Announcement

Collapse
No announcement yet.

শিশুদের মেধামননে আকিদার বীজ বপন করা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শিশুদের মেধামননে আকিদার বীজ বপন করা

    শিশুদের মেধা-মননে আকিদার বীজ বপন করা

    হে আমার সম্মানিত বোন!
    দীর্ঘদিন ধরে ভাবছি। আপনাদের সাথে কিছু কথা মোযাকারা করবো। কিছু চাহদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো। দিলের কিছু আকুতি। কলবের একটু হালত। ছোট্ট ছোট্ট মায়া-মিশ্রিত ব্যথার একটু আর্তনাদ আপনাদের শুনাবো। শুনবে না আমার মনের অগোছালো কথাগুলো? পড়বে না আমার হৃদয়ের ঝরাপাতার লেখাগুলো?

    আমি তো জানি! আমার বোনের দরদ সীমা কতটুকু। আবার মায়ার দূর-সীমাও কতটুকু। কারণ আমি যে আপনার মত কোন একজন বোনের পেটেই জন্মেছি। কারণ আমি যে আপনার মত কোন একজন মায়ের ঔরস থেকেই বের হয়ে এসেছি।

    আপনাদের মনদিল আল্লাহর এক অপার সৃষ্টি। এ দিলটা এতই কোমল। এ মনটা এতই উর্বর। তাতে দ্বীনের কোন বীজ বপন করতে দেরি হয়ে যায় কিন্তু তার থেকে সুঠামদেহ নিয়ে সতেজতা নিয়ে দ্বীনের গাছ বড় হয়ে উঠতে কাল-বিলম্ব করে না।

    বিন্দু বিন্দু জলের ফোঁটা যেমন সাগর মহাসাগরে রূপ নেয় তেমনি কণা কণা দ্বীনের কথা মায়ের পেটে বীরের জন্ম দেয়। আর এ থেকে সাহসের ফুলকা ঝরে। দ্বীনের অগ্নি-লাভার সীসা ছিটকে পড়ে। এ ভূমিতেই কালক্রমে জন্ম নেয় সাহাবী ইবনে আব্বাস রাদিআল্লাহুর মত দুরন্ত কিশোর। যার বয়সের চেয়ে বুদ্ধির দীপ্ততার প্রখর বেশি। যার বয়সের চেয়ে গবেষণার তেজ বেশি। যার শরীরের সৌন্দর্য আনুগত্যশীল আত্মার কাছে হার মেনে যায়। যার কথার ও চাহনির আর্ট সব দিগন্তেই বিস্তৃত। যার বন্ধুত্ব হয়েছিলো তার বয়সের চেয়ে দিগুণ তিনগুণ বয়সের অধিকারী সম্পন্ন আশারায়ে মোবাশ্শারার সাথে।

    কথা লম্বা হয়ে যাচ্ছে তাই তো! মোড় ঘুরিয়ে ফেলি। যে কথা ভিতরে পোষণ করলে জ্বলে যাওয়ার আশংকা বেশি, সেটাকে আগেই অপারেশন করে ফেলা ভালো । যে রাগ ভিতরে লালন করলে ক্রোধ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তা আগেই দমন করে ফেলা ভালো। সেটাই করবো এখন!

    হে আমার সম্মানিত বোন!
    আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। এসব নিয়ামতের মধ্যে শিশু সন্তান উম্মাহর জন্য অন্যতম এক শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে- আল্লাহ তোমাদের থেকে তোমাদের জোড়া সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের যুগল হতে তোমাদের জন্য পুত্র ও পৌত্রাদি সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে উত্তম জীবনোপকরণ দিয়েছেন। [১]

    শিশুরা মানবজাতির অতীব গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ। তারা জন্মগতভাবে নিষ্পাপ। পবিত্রতার প্রতীক। শৈশবেই শিশুদের জীবনের গতিপথ নির্ধারিত হয়। তাই ইসলাম শৈশবকালকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা তার সৃষ্টির পুষ্পকলি শিশুদের ভালোবাসেন বিধায় বিভিন্ন সময় একেক শব্দে ডেকেছেন- তিফল. ছবিয়্য. গোলাম. ওয়ালাদ।

    শিশুর মুখে প্রথম কথা যেন হয় আকিদা বিষয়ক। সেদিকেই হাদিসে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- তোমরা তোমাদের শিশুদের সর্বপ্রথম কথা শেখাবে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু [আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই]। [৪]

    হে আমার সম্মানিত বোন!
    আমাদের বাচ্চাদের ব্রেনকে যদি আকিদা বিষয়ে সাফসুতরা করতে না পারি তাহলে এর ক্ষতি শুধু পরিবার নয় বরং পুরো জাতিকে টানতে হয়। শিশুদের মনমস্তিস্ক একেবারে স্বচ্ছ পরিষ্কার থাকে। তাতে আপনি যা রাখবেন তা সযত্নে থেকে যাবে। যদি ইমান আকিদা তাদের মনমস্তিস্ক দখল করে নেয় তাহলে এটা হবে একটি শরীয়া মানশা কাজ। তার ভবিষ্যৎ হবে উজ্জ্বল। আর যদি কোনভাবে শরীয়াহ গর্হিত কোন কাজ মাথায় ঢুকে যায় তাহলে এর রেশ টানা খুবই মুশকিল। না হবে দুনিয়া, না হবে দ্বীন। সুতরাং আমাদের খুবই সতর্ক থাকতে হবে।

    আমাদের মা বোনদের আবশ্যকীয় করণীয় হলো- নবীদের কষ্টের কাহিনীগুলো তাদেরকে কোলে থাকা অবস্থায় অধিক পরিমাণে শুনাবো। তাদেরকে ঘুম পাড়ানো অবস্থায় ছোট্ট মূসার চতুরতার কারগুজারি শুনাবো। কান্নারত থাকলে কিশোর মুহাম্মাদের মু’জিযার কাহিনী শুনাবো। হাসি খুশি থাকা অবস্থায় নবী ইবরাহীম আলাইহিস সালামের গল্পগুলো শুনিয়ে ফেলবো। তিনি যে মানব শিশু বাচ্চাদের নিয়ে নানারকম মনমাতানো ছলছলানি ছিনিমিনি খেলায় ব্যস্ত থাকেন সেটাও গল্প আকারে তুলে ধরবো।

    তাছাড়া আকিদা বিষয়ক লেখকদের সুন্দর সুন্দর গল্পের বই তাদের উপহার দিবো। মাঝে মধ্যে নিজে নিজে পড়ে শিশুদের উৎসাহ দিবো। পরিবারের শিশুদের দিয়ে ছোট্ট একটি সীরাতের আয়োজন করবো। পুরষ্কার বিতরণ করবো। বাংলা রিডিং শিখানোর জন্য আবু তাহের মিছবাহ সাহেবের বাংলায় বিসমিল্লাহ বইটি সিলেক্ট করতে পারি। আমি বলবো তাঁর আকিদা সিরিজ ও সিরাত সিরিজের বইগুলো শিশুদের জন্য অনেক অনেক উপকারী। সবচেয়ে গুরুত্ববহ।

    আফসোস হয়!
    আমার ঐ সমস্ত বোনদের নিয়ে যারা আলেম হয়ে মাদরাসা থেকে বের হয়ে যায়। অথচ একজন নবীর জীবনীও পুরোপুরি জানা হয় না। এমনকি রাসূলের সীরাত জানতেও এতটা উদাসীন. বলাই বাহুল্য। কুরআনে বর্ণিত ঘটনাগুলো তো একটু জানতে পারি- আসহাবে কাহফ- আসহাবুল উখদুদ-আসহাবুস সাবাত- আসহাবুল ফিল- আসহাবুর রস- আসহাবুল আইকা, লোকমান হাকিমের নসীহাসহ আরো সুন্দর সুন্দর ঘটনাগুলো।

    আমরাই যদি জানতে না পারি তাহলে শিশুদের জানাবো কি করে? তাদের শিখাবো কিভাবে? তাদের উর্বর কলবে তাওহীদের বীজ বপন করবো কিভাবে? রিসালাতের মালা দিয়ে তাঁদের অন্তরকে সাজাবো কি করে? তাই আমরা যদি প্রতি মাসে একটা ঘটনাও পড়তে পারি, জানতে পারি তাহলে বছরে বারোটা হয়ে যাবে । সময়ই আপনাকে স্যালুট জানাবে মহীয়সী নারী বলে আখ্যা দিয়ে ইনশাআল্লাহ।

    তাছাড়া রবের পরিচয় পর্ব। নবীদের তীব্র কষ্ট পর্ব। আসমান জমিনের রব স্বীকারের প্রমানত্ব। বাঁকা নদী আর চলনবিলের আল্লাহ আল্লাহ যিকিরের অসহায়ত্ব। গাছপালা আর তরুলতাদের সিজদার চিন্হ বিশেষ। মরুভূমির বালি আর চিনাসাগরের বালি রাশির ধমকা বাজানো সুনিপুণ বাঁশির স্বর রশি যেন রবের মুগ্ধতা ছড়ায়।

    তাহলে হবে কি জানেন?
    মুসলিম সন্তান হিসেবে মাথায় গেঁথে থাকবে। রব একজন। আর পুরো পৃথিবীর মানুষ তাঁর গোলাম। বিধান একজনের। দুনিয়ায় বসবাসরত মানবের মানা জরুরী সকলের।

    তার মাথায় আরো গেঁথে থাকবে। নির্যাতনের সাগরে হাবুডুবু খাওয়ার জন্য এ ধরায় আসিনি। দাসত্বের জিঞ্জিরকে গলার মালা হিসেবে পরার জন্য এ লীলাভূমিতে জন্মিনি। নাফরমানি আর স্বেচ্ছাচারিতার লাগামে ছিন্নভিন্ন হওয়ার জন্য আমি সৃষ্টি হয়নি।

    এগুলোও জানা থাকবে। কষ্টের সবর কিভাবে করতে হয়। নিপীড়নের কারাগার থেকে কিভাবে মুক্তি তরান্বিত করতে হয়। পরীক্ষায় নিপতিত হলে কেমন ভাবে নবী আইয়ূব আলাইহিস সালামের মত নিবেদন করতে হয়। তুহমত আর অপবাদে জর্জরিত হলে কেমন করে পরিত্রাণ পেতে হয়।
    হাজারো যন্ত্রণার মাঝে কেমনভাবে অভেদ্য দুর্গ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। তায়েফ-বাসির কষ্টের পরও কিভাবে বুক টান করে দাঁড়াতে শিখতে হয়।

    কারণ আপনি আপনার সন্তানকে শিশু অবস্থায় দ্বীনি মেলমন্ধনের সুমিষ্ট বাতাস তার ভিতরে ছড়িয়ে দিয়েছেন। তার ফলাফল কত যে মিষ্টি একমাত্র মুমিনবান্দাই উপলব্ধি করতে পারবে।

    আদর সোহাগ করবেন! তবে সেটা প্রিয় নাবীর মত। নাতিকে পাশে নিয়ে সালাতে দাঁড়াতেন। নাতিকে পাশে নিয়ে ইফতার করতে বসতেন। নাতিকে শুনিয়ে শুনিয়ে কুরআন তিলাওয়াত করতেন। যুদ্ধের কাহিনীগুলো রূপকথার গল্প আকারে সাজিয়ে বলতেন। নানা তাঁদের কোলে নিয়ে ঘাড়ে উঠিয়ে গল্প শুনাতেন। পূর্ববর্তী নবীদের। আল্লাহর একত্ববাদের। মাসুম ফেরেশতাদের।

    হে আমার বোন!
    একটা সময় সুসংবাদ আসতে থাকবে। আপনার ছেলে বীরত্বের সাথে লড়াই করতে করতে জয় ছিনিয়ে এনেছে। আপনার অমুক বোনের ছেলে শহীদ হয়েছে। অমুক নাতি তাগুতের ঘাঁটিতে সফল অপারেশন চালিয়েছে। অমুক ভাই মুরতাদের গর্দানে চাবুক বসিয়ে দিয়েছে। যার গর্দান থেকে রক্ত ঝরছে আর আপনার ছেলের প্রশংসায় আসমান জমিন ভারি হচ্ছে। এর ফলাফল কতটা ভারি মিষ্টি হবে অনুভব করতে পারছেন তো?

    এর জন্য মায়েদের বোনদের কতটুকু কষ্ট করতে হয়েছে? অতি সামান্য? না, বরং যাকে বলে জীবন যুদ্ধ। মায়েদের বোনদের এ যুদ্ধকে বন্ধ করার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে পাষণ্ড কাফেররা। যাতে করে যুদ্ধের ময়দানে যাবার আগেই নিজেদের ঘরে একবার হেরে যায় তাহলেই তারা সফল।

    হে বোন আমার! অতি সচেতনতা। অতি সতর্কতা। রবের প্রতি আপনার এ অতি ভালোবাসায়। প্রিয় হাবিবের প্রতি এ মহব্বতে আপনার সন্তান হয়ে উঠবে একনিষ্ঠ এক কারিগর । পৃথিবীর যে প্রান্ত থেকেই চিৎকার আসবে সেখানেই তার অস্ত্র ঝলসে উঠবে। পৃথিবীর যে প্রান্ত থেকেই জিহাদের আওয়াজ উঠবে সেখানেই তার পদচারণা বৃদ্ধি পাবে। সুতরাং আপনি কি চান না জান্নাতি মর্যাদা এখনই আপনার হাতের নাগালে চলে আসুক? শহীদি মর্তবা এখনই আপনার ধরাছোঁয়ার ভিতরে ফিরে আসুক?

    তাহলে ক্ষণে ক্ষণে বোনদের উদ্যমী হয়ে উঠতে হবে। শিশুদের অন্তরে আকিদার বীজ বপন করতে হবে। ইমানের নহর জারি করে সুশীল বাতাস ছড়িয়ে দিতে হবে। এ বাতাস যে অঞ্চলে যাবে সে অঞ্চলের শিশুরাও হয়ে উঠবে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাতি হাসান হুসাইনের রাদিয়াল্লাহু আনহুদের মত।

    হে বোন আমার! একটু চেষ্টা করুন না পুষ্পকলিদের খোকামনিদের শরীয়ার আদলে লালন পালন করার! একটু ফিকির করুন! কলিজার টুকরো শিশু সন্তানকে আকিদার সাথে সম্পৃক্ত করে দেয়ার। আপনার লাভ ছাড়া আর কিছুই আমি দেখতে পাচ্ছি না। কারণ তাদের মুখ থেকেই বেশি বেশি উচ্চারিত হবে- হে আমার রব আমার মা-বাবা আমাকে যেভাবে লালন পালন করেছেন ঠিক সেভাবে আপনিই তাদের দেখভাল করুন।

    এরচেয়ে বেশি আর কি পাওয়ার আশা করছেন?
    কঠিন ময়দানে সবাই ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি করবে। কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না। সুতরাং ঐ মূহুর্তে সন্তানদের এ দুআ আপনার জন্য যথেষ্ট হতে পারে না?


    প্রমাণাদিঃ
    ১.সূরা নাহল, আয়াত নং ৭২
    ২.আবু দাউদ ও তিরমিজি।
    ৩.সহীহ মুসলিম-
    রিয়াদুস সালিহিন, পৃষ্ঠা নং ১৩৮-১৩৯
    ৪.বায়হাকি ও মুসতাদরাকে হাকিম

  • #2
    মাশা- আল্লাহ
    জাযাকুমুল্লাহ

    আল্লাহ তায়ালা আমাদের ছোট মণিদের সঠিকভাবে গড়ে তোলার তাওফিক দিন।
    ভাইয়ের লিখায় বারাকাহ দান করুন।কবুল করে নিন।আরও উপকারী লিখা আমাদের সামনে নিয়ে আসার তাওফিক দিন।

    Comment


    • #3
      কেউ সহিহ নিয়তে বাচ্চাদের কিছু সময় দিয়ে আকিদা এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মাথায় গেঁথে দিতে পারলে পরবর্তীতে এরাই হয়ে উঠবে যামানার বড় বড় ব্যক্তিত্ব। উপদেশকারী ব্যক্তি অনেক সাওয়াবের অধিকারী হবেন আশা করি।
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        Originally posted by বালাকোটের ময়দান View Post
        মাশা- আল্লাহ
        জাযাকুমুল্লাহ

        আল্লাহ তায়ালা আমাদের ছোট মণিদের সঠিকভাবে গড়ে তোলার তাওফিক দিন।
        ভাইয়ের লিখায় বারাকাহ দান করুন।কবুল করে নিন।আরও উপকারী লিখা আমাদের সামনে নিয়ে আসার তাওফিক দিন।
        আল্লাহুম্মা আমিন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
          কেউ সহিহ নিয়তে বাচ্চাদের কিছু সময় দিয়ে আকিদা এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মাথায় গেঁথে দিতে পারলে পরবর্তীতে এরাই হয়ে উঠবে যামানার বড় বড় ব্যক্তিত্ব। উপদেশকারী ব্যক্তি অনেক সাওয়াবের অধিকারী হবেন আশা করি।
          জি মুহতারাম, আল্লাহ সকলকে সওয়াবের ভাগিদার করুন।

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। জাযাকাল্লাহ
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              Originally posted by abu ahmad View Post
              মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। জাযাকাল্লাহ
              আমিন! আমিন! ইয়া রাব্বাল আলামিন।

              Comment


              • #8
                ভাইজান! লেখাগুলো যদি অডিও হতো উত্তম হতো.. আল্লাহ তায়া-লা কবুল করে নিন,আমিন।

                Comment

                Working...
                X