Announcement

Collapse
No announcement yet.

বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? ১১তম পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? ১১তম পর্ব

    বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? ১১তম পর্ব

    প্রিয় বোন!
    মানুষ দামী হওয়ার জন্য পার্থক্য কেবল তাকওয়া তথা আল্লাহভিরুতায়। ইসলাম এসেছে কেবলই ক্ষমতার পালাবদলের জন্য নয় বরং একটি সংস্কৃতিক বিপ্লবের জন্য, যেখানে একটি পৌত্তলিক সংস্কৃতিক আবহমান ঐতিহ্যের বিপরীতে একত্ববাদী আল্লাহভক্ত সমাজ গড়ে ওঠে। যে জীবন বিধানে রিসালাতের দায়িত্ব পালন করেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি আরব সমাজে মানবতাবিরোধী প্রচলিত অনেক কুসংস্কার ধ্বংসের ভিত্তিমূলে গড়ে তোলেন এক বিস্ময়কর মানবতাবাদী জীবনব্যবস্থা।

    অনেক সংস্কারের মধ্যে অন্যতম প্রধান ছিলো মানবতার দুটি ধারার একটি, তথা অবদমিত ও নির্যাতিত নারী সমাজের আমূল সংস্কার এবং অল্প সময়ের মধ্যে তাদের সমাজের মূল স্রোতে নিয়ে আসা। যে সমাজে নারীরা যৌনদাসী হিসেবে স্বীকৃতি পেতো। যাদের সামাজিক ও পরিবারিক কোনো অধিকার ছিলো না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাত্র ২৩ বছরের নবুয়্যতী জিন্দেগিতে ইসলামের পরশে সে নারীই সবচেয়ে মর্যাদার আসন ফিরে পেয়েছিলো। শ্রেষ্ঠ উপাধি পেলো ও ইসলামি শরিয়াহর এক-তৃতীয়াংশের ব্যাখ্যাকার হিসেবে স্বীকৃতি পেলো।[০]

    অত্যন্ত দুঃখ আর বেদনার সঙ্গে বলতে হয়। এখন অধিকাংশ মুসলিম সমাজ, দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রে নারীর ব্যাপারে ইসলামের সেই নীতির প্রতিফল তেমন একটা দেখতে পাওয়া যায় না। তাই নারীকেই নারীর আসল স্বরুপ ফিরাতে একটু সজাগ হতে হবে। আপাতত সদ্য ভূমিষ্ট সন্তানরা যেন পুরোনোদের দরজা দিয়ে বাতিল গৃহে প্রবেশ না করে সেজন্য করতে হবে এমন ব্যবস্থা যা তাদের সালাফদের সংস্কারকৃত পরিমার্জিত স্থানে পৌঁছিয়ে দেয়। সেখানে মনের ভুলে প্রবেশ করুক বা সেচ্ছায় পেয়ে যাবে ঐশ্বর্যের আলো।

    মানুষ সামাজিক জীব, অন্যদিকে প্রকৃতির অংশ। তাই মানুষকে জীবন ধারণ, বেঁচে থাকা ও অস্তিত্ব রক্ষার জন্য প্রাকৃতিক ও সামাজিক উভয় বিধানই মেনে চলতে হবে। প্রাকৃতিক বিধান লঙ্ঘন করলে ধ্বংস অনিবার্য আর সামাজিক বিধান ভঙ্গ করলে নেমে আসে বিপর্যয়। সামাজিক নিয়মগুলো প্রকৃতি থেকে মানুষের লব্ধ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে গড়ে ওঠে। বিধানসমূহের মধ্যে ধর্মীয় বিধানই শ্রেয়। সুতরাং নারী তুমি যদি দ্বীনের কলকাঠি হয়ে যাও তখন আশপাশের প্রকৃতিও পাল্টে যাবে। তোমার স্বরে গীত গাইবে। তোমাকে দেখিয়ে মুক্তির বাণী ছড়াবে। অনিবার্য বিপর্যয় দূর হয়ে বয়ে আসবে আসমানী শান্তি।

    প্রিয় বোন!
    উম্মে সুলাইম রাদিআল্লাহু আনহা তার জলন্ত উদাহরণ-ইতিহাস থেকে জানা যায়, মক্কার চেয়ে মদীনার নারীরা সবচেয়ে বেশি স্বাধীনচেতা ও মুক্তবুদ্ধির অধিকারী ছিলেন। সে কারণে তাঁরাও অধিকতর উৎসাহের সাথে ইসলাম প্রচারে অংশ গ্রহণ করেন। উম্মে সুলাইম বিনতে মালহান রাদিআল্লাহু আনহা ছিলেন মদিনার একজন দুঃসাহসী নারী। তাঁর দূরদর্শীতায় অনেক মহিলা খতরনাক বিপদ থেকে থেকে বেঁচে যায় । অন্ধকার ছেঁড়ে আলোর মুখ দেখতে পায়।

    তিনি ও তাঁর বোনের ইসলামের পক্ষে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণের কথা সর্বজনবিদিত। যুদ্ধাহতদের সেবা-শুশ্রুষায় উম্মে সুলাইম ছিলেন তৎপর।
    আনাস রা. বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মে সুলাইম ও কিছু আনসারি নারীকে যুদ্ধে নিয়ে যেতেন। যাতে তারা যুদ্ধাহতদের সেবা-শুশ্রুষার পাশাপাশি পানি পান করাতে পারেন। হুনাইনের যুদ্ধে উম্মে সুলাইম রা. খঞ্জর হাতে রণাঙ্গনের দিকে এগিয়ে যান। আবু তালহা রা. বলে ওঠেন-হে আল্লাহর রাসূল! এই যে উম্মে সুলাইম, তাঁর হাতে খঞ্জর! উম্মে সুলাইম বললেন- কোনো মুশরিক আমার নিকটবর্তী হওয়ার চেষ্টা করলে আমি এটা দিয়ে তার নাড়িভুঁড়ি বের করে ফেলবো।[১]

    উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান একজন যত্নবান ধৈর্যশীল মা ও নারী ছিলেন। তিনি প্রতিবেশীদের খাবার উপকৌঠন পাঠাতে পছন্দ করতেন। তিনি মুহাম্মাদ এর পরিবারের জন্যও খাবার পাঠাতেন। ইবাদত ও আল্লাহ্ ভীতিতে তিনি জীবনের শেষ সময়টুকু অতিবাহিত করেছেন। সহীহ মুসলিম থেকে সিয়ারুস সাহাবীয়ায় উদ্ধৃত তাঁর স্বামী আবু-তালহা মূর্তি-পূজারী ছিলেন। তিনি একটি বৃক্ষের পূজা করতেন। উম্মে সুলাইম মুসলমান হবার পর স্বামীকে নানাভাবে বুঝাতে থাকেন যে, মাটির বুক চিরে যে গাছের জন্ম হয়, তা কিভাবে খোদা হতে পারে? স্ত্রীর কথায় ধীরে ধীরে স্বামীর মন প্রভাবিত হয় এবং এক পর্যায়ে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।

    ইবনে সা’দ থেকে সিয়ারুস সাহাবীয়ায় উদ্ধৃত- রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যামানায় ইসলামের জন্যে অর্থ ব্যয়ে মহিলারাও বিন্দুমাত্র পিছপা ছিলেন না। সহীহ বুখারীতে উল্লেখিত হয়েছে, একবার হযরত বিলাল রাদিআল্লাহু আনহু রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আহ্বানক্রমে মসজিদে নববীতে সমবেত লোকদের কাছ থেকে ঘুরে ঘুরে আর্থিক সাহায্য সংগ্রহ করছিলেন। সবাই যার যার সাধ্য অনুযায়ী তাতে শামিল হচ্ছেন।

    মসজিদের এক পার্শ্বে সমবেত মহিলারা এ অবস্থার টের পেয়ে নিজেদের কানের দুল, হাতের চুড়ি এবং অন্যান্য অলঙ্কারাদি খুলে খুলে রাসূলের খেদমতে জমা করতে লাগলেন। মোটকথা, ইসলাম প্রচারে মহিলারা পূর্ণ উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সহযোগিতা করেন। এদের মাঝে একজন হলেন উম্মে সুলাইম বিনতে মালহান রাদিআল্লাহু আনহা।

    ইমাম বুখারি রহ. তাঁর বিখ্যাত হাদিসগ্রন্থ সহীহ বুখারিতে তাঁর এই ঘটনার শিরোনাম করেছেন এভাবে, ‘মুসিবতের সময় যিনি তাঁর দুঃখ-ব্যথা প্রকাশ করেন না। তার সেই ঘটনার বিবরণ এভাবে দিয়েছেন -হযরত আবু তালহার সঙ্গে উম্মে সুলাইমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাঁদের সুন্দর ফুটফুটে একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়। তার নাম রাখা হয় উমাইর। তার ছোট্র একটি পাখিও ছিলো। যার সঙ্গে সে খেলা করতো। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাঝে মাঝে উমাইরের সঙ্গে কৌতুক করে তাকে বলতেন- يا عمير ما فعل النغير {{হে উমাইর কি হয়েছে তোমার বুলবুলির।}}

    হযরত আবু তালহা রা. তাঁকে অত্যাধিক ভালবাসতেন। একদিন উমাইর অসুস্থ হয়ে পড়ে। হযরত আবু তালহা রা. এ নিয়ে খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন। এমনকি অস্থির হয়ে পড়লেন। তাঁর অভ্যাস ছিলো প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে আসা-যাওয়া করা। এক বিকেলে তিনি ঘর থেকে বের হলেন। কিন্তু হঠাৎ অসুস্থতার কারণে তার ছেলের মৃত্যু হয়। এ দিকে উম্মে সুলাইম রা. মৃত্যুর পর ছেলেকে গোসল করান। কাফন পরিয়ে তাঁর গায়ে সুগন্ধি মাখেন। কাপড়-চোপড় দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে দিয়ে ঘরের এক কোণে সুন্দরভাবে শুইয়ে রাখেন। এরপর আনাস রা.-কে পাঠিয়ে আবু তালহা রা. কে ডেকে পাঠান। তবে তাকে বলে দিলেন, আবু তালহাকে যেন ছেলের মৃত্যু সংবাদ না জানায়।

    আবু তালহা রা. সেদিন রোজা রেখেছিলেন। উম্মে সুলাইম রা. তাঁর জন্য খাবার তৈরি করেন। তিনি ঘরে ফিরেই সন্তানের কথা জিজ্ঞেস করেন। উম্মে সুলাইম বললেন, সে এখন আগের চেয়ে শান্ত। ক্লান্ত-শ্রান্ত স্বামীকে পুত্রের মৃত্যু সংবাদ তৎক্ষণাৎ জানালেন না। ঘরের লোকদেরও নিষেধ করে রেখেছিলেন। তিনি ছাড়া অন্য কেউ যেন এ সংবাদ তাঁকে না জানায়। *হযরত আবু তালহা রা. তাঁর কথা শুনে ভেবেছিলেন, ছেলে হয়তে সুস্থ হয়ে ঘুমিয়ে আছে। তাই তিনিও নিশ্চিন্ত মনে রাতের খাবার খেয়ে বিশ্রাম নিলেন। রাতে তিনি স্বামীর জৈবিক চাহিদা পূরণ করেন।

    আবু তালহা রা. ঘর থেকে বের হওয়ার আগে উম্মে সুলাইম রা. তাঁকে বললেন- বলুন তো! কেউ যদি কারো কাছে কোনো কিছু আমানত রাখে অতঃপর তার কাছে তা ফেরত চায় তবে তার কি অধিকার আছে তা ফেরত না দিয়ে নিজের কাছে আটকে রাখার? আবু তালহা রা. বললেন- না তার এ অধিকার নেই। উম্মে সুলাইম রা. এবার শান্ত কণ্ঠে বললেন- আপনার পুত্রের ব্যাপারে সবর করুন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে আমাদের কাছে আমানত হিসেবে রেখেছিলেন। এখন তিনি ফিরিয়ে নিয়েছেন।

    হযরত আবু তালহা রা. এতে রাগান্বিত হলেন। রাতের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে স্ত্রীর নামে অভিযোগ করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁদের ঘটনা শুনে বিমুগ্ধ হয়ে দু'আ করলেন- আল্লাহ তোমাদের এ রাতে বরকত দান করুন। তারপর আল্লাহ তাআলা তাঁদের বুকে আবদুল্লাহ নামে আরেকটি পুত্র সন্তান দান করেন। সেই আবদুল্লাহ ইবনে আবু তালহাকে পরবর্তীতে আল্লাহ তাআলা সাতজন পুত্র সন্তান দান করেন। যাদের প্রত্যেকেই কোরআনের হাফেজ হয়েছেন।
    [০]

    প্রিয় বোন! তিনি তো তোমাদেরই মত একজন নারী। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রকে তিনি ছেড়ে দেননি বরং সবকিছুকেই নিজের করে নিয়েছেন। ইসলামী অনুশাসনের করতলে তাদের ঢুকিয়ে দিয়েছেন। তাঁর মনোভাব ছিলো-মুহাম্মাদের উম্মত হয়ে আমি কেন বদলে যাবো? বদলে দিবো জাতি গোষ্ঠীর অনৈতিকতাকে। ভেঙে চুরমার করে দিবো শিরককারীদের উঁচু দম্ভকে। তিনি নিজ বলয়ত্বের পরিচয় দিয়েছেন ময়দানে। বলেননি-আমি নারী দুর্বল! আমি নারী বে-আকল!

    সমাজের সাথে পাল্লা দিয়ে তিনি আধুনিকতার স্রোতে ভেসে যাননি। শিরকের আঁধারে বাস করেও বিফল হতে দেয়নি নিজ পরিবারকে। স্বপ্ন ভঙ্গ করার দায়ে আর কখনো তাঁকে ককিয়ে উঠতে হবে না। জীবন সফলতার সফল চুড়ি হাতে পড়ে নিয়েছেন। কে তাঁকে ঠেকাবে রবের দীদার থেকে? কে তাঁকে বলবে তুমি কেন দাওনি আমাকে ইমানের দাওয়াত? বরংচো তিনি হুর হুরিয়ে চলে যাবেন জান্নাতের সুখময় বালাখানায়।

    আনাস ইবনে মালিক রা. থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- ‘স্বপ্নে আমি জান্নাতে প্রবেশ করি। হঠাৎ কারো নড়াচড়ার শব্দ শুনতে পাই। ফেরেশতাদের জিজ্ঞেস করলাম, ইনি কে? তারা বললেন, রুমাইছা বিনতে মালহান, আনাস ইবনে মালিকের মা।সুবহানাল্লাহ![২]

    প্রিয় বোন! সমাজ সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে নিজেকে বড় বড় প্রাপ্তি থেকে দূরে রেখোনা। পরিবেশ পরিচিতিকে দোষারুপ করে হুঁচট খেয়ে পড়ে যেয়োনা। মনের দিক থেকে সামান্য এগিয়ে আসো। দ্বীনের আলো তোমাকে জ্বালিয়ে তুলবে। নুড়ি পাথর হিসেবে নয় বরং জান্নাতী নারী হিসেবে। তুমি নিজের অসহায়ত্বের কথা ভেবে বসে থেকোনা। আল্লাহর কাছে মন খোলে প্রকাশ করো আলাদা প্রশান্তি চলে আসবে।

    বোন! তোমার হৃদয় যদি স্রষ্টার ডাকে সাড়া দিতে পারে, হৃদয় যদি সৃষ্টির সৌন্দর্যের বাণী শ্রবণ করতে পারে তাহলে তোমার সামনে পরম সত্যের প্রকাশ এবং সুপ্ত রহস্যের উদ্ভাস ঘটবে। তখন তোমার সীনা সত্য ও সুন্দরের এবং শুভ ও কল্যানের ধারক হবে। চিন্তার সংকীর্ণতা বর্জন করো এবং হৃদয়ের উদারতা অর্জন করো। কেননা উদার হৃদয়েই শুধু ভাবের আবির্ভাব হয়, সংকীর্ণ হৃদয়ে নয়।

    তথ্যসমূহ-
    ____________..
    ০.সীরাতুন নাবীয়্যিন লিল আতফাল
    ১.মুসলিম, হাদিস: ২৪৫৬; মুসনাদে আহমদ, হাদিস: ১১৯৫৫; তাবাকাতে ইবনে সাদ: ৮/৪২৯
    ০.উম্মে সুলাইম বিনতে মালহান রা. জীবনী
    ২.বুখারি, হাদিস: ১৩০১; মুসনাদে আহমদ, হাদিস: ১২০৮; ফাতহুল বারি: ৩/২০১; তবাকাতে ইবনে সাদ ৮/৪৩১-৪৩২

  • #2
    জাযাকাল্লাহু খাইরান আঁখি।

    Comment


    • #3
      আল্লাহ ভাইকে ইলমে নাফে দান করুন। আমিন

      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? ১০ম পর্ব


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? {৯ম পর্ব}


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন?{৮ম পর্ব }


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? {৭ম পর্ব}


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? {৬ষ্ঠ-পর্ব}


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? {৫ম পর্ব}


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? (৪র্থ পর্ব)


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? (৩য় পর্ব)


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? ২য় পর্ব


      বোন তোমার নারীত্বের আঁচল এত সুন্দর কেন? {১ম পর্ব}
      https://dawahilallah.com/showthread.php?23641
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        মুহতারাম ভাই! একত্রে জমা করে দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ।

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তা'য়ালা ভাইদের উভয় জগতে কল্যান দান করুন,আল্লাহুম্মা আমিন।

          Comment


          • #6
            আলহামদুলিল্লাহ, হৃদয় প্রশান্তকারী লেখা। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              মাওলা! এ মানুষগুলোর হৃদয়কে তুমি প্রশান্ত করে দাও।

              Comment


              • #8
                Originally posted by নুআইম আন-নাহহাম View Post
                মাওলা! এ মানুষগুলোর হৃদয়কে তুমি প্রশান্ত করে দাও।
                আল্লাহুম্মা আমিন।

                Comment

                Working...
                X