Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ #১৩ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ২৩শে আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ #১৩ই মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ২৩শে আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

    খারাপ ব্যবহার নয়, তালেবান নিরাপত্তা দিয়েছে; ভারতীয় নাগরিক তমাল ভট্টাচার্য


    আফগানিস্তানের কাবুল থেকে দেশে ফিরে তালেবান সম্পর্কে বিস্ময়কর তথ্য জানান ভারতীয় নাগরিক। দেশটির একটি আন্তর্জাতিক স্কুলে শিক্ষকতা করতে গিয়ে সেদেশে আটকে পড়েন বলে জানিয়েছেন তমাল নামে ফেরত আসা একজন।

    বিমান সেনাদের বিমানে দিল্লি হয়ে কলকাতায় ফিরেছে আফগানিস্তানে আটকে থাকা মোট ২ বাঙালি। তারা হল- স্থানীয় নিমতার বাসিন্দা তমাল ভট্টাচার্য এবং লেক ভিউয়ের বাসিন্দা স্মরজিৎ মুখোপাধ্যায়।

    আফগানিস্তানে একটি আন্তর্জাতিক স্কুলে শিক্ষকতা করতে গিয়ে সেদেশে আটকে পড়ে বলে জানিয়েছে তমাল ভট্টাচার্য। তবে, কী কারণে আফগানিস্তানে ছিল, সে ব্যাপারে মুখ খোলেনি লেক ভিউয়ের বাসিন্দা সরজিৎ মুখোপাধ্যায়।

    এদিকে, কলকাতায় ফিরে তমাল জানায়, তালিবান তাঁদের সঙ্গে ভাল ব্যবহার করেছে। ভাল খেতে দিয়েছে। এমনকী, ক্রিকেটও খেলেছে।

    তমাল বলেছে, কাবুলে কোনো যুদ্ধ হয় নি। তালেবান একটি গুলিও ছুঁড়েনি। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা পরিবর্তন হয়েছে। তবে আমেরিকানরা সেদিন এয়ারপোর্ট নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল তাদের নিজেদের ও সহযোগীদের নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার জন্য। আমেরিকানরাই সেদিন গুলিটুলি কিছু করেছে। তালেবানরা কাউকে ডিস্টার্ব করেনি, কাউকে টাচও করেনি।

    তালেবান নাগরিকদের নিরাপত্তা দিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তালেবানরা আমাদেরকে বলেন, আপনারা ভয় পাবেন না, কোনো চিন্তা করবেন না, আপনারা সবাই নিরাপদ। আমরা আপনাদের খেদমতে আছি। তবে তৃতীয় পক্ষ যেন কোনো অঘটন ঘটিয়ে তালেবানের বদনাম না করতে পারে সেজন্য তারা সজাগ।

    তিনি বলেন, তালেবানরা আমাদের ভরসা জুগিয়েছে। রাত্রিবেলা পাহারা দিয়েছে। বিশেষ করে খেয়াল রেখেছে আমাদের সাথে যেসব নারীরা ছিলেন, তাদের যেন কোনোরুপ সমস্যা না হয়। তারা সব রকমের সহযোগিতা করেছেন। আমাদের কোনো রকম সমস্যা হয়নি। বিশেষ করে ভারতীয়দের যে শঙ্কা ছিল, সেরকম কিছু হয়নি। তারা স্বাভাবিক ব্যবহার করেছেন।

    নিজেদের চোখে দেখা কাবুলের পরিস্থিতির কথা জানিয়ে তমাল বলেন, আত্মীয়-স্বজনরা টেনশনে ছিলেন। মিডিয়াতে শুনছেন কাবুলে বোম ফুটছে, কিন্তু আমরা যারা ওখানে ছিলাম তারা জানি কাবুলের বাস্তব অবস্থা কী।

    ‘‘তালেবান আসার পরে কাবুলের দোকানপাট ও ব্যবসা-বাণিজ্যের পুরো স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে। বরং আমরা সেখানে কাবাব খেতাম ১৫০ টাকা দিয়ে নান কাবাব। তা মাংসের পরিমাণ ডাবল হয়ে গেছে তালেবান আসার পরে। কারণ স্ট্রিক্ট শরীয়া আইন যেহেতু ওরা ফলো করে, তাই কাউকে ঠকানো যাবেনা। সব জিনিসের সমান মাপ দিতে হবে।’’

    তমাল আরও বলেন, অনেক ধরনের ল অ্যান্ড অর্ডার চেইঞ্জ হয়ে যায় আমি দেখেছি। যেহেতু ওরা একটা ধর্মালম্বী মানুষ এবং তাদের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, তারা আমাদের সাথে চমৎকার আচরণ করেছে। এমনকি ওরা আমাদের ভারতীয় অ্যাম্বাসীকে নিরাপত্তা দিয়েছে।”

    তালিবানরা বন্ধু

    শনিবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হয় তালিবানরা প্রায় দেড়শোজনকে অপহৃত করেছে। সেই দলে তমাল ভট্টাচার্যও ছিলেন। তিনি বলেছেন, কোনওভাবেই সেই ঘটনাকে অপহরণ বলা যাবে না। তাদের নিয়ে গিয়ে পাসপোর্ট-সহ সব নথি পরীক্ষার করা হয়েছে। তালিবানরা তাঁদের সঙ্গে ক্রিকেট পর্যন্ত খেলেছে। দলে থাকা মহিলাদের সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার তালিবানরা করেনি বলে জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, কাবুলে কোনও সমস্যা নেই। সব দোকান-বাজার খোলা। তালিবানদের আন্তরিকতা, ভালবাসা, সহযোগিতায় তিনি কিংবা তাঁদের অন্য সহকর্মীরা আশ্বস্ত বলে জানিয়েছে তমাল। তবে তিনি সেখানে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় দেশে ফিরেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তাঁর কাছে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, তালিবানরা কি নারী বিদ্বেষী? তমালের স্পষ্ট কথা, তালিবানরা ইসলামি শরিয়তি আইন মেনে চলে। সেখানে কোথাও বলা নেই মেয়েরা স্কুলে যেতে পারবে না। আফগানিস্তানে প্রচুর শিক্ষিত মহিলা আছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। মহিলারা বিভিন্ন জায়গায় কাজও করেন। প্রচুর মহিলা শিক্ষকতা করেন, তাঁরা তালিবান কাবুলে আসার পরে কাজ করে চলেছেন।

    তালিবানদের সাহায্যেই দেশে ফেরা

    তমাল জানিয়েছে, তালিবানদের তিনরকমের পদ রয়েছে। তালিবান অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, তালিবান ফাইটার্স এবং তালিবান ল অ্যান্ড ফোর্সেস। এদের সাহায্যেই দেশে ফেরা বলে জানিয়েছেন তিনি। যাঁদের কাছে পাসপোর্ট নেই, হারিয়ে গিয়েছে, তাঁদেরকেও বিমানবন্দর পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে তালিবানরা। তাঁদেরকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিতে বাড়তি বন্দোবস্ত করা হয়েছিল তালিবানদের তরফে। খাবার থেকে জল সবই দেওয়া হয়েছে। তালিবানদের সম্পর্কে যা প্রচার করা হয়, তা একেবারেই ঠিক নয় বলেই দাবি করেছেন তিনি। তালিবানদের গুলিতে মৃত্যুর অভিযোগ প্রসঙ্গ তমাল বলেছেন, যাঁদের মৃত্যু হয়েছে, তা একেবারে অন্য কারণে। তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে বারবারই বলতে চেয়েছেন, তালিবানদের সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা তৈরি করা হয়েছে। কেননা তাঁরা তালিবানদের কাছ থেকে সাহায্য পেয়েছেন, অন্য কিছু নয়।

    কোলকাতা বিমানবন্দরে প্রশ্নবানে জর্জরিত, কাবুল থেকে ফিরে আসা এক বাঙ্গালী বিজ্ঞান শিক্ষক তমাল ভট্টাচার্য।* এর সাথে মিলিয়ে দেখুন মুসলিম বিদ্বেষী পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের অনুবাদভৃত্য বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার তরজমাজীবীরা আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কি লিখছে ও বলছে?


    https://www.facebook.com/watch/?ref=...18973795449230
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচারে গুলি

    গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভে আবারও সন্ত্রাসী ইসরায়েল গুলি চালিয়েছে। দখলদার ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনীর দাবি, ফিলিস্তিনিদের পাথর হামলার জবাব দিতেই গুলি চালিয়েছে তারা।

    ফিলিস্তিনিরা বলছে, ১৯৬৯ সালে জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদের হামলার দিনটিকে স্মরণে বিক্ষোভ করলে হামলা চালায় বর্বর ইসরায়েলি সেনারা।

    শনিবার গাজার ইসরাইল সীমান্তে জড়ো হয় শত শত ফিলিস্তিনি। দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ দখলদারিত্বের প্রতিবাদে স্লোগান দেন তারা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে সীমান্তের ওপর থেকে রাবার বুলেট ছুড়ে ইসরায়েলি বাহিনী।

    বিক্ষোভকারীরাও পাল্টা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে নিরীহ ফিলিস্তিনদের লক্ষ্য করে সরাসরি গুলি চালায় সন্ত্রাসী সেনারা। এতে আহত হন অনেকে।

    ফিলিস্তিনি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ১৯৬৯ সালে জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদে ভয়াবহ হামলার বর্ষপূর্তি সাধারণ ফিলিস্তিনরা বিক্ষোভ শুরু করলে কোনও ধরনের উসকানি ছাড়াই গুলি চালায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছে বলেও জানানো হয়। এদের মধ্যে ১৩ বছর বয়সী এক শিশুর মাথায় গুলি করা হয়েছে।

    ২০১৮ সালের শুরু থেকেই ইসরাইলি দখলদারিত্বের প্রতিবাদে প্রতি সপ্তাহে সীমান্তে বিক্ষোভ করে আসছে সাধারণ ফিলিস্তিনরা। এ বিক্ষোভে এ পর্যন্ত সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন সাড়ে তিনশ'র বেশি ফিলিস্তিনি।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      হিন্দু পাড়ায় চুড়ি বিক্রি করায় এক মুসলিম বিক্রেতাকে গণপিটুনি


      কখনও গরু চুরির অপবাদ তো কখনও গো মাংস ভক্ষণ, ২০১৪ সালে মোদী ক্ষমতায় আসার শুরু থেকেই সংখ্যালঘু মুসলিমদেরদের গণপিটুনির ঘটনা অনেকটাই বেড়েছে গোটা দেশে। সংখ্যালঘু অধিকার সবথেকে বেশি প্রশ্নের মুখে পড়েছে উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ সহ একাধিক বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে। এবার হিন্দু পাড়ায় চুড়ি বিক্রির অপরাধে এক মুসলিম চুড়ি বিক্রেতা বেধড়ক মার খেতে হল মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে। যা নিয়ে বর্তমানে উত্তাল সে রাজ্যের রাজ্য-রাজনীতি।
      https://twitter.com/i/status/1429488328429080579
      সূত্রের খবর, ঘটনাটি ঘটেছে ইন্দোরের গোবিন্দ নগরে। ওই চুড়ি বিক্রেতাকে মারধরের একটা ঘটনা ইতিমধ্যেই ভাইরালও হয়েছে টুইটার ফেসবুক সহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে। যা দেখা যাচ্ছে উত্তেজিত হিন্দু জনতা কার্যত ঘিরে ধরে ওই যুবকের পরিচয় জানতে চাইছে। পরিচয় জানার পরেই শুরু হয় মারধর। চলে কিল, চড়, ঘুঁষি। এমনকী মাটিতে ফেলে লাথিও মারা হতে থাকে তাকে। পাশাপাশি এও হুমকি দেওয়া হয় আগামীতে আর কোনও হিন্দু এলাকায় যদি সে চুড়ি বিক্রির জন্য যায় তাহলে তার খেসারত আবার তাকে দিতে হবে।

      ভাইরাল পন্থ-ঋদ্ধির টুইট হাতিয়ে নেওয়া হয় যাবতীয় সামগ্রী, টাকাও। ওই যুবকে মারতে মারতেই একজনকে বলতে শোনা যায়, "আমাদের মা-বোনেরা আফগানিস্তানে এত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে মুসলমানরা এখানে চুড়ি বিক্রি করছে?" সেই সময়েই অন্য একজন বাকিদেরেও ওই ওই মুসলিম যুবককে মারতে এগিয়ে আসতে বলে। চলতে থাকে হুমকি। এদিকে উত্তেজিত জনতার মুখে পরে কার্যত হাতজোড় করে বারবার প্রাণ ভিক্ষা করতে দেখা যায় ওই চুড়ি বিক্রেতাকে। কিন্তু তারপরেও থামেনি মার। একইসঙ্গে তার ব্যাগে থাকা সমস্ত সামগ্রীর পাশাপাশি তার কাছে থাকা সমস্ত টাকাও হাতিয়ে নেয় মারমুখী জনতা।

      এদিকে এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পরেই মধ্যপ্রদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও নতুন করে উঠেছে প্রশ্ন।* কারণ "ইন্দোরে প্রকাশ্যেই গণপিটুনি চলছে। নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে শিবরাজ প্রশাসন।"
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        তল্লাশির নামে নারী ক্যান্সার রোগীর টাকা হাতিয়ে নিয়ে মাদক মামলা দিলো পুলিশ

        চোরাই মোবাইল তল্লাশির নামে পুলিশের এক এসআই (উপ-পরিদর্শক) নারী ক্যান্সার রোগীর টাকা আত্মসাৎ করেছে।

        জানা যায়, গত ১৯ আগষ্ট বৃহস্পতিবার রাজধানীর রূপনগরে টিনশেড ৬ নম্বর রোডের ৪৪/৫ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

        গত ২১ আগষ্ট শনিবার ওই এসআইয়ের বিরুদ্ধে ডিএমপি কমিশনার ও মহাপুলিশ পরিদর্শকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন রাশিদা নামের ঐ ভুক্তভোগী নারী।

        টাকা আত্মসাতকারী ওই এসআইয়ের নাম মাসুদুর রহমান। সে রূপনগর থানার পুলিশের এসআই (উপ-পরিদর্শক) হিসেবে কর্মরত। ঘটনার দিন শুধু টাকা নিয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি এসআই মাসুদুর রহমান। সে রাশিদাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনেও (পাচানি) চালান দেয়।

        অভিযোগে রাশিদা উল্লেখ করেন, মৌসুমি ব্যবসায়ী হিসেবে রূপনগর টিনশেড এলাকায় আমি দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছি। গত ১৯ আগষ্ট বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটায় পুলিশের সোর্স অপুসহ রূপনগর থানার এসআই মাসুদুর রহমান আমার বাসায় আসে। তারা অভিযোগ করে আমার বাসায় ৩০ -৩৫ টি চোরাই মোবাইল রয়েছে। এ কথা বলে তারা তল্লাশি শুরু করে বাসার সব আসবাবপত্র তছনছ করে ফেলে। তল্লাশি শেষে তারা কোন কিছুই পায়নি। এক পর্যায়ে আমার জমানো আড়াই লক্ষ টাকা নিয়ে এসআই মাসুদ তার পকেটে ঢুকায়। এরপর সে আমাকে বলে এ টাকার কথা কাউকে ঘুণাক্ষরে বললে ৫০ পিস ইয়াবাসহ কোর্টে চালান দেয়া হবে। এরপর পুলিশ আমাকে থানায় নিয়ে যায়। আমি অনুনয় বিননয় করে তাকে বলি আমি ক্যান্সারের রোগী, আমাকে মাদক মামলায় চালান দেবেন না। এরপর টাকা ফেরৎ না দিয়ে আমাকে ১ দিনের জন্য পাচানি মামলা দেয়।

        কান্নাজড়িত কণ্ঠে রাশিদা বলেন, আমি ক্যান্সারের রোগী। প্রতি সপ্তাহে আমাকে থেরাপি দিতে হয়, আমি ছোটখাটো ব্যবসা করে সংসার চালাই। থানায় আমার নামে কোনো অভিযোগ কিংবা কোনো মাদক মামলা নাই। কোরবানীর গরু বিক্রির আড়াই লক্ষ টাকা বাসায় গচ্ছিত ছিল। ওই দিন এসআই মাসুদসহ পুলিশের সোর্স অপু তাও নিয়ে গেছে। এখন ২ দিন পর যে, থেরাপি দিবো সে টাকাও আমার কাছে নেই।

        তিনি আরো বলেন, আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। আমি আমার টাকা ফেরৎ চাই।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আমাদের বাংলাদেশের মিডিয়া এগুলো চোখে দেখে না।

          Comment


          • #6
            ভারতের গু-পূঁজারীদের জন্য চাপাতীতে সান দিতে হবে।

            Comment

            Working...
            X