Announcement

Collapse
No announcement yet.

"যেভাবে আমরা দাওয়াতি কাজে বারাকাহ পেতে পারি"

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • "যেভাবে আমরা দাওয়াতি কাজে বারাকাহ পেতে পারি"

    وَ ہٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰہُ مُبٰرَکٌ مُّصَدِّقُ الَّذِیۡ بَیۡنَ یَدَیۡہِ وَ لِتُنۡذِرَ اُمَّ الۡقُرٰی وَ مَنۡ حَوۡلَہَا ؕ وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ یُؤۡمِنُوۡنَ بِہٖ وَ ہُمۡ عَلٰی صَلَاتِہِمۡ یُحَافِظُوۡنَ ﴿۹۲﴾

    আর এই কিতাব খুবই বারাকাতময় কিতাব এবং সকল কিতাবকে সত্যায়িত করে থাকে, যেন তুমি মক্কা নগরী এবং ওর চতুস্পার্শ্বস্থ জনপদের লোকদেরকে ওর দ্বারা ভীতি প্রদর্শন কর। যারা পরকালে বিশ্বাস রাখে তারা এই কিতাবকেও বিশ্বাস করবে এবং ওর প্রতি ঈমান আনবে, আর তারা নিয়মিতভাবে সালাতও আদায় করে থাকে।

    এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ নিজেই বলে দিয়েছেন যে, একুরআন বরকতময় কিতাব।সুতরাং আমরা যদি সকল ভালো কাজে বারাকাহ পেতে চাই তাহলে কুরআন পড়তে হবে এবং জানতে হবে।
    আমি ব্যক্তিগত জীবনে দেখেছি যেদিন একটু বেশী কুরআন তেলোয়াত হয় বা একটু বেশী তাফসীর পড়ি সেদিন দাওয়াতি কাজে খুব ভালো বরকত পাই। দাওয়াতি কাজ করতে পারি বেশী।আপনি যদি অল্প সময় বেশী দ্বীনি কাজ করতে চান, বেশী দাওয়াতি কাজ করতে তাহলে অবশ্যই দৈনিক এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টা বা আরো বেশী তাফসীর পড়ুন।
    আত্মশুদ্ধির জন্য তাফসীর পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    দেখুন আলেমদের কাজে আল্লাহ কত বারাকাহ দেন।তারা অল্প সময়ে কত কাজ করতে পারেন।ইবনে তাইমিয়া রহঃ আছর থেকে মাগরিব পর্যন্ত একটি কিতাব লিখেছেন। যেটা নাকি এখনো পড়াতে এক দেড় বছর লেগে যায়।
    আল্লাহ কত বারাকাহ দিয়েছেন।
    তাই বেশী বেশী কুরআন নিয়ে থাকুন।ইনশাআল্লাহ দুনিয়াবি ভালো কাজেও বারাকাহ পাবেন।

  • #2
    আসলেই একটি তিক্ত সত্য হল- আমরা কুরআন তেলাওয়াতে অনেক-ই গাফলতি করি।
    আল্লাহ আামদের ক্ষমা করুন ও নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত করার তাওফিক দিন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment

    Working...
    X