Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিহাদের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী বাহিনীর সদস্যরা জেনে রাখ! চাকরি না থাকলে জি

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিহাদের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী বাহিনীর সদস্যরা জেনে রাখ! চাকরি না থাকলে জি

    জিহাদের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী বাহিনীর সদস্যরা জেনে রাখ! চাকরি না থাকলে জিহাদিরারা বাবুলকে মেরে ফেলবে
    আল্লাহু আকবার!! দেশের তাগুত পুলিশ, র*্যব, সিসিটি ও অন্যান্য বাহিনীর কর্মচারীদের প্রতি একটি সতর্কবার্তা। জিহাদের বিরোধিতার পূর্বে একটু ভেবে দেখ! মুজাহিদ ভাইয়েরা তোমাদের প্রত্যেকটা জুলুমের প্রতিশোধ নিবেন ইনশা আল্লাহ। জিহাদের বিরোধিতাকারীরা তোমাদের এই হিরো থেকে শিক্ষা গ্রহণ কর। তোমাদের হালত আল্লাহ তায়ালা এর চাইতেও অপমানজনক করে দিবেন। চান্দু মনিরুল তুই সতর্ক হয়ে যা, তোর কিন্তু শেষ!


    এসপি বাবুল আকতারের জীবন নিয়ে শঙ্কিত তার শ্বশুর মোশাররফ হোসেন। পুলিশের চাকরি না থাকলে যেকোনও সময় সন্ত্রাসীদের হাতে তার মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি।কারাগারে গেলেও সন্ত্রাসীরা তাকে মেরে ফেলবে বলে মনে করেন বাবুলের শ্বশুর। বাবুল আকতারের পদত্যাগ নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে এসব কথা বলেন।


    মোশাররফ হোসেন বলেন, মিতু হত্যার কারণে যদি বাবুল আকতারকে চাকরি ছাড়ানো হয়, তাহলে সন্ত্রাসীরা তাকে মেরে ফেলবে। জেলখানায় গিয়েও সে বাঁচতে পারবেনা। সেখানেও সন্ত্রাসীরা তাকে মেরে ফেলবে। তার মৃত্যু অবধারিত। এখন কোনভাবে তার মৃত্যু হবে, সেটা আল্লাই ভালো জানেন। আপাতত তার বাঁচার উপায় হচ্ছে তার চাকরিটা থাকা। এতে কিছুদিন যদি সে বেঁচে থাকতে পারে। আর সে নিজেও যদি চাকরি ছাড়ে তাহলেও তার জীবন বাঁচবেনা।

    মোশাররফ হোসেন বলেন, ঘরে যে তার দুই শিশু সন্তান আছে,তারা যখন বুঝতে শিখবে, ম্যাচিওরিটি আসবে, তাদের বয়স যখন ১৫-২০ বছর হবে, তখন তারা জানতে চাইবে তাদের মায়ের হত্যার বিষয়টি। তারাতো এখনই নানা প্রশ্ন করে। জানতে চায় অনেক কিছু। তখন তারা জানতে তাদের পিতার কাছে চাইবে, মায়ের হত্যার পর চাকরি ছাড়লা কেনো বা চাকরি গেল কেনো? তখন কী তারা জানবেনা যে, তাদের মাকে খুন করার কারণে সরকার তার চাকরি খেয়েছে বা গেছে। তখনতো এ পোলাপানই তাকে খুন করবে। তার কিন্তু বাঁচার কোনও উপায় নেই। একদিকে সব হারাবে, অন্যদিকে সন্তানদের কাছেও প্রতিনিয়ত প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে।

    মোশাররফ হোসেন বলেন, আমিতো বলছি, প্রথমে সন্ত্রাসীরাই তাকে মারবে। আর যদি সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রেহাইও পায় তাহলে সন্তানরাই একসময় তাকে মারবে। সন্তানের কাছ থেকেও সে রেহাই পাবেনা।এখন এ বিষয়গুলো সরকারের কাছে উত্থাপন করা হলো। সরকার যা ভালো মনে করে করবে।

    গত এপ্রিলে এসপি হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর তাকে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়। গত ৫ জুন চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড় এলাকায় বাবুল আকতারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু শিশু সন্তানের সামনে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন। স্ত্রী খুন হওয়ার দিন বাবুল ঢাকাতেই ছিলেন। পরে দুই শিশু সন্তান নিয়ে রাজধানীর বনশ্রীর ভূঁইয়া পাড়ার শ্বশুরের বাসাতেই অদ্যাবধি অবস্থান করছেন।

    স্ত্রী হত্যাকাণ্ডের ১৫ দিনের মাথায় গত ২৪ জুন মধ্যরাতে শ্বশুর বাড়ি থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাবুলকে মিন্টো রোডের গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। যদিও পরদিন ২৫ জুন প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর আবার তাকে বনশ্রীতে শ্বশুরের বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।ওই সময় তার কাছ থেকে পদত্যাগপত্র নেওয়া হয় বলেও সূত্র জানায়। কেউ বলেন, বাবুল নিজেই চাকরি ছাড়ার শর্তে স্ত্রী হত্যার দায় থেকে বাঁচতে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছিলেন। এরপর গত ৩ ও ৪ আগস্ট পুলিশ সদর দফতরে গিয়ে তিনি একটি লিখিত ব্যাখ্যা দেন।অবশ্য সেই ব্যাখ্যায় পদত্যাগ করেছেন বলে কোনও কথা উল্লেখ নেই।

    স্ত্রী হত্যাকাণ্ডের পর গত ১৩ আগস্ট প্রথম মুখ খোলেন বাবুল আকতার। তার ফেসবুকে মর্মস্পর্শী এক স্ট্যাটাসে তিনি অনেকটা আক্ষেপের সুরেই লিখেছেন, ‘যখন মা হারানো মেয়েটার অযথা গড়াগড়ি দিয়ে কান্নার শব্দ কেবল আমিই শুনি, তখন অনেকেই নতুন নতুন গল্প বানাতে ব্যস্ত। আমি তো বর্ম পড়ে নেই, কিন্তু কোলে আছে মা হারা দুই শিশু। আঘাত সইতেও পারি না, রুখতেও পারি না।’ স্ট্যাটাসের সব শেষে তিনি লিখেছেন, ‘এরপর আর কোনও ভোর আমার জীবনে সকাল নিয়ে আসেনি। সন্তান দুটো এবং আমি আর স্নেহের ছায়ায় ঘুমাইনি। এরপরই আমি বুঝেছি সংসার কী।’

    http://www.banglatribune.com/nationa...497;ল’

  • #2
    মুসলমান মুজাহিদদের উপর জুলুম করে দুনিয়াতেই শান্তিতে সংসার করতে পারেনি বাবুল আকতার। যদিও মূলত সরকারের মন্ত্রী/এমপি আর অফিয়ারদের দুর্নীতির পথে বাবুল আক্তার বাধা হয়ে পড়ায় তার স্তীকে হত্যা করে তা জঙ্গীদের উপর চালিয়ে দেওার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিল। এই অজুহাতে রমজান মাসে ধরপাকর কর হয়েছিল ১৪/১৫ হাজার মানুষকে । দিন শেষে থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসল। বাবুল পত্নীকে জঙ্গীরা নয় সরকারের লোকরাই মেরেছে। এখন বাবুলের উপর সেই দোষ চাপিয়ে দিল।
    যার কারণে এখন সরকারের ভয়ে কিছুই মুখ খুলে বলতে পারছে না বাবুল। নিজে যেহেতু অন্যায় ভাবে অনেক জুলম করেছে এখন সে নিজেই সেই জুলুমের প্রায়চিত্ত দিতে হচ্ছে আরেক বড় জালেমের (সরকারের) জুলুমের দারা।

    আল্লাহ তায়ালা এই জালেম বাহিনীর সদস্যদের হেদায়েত দিন। সময় থাকতেই বুঝে তাওবাহ করে ফিরে এসো। পুলিশ নামক জালেম বাহিনী থেকে চলে আসো। নাহয় দুলিয়া ও আখেরাতে মাজলুমদের লা'নতে জলে পুড়ে ছাড়খাড় হয়ে যাবি।
    Last edited by Ahmad Faruq M; 08-16-2016, 12:46 AM.

    Comment

    Working...
    X