Announcement

Collapse
No announcement yet.

Ummah News || Exclusive - উদয়ের পথে খিলাফাহর রক্তিম সূর্য .

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Ummah News || Exclusive - উদয়ের পথে খিলাফাহর রক্তিম সূর্য .

    Ummah News পরিবেশিত


    Exclusive
    উদয়ের পথে
    খিলাফাহর রক্তিম সূর্য



    ডাউনলোড করুন।

    ডাউনলোড করুন, ১০৮০ ফরম্যাট ২৫০এমবি


    ডাউনলোড করুন,৭২০ ফরম্যাট ১৪৫ এমবি


    ডাউনলোড করুন, ৩৬০ ফরম্যাট ৫১.৮ এমবি


    ডাউনলোড করুন, অডিও ফরম্যাট ১৬.৮ এমবি

  • #2
    মাশাআল্লাহ,চমৎকার হয়েছে।
    অনেক সারগর্ভ আলোচনা করা হয়েছে।
    আমাদের উচিত বেশি বেশি শেয়ার করা।

    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ,, আল্লাহ আপনাদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন।
      আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

      Comment


      • #4
        আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর তথ্যবহাল ডকুমেন্টারি, আল্লাহ তায়া-লা মিডিয়ার ভাইদের কাজ সহজ করে দিন, ভাইদের সর্বদা সুস্থ সবল ও নিরাপদ রাখুন,আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

        Comment


        • #5
          ইনশাআল্লাহ এই শতাব্দী মুসলিম উম্মাহর পুনর্জাগরনের শতাব্দী, এই শতাব্দী ইসলামের বিজয়ের শতাব্দী, এই শতাব্দী জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহর শতাব্দী, এই শতাব্দী মুসলিম উম্মাহর বিশ্ব নেতৃত্বের আসনে সমাচিন হওয়ার শতাব্দী।
          হে আল্লাহ তুমি আমাদের তাওফিক দান করুন আমীন।
          মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
          লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

          Comment


          • #6
            ১......isis কী কী কারনে ভ্রান্ত দল?

            ২...খলিফা দাবি করা কিভাবে ভ্রান্ত হয়? হ্যা এটা হতে পারে ওদের খলিফা বিভ্রান্ত কিন্তু খলিফা দাবি করলেই যে বিভ্রান্ত হবে এমন তো নয়।কারন সারাবিশ্বে একজন কোনো খলিফা নেই।



            ৩....তালেবান- আল কায়দার সম্মিলিত কোনো খলিফা নেই কেন? খিলাফত ঘোষণা করলে কি সমস্যা



            প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন আশা করি বিযনিল্লাহ!

            Comment


            • #7
              নিচের লিঙ্ক থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন-

              দায়েশ ও খাওয়ারিজ আর্কাইভ – আইএস বা কথিত ইসলামিক স্টেট সম্পর্কিত বিশাল বাংলা সংকলন


              বিশেষ করে নিচের লিঙ্ক থেকে-
              আইসিস ও আল-ক্বা’ইদাহ্*র মধ্যে মানহাজগত পার্থক্য- শাইখ আহমাদ আল হামদান হাফিযাহুল্লাহ
              লিংক- ১ https://justpaste.it/8ssca
              লিংক- ২ https://archive.vn/qslOw
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ..!!
                অনেক তথ্যবহুল ও মুমিনের হৃদয় প্রশান্তিকর একটি অনুপম ডকুমেন্টারি ভিডিও। সোস্যাল মিডিয়ায় ভিডিওটির ব্যাপক প্রচার এখন সময়ের দাবি..
                আল্লাহ তা’য়লা ’উম্মাহ নেটওয়্যার্ক’ মিডিয়ার ভাইদের এ প্রচেষ্ঠাকে কবুল করুন..আর সেই সাথে আমাদের শুহাদাদের পূণ্যময় দলের কাতারে শামিল করুন..আমিন..ইয়া রাব্বাল আ’য়লামিন..।।
                যদি তোমরা জিহাদে বের না হও তবে তিনি তোমাদের কঠিন শাস্তি দিবেন এবং অন্য জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। আর তোমরা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা তাওবা, আয়াত: ৩৯)

                Comment


                • #9
                  এখানে কার্টুন ব্যবহার করা কি জায়েজ হয়েছে?حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، أَخْبَرَنَا مَخْلَدٌ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أُمَيَّةَ، أَنَّ نَافِعًا، حَدَّثَهُ أَنَّ الْقَاسِمَ بْنَ مُحَمَّدٍ حَدَّثَهُ عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ قَالَتْ حَشَوْتُ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وِسَادَةً فِيهَا تَمَاثِيلُ كَأَنَّهَا نُمْرُقَةٌ، فَجَاءَ فَقَامَ بَيْنَ الْبَابَيْنِ وَجَعَلَ يَتَغَيَّرُ وَجْهُهُ، فَقُلْتُ مَا لَنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ‏.‏ قَالَ ‏"‏ مَا بَالُ هَذِهِ الْوِسَادَةِ ‏"‏‏.‏ قَالَتْ وِسَادَةٌ جَعَلْتُهَا لَكَ لِتَضْطَجِعَ عَلَيْهَا‏.‏ قَالَ ‏"‏ أَمَا عَلِمْتِ أَنَّ الْمَلاَئِكَةَ لاَ تَدْخُلُ بَيْتًا فِيهِ صُورَةٌ، وَأَنَّ مَنْ صَنَعَ الصُّورَةَ يُعَذَّبُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَقُولُ أَحْيُوا مَا خَلَقْتُمْ ‏"‏‏.‏

                  ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

                  তিনি বলেন, আমি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জন্য প্রানীর ছবিওয়ালা একটি বালিশ তৈরি করেছিলাম। যেন তা একটি ছোট গদী। অতঃপর তিনি আমার ঘরে এসে দু’দরজার মধ্যে দাঁড়ালেন আর তাঁর চেহারা মলিন হয়ে গেল। তখন আমি বললাম, এ বালিশটি আপনি এর উপর ঠেস দিয়ে বসতে পারেন সে’ জন্য তৈরি করছি। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তুমি কি জান না যে ঘরে প্রাণীর ছবি থাকে, সেখানে ফেরেশতা প্রবেশ করে না। আর যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি আকেঁ তাকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে? (আল্লাহ্*) বলবেন, ‘বানিয়েছ, তাঁকে জীবিত কর।’

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by উবাইদা আল হিন্দ View Post
                    ১......isis কী কী কারনে ভ্রান্ত দল?
                    ২...খলিফা দাবি করা কিভাবে ভ্রান্ত হয়?
                    ৩....তালেবান- আল কায়দার সম্মিলিত কোনো খলিফা নেই কেন?
                    ভাই! নামায ফরয হওয়ার অর্থ এই নয়, এর শর্ত যেমন তহারত/ অযু-গোসল ছাড়াই পড়া যাবে। খিলাফতের বিষয়ও এমন। এর শর্ত আছে। খিলাফত ঘোষণার অর্থ পুরো উম্মাহর শাসন কর্তৃত্ব দাবি করা। এটা তো আগে অর্জন হওয়া লাগবে, বৈধ ভাবে না অবৈধ ভাবে সেটা আরেক মাসআলা। আমি আজকে বললাম, আমি দেশের প্রেসিডেন্ট। তাহলেই তো হয়ে গেল না। এটি কোনো স্থানীয় বা দলীয় বিষয় নয়।
                    ১. দাওলা গ্রুপ তাদের স্বঘোষিত খিলাফাহ না মানায় অন্য মুজাহিদদের কাফির/ মুরতাদ বলেছে। অথচ সর্ব সম্মত খলীফাকে না মানলেও কেউ কাফির হয় না, বড় জোর বাগী/ বিদ্রোহী/ খারিজী হয়। আর ইখতিলাফী খলীফাকে না মানলে কিছুই হয় না। যেমন অনেক সাহাবী আলী রা. কে খলীফা মানেন নাই। তাদের কেউ নিরপেক্ষ ছিলেন, কেউ মুআবিয়া রা. এর পক্ষে ছিলেন। তারা কেউ খারিজী ছিলেন না। আলী রা. নিরপেক্ষ সাহাবীদের সাথে যুদ্ধ করেন নি। দাওলা গ্রুপ তালিবান ও আল কায়দা সহ অনেক সুন্নী দলকে ও বিদআতী দলকে কাফির বলে। তাই তারা খারিজী।
                    ২. উসমানীয় খিলাফতের পতনের পর মুল্লা উমার র. প্রথম পুর্ণ ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। আর আল কায়েদা তার সকল শাখা সহ পর্যায়ক্রমে উনার আনুগত্যের শপথ দেয়। দাওলা গ্রুপও ইরাক শাখা হিসেবে শপথ করেছিল। কিন্তু সিরিয়া নিয়ে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত ভাল না লাগায় বিদ্রোহ করে এবং নিজেদের উপরে তুলতে খিলাফতের ঘোষণা দেয়। প্রথমে মুজাহিদদের বিদ্রোহী পরে কাফির ঘোষণা করে। তালিবানের বৈধ নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় তারা খারিজী।
                    বিস্তারিত জানতে ইবরাহীম আল হিন্দী ভাইয়ের কমেন্ট অনুসরণ করুন। আর সংক্ষেপে বুঝতে নিচের লেখাটি পড়ুন।
                    তালিবান কি (আফগান) জাতীয়তাবাদী? আইএস কেন খারিজী?


                    সংক্ষেপে আরো কিছু আলোচনা
                    মুখতাসার আসাসুল জিহাদ।
                    সংক্ষেপে জিহাদ সংক্রান্ত নীতিমালা।
                    ১:৪; দারুল ইসলাম তিন প্রকার। ১) দারুল খলীফাহ। যা খলীফার অধীনে থাকে। যেমন- প্রথম দুই খলীফার অধীনে ছিল। ২) দারুস সুলতান। যা খলীফাহ নয় এমন মুসলিম আমীরের অধীনে থাকে। যেমন- বর্তমান মালি, সোমালিয়া, ইয়ামান ইত্যাদি অঞ্চলের ইমারাহ সমূহ। এর কারন তিনটি। ক) খলীফার দৌর্বল্য। এর ফলে যেমন- সুলতান আয়্যূবীর অধীনে শাম। খ) খলীফার দুরত্ব। এর ফলে যেমন- সুলতানদের অধীনে হিন্দ বা মিন্দানাও। গ) একক খলীফাহ না থাকা। যেমন- আব্বাসী খিলাফতের পতন পরবর্তী ইসলামী সালতানাত সমূহ। উল্লেখ্য, সুলতান হলেন নির্ধারিত ভূমিতে রাষ্ট্রশক্তির অধিকারী। আর খলীফাহ হলেন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মুসলিম উম্মাহর সর্বোচ্চ সুলতান বা শাসক। খলীফা গভর্নর নিয়োগ করলে প্রত্যক্ষ, আর অনুগত সুলতান থাকলে পরোক্ষ। ৩) দারুল বুগাত (বাগী/ বিদ্রোহীর বহুবচন)। যা বিপথগামী মুসলিমদের অধীনে থাকে। যেমন- আইএস/ খারিজী শাসিত ভূমি।
                    ২:১; খিলাফাহ অর্থ স্থলবর্তীতা। এর ব্যবহারস্থল পাঁচটি। ১) ... ২) ... ৩) ...
                    ৪) ইসলামী হুকুমাত বা শাসন ব্যবস্থা। যেমন- يا داود إنا جعلناك خليفة في الأرض এর দ্বারাই কোনো দার দারুল ইসলাম হয়। এটি খলীফাহ ও সুলতান উভয়ের দারকেই শামিল করে। ৫) ইসলামী ভূখণ্ড সমূহের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব। যেমন- খিলাফাতে রাশিদাহ /উমাউইয়্যাহ /আব্বাসিয়্যাহ /উসমানিয়্যাহ।
                    ২:২; চতুর্থ অর্থে খিলাফাহ অর্থাৎ ইসলামী শাসনকে প্রতিষ্ঠিত রাখা এবং সারা পৃথিবীকে দারুল ইসলাম বানানো ফারযে কিফায়াহ। সুতরাং দারুল ইসলামের রক্ষণাবেক্ষণ ও দারুল হারবের উপর আগ্রাসন ফারযে কিফায়াহ। আর পঞ্চম অর্থে খিলাফাহ অর্থাৎ বিশ্বব্যাপী একক খলীফাহ নির্ধারণ (সামর্থ্যানুযায়ী) ওয়াজিব।
                    ২:৩; দারুল ইসলামে শাসকের পদপ্রাপ্তি: ক) কর্তৃত্ব অর্জনের দ্বারা সাব্যস্ত হবে। বৈধ বা অবৈধ যেভাবেই হোক। যেমন- উমারে সালেস মুল্লা উমার র. বৈধ ভাবে কর্তৃত্ব নিয়েছেন। তবে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখলকারি ও জালিমের আনুগত্য দুর্বল। তার বাইআহ ওয়াজিব নয়। যেমন- ইরাকে বাগদাদীর বাইআহ। আর কর্তৃত্ব ছাড়া পদ সাব্যস্ত হয় না। খ) ইসতিখলাফ বা উত্তরসূরী নির্ধারণের দ্বারা বৈধ। যেমন- উমারে সানী উমার বিন আবদুল আযীয। তবে অযোগ্যকে শাসক বানানো হারাম। আর দুই যোগ্যের মাঝে তুলনামূলক কম যোগ্যকে বানানো মাকরূহ। গ) শূরা বা পরামর্শের দ্বারা উত্তম। যেমন- উমার রা. উমারে আউয়াল। তবে অযোগ্যের মতামত অবৈধ। আর আহলে শূরার সংখ্যাগরিষ্ঠতা বৈধ। ঘ) তারাযী বা নেতৃবৃন্দের রায়ের উপর মুসলিম উম্মাহর সন্তূষ্টিক্রমে সর্বোত্তম। যেমন- আবু বকর রা.। তবে ফাসিক ও বিদআতীদের সন্তোষ বা অসন্তোষ অগ্রাহ্য।
                    ২:৪; পূর্বোক্ত ক, খ, গ ও ঘ এর মাঝে কোনো বিরোধ নেই। সুতরাং এসবের মধ্যে মিশ্রণ সম্ভব। যেমন- উল্লেখিত চার জনের মধ্যে আউয়াল ও সানী উমারের বেলায় শূরা ও ইসতিখলাফ দুটোই ছিল। তারাযী ও শূরা সবার বেলায়ই ছিল। আর কর্তৃত্ব তো থাকবেই।

                    মুখতাসার আসাসুল জিহাদ (সকল পর্ব)।
                    সংক্ষেপে জিহাদ সংক্রান্ত নীতিমালা (বাংলা)।

                    Comment


                    • #11
                      জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাইজান!
                      আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আপনাকে উত্তম জীবন দান করুন। আমিন

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by উবাইদা আল হিন্দ View Post
                        ১......isis কী কী কারনে ভ্রান্ত দল?

                        ২...খলিফা দাবি করা কিভাবে ভ্রান্ত হয়? হ্যা এটা হতে পারে ওদের খলিফা বিভ্রান্ত কিন্তু খলিফা দাবি করলেই যে বিভ্রান্ত হবে এমন তো নয়।কারন সারাবিশ্বে একজন কোনো খলিফা নেই।



                        ৩....তালেবান- আল কায়দার সম্মিলিত কোনো খলিফা নেই কেন? খিলাফত ঘোষণা করলে কি সমস্যা



                        প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন আশা করি বিযনিল্লাহ!
                        খলীফা হওয়ার জন্য শর্ত হল সবার আগে খলীফা হিসাবে আত্নপ্রকাশ করতে হবে এবং তার দ্বারা শরীয়ত এবং খেলাফতের কমতি হওয়ার প্রবল আশংকা না থাকতে হবে এর পর যে খলীফা হিসাবে দাবী করবে সে হত্যার উপযোগী

                        Comment


                        • #13
                          এই ডকুমেন্টারি ভিডিওটির বহুল প্রচার কামনা করি।
                          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                          Comment


                          • #14
                            খুব উপকারী আলোচনা। আমাদের উচিত- তা থেকে নিজেরা উপকৃত হওয়া ও অন্যকে উপকৃত করা। বিশেষ করে সম্মানিত আলিম-উলামা ও ত্বলাবা ভাইদের কাছে বিনয়ের সাথে শেয়ার করি।
                            আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন। দাওয়াত, ই‘দাদ ও জিহাদের নববী মানহাজে ফিরে আসার তাওফীক দান করুন। আমীন।
                            সাহসিকতা আয়ু কমায় না আর কাপুরুষতা আয়ু বৃদ্ধি করে না। জিহাদের মাধ্যমেই উম্মাহ জীবন লাভ করে।

                            Comment


                            • #15
                              ১......isis কী কী কারনে ভ্রান্ত দল?

                              ===== উত্তর:
                              ১- সর্বপ্রথম বায়আত ভঙ্গ করে গাদ্দারি করার কারণে। এছাড়া এর মাধ্যমে নেতৃত্ব লোভ ও দুনিয়াবী উদ্দেশ্য বুঝা গেছে। যা ভ্রান্ত হওয়ার জন্য যথেষ্ট, অর্থাৎ
                              ইখলাস না থাকা।
                              ২- তাকফীরের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করার কারণে। যেমন, অনেক মুসলিম দল, যাদের উপর কুফরের হুকুম আরোপ করা সঠিক নয়, তাদেরকে তাকফীর করে। মুজাহিদগণকেও তাকফীর করে ও হত্যা করে।
                              ৩- অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করার কারণে।
                              ৪. পরিশেষে আফগানিস্তান সহ বিভিন্ন দেশে কাফেরদের সাথে মিলে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ওয়ালা বারার আকিদা নষ্ট করার কারণে।


                              ২...খলিফা দাবি করা কিভাবে ভ্রান্ত হয়? হ্যা এটা হতে পারে ওদের খলিফা বিভ্রান্ত কিন্তু খলিফা দাবি করলেই যে বিভ্রান্ত হবে এমন তো নয়।কারন সারাবিশ্বে একজন কোনো খলিফা নেই।

                              ==== উত্তর:
                              শুধু খলিফা দাবি করলে তো কেউ ভ্রান্ত হয় না, যদি সে খেলাফতের যোগ্য হয় এবং তার উপরে খলিফা বা নেতৃত্ব না থাকে। কিন্তু এখানে তো আইএসের উপর নেতৃত্ব ছিল। চাই সেই নেতৃত্বের নাম খেলাফত হোক বা না হোক। নাম দিয়ে কাম নেই। এখানে কোন ঘোষণার বিষয় না, বাস্তবতার বিষয়। যদি কেউ একশ’ বছর ধরে ইসলামী নীতি মোতাবেক নেতৃত্ব দেয় এবং সে-ই থাকে সর্বোচ্চ নেতা, কিন্তু নিজেকে খলিফা দাবি করে না বা নিজের রাষ্ট্রকে খেলাফত দাবি করে না, তবু তিনি খলিফা এবং তার রাষ্ট্র খেলাফত। কারণ নাম ও ঘোষণা কিছু না। কাম ও বাস্তবতা হল বিষয়। তাই আএসের পূর্বেও খেলাফত ও খলিফা ছিল, কিন্তু আইএস সেই খেলাফত ও খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে। কারণ ঘোষণা প্রদান করা- না করা কোন বিষয় না। বাস্তবে তো আইএসের পূর্বে আইএসের থেকে বড় নেতৃত্ব এবং বড় শাসনব্যবস্থা ছিল। সেটাই খেলাফত। চাই নাম যেটাই হোক না কেন।

                              আর আইএস আহলুল ওয়াল আকদের নিয়োগ ছাড়া নিজে নিজে জোর করে খেলাফত দাবি করলেও তাকে সুসংহত করতে পারেনি। কারণ তার চেয়ে বড় নেতৃত্ব ও বড় ইসলামী শাসনাধীন অঞ্চল তখনো বিদ্যমান ছিল। তাই আইএস গাদ্দারি করে জোর করেও খেলাফত প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। সে কারণে উপরের নেতৃত্বের উপর আবশ্যক ছিল আইএসকে দমন করা, তথা বিদ্রোহ দমন করা।


                              ৩....তালেবান- আল কায়দার সম্মিলিত কোনো খলিফা নেই কেন? খিলাফত ঘোষণা করলে কি সমস্যা
                              ======= উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট হয়েছে যে, বাস্তবে যা আছে সেটাই বিষয়। ঘোষণা করা, না করার কোন গুরুত্ব নেই। বাস্তবে তখন তালেবান আলকায়েদা ছিল, তাদের নেতৃত্ব ও শাসন ছিল। ব্যাস, এটাই খেলাফত। এটাই নেতৃত্ব। ঘোষণা করা -না করা কোন বিষয় নয়।


                              প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন আশা করি বিযনিল্লাহ!

                              ==== আশা করি উত্তরগুলো পেয়েছেন। আমি এই কথাগুলো নিজের থেকে বানিয়ে বলিনি। বরং ২০১৪ সালের দিকে এইএসের ব্যাপারে আমাদেরই এক শায়খের আরবি আর্টিক্যাল থেকে পেয়েছিলাম। অত:পর বিষয়টা আমারও হৃদয়ঙ্গম হয়েছে।

                              Comment

                              Working...
                              X