭২০ এবং দুদকের ওই সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেনের মোবাইল নম্বর ০১৮১৯৩৩৫৭৩৯-এর মধ্যে ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কথোপকথনের রেকর্ড এবং কল লিস্ট আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

        এর আগে গত মঙ্গলবারের আদেশ অনুযায়ী এদিন রিটকারী পক্ষকে ওই ঘুষ দাবির অডিও-ভিডিও রেকর্ড দাখিল করার কথা ছিল। কিন্তু গত শুনানিতে অংশ নিয়ে রিটকারী পক্ষের আইনজীবী মো. কামাল হোসেন আদালতে বলেন, আমরা ওই ঘুষ দাবির কথোপকথনের অডিও রেকর্ড চেয়ে বিটিআরসি ও জিপির কাছে পৃথক আবেদন করেছি। কিন্তু তারা বলেছে, আদালত যদি আদেশ দেন সে ক্ষেত্রে আমরা এ রেকর্ড দিতে পারব। অন্যথায় দেওয়া যাবে না।

        এ সময় দুদকের আইনজীবী আসিফ হাসান আদালতে বলেন, তারা সরাসরি একজন তদন্ত কমকর্তা পরিবর্তনের দাবিতে রিট করেছেন। আসামি পক্ষ এ রিট করতে পারে না। এ কারণে গত তারিখ শুনানিকালে তারা বলেছিল ঘুষ দাবির অডিও ও ভিডিও রেকর্ড তাদের হাতে আছে। এ জন্য সেটি দাখিলের নির্দেশনা ছিল। কিন্তু এখন তারা বিটিআরসি ও জিপির প্রতি আদেশ চাচ্ছে। এটা একটা অস্পষ্টতা দেখা দিল। দুদক একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এভাবে দুদকের একজন সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে আদালতে সাবমিশন করলে কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে যায়।

        এসময় তিনি আরও বলেন, সেদিন এক রকম আজ আরেক রকম সাবমিশন করছে। আর যদি ঘুষ দাবির অভিযোগ প্রমাণিত না হয়, তা হলে ১০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আদালতও এ সময় বলেন, প্রমাণ করতে না পারলে ১০ কোটি টাকা দিতে হবে। রিটকারী পক্ষের আইনজীবী বলেন, বিটিআরসি ও জিপির কাছ থেকে রেকর্ড আসার পর যদি দেখা যায় প্রমাণিত হয়নি, তখন পিটিশনার ক্ষতিপূরণ দেবে।

        এ সময় দুদকের এডির পক্ষে আইনজীবী মো. আবদুর রশিদ শুনানিতে অংশ নিয়ে বলেন, মামলার বিচার বিলম্বিত করার জন্য তারা এখানে রিট করেছে। একজন সরকারি কর্মকর্তা তার বউয়ের নামে কতশত বিঘা জমি কিনেছে। ৩৪টি দলিলে ৩০ একর জমি বউয়ের নামে করেছে। তার দাম কত দেখিয়েছেন? তিনি এডির ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি এবং আগামী সপ্তাহে এফিডেভিট দেওয়ার আবেদন জানান।

        এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক আদালতে বলেন, যে প্রশ্ন উঠেছে, তাতে বিটিআরসি ও জিপিকে নির্দেশ দেওয়া যেতে পারে। কারণ তারা কোন ভুয়া আবেদন করে থাকে তা হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রশ্নটির সুরাহা দরকার। কারণ দুদক একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান, স্বতন্ত্র সংস্থা। প্রশ্নটি অমীমাংসিত রাখাটা ঠিক হবে না। পরে আদালত কল রেকর্ড তলব করে ওই আদেশ দেন।

        জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য জানাতে ২০১৯ সালের ৩ মার্চ জেলা রেজিস্ট্রার মো. আবদুল কুদ্দুস হাওলাদার ও তার স্ত্রী মাহিনুর বেগমকে নোটিশ পাঠায় দুদক। দুদকের (ঢাকা-১) উপপরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিমের পাঠানো নোটিশের উপযুক্ত জবাব না পেয়ে ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর ওই দম্পতির বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিচারিক আদালতের বিচারক কেএম ইমরুল কায়েশের আদালতে মামলা করে দুদক। মামলায় ২৪ লাখ ৭০ হাজার ৫৪৩ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন, ৯০ লাখ ১২ হাজার ৭৯৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক দখল রাখার অভিযোগ আনা হয়।

        এদিকে মামলা দায়েরের পর তদন্তে নামেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন। তদন্তের সময়ে তিনি আসামিদের অনৈতিক লেনদেনের প্রস্তাব দিতে থাকেন। এ অবস্থায় ২০২০ সালের ১৭ নভেম্বর এবং চলতি বছরের গত ১ ফেব্রুয়ারি তদন্ত কর্মকর্তার পরিবর্তন চেয়ে দুদকের কাছে আবেদন জানান মামলায় অভিযুক্ত মো. আবদুল কুদ্দুস হাওলাদার ও তার স্ত্রী মাহিনুর বেগম। তাদের এ আবেদনে দুদক কোনো সাড়া না দেওয়ায় হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন তারা।

        আমাদের সময়
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          চাকরিতে যোগদান করতে না পেরে যোগ্য প্রার্থীদের মানববন্ধন

          গোপালগঞ্জে চাকরিতে যোগদানের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা। আজ সোমবার সকালে সুপারিশপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ২০২০ আঞ্চলিক সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে গোপালগঞ্জে প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধন থেকে সুপারিশপ্রাপ্ত ১ হাজার ৬৫০ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে দ্রুত কাজে যোগদানের জন্য জোরালো দাবি জানানো হয়।

          কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভাপতি মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থী সাইফুল ইসলাম, ইমাম হাসান রনি, সঞ্জয় বিশ্বাস প্রমুখ।

          বক্তারা বলেন, দেশের ক্রমবর্ধমান খাদ্যের চাহিদা মেটানো ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে সারা দেশে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদের বিপরীতে ১ হাজার ৬৫০ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সে অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ২ আগস্ট প্রিলিমিনারি পরীক্ষা, ১৩ সেপ্টেম্বর লিখিত পরীক্ষা ও ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষায় তাঁরা অংশ নেন। ১৭ জানুয়ারি যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ১ হাজার ৬৫০ জনের নাম প্রকাশ করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

          সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা আরও বলেন, নির্বাচিত প্রার্থীরা নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রের অনুলিপি জমা দেন এবং পুলিশ যাচাই কার্য সম্পন্ন করেন। তালিকা প্রকাশের এক বছর পার হলেও অদৃশ্য কারণে চাকরিতে তাঁদের যোগদান করতে দেওয়া হচ্ছে না। এতে তাঁরা সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে দুঃসময় পার করছেন।

          মানববন্ধনে খুলনা, যশোর ও ফরিদপুর অঞ্চলের ১১টি জেলা থেকে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে সুপারিশপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা অংশ নেন।
          প্রথম আলো
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            দুদক কর্মকর্তার ঘুষ দাবিএইটা দূর্বল বান্দার কাছে তেমন কোন আশ্চর্যজনক বিষয় নয়। যখন মুসলিম ভূমি মাফিয়া গ্যাংদের দখলে থাকে!!
            দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

            Comment

            Working...
            X