Announcement

Collapse
No announcement yet.

ভারতের বিপদঃ তালেবান-পাকিস্তান-চীনের সমন্বয়!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ভারতের বিপদঃ তালেবান-পাকিস্তান-চীনের সমন্বয়!

    আফগানিস্তানে কুফফার আমেরিকার বিরুদ্ধে তালেবানের বিজয় শুধু মাত্র মুসলমানদের বিশেষ করে মুজাহিদদের ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করেছে এমনটা নয়; বরং এই বিজয়ের প্রভাব সারা বিশ্বব্যবস্থার উপর ব্যাপকভাবে পড়েছে। তালেবানদের হাতে পরাজয়ের ফলে একসময়কার আগ্রাসী পরাশক্তি আমেরিকা যেভাবে তাদের খোলসে ঢুকতে বাধ্য হচ্ছে, সেভাবেই অন্য দিকে আঞ্চলিক শক্তিগুলো তাদের মাথা তুলে দাড়াতে চেষ্টায় লিপ্ত। আর এমনই এক আঞ্চলিক শক্তি হচ্ছে কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র ভারত।


    কিন্তু তালেবানের বিজয় এই অঞ্চলের (দক্ষিণ এশিয়ার) ভূ-রাজনাতিতে ব্যাপকভাবে নাড়া দিয়েছে।*বিশেষ করে, আফগানিস্তান-পাকিস্তান-চীন মৈত্রী (অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও কুটনৈতিক মিত্রতা) ও নীতি-নির্ধারণে সমন্বয় ভারতের জন্য একটি বড় ঝুঁকির কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে।


    তালেবান মুজাহিদদের আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে, মানবাধিকারের ফেরিওয়ালা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো আফগানিস্তানের জনগণ, বিশেষ করে আফগান নারী ও মেয়েদের 'অকল্পনীয় ভোগান্তি'র মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে মুসলিমদের এই বিজয়কে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছিল। যদিও এই প্রচেষ্টা এখনও জারি রয়েছে। আফগান জনগণের মানবাধিকার ও সার্বভৌমত্বের জন্য বিশ্ব মোড়লরা মায়াকান্না করলেও; আমেরিকাসহ অন্যান্য অনেক দেশের এবং বিশেষ করে ভারতের এই বিষয়গুলো বাদেও আক্ষরিক অর্থেই চিন্তার আরো অনেক কারণ বিদ্যামান রয়েছে।


    আফগানিস্তানে আমেরিকান নেতৃত্বাধীন "সন্ত্রাস দমন ও রাষ্ট্র গঠন" -এর নামে চালানো ২০ বছরের দীর্ঘ আগ্রাসনের ব্যার্থতা এবং তালেবানদের বিজয় মুজাহিদদের শুধুমাত্র ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করেছে এমন নয়, বরং এই দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিতেও ব্যাপক তোলপাড় তৈরি করেছে। কাবুল পতনের ফলে তৈরি হওয়া অস্থিতিশীলতার প্রভাব প্রমাণের জন্য, শুধু আফগানিস্তানের প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের (পাকিস্তান, ইরান, চীন) প্রতিক্রিয়াই যথেষ্ট।


    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী *ইমরান খান আমেরিকানদের পরাজয়ের পর তার এক প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকান সৈন্য প্রত্যাহারকে "দাসত্বের শেকল থেকে মুক্তি"-র সাথে তুলনা করেছেন। তালেবান যখন ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত দেশ শাসন করেছিল, তখন পাকিস্তান তাদের স্বার্থের জন্যই "ইসলামিক আমিরাত -এর সহায়ক হিসেবে কাজ করেছিল।

    ২০০১ এর পরের বিশ্বাঘাতকতা এবং তালেবান ও আল-কায়েদার মুজাহিদদের বিরুদ্ধে কুফফারদের সহযোগিতার কারণে, পাকিস্তান এবার আফগানের দিকে সহায়তার হাত বাড়ানোর আগেও অনেক হিসাব-নিকাশ করতে বাধ্য হচ্ছে। এজন্যই আফগান-পাকিস্তান সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে আইএসআই প্রধান ফয়েজ হামিদকে নতুন তালেবান সরকার গঠনের পরপরই কাবুল ভ্রমণে কোন কিছুই বাধা দিতে পারেনি।


    স্পষ্টত ও যুক্তিযুক্তভাবেই চীনের জন্য এই বিষয়টি আরো গুরুত্বপূর্ণ। চীন সরকার হঠাৎ সৃষ্ট এই নাজুক পরিস্থিতিকে উত্তোরণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। চীন সরকার*চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডরে (সিপিইসি) জন্য ৬২ বিলিয়ন ডলার*বিনিয়োগ করেছে, যা চীনের ট্রান্সন্যাশনাল বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের একক বৃহত্তম প্রকল্প।


    তাদের উদ্বিগ্নতার কারণ হচ্ছে যে, তালেবান মুজাহিদদরা যদি এই প্রকল্পটিতে অংশগ্রহণ না করে বা এই প্রকল্পটির বিরোধিতা করলে তাহলে এটি তাদের (চীন) অর্থনীতি ও আঞ্চলিক বানিজ্যের উপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তাই তালেবানদের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নতিকল্পে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই* এবছরের জুলাই মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে তালেবান একটি প্রতিনিধি দলকে সশরীরে উপস্থিত থেকে সংবর্ধনা জানান এবং প্রতিনিধি দলের সাথে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন*।

    প্রতিনিধি দলের সাথে মত বিনিময়ের পর অর্থনৈতিক ও কৌশলগত মুনাফা লাভের আশায় চীন ঘোষণা করেছে যে, তারা তালেবানদের সাথে ব্যবসা করবে।*তারা আফগানিস্তানের উল্লেখযোগ্য অব্যবহৃত খনিজ সম্পদ, বিশেষ করে বিরল মূল্যবান মৃত্তিকা এবং* সুবিশাল তামার খনি খননের কার্যক্রম*পুনরায় চালু*করার ব্যাপারেও আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তি সম্পাদনের চেষ্টা করছে।
    এমনকি সিপিইসি প্রকল্পটিতে আফগানিস্তানের অংশগ্রহণ ও ট্রান্সন্যাশনাল বেল্টটি আফগানপর্যন্ত সম্প্রসারিত করার কথাও চালিয়ে যাচ্ছে চীন সরকার।


    আফগানিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী মোল্লা আবদুল গনি বারাদার -এর সাথে চীনের আলোচনা সমঝোতার ভিত্তিতে সমাধা হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হচ্ছে।

    আফগানিস্তানের তুলনায় চীনের জন্য এই সম্পর্ক নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। চীন আফগানের কাছে দুইটি বিষয়ে নিশ্চয়তা চাচ্ছে। এক, তালেবান জিনজিয়াং এর মুসলিম উইঘুরদের সমর্থন বা আশ্রয় দিবে না; এবং দুই, তালেবান সিপিইসির কার্যক্রমে কোন বিঘ্ন ঘটাতে পারবে না।


    তালেবান সরকারেরও অর্থনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজনতা রয়েছে। কেননা, পূর্ববর্তী আফগান সরকারের ৫.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেটের ৮০% অর্থই আসতো আন্তর্জাতিক ত্রাণকল্প ও বৈশিক অনুদান হিসেবে। এই ঘাটতি পূরণের জন্য চীন সাথে বানিজ্যিক সম্পর্ক তালেবানরা উপযুক্ত বলে মনে করতে পারেন।


    চলমান আঞ্চলিক গতিশীলতা, পাকিস্তান ও চীনের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠ হওয়া কূটনৈতিক সম্পর্ক ভারতের নীতি-নির্ধারকদের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে। পাকিস্তান হলো ভারতের অতি পুরানো এবং ঘোরতর প্রতিপক্ষ, যারা ভারতের বিরুদ্ধে সশস্ত্র আক্রমণের জন্য সক্রিয়ভাবে অর্থায়ন ও প্ররোচনার জন্য দায়ী।


    ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার সংগঠক হিসেবেও পাকিস্তানের নাম বার বার আলোচিত হয়েছে। এদিকে, চীন ভারতের কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী। তারা অর্থনৈতিক, সামরিক এবং বানিজ্যিক ক্ষেত্রেগুলাতে ভারতের জন্য নিত্যনতুন হুমকি তৈরি করেছে। তাই আফগানিস্তান-পাকিস্তান-চীন এর যে কোন*নীতিগত সমন্বয় ভারতের জন্য একটি বড় ঝুঁকি তৈরি করবে!


    তালেবান সরকারের আফগানিস্তানের ক্ষমতার অর্জন পাকিস্তানকে কেবল তাদের "সামরিক সহযোগিতা" প্রদান করবে তা নয়; বরং, পাকিস্তান ভারতকে তটস্থ করার আরো ক্ষেত্রে সক্রিয় সশস্ত্র আক্রমণকারীদের নিয়োগের জন্য উপযুক্ত স্থান হিসেবে আফগানকে ব্যবহার করতে পারবে; (যদি আইএসআই তাদের আবার মোতায়েন করতে চায়)।


    গতবার যখন তালিবানরা ক্ষমতায় ছিলেন, ভারত তখন গাদ্দার আহমদ শাহ মাসুদের অধীনে উত্তর জোটের পাঞ্জশির উপত্যকা বিদ্রোহকে সক্রিয়ভাবে সমর্থন করার জন্য রাশিয়া ও ইরানের সাথে অলিখিত চুক্তি করেছিল। কিন্তু এবার ক্রমবর্ধমান চীনপন্থী রাশিয়া ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের ইস্যুতে নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করেছে।


    ইরান, তার সদ্য নির্বাচিত কট্টরপন্থী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির অধীনে, নতুন ইসলামী ইমারতকে ততক্ষণ সমর্থন দিতে ইচ্ছুক, যতক্ষণ পর্যন্ত তালেবানরা শিয়া বিরোধী আন্দোলন থেকে বিরত থাকবে। এমনকি আফগানিস্তানে হাজারা শিয়া এবং সাংস্কৃতিকভাবে*পার*্যসের প্রভাবে প্রভাবিত*তাজিক ও উজবেকদেরকে ২০ বছর আগে তালেবানরা*যেভাবে দমন করেছিল, তার চেয়ে কম পরিমাণ বিরোধিতা করলেও আশা করা যায় ইরান নিরপেক্ষ থাকতে পারে।

    ইরান ও রাশিয়া উভয়ই, এটুকুতেই খুশি যে, আমেরিকা আফগানিস্তানে তার যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি হয়েছে এবং লজ্জাজনক পরাজয়ের পর আফগান ভুমি ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে।


    জুন মাসে দোহায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তালেবান প্রতিনিধিদের সঙ্গে যে বৈঠক*করেছেন তা*অস্বীকার*করলেও; ভারত তালিবান সরকারের সাথে যোগাযোগ ও আলোচনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
    ভারতীয় কূটনীতিকরা তালেবানের একাধিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, তাদের মধ্যে দুজন - আব্দুল গানি বারাদার (হাফিঃ) এবং উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী শের মোহাম্মদ আব্বাস স্টানিকজাই (হাফিঃ) নতুন আফগান সরকারে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন।


    আব্দুল গানি বারাদার(হাফিঃ) আট বছর পাকিস্তানে বন্দি অবস্থায় কাটিয়েছেন এবং বিশ্বাস করা যেতে পারে যে, পাকিস্তানের জেলখানা ও প্রশাসনের প্রতি তার খুব বেশি একটা আন্তরিকতা নেই।* কিন্তু যখনই আন্তর্জাতিক মহল পাকিস্তানের শত্রু ভারতের সাথে সুসম্পর্ক ব্যাপারে মতামত দিচ্ছে, তখন তালেবান কর্মকর্তাদের উত্তর হচ্ছে, ইসলামী ইমারত ভারতের মুসলমানদের জন্য, বিশেষ করে কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে দাঁড়াবে।


    পাকিস্তানের তালেবানদের বিজয় নিয়ে উৎফুল্লতার পাশাপাশি উদ্বিগ্নতারও যথেষ্ট কারণ রয়েছে। যেমন, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের উত্থান- যারা পাকিস্তানের ভূমিতে ইসলামী শরীয়ত কায়েমের জন্য পাকিস্তান সরকারকে উৎখাত করতে চায়।
    এছাড়াও, রয়েছে ইসলামিক স্টেট। যারা আগস্টে কাবুল বিমানবন্দরে বোমা হামলা করেছিল, ইসলামাবাদের সরকার ও প্রশাসনের জন্য নৈরাজ্যপূর্ণ ও বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। তদুপরি, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আমেরিকার প্রযুক্তিগত রসদ সরবারাহে বিঘ্ন ঘটিয়েছে, এবং আইএসআইকে আর্থিক ও সামরিক সহায়তার থেকে বঞ্চিত করেছে।


    তালেবানদের বিজয়ের আগে ভারত আফগানিস্তানে ৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ করেছিল- বাঁধ, মহাসড়ক, বিদ্যুতের গ্রিড, হাসপাতাল, স্কুল, এমনকি সংসদ ভবন নির্মাণে। লএসবই এখন তালেবানদের হাতে।


    ভারতীয় নীতি-নির্ধারকরা তাদের এই বিনিয়োগের ব্যাপারে হতাশা বোধ করছে, কারণ তাদের এত বিশাল মাপের বিনিয়োগ আর্থিক লাভ তো নিশ্চিত করলোই না, এমনকি কোন মূলধন অর্জন করতেও ব্যর্থ হয়েছে।
    অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কসাই নরেন্দ্র মোদীর সরকার ধারাবাহিকভাবে মুসলিম-বিরোধী বক্তৃতা এবং ভারতীয় মুসলমানদের অত্যাচারের জন্য আরএসএস-কে অনুমোদন প্রদান করেছে এবং স্বরাষ্ট্র নীতি নির্ধারনের ক্ষেত্রে মুসলিমদের প্রতি সামান্যতম অনুগ্রহও প্রদর্শন করেনি; যা ইসলামী বিশ্বে ভারতের জন্য ব্যাপক অসন্তোষের সৃষ্টি করছে।


    ভারত, আমেরিকা, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া নিয়ে গঠিত কোয়াডের (মিত্র বাহিনী) ভারত মহাসাগরে উপস্থিতি, ভারতের সামুদ্রিক সীমানাকে যে অধিকতর নিরাপত্তা ও শক্তি-সামর্থ্য প্রদান করেছে তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু ভারতের প্রধান নিরাপত্তা হুমকি চীন ও পাকিস্তানের সাথে তাদের স্থল সীমান্তে রয়েছে, যেখানে এই কোয়াড নামীয় জোটটি খুব একটা উপকারে আসবে না বলে মনে করা হচ্ছে।


    ভারতের উত্তর-পশ্চিমে তালেবান শাসন, পশ্চিমে একটি পারমাণবিক শক্তিধর ও জিহাদি কর্মসূচীর হাব (পাকিস্তান) এবং উত্তর-পূর্বে একটি প্রতিকূল পরাশক্তি (চীন) রয়েছে।
    এবং বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্য নানান প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন। এই জটিল পরিবেশে, জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা আগামী মাস এবং বছরগুলিতে ভারতীয় কূটনীতিকদের জন্য একটি অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে।

  • #2
    মাশা-আল্লাহ জ্ঞানগর্ভ আলোচনা এবং সাজানো গোছানো লেখা আল্লাহ তায়া’লা লেখকের দিমাগে বরকত দান করুক আমিন ।।।

    Comment


    • #3
      মা শা আল্লাহ ভাই, উত্তম ভূরাজনৈতিক আলোচনা। আল্লাহ তা'আলা উত্তম জাজাহ দান করুন। আরও সমৃদ্ধি দান করুন। আরও বেশি বেশি লিখার তাওফিক দিন।
      "যতদিন পৃথিবীতে ফিতনা আছে, ততদিন জিহাদ প্রাসংগিক।
      আর যুগে যুগে কিছু মানুষের ফিতরাতই হচ্ছে ফিতনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, তাঁদের কোন যুক্তির প্রয়োজন পড়ে না
      "

      Comment

      Working...
      X