Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফিলিস্তিন নিয়ে তাগুত হাসিনার কথার ফুলঝুড়ি এবং বাস্তবতার আলোকে আসল রহস্য উদঘাটন

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফিলিস্তিন নিয়ে তাগুত হাসিনার কথার ফুলঝুড়ি এবং বাস্তবতার আলোকে আসল রহস্য উদঘাটন

    ফিলিস্তিন নিয়ে তাগুত হাসিনার কথার ফুলঝুড়ি এবং বাস্তবতার আলোকে আসল রহস্য উদঘাটন

    গত কয়েকদিন আগে সংসদে দাঁড়িয়ে ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে কথা বলেন তাগুত হাসিনা। ফিলিস্তিনি নিহত ও আহত শিুশুদের ছবি হাতে নিয়ে আবেগভরা সুরে কিছু কথা বলেন।

    তাগুত হাসিনা ছবি দেখিয়ে বলেন,অবাক চাহনি! শিশুর কি অপরাধ। নিহত সন্তানকে নিয়ে পিতা। গুলির আঘাতে শিশুর মৃত্যু,বাবার শেষ চুম্বন। রাস্তায় পড়ে আছে লাশ মা সন্তানসহ।
    এরকম কিছু কথা একটু দরদভরা কন্ঠে বলেন তাগুত হাসিনা।
    তাগুত হাসিনার এ কথাগুলো সোস্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়ে যায় এবং মানুষের মাঝে এ নিয়ে ব্যাপক সাড়া পড়ে। সাধারণ ইসলামিক মিডিয়াগুলোও প্রচার করতে থাকে তাগুত হাসিনার এ ভিডিও ক্লিপ। উম্মাহর এক অংশ তাগুত হাসিনার এ বক্তব্যে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে যায়। তাগুত হাসিনার দরদ ও সহানুভুতির কথা প্রচার করতে থাকে। (আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে সহিহ বুঝ দান করুন)।

    অবাক করা বিষয় হলো-তাগুত হাসিনার দরদ কেন আজ ফিলিস্তিনিদের উপর গিয়ে পড়ল। শুধু কি ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা হচ্ছে বা হয়েছে! শুধু কি ফিলিস্তিনিরা মাজলুম!

    কাশ্মীর ইস্যু
    কাশ্মীরে যুগ যুগ ধরে মুসলিমদেরকে পাখির মত গুলি করে হত্যা কর হয়েছে এবং হচ্ছে। ইতিহাসের বর্বর আক্রমণ কাশ্মীরের মুসলিমদের উপর করা হচ্ছে। পুরো দুনিয়া থেকে তাঁদের আলাদা করা রাখা হয়েছে। তখন কোথায় ছিল তাগুত হাসিনা? কোথায় ছিল তার দরদ ও সহানুভূতি? তখন কেন তাঁদের নিয়ে কথা বলেননি? কেন তাঁদের বাংলাদেশে এনে চিকিৎসা দেওয়া হয়নি? কেন তাঁদের জন্য ঔষধ ও তাঁবুর ব্যবস্থা করা হয়নি?

    কারণ এই তাগুতদের কাছে কাশ্মীরের ইস্যুটি ছিল অভ্যন্তরীণ। মাফিয়া চক্রের অন্যতম সদস্য গোপালগঞ্জের ডিজি বেনজির এমন মন্তব্যই করেছিল এবং আরো বলেছিল,কাশ্মীরের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে যেন কেউ নাক না গলায় এবং এর বিপরীত হলে হত্যা ও গ্রেফতারীর হুমকিও দেওয়া হয়েছিল।
    তখন কোথায় ছিল তাগুত হাসিনার এত দরদ!

    দিল্লী গণহত্যা
    দিল্লীতে যে মুসলিমদের গণহারে হত্যা করা হলো। মুসলিমদের বাড়িঘর পুঁড়িয়ে দেওয়া হলো। তখন কোথায় ছিল তাগুত হাসিনার কথা ও দরদের ফুলঝুড়ি!

    বাবরি মাসজিদ শহিদ
    মুসলিমদের হৃদয়ের স্পন্দন বাবরি মাসজিদকে যখন শহিদ করা হলা,মাসজিদ ভেঙ্গে রামমন্দির করা করা হলো,বাবরি মাসজিদের মিনারের উপর হনুমানের পতাকা স্থাপন করা হলো তখন কোথায় ছিল তাগুত হাসিনা!
    তখন তাগুত হাসিনা কেন চুপ ছিল!

    শাতেমে রাসূলদের আঁচলতলে অবস্থান
    ঘটনা এখানেই শেষ নয়। বাংলাদেশে এ যাবত অনেকগুলো ঘটমান ইস্যু আমাদের সামনে স্পষ্ট হয়ে আছে। আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসুল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী মালাউনদের কীভাবে তাগুত হাসিনা নিজের আঁচল তলে ছায়া দিয়েছিল। আর মুসলিম জনতার উপর গুলি চালিয়ে শহিদ করা হয়েছিল অনেক ভাইকে। এরমক ঘটনা কয়েকবারই আমরা দেখতে পেয়েছি। তখন কি মায়ের বুক খালি হয়নি! তখন হাসিনা শুধু চুপ ছিল না বরং আইডি হ্যাকের বাহানা সাজিয়েছিল।

    আবরার ফাহাদকে পিটিতে হত্যা
    ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় নির্মমভাবে পিটিতে হত্যা করা হয় বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে। সব তথ্য স্পষ্ট হওয়ার পরও কি আবরার ফাহাদের হত্যাকারী ও হত্যার নির্দেশদাতা মালাউন ছাত্রলীগকে বিচার করা হয়েছে! এখনো হয়নি।
    মা বাবা কত কষ্টে একটা সন্তাকে মানুষ করে সবারই জানা। টাকা পয়সা খরচ করে বুয়েটের মত একটা প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে পৌঁছানো সাধারণ কথা নয় । এরপর সেই সন্তানের লাশ যদি মা বাবার দেখতে হয়। তাহলে এর চেয়ে বড় কষ্ট আর কি আছে। তখন কোথায় ছিল তাগুত হাসিনা? এখনও কেন আবরার ফাহাদের হত্যাকারীদের বিচার করেনি। বিচার করবেই বা কেমন! তাগুত হাসিনার পোষা গুন্ডাবাহিনীই যে হত্যা করেছে।

    ৫ই মে ইতিহাসের কালো অধ্যায়
    ৫ই মে ২০১৩ সালের সেই কালো রাতের কথা আজো আমরা ভুলিনি। সেদিন রাতে কি করা হয়েছিল! রক্তের সাগরে ভেসেছিল বাংলাদেশ। রাতের আঁধারে উলামা-তলাবা ও আম জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালানো হয়েছিল । শহিদ করা হয়েছিল অসংখ্য উলামা-তলাবা ও আম জনতাকে। বিধবা করা হয়েছিল আমাদের বোনদেরকে। এতিম করা হয়েছিল ছোট ছোট শিশুদের। খালি করা হয়েছিল অসংখ্য মায়ের বুক।

    আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নিষেধ করা হয়েছিল। আহতদের গাড়ি থেকে নামিয়ে বেধর প্রহার করা হয়েছিল। এলাকায় হুমকি ধমকি ও জেল জুলুমের ভয় দেখানো হয়েছিল। যাতে কেউ মুখ না খুলে।
    তখনতো হাসিনা শুথু চুপ থাকেনি। বরং এ হত্যার দায় পুরোপুরি অস্বীকার করে বলেছিল,গায়ে রং মেখে নাকি শুয়ে ছিল। কত বড় মিথ্যাচার। কিন্তু আফসোস! আমরা ভুলে গিয়েছি সেই কথা।


    দ্বীনি মাহফিলগুলোতে আওয়ামী গুন্ডাদের শয়তানি আর মাস্তানি আশা করি কারো অজানা নয়।

    কসাই মোদির আগমন ইস্যু
    মুমিন একই গর্তে দুইবার পা ফেলে না। এ কথাও আমরা আমল করিনি।
    মোদি ইস্যুতে কি করা হয়েছিল। তা আপনারা সবাই জানেন। একদিকে কসাই মোদি মন্দিরে বসে পূজা করছে। আর অপরদিকে মুসলিম উম্মাহর সন্তানদের রক্ত ঝরছে। আহ! এরপরও কি আমরা শিক্ষা নিব না!

    আর এ ইস্যুকে কেদ্র করে সম্মানিত আলিমদের গুম ও গ্রেফতার করা হচ্ছে। রিমান্ডে ভয়াবহ শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। মাওলানা ইকবাল হুসাইন সাহেব পুলিশের রিমান্ডে নিহতও হয়েছেন। (আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন)।


    এই যে,এতক্ষন যে কথাগুলো বললাম। কি বুঝলেন! মায়ের বুক খালি করা হয়নি! বোনদের বিধবা করা হয়নি! শিশু-কিশোরদের হত্যা করা হয়নি। শিশুদের এতিম করা হয়নি।

    এ ইস্যুগুলোতে তো তাগুত হাসিনা দরদ দেখালো না। ফিলিস্তিন নিয়ে এত দরদ কেন?



    আসলে এগুলো কথার ফুলঝুড়ি আর পলিটিক। আদৌ দরদ নয়।
    এ বিষয়ে নিজের লেখা একটা ঘটনা বলি। তাহলে বিষয়টি আরো পরিস্কার হবে।


    মা বাবা বড় যত্ন করে সন্তানকে মানুষ করেছেন। উচু শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। এখন ছেলে বড় অফিসার। মায়ের বড় আশা ছেলেকে ভালো জায়গায় বিয়ে দিবেন। টিভি,ফ্রিজ,আলমারি,স্বর্ণের অলংকার,ক্যাশ টাকা ইত্যাদি যৌতুক হিসাবে নিবেন। কিন্তু হায়! হয়! একি হলো!
    ছেলে কিছুদিন পর বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে হাজির। গরিবের এক মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করেছে।
    ছেলে বলল,মা আমি ভুল করে ফেলেছি। আমাদের মাফ করে দাও। পরিবারের সবাই মেনে নিলেও মা মেনে নিতে পারছিল না। কিন্তু পরিবার ও সমাজের চাপে পড়ে সাময়িকের জন্য মেনে নিয়েছে। এরপর পুত্রবধূর উপর শুরু করলো অত্যাচার। অভাগিনী সহ্য করতে না পেরে স্বামী আর শ্বশুরকে বলে দিল। তখন সবাই ছিঃ ছিঃ করতে লাগলো। ছেলে বলল,মা তুমি এমন অত্যাচার কেমনে করলে..... ইত্যাদি।
    মা দেখলো,নাহ! এভাবেই হবে না। কৌশলে কাজ করতে হবে।
    যেই কথা সেই কাজ। এরপর শাশুড়ি পুত্রবধূর সাথে ভালো ব্যবহার করা শুরু করলো। চুলে বিলি কেটে দিত। রাতে এক করে গ্রাস দুধ খাইয়ে দিত। সবাই মনে করেছে, যাক নিজের ভুল বুঝতে পেরে ভালো হয়ে গেছে।
    কিন্তু শাশুড়ির তো ভিতরে আগুন। এই গরিবের মেযেকে আমি কখনো মেনে নিব না।
    একদিন দুধের সাথে বিশ মিশিয়ে বউমাকে খেতে দিল। বউমা রাতে মারা গেল। শাশুড়ি তো কান্নাকাটি শুরু করে দিল। ও আমার বউমা রে....ইত্যাদি।
    ছেলে,বাবা ও সমাজের লোকেরা শাশুড়িকে আর দোষী করলো না। কেননা,শ্বাশুড়ি তো বউকে ভালোবাসতো,সেবা করতো।

    আমার মনে হয়,তাগুত হাসিনা কখনো কখনো শাশুড়ির ভূমিকা পালন করছে। ৫ই মে হত্যার পর কওমি সনদ দেওয়া কি শাশুড়ির ভূমিকা নয়! (অবশ্য অন্য আরেকটি কারণও আছে)। যাকে বলে মুখে মধু অন্তরে বিষ।

    তাগুত হাসিনা সংসদে আরো বলেছে যে,
    ফিলিস্তিনিরে পাশে কেউ না থাকলে বাংলাদেশ থাকবে। প্রয়োজনে আহত ফিলিস্তিনিদের বাংলাদেশে এনে চিকিৎসা দেওয়া হবে। তাদের জন্য ঔষধের ব্যবস্থা,থাকার জন্য তাঁবুর ব্যবস্থা,তাদের যা যা প্রয়োজন আমরা ব্যবস্থা করবো।
    এমন মিথ্যাচার এই রক্তপিপাসু কেমনে করে। যে কিনা ইসরাইলি পণ্য বাংলাদেশে আমদানি করে ইসরাইলকে শক্তিশালী করছে! যে কিনা ইসরাইল থেকে নজরদারি করার মেশিন আমদানি করছে! ভিতরে ভিতরে যার সাথে বন্ধুত্ব। সে কিনা সেই ইসরাইলকে হুশিয়ারি করে। আর ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে চায়। সত্যই হাস্যকর!

    তাগুত হাসিনা আরো বলেন,আমার অবাক লাগে সারা বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মাহ। কীসের ভয়! কেন ভয়! কেন মুখ খুলবে না সবাই! আমার অবাক লাগে! আজকে যদি সকল মুসলিম উম্মাহ ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারতো,তাহলে কখনো ইসরাইল এ ধরনের হামলা চালাতে পারতো না....ইত্যাদি।
    কত বড় শয়তানি! মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবন্ধতার কথা বলছে। অথচ মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করতে যে সকল আলিমগণ মুখ খুলেন তাঁদেরকে গ্রেফতার করা হয়। গুম ও খুন করা হয়।

    আর জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর মাধ্যমে উম্মাহর শান্তি ফিরে আসবে। উম্মাহ একই খেলাফতের পতাকাতলে অবস্থাবন করবে। কিন্তু মুজাহিদদেরকে জঙ্গি ট্যাগ লাগিয়ে দাজ্জালি মিডিয়ায় অপপ্রচার করা হয়। জিহাদকে উগ্রবাদ নামে প্রচার করা হয়। মুজাহিদ ভাইদের গ্রেফতার করে অমানুষিক জুলুম করা হয়।

    আজকের আলোচনা থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট যে,তাগুত হাসিনা ছলনাময়ী। উম্মাহর সাথে সে পলিটিক করছে। কিন্তু মুসলিম উম্মাহ বিষয়টি বুঝতে পারছে না্ ।
    আসলে শাসকদের কুফর ও রিদ্দা উম্মাহর মাঝে স্পষ্ট হওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা হলো-শাসকগোষ্ঠী নামায পড়ে,কুরআন তিলাওয়াত করে,ইসলামিক কিছু কথা বলে ইত্যাদি।

    তবে আলহামদুলিল্লাহ উম্মাহর সিংহদের দাওয়াত,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে আজ উম্মাহর কাছে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এবং সামনে আরো পরিস্কার হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ

    পরিশেষে বলবো,কোন জালিমের জুলুম। আর কোন ইনসাফকারীর ইনসাফ আমাদেরকে জিহাদের পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। ইনশাআল্লাহ

    আমরাই গাজওয়ায়ে হিন্দে বিজয়ী হবো। ইনশাআল্লাহ। আর শাসকদের গলায় বেড়ি পড়িয়ে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে আসবো।
    তোমরা অপেক্ষা করো...... হে জালিম!
    আমরা আসছি...............
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

  • #2
    ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে আরো একটি আর্টিকেল-

    ফিলিস্তিনের বর্তমান পরিস্থিতিঃ আমাদের উপলব্ধি,শিক্ষা ও করণীয়
    https://82.221.139.217/showthread.php?23095
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
      [COLOR="#0000CD"][SIZE=3]ফিলিস্তিন নিয়ে তাগুত হাসিনার কথার ফুলঝুড়ি এবং বাস্তবতার আলোকে আসল রহস্য উদঘাটন

      শেখ হাসিনা এটা করছে কারন(কারণ) মানুষের কাছে সত্য যখন পরিষ্কারভাবে প্রকাশ পেয়ে গেছে তাই তারা যেন এতে প্রভাবিত হয়ে জিহাদ ফী সাবিলিল্লার দিকে না পেরে(ফিরে) যায় এবং এর থেকে বিরত থাকে এই জন্য সে আমাদের একজন সেজে আমাদের ধোঁকা দিচ্ছে বুঝাচ্ছে আমরাতো আছি তাই তোমাদের জিহাদ করার কোন প্রয়োজন নেই

      Comment


      • #4
        অনেক সুন্দর বলেছেন প্রিয় ভাই! আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন,আমিন ইয়া রব্ব।

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ, উপকারী লেখা। জাযাকাল্লাহ
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            Originally posted by Rumman Al Hind View Post
            অনেক সুন্দর বলেছেন প্রিয় ভাই! আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন,আমিন ইয়া রব্ব।

            আমিন। ছুম্মা আমিন। ওয়াইয়্যাকা
            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

            Comment


            • #7
              ইনশাআল্লাহ প্রতিটা রক্তের ফোটার বদলা নেওয়া হবে, আল্লাহ এই জালেম তাগুতের গর্দানে কোপানোর তৌফিক দান করুন।
              فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِيَآءَ الشَّيْطٰنِ

              Comment


              • #8
                ত্বাগুত হাসিনার কূটকৌশল এদেশের জনগণ বুঝে!! মাফিয়াদের ঘাড়ে ভর করে ক্ষমতায় টিকে আছে! সে নিজেই তো ইসরায়েল থেকে অধম। আলিমদের জেলে বন্দি করে ফিলিস্তিনের মুসলিমদের জন্য মায়া কান্না করে। হায়রে হাসিনা, কবে যে, আল্লাহ বুঝ দান করে!???
                আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by nu'aim View Post
                  ইনশাআল্লাহ প্রতিটা রক্তের ফোটার বদলা নেওয়া হবে, আল্লাহ এই জালেম তাগুতের গর্দানে কোপানোর তৌফিক দান করুন।
                  মাশাআল্লাহ

                  Comment

                  Working...
                  X