Announcement

Collapse
No announcement yet.

র*্যাব পুলিশ যখন ভাড়াটে খুনী - পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে হত্যা করেন বাবুল আক্তার!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • র*্যাব পুলিশ যখন ভাড়াটে খুনী - পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে হত্যা করেন বাবুল আক্তার!

    স্ত্রী মিতু হত্যার পরিকল্পনা নিজেই করেছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। পুলিশের হাতে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে একথা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। গোয়েন্দা পুলিশের দায়িত্বশীল সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

    এর মধ্য দিয়ে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু আক্তার হত্যা মামলার তদন্ত নতুন চাঞ্চল্যকর মোড় নিলো।

    সূত্র জানিয়েছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে নিজে পরিকল্পনা করে স্ত্রীকে হত্যা করিয়েছেন বাবুল আক্তার। চট্টগ্রামের দামপাড়ার এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে তার স্ত্রীর সম্পর্ক ছিলো, যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় বলে জিজ্ঞাসাবাদে বাবুল জানিয়েছেন বলেও নিশ্চিত করে সূত্র। কঠোর গোপনীয়তায় বাবুল আক্তারের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

    এর আগে, শুক্রবার (২৪ জুন) গভীর রাতে রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় শ্বশুরের বাসা থেকে বাবুল আক্তারকে নিয়ে যায় পুলিশ। খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঈনুল ইসলাম এসপি বাবুল আক্তারকে নিয়ে যান বলে প্রাথমিক সূত্র জানায়। পরে রাত আড়াইটার দিকে বাবুল আক্তারের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    গত ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় নগরীর ও আর নিজাম রোডে দুর্বৃত্তদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম *মিতু। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নিজে বাদি হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

    পরে শুরু হয় ব্যাপকভিত্তিক তদন্ত। তারই ধারাবাহিকতায় বের হয়ে আসে ঘটনার পেছনের ঘটনা। চট্টগ্রাম নগর পুলিশের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, গত এক সপ্তাহে মিতু হত্যাকা-ে অংশ নেয়া চারজনের প্রত্যেককে আটক করতে সক্ষম হয় পুলিশ। আটক চারজনের মধ্যে দুজনই বাবুল আক্তারের সোর্স।
    সূত্র জানায়, আটকের পর চারজনের আলাদা আলাদা করে জবানবন্দিও নেওয়া হয়। ওই জবানবন্দিতে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেন। তখনই তারা খুনের নির্দেশদাতা হিসেবে বাবুল আক্তারের কথা সুনির্দিষ্ট করে জানান। মূলত এরপরই পুলিশ বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে।

    শনিবার সকাল থেকে ওই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়।

    =======

    http://www.amadershomoy.biz/unicode/...m#.V25ffut97IU
    Last edited by Abu Anwar al Hindi; 06-25-2016, 05:59 PM.
    আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।

  • #2
    পাপ বাপকেও ছাড়ে না।

    Comment


    • #3
      স্ত্রী হত্যায় এসপি বাবুল আক্তার নিজেই জড়িত !

      এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যার পরিকল্পনার ছক এসপি নিজেই কেটেছিলেন। পুলিশের হাতে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে বাবুল এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন বলে গোয়েন্দা পুলিশের সূত্রে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। আজ শনিবার বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যম এমন খবর প্রচার করেছে।

      সূত্র জানিয়েছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে নিজেই পরিকল্পনা করে স্ত্রীকে হত্যা করিয়েছেন বাবুল আক্তার। চট্টগ্রামের দামপাড়ার এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে তার স্ত্রীর সম্পর্ক ছিল, যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় বলে জিজ্ঞাসাবাদে বাবুল জানিয়েছেন বলেও নিশ্চিত করে সূত্র। কঠোর গোপনীয়তায় বাবুল আক্তারের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

      শুক্রবার দিবাগত রাত থেকেই বাবুল আক্তারকে নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। তিনি এখন কোথায় আছেন তার সঠিক অবস্থান বলছেন না কেউ। এছাড়া তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন নাকি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ তাকে নিয়ে গেছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট করে কোন কথা বলছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।

      তবে আজ শনিবার সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল গণমাধ্যমকে বলেছেন, বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন কি না সে বিষয়ে মন্ত্রী কিছুই বলেননি। এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার সময়ে রামপুরার বনশ্রীর শ্বশুরের বাসা থেকে বাবুল আক্তারকে নিয়ে যায় পুলিশ। বাবুল আক্তারের শ্বশুর পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত পরিদর্শক মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈনুল ইসলাম ও মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন আমার বাসায় এসে আইজিপি স্যার ডেকেছেন এমন কথা বলে বাবুল আক্তারকে নিয়ে যান।

      তিনি আরও বলেন, এর আগেও দুইবার পুলিশ বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে। তবে তখন সে তার ফোন রিসিভ করে কথা বলত কিন্তু গতকাল রাত থেকে বাবুল আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। একাধিক বার ফোন করলেও কেউ রিসিভ করছেন না।’ বাবাকে না দেখে বাবুল আক্তারের দুই সন্তানই কান্নাকাটি করছে বলে জানান মোশাররফ হোসেন।

      এদিকে রাত থেকেই বিভিন্ন দায়িত্বশীল সূত্রে জানা যাচ্ছে আরও কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। যা জঙ্গি, সোনা চোরাচালানি, ইয়াবা ব্যবসায়ীদের দিক থেকে সন্দেহের তীর ঘুরিয়ে দিচ্ছে খোদ বাবুল আক্তারের দিকেই। তবে এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খোলেনি সংশ্লিষ্ট কেউই।

      মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণ) মো. কামরুজ্জামান জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।

      তবে নগর পুলিশের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে মিতু হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া চারজনের প্রত্যেককে আটক করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। আটক চারজনের মধ্যে দুজনই বাবুল আক্তারের সোর্স।

      সূত্র জানায়, আটকের পর চারজনের আলাদা আলাদা করে জবানবন্দিও নিয়েছে। এতে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। এছাড়া খুনের নির্দেশদাতাকে নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্যও তারা প্রকাশ করেছে। মূলত এরপরই পুলিশ বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে।

      উল্লেখ্য, গত ৫ জুন চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে শিশু সন্তানের সামনে কুপিয়ে ও গুলি করে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যা করা হয়। পরের দিন ভোরে নগরীর বাদুরতলা বড় গ্যারেজ এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা মোটরসাইকেল উদ্ধার করে পুলিশ।

      ঘটনার পর পুলিশ দাবি করে বাবুল আক্তারের জঙ্গিবিরোধী ভূমিকার কারণেই তার স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে সারাদেশে শুরু হয় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কথিত ক্রসফায়ারে নিহত হয় কমপক্ষে ৬ জঙ্গি।

      =======

      http://www.bd24live.com/bangla/article/95097/index.html
      আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।

      Comment


      • #4
        চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত মাহমুদা খানম মিতু হত্যাকাণ্ডে তার স্বামী এসপি বাবুল আক্তারকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের বাসা থেকে নিয়ে গেছে ডিবি পুলিশ।

        ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তার বাসা থেকে বাবুলকে আটক করে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়।যদিও ডিবি থেকে বলা হয়েছে, বাবুল আক্তারের স্ত্রী হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার তিন খুনির মুখোমুখি করার জন্য তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
        ডিবির একটি সূত্র জানায়, বাবুল আক্তারকে কৌশলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় ইফতার পার্টিতে নিয়ে যাওয়া হয়। চট্টগ্রামে তার স্ত্রী খুনের পেছনে তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে এমন তথ্য তদন্তকারী টিম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দেয়। বিষয়টি যাচাই বাছাই করার জন্য বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবদের জন্য নেয়া হয়।
        এ ব্যাপারে শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, সম্ভাব্য খুনিদের মুখোমুখি করে বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি পুলিশে নেয়া হয়েছে।
        সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমণ্ডির বাসায় ইফতার পার্টিতে মিলিত হন বাবুল আক্তারসহ অন্তত ৩০ পুলিশ কর্মকর্তা। এরসঙ্গে আরো বিভ্ন্নি শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। ইফতার পার্টি শেষে তারা একে একে চলে যাওয়ার পরে বাবুল আক্তারসহ আরো ১০ পুলিশ কর্মকর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অবস্থান করেন। রাত ৯টার দিকে ঢাকা ডিবি পুলিশের একটি টিম দুটি গাড়িতে করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় যায়। সেখান থেকে ডিবি কার্যালয়ে ৩ আসামির সঙ্গে মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবদের কথা বলে গাড়িতে তুলে নেয়। এরপরই বাবুল আক্তারের দুটি মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেয়া হয়। রাত ১টার দিকে বাবুলের শ্বশুর পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন তার আটকের খবর নিশ্চিত করেন।
        ================

        http://www.bdmorning.com/prime-news/111591
        আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।

        Comment


        • #5
          চাচাত ভাই সাইফুলকে নিয়ে স্ত্রী খুনের পরিকল্পনা করেন বাবুল আক্তার !

          চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত স্ত্রী মাহমুদা খানম ওরফে মিতু আক্তারকে খুনের নির্দেশ দেয়ার কথা স্বীকার করেছেন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। খুনের পরিকল্পনার সঙ্গে তার এক চাচাতো ভাই সাইফুল জড়িত থাকার কথাও জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন পুলিশের এই উর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

          জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম নগরীর দামপাড়া এম এম আলী রোডের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে মিতুর সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে বাবুল আক্তার *জানতেন। তবে তার কাছে নিশ্চিত কোন প্রমাণ ছিলনা। জাতিসংঘ মিশনে কাজ করার সময় বাবুল আক্তার স্ত্রীর গতিবিধি ও কর্মকাণ্ড অনুসরণে সোর্স নিয়োগ করেন। সোর্স মারফত নিশ্চিত তথ্যপ্রমাণ পাওয়ার পর বাবুল আক্তার স্ত্রীকে খুনের সিদ্ধান্ত নেন। দুজন সোর্সসহ চারজনের মাধ্যমে বাবুল আক্তার এই হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন করান।

          পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তবে পুলিশের কোন কর্মকর্তা সরাসরি এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।

          বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করা সিএমপি কমিশনার মো. ইকবাল বাহার সাংবাদিকদের বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য যাচাই বাছাই ছাড়া নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে দু’য়েকদিনের মধ্যে সবকিছু পরিস্কার হবে।

          এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু আক্তার হত্যা মামলার তদন্তের মোড় ঘুরে যায়। জঙ্গি, সোনা চোরাচালানি, ইয়াবা ব্যবসায়ীদের পর সন্দেহের তীর ঘুরে যায় খোদ বাবুল আক্তারের দিকেই।

          শুক্রবার (২৪ জুন) গভীর রাতে শ্বশুরের বাসা থেকে বাবুল আক্তারকে পুলিশ পরিচয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে নিয়ে যাওয়ার পর সন্দেহ আরও জোরালো হয়।

          তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণ) মো. কামরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।

          নগর পুলিশের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে মিতু হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া চারজনের প্রত্যেককে আটক করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। আটক চারজনের মধ্যে দুজন বাবুল আক্তারের সোর্স।

          আটকের পর চারজনের আলাদা আলাদা করে জবানবন্দিও নিয়েছে। এতে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। এছাড়া খুনের নির্দেশদাতা নিয়ে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্যও তারা প্রকাশ করেছে। মূলত এরপরই পুলিশ বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে।

          শুক্রবার রাজধানীতে ২৪ তম বিসিএস’র মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইফতার মাহফিলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি ছিলেন। সেখানে বাবুল আক্তারও গিয়েছিলেন। ইফতার মাহফিলেই আইজিপি বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে ইঙ্গিত দেন।

          এর আগে আটক হওয়া চারজনের জবানবন্দির ভিডিও চিত্রও বাবুল আক্তারকে দেখানো হয়।

          গত ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় নগরীর ও আর নিজাম রোডে দুর্বৃত্তদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম *মিতু। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নিজে বাদি হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

          হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সিএমপির সঙ্গে তদন্তে নামে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন এবং কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। এক সপ্তাহ পর আইজির নির্দেশে ঘটনা তদন্তে পাঁচটি সমন্বিত টিম গঠন করা হয়। টিমের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের দায়িত্ব পান পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার। চার খুনিকে আটকের পর বুধবার বনজ কুমার মজুমদার চট্টগ্রাম ছাড়েন বলে সূত্র জানায়।

          http://www.bdmorning.com/headlines/111628
          আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।

          Comment


          • #6
            চাচাত ভাই সাইফুলকে নিয়ে স্ত্রী খুনের পরিকল্পনা করেন বাবুল আক্তার !

            চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত স্ত্রী মাহমুদা খানম ওরফে মিতু আক্তারকে খুনের নির্দেশ দেয়ার কথা স্বীকার করেছেন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। খুনের পরিকল্পনার সঙ্গে তার এক চাচাতো ভাই সাইফুল জড়িত থাকার কথাও জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন পুলিশের এই উর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

            জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম নগরীর দামপাড়া এম এম আলী রোডের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে মিতুর সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে বাবুল আক্তার *জানতেন। তবে তার কাছে নিশ্চিত কোন প্রমাণ ছিলনা। জাতিসংঘ মিশনে কাজ করার সময় বাবুল আক্তার স্ত্রীর গতিবিধি ও কর্মকাণ্ড অনুসরণে সোর্স নিয়োগ করেন। সোর্স মারফত নিশ্চিত তথ্যপ্রমাণ পাওয়ার পর বাবুল আক্তার স্ত্রীকে খুনের সিদ্ধান্ত নেন। দুজন সোর্সসহ চারজনের মাধ্যমে বাবুল আক্তার এই হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন করান।

            পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তবে পুলিশের কোন কর্মকর্তা সরাসরি এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না।

            বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করা সিএমপি কমিশনার মো. ইকবাল বাহার সাংবাদিকদের বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য যাচাই বাছাই ছাড়া নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে দু’য়েকদিনের মধ্যে সবকিছু পরিস্কার হবে।

            এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু আক্তার হত্যা মামলার তদন্তের মোড় ঘুরে যায়। জঙ্গি, সোনা চোরাচালানি, ইয়াবা ব্যবসায়ীদের পর সন্দেহের তীর ঘুরে যায় খোদ বাবুল আক্তারের দিকেই।

            শুক্রবার (২৪ জুন) গভীর রাতে শ্বশুরের বাসা থেকে বাবুল আক্তারকে পুলিশ পরিচয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে নিয়ে যাওয়ার পর সন্দেহ আরও জোরালো হয়।

            তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণ) মো. কামরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।

            নগর পুলিশের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে মিতু হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া চারজনের প্রত্যেককে আটক করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। আটক চারজনের মধ্যে দুজন বাবুল আক্তারের সোর্স।

            আটকের পর চারজনের আলাদা আলাদা করে জবানবন্দিও নিয়েছে। এতে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। এছাড়া খুনের নির্দেশদাতা নিয়ে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্যও তারা প্রকাশ করেছে। মূলত এরপরই পুলিশ বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে।

            শুক্রবার রাজধানীতে ২৪ তম বিসিএস’র মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইফতার মাহফিলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি ছিলেন। সেখানে বাবুল আক্তারও গিয়েছিলেন। ইফতার মাহফিলেই আইজিপি বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে ইঙ্গিত দেন।

            এর আগে আটক হওয়া চারজনের জবানবন্দির ভিডিও চিত্রও বাবুল আক্তারকে দেখানো হয়।

            গত ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় নগরীর ও আর নিজাম রোডে দুর্বৃত্তদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম *মিতু। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নিজে বাদি হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

            হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সিএমপির সঙ্গে তদন্তে নামে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন এবং কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। এক সপ্তাহ পর আইজির নির্দেশে ঘটনা তদন্তে পাঁচটি সমন্বিত টিম গঠন করা হয়। টিমের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের দায়িত্ব পান পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার। চার খুনিকে আটকের পর বুধবার বনজ কুমার মজুমদার চট্টগ্রাম ছাড়েন বলে সূত্র জানায়।

            http://www.bdmorning.com/headlines/111628
            আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।

            Comment


            • #7
              সুবহানাল্লাহু ওয়াবি হামদিহি !
              যারা ইসলাম ও জিহাদকে নিয়ে মজাক শুরু করে দিয়েছিল, তাদের (তাগুত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ পুলিশের কর্মকর্তারা)নাকে কালি পরে গিয়েছে। তাদের নিজেদেরই নিজেদের গালে চপেটাঘাত করা উচিত।

              আর যারা জিহাদ ও জিহাদিদের বিরুদ্ধে কাজ করে, তাদের আভ্যন্তরীণ অবস্থা এমনই। তাদের কারো কারো বাহির অবস্থা চকচকে হলেও তাদের ভিতরটা কুচকুচে কালো। যেখান থেকে শুধু দুর্গন্ধ ছড়ায়। ইনশা আল্লাহ এদের পরাজয় খুব বেশি দূরে নয়।

              আমাদের শহিদ ভাইদের রক্ত বৃথা যাবেনা ইনশা আল্লাহ। রক্তের বদলে রক্ত ও ধংসের বদলে ধ্বংস।

              Comment


              • #8

                মিতু হত্যার জের ধরেই এই মুরতাদ সরকার আর পুলিশ বাহিনী তদন্ত না করেই শুধুমাত্র সন্দেহের বশেই ৬/৭ জন ভাইকে ক্রস ফায়ারের নামে শহীদ করল।

                আর দেশব্যপী সাড়াশি অভিযানের নামে ১২০০০ এর অধিক মানুষকে বন্দি করলো অন্যায় ভাবে।
                এখন থলের বিড়াল বেড়িয়ে পরেছে। তাহলে এখন তাদের শাস্তি কি হওয়া উচিত ?

                'উদুর পিন্ডি বুদোর ঘারে' চাপানোর অপচেষ্টা ভেস্তে গেল । আল্লাহ তায়ালা হাকিকত প্রকাশ করে দিয়েছেন। পুলিশের মত জালেম বাহিনি বাংলাদেশে কমই আছে। তারা যেমন চাদাবাজি,লুটতরাজ করে সাধারন মানুষের উপর জুলম করে থাকে। ওন্যদিকে তাদের পরিবারের সদস্যরাও নানা অপকর্মে লিপ্ত থাকে। এগুলো আল্লাহর গজব। মানুষের উপর জুলম করে শান্তি পাওয়া যয় না । এই জানোয়ারগুলোর ঘরেও শান্তি নেই।

                Comment

                Working...
                X