Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ #৭ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ১৭ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ #৭ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ১৭ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

    তিস্তার পাড় ভেঙে শত শত ঘরবাড়ি নদীর বুকে বিলীন; চরম আতঙ্ক পুরো এলাকাজুড়ে


    টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে তিস্তার আশেপাশের এলাকা। ভারী বৃষ্টিপাত আর উজানে পানি বৃদ্ধির ফলে তিস্তা নদী রুদ্ররূপ ধারণ করেছে। তিস্তার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে শত শত বিঘা আবাদি জমি, গাছপালাসহ শতাধিক বাড়ি ঘর। ভেঙে গেছে মূল সড়কের ৪০ মিটার।

    অবিরাম বৃষ্টি আর ভারতের উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে তিস্তা নদীর পানি রংপুরের গঙ্গাচড়া পয়েন্টে বিপৎসীমার আট সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শনিবার রাতে প্রবল স্রোতে গঙ্গাচড়া উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের সাউদপাড়ায় তিস্তা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধের ৫০ মিটার অংশের ব্লক পিচিং নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ইতোমধ্যে দেড় শতাধিক বাড়িঘর ও ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে।

    তিস্তার ডান তীর রক্ষা বাঁধ হুমকির মুখে পড়ায় ওই এলাকার সাউদপাড়া ইসলামিয়া বহুমুখী আলিম মাদ্রাসা, সাউদপাড়া পোস্ট অফিসসহ প্রায় শতাধিক বাড়িঘর যেকোনও সময় নদীগর্ভে বিলীন হওয়ায় আশঙ্কায় এলাকাবাসী তাদের মালামাল অনত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে পুরো এলাকাজুড়ে।

    অপরদিকে, কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনা চর থেকে লালমনিরহাটের তুষভান্ডার যাওয়া পাকা সড়কের ৫০ মিটার ভেঙে আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।

    সাউদপাড়া ইসলামিয়া বহুমুখী আলিম মাদরাসার সহকারী শিক্ষক এবং ওই এলাকার বাসিন্দা আসাদুল হক আনসারী জানান, শুক্রবার রাতে ডান তীর রক্ষা বাঁধের মার্জিনাল ডাইকের ব্লক পিচিংয়ের প্রায় ৫০ মিটার ধসে যায়। দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে মাদ্রাসাসহ আশেপাশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে যাবে। একই কথা জানান ওই এলাকার বাসিন্দা হাফিজুল, মইনুল, রাশেদুজ্জামান, আলিফউদ্দিনসহ অনেকেই। তারা বলেন, ‘ভাঙন আতঙ্কে তারা রাত জেগে বসে থাকছেন। দ্রুত ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে তাদের ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।’

    কুড়িগ্রামে মেগা প্রকল্পের নামে তিস্তা নদীর ভাঙনরোধে জরুরি বরাদ্দ না থাকায় ক্ষুব্ধ তিস্তা পাড়ের মানুষ।

    কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের তৈয়ব খাঁ এলাকার ষাটোর্দ্ধ বৃদ্ধা বখত জামালের অশ্রুসিক্ত আর্তনাদের শেষ নেই। মাত্র এক যুগে তিস্তা নদীর কড়াল গ্রাসে ৪ বার ভাঙনে বসতভিটেসহ প্রায় আড়াই বিঘা ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। বর্তমানে নদীর তীরেই মাথা গোঁজার শেষ সম্বল জমিটুকুও পড়েছে হুমকির মুখে। এটি বিলীন হয়ে গেলে অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে বখত জামালের আশ্রয় হবে খোলা আকাশের নিচে। সন্তানরাও থাকে তাদের পরিবার নিয়ে আলাদা।

    কুড়িগ্রামে উজানে ভারতীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলার নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। ফলে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি হু-হু করে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। হঠাৎ করে পানিবৃদ্ধি এবং তীব্র স্রোতে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা, রাজারহাটের বিদ্যানন্দ এবং পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের কাসিম বাজার এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিলীন হয়েছে পুকুর, ফসলি জমিসহ বাগান।

    হুমকির মুখে রয়েছে ঐতিহাসিক কাসিম বাজার হাটসহ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তীব্র ভাঙনে বসতবাড়ি বিলিন হয়ে গেলেও জনপ্রতিনিধি ও পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে কার্যকর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি হতাশ ও ক্ষুব্ধ এলাকার ভাঙন কবলিতরা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হাইতি ভূমিকম্প: মৃতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় তেরশো, নিখোঁজ আরো অনেক



    হাইতির কর্মকর্তারা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন যে, শনিবার ক্যারিবীয় দেশটিতে ৭.২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৯৭ জনে দাঁড়িয়েছে। জীবিত কাউকে খুঁজে পেতে ধ্বংস্তুপের মধ্যেই তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছে উদ্ধারকারীরা।

    ভূমিকম্পের কবলে পড়ে গুড়িয়ে গেছে বসত-বাড়ি, গির্জা এবং স্কুল। অনেক হাসপাতাল রোগীতে ভরে গেছে এবং সেখানে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহের প্রয়োজন ছিল।

    কর্মকর্তারা বলছেন, প্রায় পাঁচ হাজার ৭০০ মানুষ আহত হয়েছে এবং অনেক মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে।

    দরিদ্র দেশটিতে গত মাসে প্রেসিডেন্টের হত্যার পর রাজনৈতিক টানাপোড়েনে থাকার সময়েই নতুন করে আবার এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখে পড়লো।

    হাইতির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল বিশেষ করে লি কায়ে শহরটির আশেপাশে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বাসিন্দারা মরিয়া হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন থেকে আহতদের টেনে বের করার চেষ্টা করছেন।

    নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে স্থানীয় একটি গির্জা অ্যাংলিকান চার্চের প্রধান আর্চডিকন আবিয়াদে লোজামা বলেন, “রাস্তাগুলি চিৎকারে ভরে গেছে”।

    “মানুষ তাদের প্রিয়জন কিংবা কোন সম্পত্তি, চিকিৎসা সহায়তা এবং খাবার পানি খুঁজছে।”

    মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা- ইউএসজিএস জানিয়েছে যে, শনিবারের ভূমিকম্পটির কেন্দ্রস্থল ছিল সেন্ট লুই ডু সুড শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে।

    তবে কম্পন এর থেকে আরো প্রায় ১২৫ কিলোমিটার দূরের জনবহুল রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স এবং প্রতিবেশী দেশগুলোতেও অনুভূত হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী আরিয়েল অঁরি মাসব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন। সেই সাথে জনগণকে “সংহতি দেখানোর” আহ্বান জানিয়েছেন।

    শনিবার তিনি বলেন, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে যতজনকে সম্ভব জীবিতদের উদ্ধার করা।”

    “আমরা জানতে পেরেছি যে, স্থানীয় হাসপাতালগুলি, বিশেষ করে লি কায়ের হাসপাতালগুলো আহত রোগী দিয়ে ভরে গেছে।”

    আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন যে, তিনি ইউএসএআইডি- এর মাধ্যমে “জরুরি মার্কিন সহায়তা” অনুমোদন দিয়েছেন।

    জাতিসংঘও বলেছে যে তারা উদ্ধার কাজে সহায়তা করছে।

    প্রতিবেশী দেশ ডোমিনিকান রিপাবলিক খাদ্য এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছে। কিউবাও ২৫০ জনের বেশি ডাক্তার নিয়োগ করেছে।

    হাইতির বেসামরিক সুরক্ষা সংস্থার প্রধান জেরি চ্যান্ডলার রবিবার বলেছিলেন যে, দক্ষিণের লি কায়ে শহরে থাকা প্রায় ১৫০০ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে। আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরো প্রায় ৩০০০ বাড়ি-ঘর।

    তিনি বলেন, “নিপসে ৮৯৯টি বাড়ি সম্পূর্ণভাবে এবং ৭২৩টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গ্র্যান্ডেআন্সে ৪৬৯টি বাড়ি ধ্বংস এবং ১৬৮৭টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।”

    তিনি সতর্ক করে বলেছেন যে, দেশটির দিকে ধেয়ে আসা গ্রীষ্মকালীন ঝড় “এই পরিস্থিতি আরো বেশি খারাপ করবে।”

    রোববারের ভাষণের সময় পোপ ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রার্থনা করেছেন এবং আশা প্রকাশ করেছেন যে, শীঘ্রই সাহায্য আসবে।

    ভূমিকম্পের পর আরো বেশ কয়েকটি আফটারশক অনুভূতি হয়েছে। ইউএসজিএস সতর্ক করেছে যে, ভূমিকম্পটিতে হাজার হাজার প্রাণহানি এবং আহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    ২০১০ সালে হাইতিতে একটি ভূমিকম্পে দুই লাখের বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল এবং দেশের অবকাঠামো এবং অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পদ্মার চরে পানিবন্দি সাড়ে ৩ হাজার পরিবার; নেই কোনো ত্রাণ সহায়তা

      রাজশাহীর বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নে পদ্মার ১৫টি চরের প্রায় সাড়ে তিন হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় প্রায় তিন শতাধিক পরিবার চকরাজাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। এখন পর্যন্ত পানিবন্দি মানুষকে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়নি।

      সেখানে দিয়াড়কাদিরপুর চরের ২৩টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে আছেন। তাদের মতো আরও ১৪টি চরের একই অবস্থা। তাদের বের হওয়ার কোনো পথ নেই। যাতায়াতের একমাত্র ব্যবস্থা হচ্ছে টিন দিয়ে তৈরি করা ডিঙি নৌকা। এসব এলাকার আশপাশে বাজার না থাকায় দূরে বাজার করতে যেতে হয় একইভাবে। এভাবেই চলছেন তারা।

      এখানকার মানুষের আয়ের প্রধান উৎস কৃষিকাজ। এমন পরিস্থিতিতে চারদিকে পানি উঠে জমির ফসল ডুবে গেছে তাদের। তবে তাদের অনেকেই মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন।

      এসব চরের মধ্যে দিয়াড়কাদিরপুর চরটির প্রায় প্রতিটি পরিবারই অন্যের জমি বার্ষিক ভাড়া নিয়ে বাড়ি করে বসবাস করেন। সেখানকার বাসিন্দা সাবিরুল ইসলাম জানান, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে জমি ভাড়ায় দুটি ঘর তৈরি করে থাকেন তিনি। পদ্মার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ছাগল ও গরু নিয়ে বিপদে পড়েছেন তিনি। তার স্ত্রী সালমা বেগম জানান, কৃষিকাজ না থাকায় জাল দিয়ে মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে পাওয়া টাকা দিয়েই কোনো রকমে সংসার চলছে তাদের। সরকারি বা বেসরকারি কোনো ত্রাণ তাদের দেওয়া হয়নি বলেও জানান তিনি।

      চকরাজাপুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার জালাল উদ্দিন জানান, চরকালীদাসখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভাঙনের ফলে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া চকরাজাপুর কমিউনিটি ক্লিনিক পদ্মার ভাঙনে হুমকির মধ্যে রয়েছে।

      চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিজুল আজম জানান, পদ্মার চরের মানুষের ৫০ শতাংশ জমির ফসল পানির নিচে তলিয়েছে। আর ভাঙনের কারণে চরের শতাধিক পরিবার গৃহহারা হয়ে পড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। তবে তারা গরু-ছাগল নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এখন পর্যন্ত তাদের সরকারি বা বেসরকারি ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়নি।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        কাবুল বিজয়ের দিন জেরুজালেমে ইহুদি শিবিরে আকস্মিক আগুন

        খোরাসানের কালো পতাকাবাহী কাফেলা যখন রাজধানী কাবুলে কালেমা খচিত ইসলামের পতাকা উড্ডীন করেছেন, ঠিক তখনই জেরুজালেমে দখলদার ও অভিশপ্ত ইহুদিদের বসতিগুলো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

        গত ১৫ আগষ্ট রবিবার খোরাসানী মুজাহিদরা যখন রাজধানী কাবুলে ইসলামের ঝান্ডা উত্তোলন করেছেন, তখন মুসলিমদের প্রথম ক্বিবলা জেরুজালেম নগরীতে দখলদার ইহুদিদের শিবিরগুলোকে আগুন পুড়িয়ে তছনছ করে দিয়েছে।

        জানা যায়, বাতাসের তীব্রতা অবরুদ্ধ শহরটিতে আগুনের ভয়াবহতা বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে।

        ক্রমশ অগ্রসরমান আগুনের লেলিহান শিখা অবরুদ্ধ নগরীর বেইত মেইর, কাসালন, রামাত রাজিয়েল ও গিভাত ইয়ারিম অঞ্চলে বসবাসকারী দখলদার ইহুদিদের বসতিগুলোকে পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে।

        শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসরাইলি দমকলবাহিনী ১৩টি বিমান নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছে।
        সন্ত্রাসী ইসরাইল উক্ত এলাকার বসতিগুলো থেকে ইহুদিদের দ্রুত অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবারু ওয়ালিল্লাহিল হামদ!!
          শুরু হয়ে গেছে ঈমানের উত্থান ও কুফুরীর পতন।

          ★ঈমানী এই উত্থানের শুরুর ভুমিকায় তালিবান মুজাহিদীন
          ★এর মূল কাজ সম্পাদন করবেন খলিফাতুল্লাহিল মাহদী
          ★আর এর পূর্ণাতা হবে সায়্যিদিনা ঈসা ইবনে মারয়াম আঃ এর পবিত্র ও মোবারক হাতে।

          Comment


          • #6
            কাবুল বিজয়ের দিন জেরুজালেমে ইহুদি শিবিরে আকস্মিক আগুন
            আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ, ওরা জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাক।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment

            Working...
            X