Announcement

Collapse
No announcement yet.

শাইখ আসিম আল মাকদিসি : তাওহিদ ও জিহাদের এক অনন্য সিপাহসালার

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শাইখ আসিম আল মাকদিসি : তাওহিদ ও জিহাদের এক অনন্য সিপাহসালার

    শাইখ আসিম আল-মাকদিসি : তাওহিদ ও জিহাদের এক অনন্য সিপাহসালার



    শাইখ আবু মুহাম্মদ আসিম বিন মুহাম্মদ বিন তাহির হাফি উতাইবি মুসলিম উম্মাহর পুনর্জাগরণের ঝাণ্ডাবাহী সালাফি জিহাদি ধারার প্রথম সারির দায়ি ও আলিমদের একজন। তিনি ১৩৭৮ হিজরি মোতাবিক ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে ফিলিস্তিনের নাবলুস জেলার বুরকাহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আবু মুহাম্মদ মাকদিসি নামেই সমধিক পরিচিত।

    জন্মের তৃতীয় কি চতুর্থ বছর তাঁর পরিবার ফিলিস্তিন থেকে কুয়েত হিজরত করে। এখানেই তিনি মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা অর্জন করেন। মাধ্যমিক পড়াশোনার শেষের দিকে তিনি ইসলামি দলগুলোর কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে শুরু করেন।

    তারপর তিনি পিতার আগ্রহে উত্তর ইরাকের মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন ছিল মদিনা মুনাওয়ারায় এসে মসজিদে নববির বিখ্যাত শাইখদের কাছে দ্বীনি ইলম অর্জন করা। এই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে তিনি কতিপয় শাইখের কাছে চিঠি লিখেন। শাইখ বিন বাজ রাহিমাহুল্লাহ তাকে হিজাজের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে দেবেন মর্মে টেলিগ্রাম করেন। মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন বছর অধ্যয়নের পর দ্বীনি ইলম অর্জনের একবুক প্রত্যাশা নিয়ে তিনি মদিনা মুনাওয়ারায় চলে আসেন। তাঁর হিজাজে আসার কারণ : সেখানকার তালিবে ইলমদের সঙ্গে তার ভালো যোগাযোগ ও সখ্যতা।

    বেশ কয়েকজন শাইখের কাছ থেকে তিনি ইলমের বিভিন্ন মৌলিক শাখায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেন। কিন্তু বর্তমান বিশ্ববাস্তবতা সম্পর্কে উম্মাহর তরুণরা যে প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টি খুঁজে ফিরছে এই ব্যপারে তাঁর জ্ঞানতৃষ্ণা নিবারণ হয়নি। বিদ্যমান বিশ্বব্যবস্থায় শরিয়াহর বিশুদ্ধ আহকাম প্রয়োগ, সমকালীন শাসকদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান, উম্মাহর অবস্থা পরিবর্তনের সঠিক পথ ইত্যাদি বিষয়ে তিনি অতৃপ্তই থেকে যান। তাই তিনি শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া এবং তাঁর ছাত্র ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুমাল্লাহ এর রচনাবলি এবং শাইখ মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব, তাঁর ছাত্র ও উত্তরসূরি তথা আইম্মায়ে নজদের রচিত কিতাবাদি অধ্যয়নে মনোনিবেশ করেন। উলামায়ে নজদের রচনাবলির সঙ্গে তিনি প্রথম পরিচিত হন মসজিদে নববির লাইব্রেরিতে পাওয়া (الدرر السنية) ‘আদ-দুরারুস সানিয়্যাহ’ এর একটি প্রাচীন সংস্করণ এর মাধ্যমে। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে এই সংকলনটি অধ্যয়ন করেন। তাই পরবর্তীকালে তাঁর চিন্তা ও ভাবধারায় এই কিতাবগুলোর গভীর প্রভাব লক্ষণীয়। তাঁর এই দীর্ঘ অধ্যয়ন ও গবেষণার ফসল তাঁর প্রথম মূল্যবান রচনা (ملة إبراهيم) ‘মিল্লাতু ইবরাহিম’। এই কিতাব থেকে সুস্পষ্টভাবে বোঝা যায়, তিনি আইম্মায়ে নজদ এবং তাদের কিতাবাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে মসজিদে নববির সাহচর্যে থাকার কারণে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন তাঁর পূরণ হয়নি। তিনি বহুবার পাকিস্তান ও আফগানিস্তান সফর করেন। এই সময় তিনি অসংখ্য শাইখের সান্নিধ্যে আসেন এবং মুসলিমবিশ্বের বহু দল ও জামাআতের সঙ্গে পরিচিত হন। অনেক দাওয়াতি ও তালিমি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। শাইখ সাইয়্যিদ ইমামের সুপারিশে তিনি আল-কায়িদার শরিয়াহ ইনস্টিটিউটে শিক্ষক হিসেবে পাঠ দান করেন। কায়েদার ট্রেনিং ক্যাম্পে মুজাহিদ ভাইদের শরয়ি বিচার-ফায়সালায় তিনি তাঁকে সাহায্য করেন। শাইখ আইমান আজ-জাওয়াহিরি, আবু উবাইদাহ আল-পানশিরি, আবু হাফস আল-মিসরি, আবু মুসআব আস-সুরি সহ আফগানের ময়দানে সমবেত অন্যান্য মুজাহিদ ভাই ও তালিবে ইলমদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ছিল। তাঁর রচিত প্রথম গুরুত্বপূর্ণ কিতাব (ملة إبراهيم) ‘মিল্লাতু ইবরাহিম’ এর প্রথম সংস্করণ সেখানেই প্রকাশিত হয়।

    চরমপন্থী তাকফিরিদের সঙ্গেও তার ইলমি সফর ও সংঘাত হয়েছে; এই প্রেক্ষিতে তার বেশ কিছু কিতাব রচনার সুযোগ হয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো : (الرسالة الثلاثينية في التحذير من الغلو في التكفير)। অপরদিকে জাহমিয়া ও মুরজিয়াদের সঙ্গেও তার সফর ও সংঘাত হয়েছে; এই প্রেক্ষিতেও তার বেশ কিছু কিতাব রচনার সুযোগ হয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : (إمتاع النظر في كشف شبهات مرجئة العصر), (تبصير العقلاء بتلبيسات أهل التجهم والإرجاء) ও (الفرق المبين بين العذر بالجهل والإعراض عن الدين) ইত্যাদি।

    ১৯৯২ সালে তিনি জর্দানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। সেখানে তিনি দাওয়াহ কার্যক্রমে মনোনিবেশ করেন।। সকল নবি-রাসুলের দাওয়াহর সারমর্ম (أَنِ ٱعۡبُدُواْ ٱللَّهَ وَٱجۡتَنِبُواْ ٱلطَّٰغُوتَۖ) ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো এবং তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করো’⸺এটিই ছিল তাঁর দাওয়াহর মূল ভিত্তি। প্রথমে তিনি বিভিন্ন বিষয়ে দরসের আয়োজন করেন এবং আফগান জিহাদে অংশগ্রহণকারী একদল ভাইদের সঙ্গে তিনি সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ধীরে ধীরে তাঁর দাওয়াহ দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে থাকে। ফলে তা আল্লাহর দুশমন মুরজিয়া গোষ্ঠী ও সরকারের চেলা-চামুণ্ডদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তারা এই দাওয়াহর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ভাইদেরকে উগ্রবাদী ও তাকফিরি বলে অপবাদ দেয়। আসলে মুরজিয়া গোষ্ঠীর স্বভাবই এমন যে তারা তাকফির প্রসঙ্গে আহলে হকের সঙ্গে ঝগড়া-ফাসাদ করে। পার্লামেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে তাঁর (الديمقراطية دين) কিতাবটি প্রকাশ ও বিতরণ করা হলে সিক্যুরিটি এজেন্সিগুলো ভাইদের দাওয়াহ কার্যক্রম সম্পর্কে সতর্ক হয়ে ওঠে। যেসব দায়ি ভাই দাওয়াহর কাজ করে, শাইখের দরসের সঙ্গে যারা সম্পর্ক রাখে এবং যারা তার কিতাবাদি পড়ে তাদেরকে তারা খুঁজতে শুরু করে এবং এক বড় অংশকে গ্রেফতার করে।

    ১৯৯৪ সালে একদল তাওহিদবাদী ভাইসহ শাইখকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের মধ্যে ওই সব ভাইয়েরাও ছিলেন ফিলিস্তিনের ‘আল-খলিল’ শহরে অবস্থিত ইবরাহিমি মসজিদের মুসল্লিদের ওপর ইহুদিদের গণহত্যার অব্যবহিত পর যাদেরকে শাইখ ফিলিস্তিনে ইহুদি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর বৈধতা প্রদান করে ফতোয়া দিয়েছিলেন এবং তাদেরকে তিনি বোমা সরবরাহ করে হামলার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। স্টেট সিক্যুরিটি কোর্ট তাকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করে। তিনি কোর্টের শুনানির এজলাসগুলোকে দাওয়াহর মজলিসে পরিণত করেন। তাঁর দাওয়াহর মূলভিত্তি ছিল : একমাত্র আল্লাহর ইবাদত এবং তাগুতকে বর্জন। তিনি কোর্টে উপস্থিত বিচারক, উকিল এবং কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লোকদের সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন : তাগুতের ইবাদত করা শিরক। আর যুগের সবচেয়ে বড় শিরক হলো, আল্লাহর বিধানকে পরিত্যাগ করে মানুষ কর্তৃক বিধান প্রণয়ন। কোর্টে সবাইকে সম্বোধন করে তিনি ভাষণ ও দরস দেন। তিনি একটি পুস্তিকাও রচনা করেন, যার নাম : (محاكمة محكمة أمن الدولة وقضاتها إلى شرع الله)। তিনি এটি স্টেট সিক্যুরিটি কোর্টের জজের হাতে তুলে দিয়েছিলেন বিচারক এবং শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র হিসেবে।

    শাইখ কারাগারের অভ্যন্তরে তাঁর দাওয়াহ কার্যক্রম এবং লেখালেখি অব্যাহত রাখেন। অনেক কিতাব তিনি জেলে বসে রচনা করেন। কারাপ্রকোষ্ঠে তাঁর প্রথম রচনা হলো : (يا صاحبي السجن ءأربابٌ متفرّقون خير أم اللـه الواحد القهّار)। এটি পর্ব আকারে লেখা একটি ধারাবাহিক সিরিজ প্রবন্ধ। এই সিরিজে তিনি তাওহিদ, ইবাদত, শিরক, মিল্লাতে ইবরাহিম, কালিমায়ে তাইয়িবার শর্ত ও দাবি, নাওয়াকিজুল ইমান ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন। আল্লাহর রহমতে তাঁর দাওয়াহ বন্দিদের মাঝে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে।

    শাইখ স্টেট সিক্যুরিটি কোর্টের দেয়া কারাদণ্ডের অর্ধেক সময় জর্দানের জেলে কাটান। তারপর তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। তবে সরকারি এজেন্সিগুলো তাঁর ওপর নজরদারি ও প্রশাসনিক চাপ অব্যাহত রাখে। তবুও তিনি দাওয়াহ ও লেখালেখির চালিয়ে যান। এই অপরাধে জর্দানি গোয়েন্দা সংস্থা তাঁকে বেশ কয়েক বার গ্রেফতার করে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়।

    তারপর নাইন ইলেভেনের মুবারক হামলা সংঘটিত হয়। আমেরিকার গর্বের চূড়াগুলো ধূলোয় মিশে যায়। ফলে আমেরিকার গোলাম জর্দান সরকার মুজাহিদিনদের ওপর হামলে পড়ে। তাদের শাসক আমেরিকার সঙ্গে তারাও রেগে যায়। শাইখ এসব হামলাকে বৈধ বলে ফতোয়া দেন, হামলাকারী বীর মুজাহিদদের পক্ষে কথা বলেন এবং দরবারি উলামাদের বিভিন্ন সংশয়ের খণ্ডন করেন, যারা এসব হামলাকে হারাম বলে ফতোয়া দিয়েছিল। এই প্রসঙ্গে তিনি (هذا ما أدين الله به) নামে একটি পুস্তিকা লিখেন। অনেক আলিম এই রিসালাটিকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বাধিক প্রামাণ্য ও গভীর বিশ্লেষণ সমৃদ্ধ বলে রায় দেন। এই ঘটনার পর শাইখকে কয়েক মাসের জন্য কারাবন্দি করা হয়। জেল থেকে বের হয়ে তিনি আবার দাওয়াহ কার্যক্রম শুরু করেন এবং মুমিনদেরকে কাফিরদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উৎসাহিত করতে থাকেন।

    তারপর মার্কিন শক্তির বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি হামলা সংঘটিত হয়। দরবারি মৌলবিরা আমেরিকানদের বিরুদ্ধে জিহাদের পতাকা উত্তোলনকারী মুজাহিদদের কর্মকাণ্ডকে হারাম ঘোষণা করে; কারণ তারা ভিসা নেওয়ার কারণে কাফিরদের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে; আর চুক্তিবদ্ধ কাফিরদের বিরুদ্ধে লড়াই বৈধ নয়। তাদের এসব অপপ্রচারের জবাবে শাইখ তার বিখ্যাত রচনা (براءة الموحدين من عهود الطواغيت وأمانهم للمحاربين) প্রকাশ করেন। ফলে সরকার তাকে পুনরায় কয়েক বছরের জন্য কারাবন্দি করে।

    সমকালীন অনেক প্রাজ্ঞ ও বিজ্ঞ উলামা তাঁকে স্বীকৃতি দিয়েছেন, তাঁর রচনাবলির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন এবং তরুণদেরকে তার লেখা পড়তে উৎসাহিত করেছেন। তাঁদের মধ্যে আরবের প্রথিতযশা আলিম শাইখ হামুদ বিন উকলা আশ-শুআইবি রাহিমাহুল্লাহর নাম সর্বাগ্রে উল্লেখযোগ্য। তাঁরা উভয়ের মধ্যে পত্রবিনিময় হতো। জেল থেকে মুক্তি লাভ করার পর শাইখ শুআইবি তাকে ফোন করেন এবং তাকে সত্যের পথে অটল-অবিচল থাকতে অনুপ্রাণিত করে বলেন : (لَقَدْ رَفَعْتَ رَأْسَ السَّلَفِيِّيْنَ عَالِيًا) ‘আপনি সালাফিদের শির সমুন্নত করেছেন।’

    আল্লাহ শাইখকে হকের ওপর আমৃত্যু অটল রাখুন এবং উম্মাহর কল্যাণে তাঁকে আরও কাজ করার তাওফিক দান করুন। আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন।


    তথ্যসূত্র : শাইখের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট মিম্বারুত তাওহিদি ওয়াল জিহাদ

    শাহাদাত জান্নাতের সংক্ষিপ্ততম পথ

  • #2
    মাশা-আল্লাহ, আল্লাহ আপনাদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন।
    ভাইজান, শাইখ এখনও কি জীবিত আছেন???
    আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

    Comment


    • #3
      মাশা-আল্লাহ, আল্লাহ আপনি শাইখের ভালো কাজগুলো কবুল করুন আমীন।
      সুপ্রিয় ভাইয়েরা, সম্মানিত শাইখের কিতাবগুলো মুনাসিব মত আমাদের সামনে উপস্থাপন করার অনুরোধ রইলো।
      বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

      Comment


      • #4
        আল্লাহ শাইখকে কবুল করুক। আমিন

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ, আল্লাহ আপনি শাইখের ভালো কাজগুলো কবুল করুন আমীন।

          Comment


          • #6
            মহান আল্লাহ তা‘আলা মুহতারাম শাইখের জীবনের সকল খেদমত কবুল করে নিন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              শাইখ আবু মুহাম্মাদ আসিম আল মাকদিসি ইলমের এক উজ্জল নক্ষত্র। শাইখের লেখনীর সাথে পরিচিত যে কোন পাঠকের কাছে এ বিষয়টি স্পষ্ট।
              আমাদের উচিত শাইখের লেখনী থেকে উপকৃত হওয়া।
              আল্লাহ শাইখকে নিরাপত্তার চাদরে আবৃত করে রাখুন। তাঁর ইলম থেকে উম্মাহকে উপকৃত করুন। আমিন
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment


              • #8
                ভাইয়েরা,, শাইখের গুরুত্বপূর্ণ রিসালাহগুলো আমাদের সামনে উপস্থাপন করার আর্জি রইলো।
                اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

                Comment

                Working...
                X