Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ #৯ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ১৯ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ #৯ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ১৯ই আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

    মসজিদে ঢুকে হিন্দুত্ববাদী কায়দায় নামাজরত ৩ বৃদ্ধকে পেটাল যুবলীগ নেতা

    সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জমি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে নামাজরত তিন বৃদ্ধকে মসজিদে ভিতরেই বেধড়ক পিটিয়েছে পদ্মপুকুর ইউনিয়ন যুবলীগের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি মিজানুর রহমান। খবর – ইত্তেফাক।

    আহত সাত্তারের ছেলে মাসুম বিল্লাহর বয়ান মতে, প্রতিবেশী আবুল কাশেমের সঙ্গে তাদের জমিজমা নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এ নিয়ে সোমবার (১৬ আগস্ট) আসরের নামাজের পর তার বাবা এসএম আব্দুস সাত্তার ও আবুল কাশেম বাগবিতণ্ডায় লিপ্ত হন। এই আবুল কাসেমেরি ছেলে সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান।

    পরবর্তীতে এই ঘটনার জের ধরে মাগরিবের ওয়াক্তে মিজানুর রহমান, তার বাবা আবুল কাশেম ও ছোট ভাই জালাল উদ্দিন সংঘবদ্ধ হয়ে মসজিদে প্রবেশ করে; এরপর হিন্দুত্ববাদী আরএসএস-এর কায়দায় নামাজরত অবস্থায়ই সাত্তারের পর হামলা করে। এসময় বাধা দিতে গেলে তারা প্রতিবেশী মোসলেম মোল্লা ও সাবুদ আলীকেও বেধড়ক পিটায়।

    মারপিটে রক্তাক্ত জখম হওয়া এই তিন জনকে পরে উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে। তবে অভিযুক্ত ব্যক্তি যুবলীগ নেতা হওয়ায় শ্যামনগর থানার ওসি দায়সারাভাবে মন্তব্য করে যে, তারা কেবলমাত্র লিখিত অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নিবে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মসজিদে যাওয়ার একমাত্র পথে কালভার্ট ভেঙ্গে মরণফাঁদ; সংস্কারের কেউ নেই

    দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার বোয়ালদাড় ইউনিয়নের বৈগ্রামের দক্ষিণপাড়া নতুন মসজিদে যাওয়ার একমাত্র রাস্তার কালভার্ট প্রায় ভেঙ্গে গেছে। সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে পরে আছে বহুদিন ধরেই, তবে সংস্কারে নেই কোন দৃশ্যমান উদ্যোগ।

    গ্রামের শত শত মানুষের মসজিদে যাওয়ার পথে ভাঙা কালভার্টটি এক বিরাট বাঁধা হয়ে দাড়িয়ে আছে, বয়স্করা আহতও হচ্ছে, তবুও স্থানীয় ইউ.পি চেয়ারম্যান বা ইউ.এন.ও – কারো কাছ থেকেই আশ্বাস ছাড়া কিছুই পাওয়া যায়নি। খবর – কালের কণ্ঠ।

    বৈগ্রামের বাসিন্দা মবিনুর ইসলাম বলেন, “এই রাস্তা দিয়ে আমরা চলাচল করি। অনেক দিন থেকে এটি ভেঙে পড়ে আছে, কেউ দেখার নেই। আমাদের চলাচলে অনেক সমস্যা হয়। রাতের আঁধারে চলার সময় অনেকে গাড়ি নিয়ে পড়েও যায়। অনেকের ক্ষতিও হয়েছে।”

    ৯০% মুসলিমের দেশে মসজিদে যাওয়ার রাস্তা কেন দিনের পর দিন অকেজো হয়ে পরে থাকবে সামান্য একটি কালভার্টের জন্য – এ নিয়েও এলাকাবাসির মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কাশ্মীরে গেরিলা হামলায় সন্ত্রাসী দল বিজেপি নেতা নিহত

      ভারত দখলকৃত কাশ্মীরে অজ্ঞাত গেরিলা হামলায় হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা জাভেদ আহমেদ দার নিহত হয়েছে।

      গতকাল(মঙ্গলবার) বিকেলে দক্ষিণ কাশ্মীরে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে ওই বিজেপি নেতা নিহত হয়।

      জানা যায়, গেলিলারা ওই বিজেপি নেতার বাড়ির বাইরে গুলিবর্ষণ করলে সে নিহত হয়। ওই ঘটনার পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

      বিজেপি নেতার হত্যার বিষয়ে দলের মুখপাত্র আলতাফ ঠাকুর কুলগামে দলের নেতার হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সে বলেছে, জাভেদ আহমেদ দার দলের যুব নেতা এবং কুলগাম নির্বাচনী এলাকার দায়িত্বে ছিল।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ৩ বছরের প্রকল্পে এক দশকে অগ্রগতি মাত্র ২৮ শতাংশ


        এক দশকের বেশি সময়ে কাজ এগিয়েছে মাত্র ২৮ শতাংশ। অথচ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়ালসড়ক প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল সাড়ে তিন বছরে। বেড়েছে প্রকল্প ব্যয়ও; শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১১ হাজার ৯২০ কোটি টাকা, যা ১ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা বেড়েছে। পুরো কাজ কবে শেষ হবে তা নিয়েও রয়েছে সংশয়। জানা গেছে, আগামী বছর বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও অংশ চালুর লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে।

        উড়ালসড়কের দুর্গতি
        সরকারি হিসাব অনুযায়ী, উড়ালসড়কটি চালু হলে যানবাহন ৮০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে। এ হিসাবে বিমানবন্দর এলাকা থেকে কুতুবখালী যেতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় লাগার কথা। পুরো পথে মোট ১৫টি ওঠার ও ১৬টি নামার জায়গা থাকবে।

        এর পাশাপাশি ফার্মগেট হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এবং কাঁটাবন হয়ে পলাশী মোড় পর্যন্ত উড়ালপথে দুটি সংযোগ সড়কও থাকবে। ফলে সুফল পাবেন ওই এলাকাগামী মানুষেরাও। তবে এই সমস্ত কিছুই খাতা-কলমে আটকে আছে। সুবিধা আর সুযোগের বদলে রাজধানীবাসীর হতাশা আর প্রতিনিয়ত দুর্গতির কারণ এখন এই উড়ালসড়ক।

        উড়ালসড়কের শুরু ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে। বনানী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ হয়ে এটি যাবে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। দৈর্ঘ্য ২০ কিলোমিটারের মতো। আশা করা হয়েছিল রাজধানীর যানজট কমাতে উড়ালসড়ক ও মেট্রোরেল সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখব। তবে হয়েছে উল্টো; দুর্ভোগের কারণ হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর।

        ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে (পিপিপি) নেওয়া প্রকল্পগুলোর একটি উড়ালসড়ক। এটি বাস্তবায়ন করছে সেতু বিভাগ। ২০১১ সালের ৩০ এপ্রিল এই প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর আরও দুই দফা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

        সেতু বিভাগের নথিপত্র অনুযায়ী, ১০ বছরে সার্বিক কাজ মাত্র ২৮ শতাংশ হলেও বিমানবন্দর থেকে বনানী পর্যন্ত অগ্রগতি ৬৫ শতাংশের মতো। বনানী থেকে মগবাজার পর্যন্ত কাজ চলছে। বাকি অংশে শুরুই হয়নি কাজ।

        উড়ালসড়কের কাজ হচ্ছে তিন ভাগে। প্রথম ভাগ বিমানবন্দর থেকে বনানী পর্যন্ত সাড়ে সাত কিলোমিটার। দ্বিতীয় ভাগ বনানী থেকে মগবাজার রেলক্রসিং পর্যন্ত ছয় কিলোমিটারের কিছু কম। তৃতীয় ভাগ মগবাজার থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ছয় কিলোমিটার।

        বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সামছুল হক এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার পদ্মা সেতুর পরই সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছিল উড়ালসড়ক প্রকল্পে। এর কারণ ছিল ঢাকায় তখন প্রস্তাবিত অন্য প্রকল্পের কারণে যে চাপ তৈরি হওয়ার আশঙ্কা ছিল, তা থেকে ঢাকাবাসীকে কিছুটা স্বস্তি দেওয়া। তিনি বলেন, সময়ক্ষেপণের কারণে আসল উদ্দেশ্য পূরণ হয়নি। উল্টো ব্যয় বেড়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কতটা উপকার হবে, এখন সেই প্রশ্নই দেখা দিয়েছে।

        প্রকল্প ব্যয় বৃদ্ধি
        উড়ালসড়ক প্রকল্পের দুটি ভাগ। মূল কাঠামো নির্মাণ এবং সহযোগী প্রকল্প। চুক্তি অনুযায়ী, মূল কাঠামো নির্মাণ ব্যয়ের ২৭ শতাংশ অর্থ বিনিয়োগ করবে সরকার। বাকি ৭৩ শতাংশ বিনিয়োগ করবে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। এ কাজে শুরুতে ব্যয় ধরা হয় ৮ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা। ২০১৩ সালে তা ২৩৭ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা ধরা হয়।

        সহযোগী প্রকল্পের পুরো ব্যয় সরকারের। জমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন, বিভিন্ন সেবা সংস্থার লাইন সরানো ও পরামর্শকদের ব্যয় মেটানোর জন্য এ প্রকল্প নেওয়া হয়। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ২১৭ কোটি টাকা। পরে তা ১ হাজার ৭০১ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৪ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।

        সেতু বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, ব্যয় এতটা বেড়ে যাওয়ার কারণ প্রকল্প বাস্তবায়নে বাড়তি সময় লাগা। সহযোগী প্রকল্পের ব্যয় যেহেতু পুরোটা সরকার বহন করছে, তাই এ খাতে ১ হাজার ৭০১ কোটি বাড়তি খরচের টাকা সরকারি কোষাগার থেকেই দিতে হবে। সব মিলিয়ে প্রকল্পটির সর্বশেষ ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা, যা আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছে সেতু বিভাগ সূত্র।

        এদিকে উড়ালসড়ক প্রকল্পের পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার বলেন, আগামী বছর জুনের মধ্যে বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত চালুর একটি লক্ষ্য রয়েছে। বাকিটা পরে হবে। তিনি বলেন, এখন কাজের গতি ভালো। টাকার সমস্যাও কেটেছে। করোনার কারণে একটু সমস্যা হচ্ছে।

        নির্মাণকাজে বিলম্বের কারণ
        থাইল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ইতাল–থাই) উড়ালসড়ক নির্মাণের কাজ করছে। ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রতিষ্ঠানটিকে কাজের দায়িত্ব দেয় সরকার। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৪ সালে।

        সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ২০১১ সালের শুরুতে চুক্তি করার পরও নকশা বদল ও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দুই বছরের মতো দেরি হয়। পরে ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে ইতাল–থাইয়ের সঙ্গে নতুন চুক্তি করে সেতু বিভাগ।

        ২০১৪ সালের ৩০ অক্টোবর এবং ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট দুই দফা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। কিন্তু কাজ চলে ঢিমেতালে।

        উড়ালসড়ক প্রকল্পে দেরি হওয়ার জন্য বড় দায় ইতাল–থাইয়ের। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ইতাল–থাইকে কাজ দেওয়া হয়েছিল নিজের টাকা বিনিয়োগ করার শর্তে। কিন্তু নির্মাণকাজের টাকা জোগাড় করতেই কোম্পানিটি লাগিয়ে দেয় ৯ বছর।

        এদিকে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে অন্য একটি বিষয়। ইতাল-থাইয়ের সঙ্গে চুক্তির এক জায়গায় বলা হয়েছে, বিনিয়োগকারী যে বিদেশি ঋণ নেবে, এর সুদের জন্য কর দিতে হবে না। শর্তে না থাকলেও এর সঙ্গে বাড়তি হিসেবে প্রকল্পে ব্যবহৃত পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় কেনার দাবি করেছে ইতাল–থাই।

        সূত্র মতে, গত বছরের ২৯ জুন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) জানিয়ে দিয়েছে, কর ও শুল্ক সুবিধার কোনোটাই দেওয়া সম্ভব নয়। এরপর গত ফেব্রুয়ারিতে ইতাল–থাই আবার কর ছাড়ের আবেদন করে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এই বিষয়ে এখনো দেনদরবার চলছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ব্রহ্মপুত্রে সেতু নির্মাণে শুধু পরামর্শক ব্যয়ই ৬০ কোটি টাকা

          এক সেতু নির্মাণে পরামর্শক ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০ কোটি টাকা। এ ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ‘ময়মনসিংহে কেওয়াটখালি সেতু নির্মাণ’ প্রকল্পে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর একটি ব্রিজ, ওভারপাস ও ৬.২ কিলোমিটার সড়ক পৃথক এসএমভিটি লেনসহ ৪ লেনে নির্মিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ এই সেতুটি নির্মাণের শুরুতেই অস্বাভাবিক ব্যয় নজরে এসেছে। বর্তমানে প্রায় যেকোনো প্রকল্পের বিভিন্ন খাতে হওয়া মাত্রাতিরিক্ত ব্যয় বারবার সমালোচনার কারণ হলেও থামানো যাচ্ছে না সংশ্লিষ্ট মহলের এই পুকুরচুরি।
          অস্বাভাবিক পরামর্শক ব্যয়

          প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৩২০ মিটার স্টিল আর্চ ব্রিজ নির্মাণ, ৭৮০ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক, ২৪০ মিটার রেলওয়ে ওভারপাস, ৫৫১ মিটার সড়ক ওভারপাস, ৬.২০ কিলোমিটার এসএমভিটিসহ ৪ লেনের মহাসড়ক নির্মাণ এবং একটি টোল প্লাজা নির্মাণ।

          সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ২৬৩ কোটি ৬৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১ হাজার ৩৫৩ কোটি ৮৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকা এবং এশিয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবির) ঋণ থেকে ১ হাজার ৯০৯ কোটি ৭৯ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে।

          ব্রহ্মপুত্র নদের উপর বিদ্যমান শম্ভুগঞ্জ সেতুটি এই অঞ্চলের সাথে ময়মনসিংহ জেলা সদরসহ রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করছে। ফলে অসংখ্য যানবাহন সেতুর উপর দিয়ে অতিক্রম করে। বিদ্যমান শম্ভুগঞ্জ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪৫৫ মিটার এবং প্রস্থ ১১ মিটার।

          সেতুর অ্যাপ্রাচে একটি চার রাস্তার মোড় রয়েছে। মোড় হতে সেতুটি মাত্র ২৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। চার রাস্তা মোড়ের একপাশে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। ফলে শহরের বিভিন্ন দিক থেকে ট্রাফিক এসে সেতুটিতে ভয়াবহ যানজট সৃষ্টি করে। ময়মনসিংহ শহরের নিকট ব্রহ্মপুত্র অপর পাশে নতুন শহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে। ফলে এই এলাকা হতে ভবিষ্যতে অসংখ্য ট্রাফিক তৈরি হবে। এখানে বিকল্প একটি সেতু নির্মাণ করা না হলে শহরে বসবাস করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ৪০ ভাগ নারী পুলিশ পুরুষ সহকর্মীদের যৌন হয়রানির শিকার

            ৪০ ভাগ নারী পুলিশ সদস্য পুরুষ সহকর্মীদের যৌন হয়রানির শিকার হোন বলে এক জরিপে দেখা গেছে।

            কর্মক্ষেত্রে নারী পুলিশ সদস্য যৌন হয়রানির শিকার হয় কি না, এ নিয়ে জরিপ চালায় পুলিশ সদর দপ্তর। এতে অংশ নেন ৪৪১ জন পুলিশ সদস্য। এদের মধ্যে ৩৪৬ জন এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। ১৩৮ জন স্বীকার করেছে, হয়রানির শিকার হন নারী পুলিশেরা।

            সম্প্রতি পিবিআইয়ের এসপি মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন পুলিশের এক নারী সদস্য। এরকম বেশকিছু অভিযোগ পেয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর। পরিস্থিতি বুঝতে চালায় জরিপ। ৪০ শতাংশ সদস্য স্বীকার করেছে, নারী পুলিশ সদস্যদের হয়রানি করেন পুরুষ সহকর্মীরা।-ইন্ডিপেনডেন্ট

            অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, শুধু যৌন হয়রানি নয়, অনৈতিক প্রস্তাবে সাড়া না দিলে বদলি ও বিভাগীয় মামলার হুমকি, অশ্লীল গালিগালাজ ও পোশাক নিয়েও বাজে মন্তব্য করে অনেকে।

            ১৯৭৪ সালে প্রথম পুলিশে যোগ দেয় ১৩ জন নারী কনস্টেবল ও উপ-পরিদর্শক। এখন এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ হাজারে।
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X