Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ৩০শে জিলহজ, ১৪৪২ হিজরি | ১০ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ৩০শে জিলহজ, ১৪৪২ হিজরি | ১০ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

    ভারতে থাকতে হলে সবাইকে বলতে হবে 'জয় শ্রীরাম'; বিজেপির মিছিলে মুসলিম হত্যার শ্লোগান

    দিল্লীর বিখ্যাত যন্তর মন্তরে সম্প্রতি এক বিক্ষোভ মিছিলে মুসলিমবিরোধী চরম উগ্র শ্লোগান দিয়েছে একদল বিজেপি সমর্থক।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে মুসলিমদের হত্যার স্লোগান দেয় বিজেপি সমর্থকরা। পাশাপাশি ঐ সমর্থকরা আরও দাবি করে যে, ভারতে থাকতে হলে সবাইকে ‘জয় শ্রী রাম’ বলতে হবে।

    মিছিলের স্থানটি ভারতীয় পার্লামেন্ট ও সরকারি শীর্ষ কর্মকর্তাদের অফিসের কাছাকাছি হওয়ায় এ নিয়েও বিতর্ক হচ্ছে। তবে ঘটনার পর মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

    ভারতের দিল্লী এবং হরিয়ানা রাজ্যে মুসলিমবিরোধী মিছিল-সমাবেশ এখন খুবই সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
    মে মাসে এক মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের খালাস করিয়ে আনার দাবিতে হরিয়ানা রাজ্যে অনুষ্ঠিত এক 'মহাপঞ্চায়েত' থেকে মুসলিমদের হত্যা করার ডাক দিয়ে রাজপুতদের সংগঠন কার্নি সেনার শীর্ষ নেতা এবং বিজেপিরও একাধিক পদধারী সুরুজ পাল আমু বলেছিল "নিহত আসিফ খান আমাদের মেয়েদের, মা-বোনদের নিয়ে ভিডিও বানাত। তো কেন ওকে মার্ডার করা হবে না? ও ওর কর্মের সাজা পেয়েছে। ওদেরকে ১০০ বার মারব, মায়ের দুধ খেয়ে থাকলে আমাদের আটকাক দেখি!" নিজেই আবার এই ভিডিও নিজস্ব ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছিল সে।

    আর এবার মুসলিম হত্যার ডাক দেওয়া হল ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের খুব কাছের জায়গা থেকেই।
    অবশ্য ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের ভিতর থেকে এই ডাক আসলেও খুব অবাক হবার কি আছে! মুসলিমদের সাথে শত্রুতায় মুশরিকরা যে কতটা অগ্রগামী, তা রাব্বুল আলামীন আল্লাহ্* তাআলা আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন পবিত্র কুরআনে।
    কেবলমাত্র দৃষ্টিহীন-বুদ্ধিহীনরাই পারে আসন্ন হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে থাকতে।

    সূত্র: খবর এনডিটিভি
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারত দখলকৃত কাশ্মিরে জামায়াতে ইসলামির বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান

    ভারত জবরদখলকৃত জম্মু-কাশ্মিরের জামায়াতে ইসলামির (জেইএ) সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্তত ৬০টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে দেশটির জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ। রোববার জম্মু-কাশ্মিরে সংগঠনটির বিভিন্ন নেতার বাসভবন ও কার্যালয়ে এই অভিযান চালানো হয়েছে।

    ভারত-শাসিত কাশ্মিরে স্বাধীনতাকামীদের সমর্থনের অভিযোগে জামায়াতে ইসলামির বিরুদ্ধে এ অভিযান।

    ভারতের প্রধান গেরিলা দমনকারী সংস্থা এনআইএ এক বিবৃতিতে বলেছে, সংগঠনটির সদস্যরা দাতব্য ও কল্যাণমূলক কাজের জন্য অনুদানের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি তহবিল সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু সংগৃহীত তহবিল তাদের ভাষায় সহিংসতা এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহার করেছে সংগঠনটি।

    এনআইএ বলেছে, সংগৃহীত তহবিল নিষিদ্ধ সংগঠন যেমন— হিজব-উল-মুজাহিদীন, লস্কর-ই-তৈয়বা এবং অন্যান্যদের কাছে জেইআইয়ের ক্যাডারদের সুসংগঠিত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠানো হয়।

    জামায়াতে ইসলামি পরিচালিত বেশ কিছু ট্রাস্ট এবং নেতাকর্মীর বাসায় অভিযান চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে এনআইএ। দেশটির কেন্দ্রীয় এই তদন্ত সংস্থা বলেছে, কাশ্মিরের যুবকদের* উসকানি এবং জম্মু ও কাশ্মিরে নতুন সদস্য নিয়োগ করেছিল জেআই; যাতে তারা আজাদী কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারে।

    দুই বছরের বেশি সময় আগে কাশ্মিরে এক হামলায় ৪০ ভারতীয় সৈন্যের প্রাণহানির পর দেশটির সরকার জামায়াতে ইসলামিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। দেশটির আধা-সামরিক বাহিনীর একটি বাসে আত্মঘাতী এক বোমা হামলাকারী গাড়ি চালিয়ে দিলে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।

    তবে রোববারের অভিযানের ব্যাপারে জামায়াতে ইসলামির মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      জেগে উঠবার সময় কি এখনো হয়নি হে মুসলিম!!! কখন জেগে উঠবে? যখন তোমার ঘরে হানা পরবে তখন?!! কোনো কাজে আসবো। যেমন তুমি আজ চেয়ে চেয়ে দেখছ। সেদিন তোমার করুন অবস্থাও চেয়ে চেয়ে দেখা হবে।

      Comment


      • #4
        আর এবার মুসলিম হত্যার ডাক দেওয়া হল ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের খুব কাছের জায়গা থেকেই।
        অবশ্য ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের ভিতর থেকে এই ডাক আসলেও খুব অবাক হবার কি আছে!
        মুসলিমদের সাথে শত্রুতায় মুশরিকরা যে কতটা অগ্রগামী, তা রাব্বুল আলামীন আল্লাহ্ তাআলা আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন পবিত্র কুরআনে।
        কেবলমাত্র দৃষ্টিহীন-বুদ্ধিহীনরাই পারে আসন্ন হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে থাকতে।

        আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X