Announcement

Collapse
No announcement yet.

আল কায়েদা সম্পর্কে আপনার জিজ্ঞাসার জবাব-১ | একিউ উইঘুরদের জন্য কি করছে?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আল কায়েদা সম্পর্কে আপনার জিজ্ঞাসার জবাব-১ | একিউ উইঘুরদের জন্য কি করছে?

    আল কায়েদা সম্পর্কে আপনার জিজ্ঞাসার জবাব-১ | একিউ উইঘুরদের জন্য কি করছে?

    উত্তর-
    ভাই আতিকুর রহমান প্রশ্ন করেছেন “একিউ উইঘুরদের জন্য কি করছে?”। উত্তরটি আমি সবার বুঝার সুবিধার্থে ৪ টি পয়েন্টে একটু বিস্তারিত লিখছি। আশা করি সহজেই বুঝে আসবে ইনশা আল্লাহ।

    পয়েন্ট-১
    প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে উইঘুর মুসলিমদের জন্য একটি সংগঠন কাজ করছে। আর সেটি হল তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টি। উল্লেখ্য তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টি একাধিক শাখায় কাজ করে, পূর্ব তুর্কিস্তান (চীনা দখলকৃত জিনজিয়ান) আফগানিস্তান ও সিরিয়াতে।
    এই জামাআতের আমীর শাইখ আবদুল হক তুরকিস্তানি এক সাক্ষাৎকারে “শামে আলহিযবুল ইসলামী আত-তুর্কিস্তানী’র একটি শাখা গঠন করা হয়েছে৷ তো এই শাখার কাজ কি?” প্রশ্নের উত্তরে বলেন-
    “আল্লাহ্ তাআলার দয়া ও অনুগ্রহে আমরা শামের ভূমিতে একটি শাখা গঠন করতে সক্ষম হয়েছি৷ আমরা কিছুকাল যাবৎ জিহাদের পরিধি প্রশস্ত করার ও খোরাসানের বাহিরে আলহিযবুল ইসলামী আত-তুর্কিস্তানী’র কিছু নতুন শাখা খোলার চিন্তা-ভাবনা করছিলাম এবং আমরা চেষ্টা-তদবিরও চালিয়ে গিয়েছিলাম৷ তারপর আল্লাহ্ তাআলা আমাদেরকে শামের জিহাদ দান করে আমাদের প্রতি ইহসান করলেন৷”

    এই দলের অফিসিয়াল আরবি ম্যাগাজিনে অপর আরেকটি সাক্ষাৎকারে জামাআতের নায়েবে আমীর শাইখ আব্দুল্লাহ মানসুর “কেউ কেউ বলে থাকে যে, আপনারা বিশ বৎসর যাবৎ তুর্কিস্তানের জন্য কিছুই করেননি, সেখানে কোন ফ্রন্ট খুলেননি বরং আফগানিস্তান ও শাম নিয়েই আপনারা ব্যতিব্যস্ত৷ তাদের এ বক্তব্য সম্বন্ধে আপনাদের অভিমত কি?” প্রশ্নের উত্তরে বলেন-
    “দ্বিতীয়তঃ আমরা কি কাজ শুরু করার ক্ষেত্রে কোনরকম অবহেলা করেছি, নাকি কারণ বশতঃ ও পরিস্থিতির শিকার হয়ে আমরা করতে পারিনি?”
    “বিশ বছরের বাঁকে বাঁকে আল হিজবুল ইসলামী আত তুর্কিস্তানী তুর্কিস্তান ও চীনের অভ্যন্তরেও বেশ কয়েকটি সামরিক অপারেশন চালিয়েছে৷ মিডিয়া যার সাক্ষী৷ চাই আমাদের মিডিয়া হোক বা শত্রুদের”৷
    “সকলেরই জেনে নেওয়া উচিত যে, আল হিজবুল ইসলামী আত তুর্কিস্তানীর যে কোন সদস্য জীবিত থাকা মাত্রই তা প্রমাণ বহন করে যে, চীনের সাথে আমাদের লড়াই অব্যাহত রয়েছে”৷
    “আল হিজবুল ইসলামী আত তুর্কিস্তানী সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে থাকে তুর্কিস্তানের ভেতর কাজ শুরু করার জন্য”৷

    সুতরাং উইঘুর মুজাহিদদের দলটি কোথায় কোথায় কাজ করে, সে সম্পর্কে আমরা অফিসিয়াল সুত্র থেকে প্রমাণ পেশ করলাম।

    পয়েন্ট-২
    মৌলিকভাবে মূল তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টির শাখাটি তালিবান মুজাহিদদের অধিনস্ত। তালিবানদের হাতে তাদের বাইয়াত রয়েছে। যার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন এই পার্টির উচ্চপদস্ত শাইখগণ।
    এই জামাআতের আমীর শাইখ আবদুল হক তুরকিস্তানি এক সাক্ষাৎকারে বলেন-
    “প্রথমদিকে ইমারতে ইসলামী আফগানিস্তানের অধিনে আমরা ও তাঁরা (উজবেকিস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট) কাছাকাছিই অবস্থান করতাম৷ অধিকাংশ সময় শাইখ হাসান মাখদুম রহিমাহুল্লাহ তাঁদের মধ্যকার অমিল ও ঝগড়া-বিবাদে মিটমাট করে দিতেন৷”

    একই সাক্ষাৎকারের আরেক স্থানে বলেন-
    “সম্প্রতি আলহারকাতুল ইসলামিয়্যাহ আলউযবিকিয়্যাহ (উজবেকিস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট) ইমারতে ইসলাম’র বাইআত ভঙ্গ করেছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধেই লড়াইয়ের পথ বেছে নিয়েছে৷ ইমারতে ইসলামী তাদের নিকট ওলামায়ে কেরামদের পাঠিয়েছিলেন; কিন্তু তাঁদের এ প্রচেষ্টা কোনই ফল বয়ে আনতে পারেনি৷ বরং তারা আরো অগ্রসর হয়ে তাদের মিডিয়ায় ইমারতে ইসলামী’র আমীরদেরকে কাফের পর্যন্ত আখ্যা দিয়ে বেড়াচ্ছে৷ পরিশেষে উম্মাহ এই আলহারকাতুল ইসলামিয়্যাহ আলউযবিকিয়্যাহ’র প্রতি যে বুকভরা আশা রেখেছিল তাদের আমীরদের ভুল সিদ্ধান্তের দরুণ তা ছিন্নভিন্ন ও নিঃশেষ হয়ে গিয়েছে৷”

    সুতরাং বুঝা যাচ্ছে উইঘুর মুজাহিদদের দলটি ইমারতে ইসলামী আফগানিস্তানের হাতে বাইয়াতবদ্ধ। আর আমরা এটাও জানি যে, একিউও তালিবান মুজাহিদদের হাতে বাইয়াতবদ্ধ।

    পয়েন্ট-৩
    যদিও তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টি তালিবানদের হাতে বাইয়াতবদ্ধ। কিন্তু ইতিহাস ও বিভিন্ন সুত্র এটি প্রমাণ করে যে, এই দলটির নেতৃত্ব ও সদস্যরা (সম্ভবত তালিবানদের অনুমতি ও নির্দেশে) একিউর কাছ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ, শিক্ষাগত প্রশিক্ষণ ও আর্থিকসহ নানা ধরণের সহযোগিতা নিয়েছেন। হয়তোবা বর্তমানেও তা চালু আছে।
    শাইখ আবদুল হক তুরকিস্তানি তার আত্মজীবনীতে বলেন-
    “আমি কিছু সংখ্যক আরব ভাইদের সাথে ক্যাম্পে গেলাম৷ তন্মধ্যে ক্যাম্পের শরয়ী বিভাগের জিম্মাদার শাইখ আবু আব্দুল্লাহ মুহাজিরও ছিলেন৷ আমাদের অভ্যর্থনায় ক্যাম্পের আমীর ছিলেন৷ সেখানে আমার ভিত্তি কোর্স শুরু হয়ে যায়৷ আমি লক্ষ্য করি যে, ক্যাম্পের ভাইদের মধ্যে যারা জামাতে পিছে পড়ে যায় তাদেরকে শাস্তি প্রদান করা হয়৷ একবার আমার তাকবিরে তাহরিমা ছুটে গেলে জিম্মাদার ভাই আমাকে ‘যাকীবীক পাহাড়ে’ আরোহণ করিয়ে শাস্তি প্রদান করেন৷ নামাযের জামাতের প্রতি তাদের গুরুত্বের কারণে এই শাস্তিতে আমি আনন্দিত হই৷”

    একই আত্মজীবনীর আরেক স্থানে বলেন-
    “আমি যখন কাবুলে পৌছলাম তখন আবু মুহাম্মাদ আমাকে ভাই বিলাল রহঃ এর মত নতুন ভাইদের মুখপাত্র স্বরুপ ক্যাম্পের শরয়ী বিভাগে যেতে নির্দেশ দিলেন৷ ক্যাম্পের জিম্মাদার ভাইয়েরা আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং সে বিভাগে আমি চার মাস পর্যন্ত বাকি থাকি৷ এ সময়ে আমি ক্যাম্পের শরয়ী বিভাগের জিম্মাদার শাইখ আবু আব্দুল্লাহ মুহাজিরের নিকট জিহাদের মাসআলা-মাসায়েল ও আহলুস্ সুন্নাহ্ ওয়াল জামাত অনুযায়ী ঈমানের মূলনীতিগুলো অধ্যায়ন করি এবং সামরিক জ্ঞানের মধ্য থেকে ট্যাংক সম্পর্কিত কোর্সটি পূনরায় সম্পন্ন করি৷”

    উল্লেখ্য এই আত্মজীবনী লেখার সময় শাইখ সম্ভবত ইরানের কারাগারে বন্দী ছিলেন, তবে অনুবাদক যখন অনুবাদ করছেন, তার অন্তত দেড় বছর আগেই শাইখ সিরিয়ায় মার্কিন বিমান হামলায় শাহাদাত বরণ করেছেন। সে সময় শাইখ সিরিয়ার একিউ শাখা জাবহাতুন নুসরাহ’র শরিয়াহ বোর্ডের একজন সদস্য ছিলেন।

    শাইখ একই জীবনীর আরেক স্থানে বলেন-
    “২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের চার তারিখে ভাইয়েরা আমাকে তোড়াবোড়া পর্বতের ঘাঁটিতে সেখানকার ভাইদের মনোভাব চাঙ্গা করে রাখার জন্য প্রেরণ করতে চাইলেন৷
    ... ... ...
    সেপ্টেম্বর মাসের আট তারিখে আমরা কুন্দুয এয়ারপোর্ট থেকে বিমানে চড়ে কাবুলে পৌছি এবং সেদিনই আমি আবু মুহাম্মাদ (হাসান মাখদুম রহঃ) -এর সাথে সাক্ষাৎ করি ও তাঁকে বলি, আমি তোড়াবোড়ার ক্যাম্প সাজানোর জন্য সেখানে যেতে এসেছি৷ তিনি বললেন, সেখানে আমিও যেতে চেয়েছিলাম৷ তাহলে তুমি বিলম্ব কর, আগামীকাল আমরা একসাথে যাবো৷
    ... ... ...
    দুই দিন পর আমরা ১১ সেপ্টেম্বরের আনন্দদায়ক ও প্রফুল্লকর সংবাদ শুনে তাকবীর দিয়ে উঠি এবং আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক ওপরে উন্নীত হয়”৷
    উল্লেখ্য এখানে যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে, সে সময় তোরাবোরা ঘাঁটিটি শাইখ উসামা’র সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছিল। এটাই সেই বিখ্যাত তোরাবোরা ঘাঁটি, যেখানে আমেরিকা একিউর ভাইদের ঘিরে ফেলেছিল। কিন্তু মুজাহিদগণ তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে আল্লাহর রহমে নিরাপদে বের হয়ে পাকিস্তান ও অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম হয়েছিলেন।


    পয়েন্ট-৪
    উপরের তথ্যগুলোর পাশাপাশি উইকিপিডিয়ার তথ্যনুসারে আমরা আরও কিছু তথ্য পাই-
    শাইখ আব্দুল হক হাফিজাহুল্লাহকে আল-কায়দার কেন্দ্রীয় সার্কেলে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাঁকে পাকিস্তানের উপজাতী এলাকায় তালেবানের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে মধ্যস্থতা ও গুরুত্বপুর্ণ সামরিক বিষয়াদিতে মজলিসে শুরার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে পাঠানো হয়। এ সময় তিনি আল-কায়দা অন্যতম কমান্ডার, দ্বীনের দাঈ শাইখ আবু ইয়াহ্*ইয়া আল-লিবী রহিমাহুল্লাহ, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের (ttp) আমীর শাইখ বায়তুল্লাহ মেহসুদ রহিমাহুল্লাহ এবং তালেবানের আরেক গুরুত্বপুর্ণ নেতা হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রধান শাইখ সিরাজুদ্দীন হাক্কানি হাফিজাহুল্লাহর সাথে দেখা করেন।
    আল-কায়দার আরব উপদ্বীপ শাখার (aqap) আল মাসরা রিসালা’র ৩৪তম সংখ্যায় তাঁর ব্যাপারে একটি লেখা ছাপা হয়। tip এর একটি ভিডিওতে শাইখ আবু মুহাম্মাদ আল-মাক্বদিসি, শাইখ আবু কুদামা, হাকিমুল উম্মাহ শাইখ ড. আইমান আয-যাওয়াহিরী, শাইখ হানি-আস-সিবাঈ, শাইখ আব্দুল্লাহ আল-মুহাইসিনি, শাইখ নাসির বিন আলী আল-আনসি’র সাথে শাইখ আব্দুল হক হাফিজাহুল্লাহকেও দেখা যায়।

    এই সকল তথ্য প্রমাণ করে একিউ’র সাথে উইঘুর মুজাহিদদের ভালো রকম সম্পর্ক রয়েছে। এবং একিউ বরাবর-ই তাদেরকে প্রশিক্ষণসহ সব রকম সহায়তা দিয়ে এসেছেন। বিশেষ করে আরও তিনটি পয়েন্ট আমি উল্লেখ করতে চাই-
    ১- দীর্ঘদিন তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টির প্রকাশনাগুলো রিলিজ হত একিউর অন্যতম গ্লোবাল মিডিয়া হাউজ গ্লোবাল ইসলামিক মিডিয়া ফ্রন্টের মাধ্যমে। যা শামে একিউ থেকে জাওলানির বের হয়ে যাওয়ার কিছু দিন পর সম্ভবত হাইয়াত তাহরির আশ শামের চাপে অথবা অন্য কোন কারণে উইঘুর ভাইরা-ই বন্ধ করতে বাধ্য হোন।
    ২- তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টির সিরিয়ান শাখাটি দীর্ঘদিন সিরিয়াতে একিউর শাখা জাবহাতুন নুসরাহ’র সরাসরি আশ্রয়ে ও তাদের সাথে পরিকল্পনা করে সামরিক অপারেশনসহ অন্যান্য কাজ করে আসছিলেন। যা শামের বাইয়াহ ভঙ্গের বেদনাদায়ক ঘটনার পর ভিন্ন দিকে মোড় নিয়েছে। তাহরির অনেকটা চাপ প্রয়োগ করে তাদেরকে নিজেদের কন্ট্রোলে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। অপরদিকে সিরিয়াতে তাদের অসংখ্য মুহাজির পরিবার রয়েছে, ফলে সঙ্গত কারণেই তারা সর্বাত্মক বিবাদ এড়িয়ে যেতে সচেষ্ট আছেন।
    ৩- কেন্দ্রীয় একিউর শাইখদের অসংখ্য কিতাবাদি , বয়ান ও বিভিন্ন প্রকাশনা উনারা অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল উইঘুর ভাষায় প্রকাশ করেছেন, যা তাদেরকে উইঘুর মুসলিম ও মুজাহিদদেরকে একিউর আরও কাছে এনেছে।

    তো সম্মানিত ভাই! উপরোক্ত আলোচনা থেকে আশা করি- দখলদার চীনের হাতে মারাত্মক জুলুমের শিকার উইঘুর মুসলিমদের পাশে একিউ নিজেদের সাধ্যের সবটুকু দিয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদেরকে প্রশিক্ষিত করতে সচেষ্ট ছিল। এতো দিনে হয়তোবা তারা নিজেরাই নিজেদের পায়ে অনেকটা দাড়িয়ে গেছে। যদিও খোদ উনাদের মূল ভূমিতে অবস্থান এখনো শক্তিশালী করতে পারেন নি। ইনশা আল্লাহ অচিরেই নাস্তিক এই চাইনিজদের অপরাধের শাস্তি উনারা বুঝিয়ে দিবেন বলেই আশা করি ইনশা আল্লাহ।

    সুত্র-
    ১- আল-লিকাউল খাস মাআশ শাইখ আবদুল হক, ২০১৬ সালের জুনে একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারটি “ খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে উইঘুর মুসলমানরা!” নামে বাংলায় প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদ-মাওলানা হামিদুর রহমান, প্রকাশক- উসামা মিডিয়া
    ২- হিওয়ার মা-আশ শাইখ আব্দুল্লাহ মানসুর, মাজাল্লাহ তুর্কিস্তান-আল-ইসলামিয়া, মুহাররাম ১৪৪০, ২৪তম সংখ্যা, আল হিজবুল ইসলামি আত-তুরকিস্তানী (তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টি) এর ম্যাগাজিন। এটি উসামা মিডিয়া থেকে ‘উইঘুরদের আর্তনাদ’ পুস্তিকা হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে।
    ৩- তারজামাতুশ শাইখ আব্দুল্লাহ আত-তুরকিস্তানি, সিরিয়া থেকে পরিচালিত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান নুখবাতুল ফিকর রবিউল আওয়াল ১৪৩৮ হিজরী — ডিসেম্বর ২০১৬ ঈসায়ীতে আত্মজীবনীটি প্রথম প্রকাশ করে। উসামা মিডিয়া থেকে ‘পূর্ব তুর্কিস্তান থেকে খোরাসান’ নামে এটির বাংলা প্রকাশিত হয়েছে।
    ৪- উইকিপিডিয়া

    নোট- হয়তো অনেক সম্মানিত ভাই এই সূত্রগুলোর মূল সুত্র ও বাংলা অনুবাদ চাইবেন, এটি আসলে এই মুহূর্তে আমার দ্বারা খুঁজে বের করে দেওয়া বেশ কঠিন। তবে মূল সুত্রগুলো আপাতত জিহাদলজি সাইট ও বাংলাগুলো গাজওয়া সাইট এ পাবেন ইনশা আল্লাহ। অনুগ্রহ করে খুঁজে নিলে ভালো হবে।

  • #2
    মাশাআল্লাহ,অনেক উপকারী একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
    আমাদের উচিত ভালোভাবে বুঝে বুঝে পড়া,অনুধাবন করা এবং যথাসাধ্য প্রচার করা।
    আল্লাহ সাইদ আল আদিল ভাইকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      মাশা আল্লাহ! বারাকাল্লাহু ফিক!
      আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
      দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

      Comment


      • #4
        মাশা আল্লাহ, আপনার পর্যালোচনামূলক লেখাটি পড়ে অনেক ভাল লাগল। বারাকাল্লাহু ফি ইলমিকা ওয়া আমালিক...!
        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

        Comment


        • #5
          আলহামদুলিল্লাহ উত্তম পোষ্ট.. আল্লাহ তায়া-লা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ, উত্তম পোস্ট। জাযাকাল্লাহ
            নিয়মিত এমন পোস্টের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার অনুরোধ।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              এ-ই পোস্টটি আল ফিরদাউস/ আন নাছর মিডিয়া ভাইদের পক্ষ থেকে হলে ভালো হয়।
              اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ, সুন্দর বিশ্লেসন।

                Comment

                Working...
                X