Announcement

Collapse
No announcement yet.

Ha???Ha????Ha?? Amarai hoker andolon kori

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Ha???Ha????Ha?? Amarai hoker andolon kori

    অনলাইন ডেস্ক

    সময় যতো যাচ্ছে সরকারি দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্যতা বাড়ছে ইসলামী আন্দোলনের আমির চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম ও হেফাজতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির আল্লামা শফীর। এদিকে বর্তমানে অস্থির রাজনৈতিক মাঠেও এ নিয়ে কানাঘুষা চলছে। আগে দুইজনই সরকার বিদ্বেষী থাকলেও এখন পরস্পরের প্রতি সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই মঞ্চে দেখা যাচ্ছে পরস্পরদের। পরস্পরের প্রতি এখন অনেকটা শ্রদ্ধা নিয়ে কথা বলছেন। যার কারণে সবকিছু মিলে নিজ দলের মধ্যেও সন্দেহ সৃষ্টি করছে। অনেকের মতে, এটা নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলে যোগদানের ইঙ্গিত। তবে এ ব্যাপারে দলদুটির হাইকমান্ড কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

    এখন সরকারের সঙ্গে কওমিপন্থী আলেমদের তিক্ততা-দূরত্ব কমছে। কাছাকাছি আসছেন সরকারের মন্ত্রী ও দেশের শীর্ষ পর্যায়ের কওমি আলেমরা। পরস্পরের প্রতি সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় মন্ত্রীদের দাওয়াত করে মাদ্রাসায় নিয়ে যাচ্ছেন কওমিপন্থী আলেমরা। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিভিন্ন কর্মসূচির পর আলেমদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। তবে কেউ কেউ বিষয়টিকে সন্দেহের চোখেই দেখছেন।

    জানা গেছে, শনিবার বিকেলে দেশের সবচেয়ে বড় কওমি মাদ্রাসা দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসায় একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিয়েছেন পানিসম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। মাদ্রাসার দারুল হাদিস মিলনায়তনে ‘ইসলাম প্রচারে মাতৃভাষার গুরুত্ব’ শীর্ষক সেমিনার আয়োজন করে বাংলা ভাষা সাহিত্য বিভাগ।

    হেফাজতের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আল্লামা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেছেন, মন্ত্রী বাংলাভাষার প্রচারে আলেমদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি মাদ্রাসা অঞ্চলের এমপি ও মন্ত্রী। তাই আমরা তাকে দাওয়াত দিয়েছি।

    মন্ত্রীকে দাওয়াত দেওয়ায় হেফাজতের সঙ্গে সরকারের সুসম্পর্ক পোক্ত হচ্ছে— এমন প্রসঙ্গে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, হেফাজতের সঙ্গে কারও কোনও শত্রুতা নেই। তাই, আমরা তাকে দাওয়াত দিয়েছি।

    যদিও পানিসম্পদমন্ত্রীকে হাটহাজারী মাদ্রাসায় দাওয়াত দেওয়ার বিষয়ে সাধারণ আলেমদের মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলছেন, বিষয়টি সন্দেহজনক। কওমি মঞ্চের চেয়ারম্যান মুফ*তি মোহাম্মদ তাসনীম বলেছেন, একজন মন্ত্রী*কে প্রধান অ*তি*থি করেছেন হয়তো হাটহাজারীর হুজুর সরকা*রের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করতে। কিন্তু এতে সব শিক্ষাঙ্গ*নে খারাপ প্রভাব পড়*বে। সালেহ মাহমুদ নামে একজন আলেম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তারা করলে হয় ইসলামের জন্য, আর অন্যরা করলে সেটা হয় দালালি। আজব পৃথিবী।’ মাওলানা কবির আহমাদ মাসরুর বলেছেন, এক দিকে হানিফ সাহেব বললেন, হেফাজত ৮০ কোটি নিলো মাহমুদুর রহমানের কাছ থেকে। অন্যদিকে হাটহাজারীর হুজুর পানিসম্পদমন্ত্রীকে প্রধান অতিথি করে অনুষ্ঠান করলেন। চমৎকার!

    জানা যায়, আগামী ৩০ এপ্রিল ও ১ মে তেজগাঁওয়ে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করেছেন চরমোনাই পীরের অনুসারীরা। ওই মাহফিলের প্রথম দিন প্রধান অতিথি করা হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে। দ্বিতীয় প্রধান অতিথি থাকবেন চরমোনাই পীর, ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।

    জানা গেছে, পহেলা বৈশাখে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘নাস্তিক ব্লগারদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, ‘আজকের দিনে মুক্তচিন্তার নামে ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু একটা লিখে দেওয়াই যেন ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। এসব লেখাকে মুক্তচিন্তার না বলে নিম্নমানের হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এগুলো গ্রহণযোগ্য নয় এবং সরকারও কোনওভাবে এসবের দায়দায়িত্ব নেবে না।’ প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের পর আলেমদের সঙ্গে সরকারের সুসম্পর্ক প্রকাশ্যে আসছে।

    প্রধানমন্ত্রীর পহেলা বৈশাখের বক্তব্যকে স্বাগত জানান হেফাজত প্রধান আল্লামা শফী। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সাধুবাদ দিয়ে ১৭ এপ্রিল একটি বিবৃতি দেন। ওই বিবৃতিতে শফী বলেন, ইসলামবিদ্বেষী ব্লগারদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী মানসিক যন্ত্রণা ও ক্ষোভের যে প্রকাশ করেছেন, তাতে হেফাজতের দাবির যৌক্তিকতা জোরালোভাবে প্রমাণিত হয়েছে। আল্লামা শফী বলেন, প্রধানমন্ত্রী সেদিন বাংলাদেশের কোটি-কোটি মুসলমানের হৃদয়ের কথাই বলেছেন।

    গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর একইভাবে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হলে, তা সহ্য করা হবে না। এদেশে কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কথা বলার কোনও অধিকার কারও নেই। ধর্ম পালন করুন বা না করুন। কিন্তু অন্যের ধর্মে আঘাত দিতে পারবেন না। এটা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হলে তা সহ্য করা হবে না।

    এছাড়া, গতবছরের ৭ আগস্ট ঢাকায় ঘরের ভেতর ব্লগার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় নিলয় খুন হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হকও একই ধরনের কথা বলেছিলেন। নিলয়ের আগে ব্লগার অভিজিৎ রায়, ওয়াশিকুর রহমান বাবু ও অনন্ত বিজয় দাশ খুন হন।

    সর্বশেষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এএফএম রেজাউল করিম সিদ্দিক খুন হয়েছেন। একের পর এক মুক্তমনা লেখক-ব্লগার খুন হলেও হত্যারহস্য উন্মোচিত না হওয়ায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্তাদের ওই কথায় ওই সময় ব্যাপক সমালোচনা হয়।

    জানা গেছে, হাটহাজারী মাদ্রাসায় পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের উপস্থিতি কওমি আলেমদের মধ্যে আগ্রহের সৃষ্টি করেছে। দৃশ্যত বিষয়টিকে রাজনৈতিক বললেও কোনও কোনও আলেম বলছেন ভিন্ন কথা। তারা দাবি করেছেন, পানিসম্পদমন্ত্রী গত রমজানে লালবাগে খেলাফতে ইসলামীর আলোচনা সভায় গিয়েছিলেন। এরপর গত ৭ জানুয়ারি বিএনপি জোট ছাড়ে ইসলামী ঐক্যজোট। হেফাজত নেতা আজিজুল হক ইসলামাবাদী দাবি করেছেন, তেমন কিছু না। উনি এলাকার মন্ত্রী, তাই মাদ্রাসায় উনাকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছে।

    জানা যায়, সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সফর করছেন আল্লামা শফী। হেলিকপ্টারে করে আয়োজকরা তাকে দাওয়াত দিচ্ছেন। আল্লামা শফীও দাওয়াত গ্রহণ করছেন।

    হেফাজত সূত্রে জানা যায়, কোনও এলাকাতেই আল্লামা শফীকে কোনও বাধা দেওয়া হয়নি। বরং বরাবরই সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সহযোগিতা ছিল চোখে পড়ার মতো। গত সপ্তাহে উত্তরবঙ্গের সফর সম্পর্কে গণমাধ্যমে কোনও তথ্য দেয়নি হেফাজত। পাশাপাশি রাজধানীর ফরিদাবাদ মাদ্রাসায় অন্তত তিনদিন থেকে নারায়ণগঞ্জসহ নগরীর কয়েকটি মাদ্রাসায় প্রোগ্রাম করেন শফী। সব আয়োজনই নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে।

    হেফাজতের ‘ঘরোয়া’ কর্মসূচি আসছে
    সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্কের জের ধরে রাজপথে ‘হালকা কর্মসূচির বাইরে ঘরোয়া আয়োজনেই ব্যস্ত থাকবে হেফাজতে ইসলাম। ব্যক্তিগতভাবে আল্লামা শফীও রাজপথে কর্মসূচির বিরুদ্ধে। হেফাজত নেতা আজিজুল হক ইসলামাবাদী জানান, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেবে হেফাজত। হেফাজতের এই নেতা দাবি করেন, পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুত্ববাদী ধারার উপস্থাপন হওয়া সংশোধন করা উচিত। এ কারণে জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে। পাশাপাশি শিক্ষামন্ত্রীকেও স্মারকলিপি দেওয়া হবে। সূত্র জানায়, গত শনিবারও এ সম্পর্কিত একটি লিখিত চিঠি আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে দেয় হেফাজত।

    - See more at: http://www.shampratikdeshkal.com/spe....070bEyBS.dpuf

  • #2
    আমরা আবু হানীফা, শাফি, মালেকি, হাম্বালী, সমস্ত ইমাম , মুহাদ্দিস মুফাসসির কাউকেই মানতাম না যদি না তারা দ্বীন পালন না করতেন। ইসলামের পূর্ণ অনুসারী না হতেন। তাদের নুরানী চেহারা, তাদের জ্ঞান-গরিমা কোন কিছুকেই গ্রহন করতাম না যদি না তারা যা বলছেন তা করতেন।
    আমরা বর্তমানের আলেমদেরকে মান্য করছি এই জনই যে তারা আমাদেরকে দ্বীন শিখাবেন ও নিজেরা দ্বিনের উপর টিকে থাকবেন। না হয় তাদেরকেও আমরা মান্য করতাম না। কারন তাদের থেকেও বড় বুদ্ধিমান লোকও এই দেশে খুজলে হয়ত পাওয়া যাবে। কিন্তু অন্যদেরকে না মেনে তাদের কাছে আসছি এই জন্যই যে তারা আমাদেরকে কোরান ও তার উপর আমাল করা শিখাবে।
    এখন হাকেমই যদি নিজ হুকুমের বিপরীত করে তাহলে তাকে মান্য করার আর কোন গ্রহন যোগ্যতা থাকে না।
    তাদের শিক্ষা দানের পরই থেকেই আমরা কোরান থেকে পেয়েছি কুরআন দিয়ে দেশ শাষন না করলে সরকার কাফের হয়ে যায়। এবং এই কোরান থেকেই জেনেছি যারা কাফেরদের সাথে মিলবে, তাদের কাছে যাবে তারাও পৃথিবীর সর্ব নিকৃষ্ট কাফেরে পরিনত হবে।
    তাদের কাছে আমরা ছিলাম বা এখনো আছি এই কারনেই যে তারা আমাদেরকে এগুলোর উপর আমাল করা শিখাবে, কিন্তু যদি না শিক্ষায় তাহলে .........
    উমর রাজিঃ একদিন মন ভার করে বসে আছে। এক সাহাবি কারন জানতে চাইলে বলেনঃ আমি চিন্তা করছি আমি যদি আমি যা বলছি অর্থাৎ দ্বীন থেকে সরে যাই তাহলে কে আমাকে ঠিক করবে তা নিয়ে চিন্তিত। তখন ওই সাহাবী নিজের তরবারীটা বের করে বলেনঃ আমীরুল মুমিনির, চিন্তা করবেন না এটাই আপনাকে শোধরাবে।

    العاقل تكفيه الإشارة

    আপনাদের মত কি ?
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      তাগুতকে এরা বর্জন করেনি। এদের তাওহিদ খালেস হয়নি। জুনায়েদ আল হাবিবের বয়ানটা তো মনে হয় শুনেছেন। আওয়ামীলীগ কিনা ইসলামের বন্ধু । যদি তাই হয় তাহলে এরা এদেশে শরিয়াহ কায়েম করছে না কেন? শাপলা ট্রাজেডীর পর সেই বা কেন পালিয়ে লন্ডন চলে গেল ? বন্ধুদের ভয়ে ? হা হা হা........
      এরা ইসলামের নামে কুফুরী গণতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা করছে।

      Comment


      • #4
        جيند حبيبيunar lomba lomba vashon1din prokash pabe, tar shate aro koto lok shor milachche
        Miqdad

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবর ! তাওহীদ এমন একটা ইলম , যা জানার কারনে একজন মুসলিম এটা জানতে পারে যে, কাকে ভালবাসতে হবে আর কাকে বর্জন করতে হবে। আমরা এখন জানি আমরা কাদের অনুসরন করবো, আর কাদেরকে বর্জন করবো।
          সত্যের পথে মৃত্যুর এক অদম্য বাসনা আমাদের থামতে দেই না।

          Comment


          • #6
            সামছুররাহমান বধের বাহ্যিক ব্যর্থ চেষ্টা থেকে বিভিন্ন চড়াই উতড়াইয়ের এ সুদীর্ঘপথ মাড়িয়ে একটি কাফেলা কে আল্লাহ তায়ালা তাওহীদে খালেছ নিয়ে ইত্তিবায়ে সুন্নাতের সাথে ওতায়াল্লুক মায়াল্লার অনুশীলনের পথে ইঃলায়ে কালিমাতুল্লার ফরিজা আঞ্জামের দ্বারে উপনিত করছেন । অবশ্যই এ কাফেলাকে বুদ্ধি মত্বার সাথে সবর ও তাকওয়ার পথ আকড়ে থাকতে হবে।শুকর গুজারদের নিয়ামত আল্লাহ তায়ালা বাড়িয়ে দেন।চুড়া যত উচু হবে যমিন তত বিস্তৃত হতে হবে নতুবা চুড়াভেঙ্গে পড়বে। আল্লাহ কে স্মরণ করুন সবার জন্য দুয়া করা চায় যেন আল্লাহ তায়ালা বিচ্যুতি থেকে হিফাজত করেন।

            Comment


            • #7
              Originally posted by murabit View Post
              চুড়া যত উচু হবে যমিন তত বিস্তৃত হতে হবে নতুবা চুড়াভেঙ্গে পড়বে। আল্লাহ কে স্মরণ করুন সবার জন্য দুয়া করা চায় যেন আল্লাহ তায়ালা বিচ্যুতি থেকে হিফাজত করেন।
              মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলেছেন। আমাদেরকে অতিরিক্ত জজ্*বা পরিত্যাগ করে বাস্তবতায় নামতে হবে। অন্তরকে আরো প্রশস্থ করতে হবে। হেকমতের সাথে কাজ করতে হবে।

              Comment


              • #8
                jazakallah

                Comment

                Working...
                X