Announcement

Collapse
No announcement yet.

আশ্রয় চাও, খৃষ্টান হও: মুসলিম শরণার্থীদের 

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আশ্রয় চাও, খৃষ্টান হও: মুসলিম শরণার্থীদের 

    আশ্রয় চাও, খৃষ্টান হও > সিরিয়ার মুসলিম শরণার্থীদের প্রতি স্লোভাকিয়া

    পশ্চিমাদের মদদে এবং তাদেরই স্বার্থের বলি হয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সিরিয়া যখন গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্তপ্রায়, তখন ইউরোপের দেশ স্লোভাকিয়া মানবিকতাকে দুপায়ে ঠেলে ধর্মীয় চরম সাম্প্রদায়িক আচরণের প্রমাণ দিল। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সিরিয়ার প্রায় ৪০ লক্ষ মানুষ এখন শরণার্থী হয়ে তুরস্ক, অস্ট্রিয়াসহ ইউরোপের নানা দেশে একটু আশ্রয়ের জন্য ছুটছেন। অনেক দেশ এ ক্ষেত্রে উদারতার পরিচয় দিলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্য ইউরোপীয় রাষ্ট্র কোনো ধরনের শরনার্থীকে আশ্রয় দিতে নারাজ।

    তবে তাদের মধ্য স্লোভাকিয়া ব্যতিক্রম আচরণ করে সাম্প্রদায়িক মনোভাবের স্বাক্ষর রাখলো। দেশটির সরকার ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা এই লক্ষ লক্ষ আশ্রয়হীন মানুষের মধ্যে ২০০ জনকে আশ্রয় দেবে। তবে তাদের একজনও মুসলিম হতে পারবে না। সবাইকে খ্রিস্টান হতে হবে!

    ওয়াল স্ট্রীট জার্নালকে দেয়া সাক্ষাৎকারে দেশটির একজন কর্মকর্তা মুসলিমদেরকে না নেয়া পেছনে 'যুক্তি' দেখাতে গিয়ে বলেন, আমাদের স্লোভাকিয়ায় কােনাে মসজিদ নেই। তাই আমরা শুধুই খিস্টানদেরকেই নিতে চাই।

    ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক নেতারা মুসলিম শরনার্থীদের তাদের দেশে নিতে সমানভাবে অনাগ্রহী। এ জন্য তারা 'সম্পূর্ণ ভিন্ন সাংস্কৃতিক পটভূমির' 'যুক্তি' দেখাচ্ছেন।

    স্লোভাকিয়ার প্রেসিডেন্ট রবার্ট ফিকো গত সপ্তাহে অস্ট্রিয়ান একটি সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, "স্লোভাকিয়া একটি খ্রিস্টান দেশ। আমরা ৩/৪ লাখ মুসলিম শরনার্থীর ঢল সহ্য করবো না। কারণ তারা এসে সারাদেশে মসজিদ বানাতে শুরু করবে এবং আমাদের প্রকৃতি, সংস্কৃতি এবং রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধ পরিবর্তনের চেষ্টা করবে।"

    বর্তমানে স্লোভাকিয়ার অর্ধকোটি জনসংখ্যার মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ মুসলিম। শুধু স্লোভাকিয়া নয়, ইউরোপের অন্যান্য দেশ যেমন চেক রিবাপলিক, হাঙ্গেরি এবং এস্তোনিয়ার মতো পূর্ব এবং দক্ষিণ ইউরোপের দেশগুলো মুসলিম বিদ্বেষী নীতি গ্রহণ করেছে।

    সূত্র:
    bd-monitor.net/newsdetail/detail/34/148213
    washingtonpost.com/news/worldviews/wp/2015/08/19/slovakia-will-take-in-200-syrian-refugees-but-they-have-to-be-christian/
    যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়। এবং আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন, তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাকারী। (১১০ঃ১-৩)

  • #2
    যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়। তখন এগুলো খরকুটার মত উড়ে যাবে।

    Comment


    • #3
      আল্লাহর বিজয় অতি সন্নিকটে ইনশাআল্লাহ

      Comment


      • #4
        এটা কুফফারদের জাতিগত দোষ। আল্লাহ তায়ালাই বলে দিয়েছেন, কুফফাররা তোমাদের সাথে ততক্ষণ লড়াই করতে থাকবে যতক্ষণ না তোমাদেরকে স্বীয় দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরাতে পারবে।
        শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

        Comment


        • #5
          রব্বে কা'বার কসম! দীন ও শরিয়ার দুশমনদের প্রতি আমার বিদ্বেষ উপচে পড়ছে। মনে চাচ্ছে ওদেরকে কচুকাটা করে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেই।
          হে আল্লাহ! আপনি দীন ও উম্মাহর সহায় হোন।

          Comment


          • #6
            অতিসত্বর ওদের মাসনাদ ভেঙে চুর্ণ বিচুর্ণ হবে। এবং বিশ্বের আকাশে কালিমার পতাকা পৎপৎ করে উড়বে.ইনশাআল্লাহ।।।।
            আসুক না যত বাধাঁ যত ঝর সাইক্লোন কিতালের পথে মোরা চলবোই

            Comment


            • #7
              আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন ৷
              মৃত্যু ও বন্দিত্বের ভয় ঝেড়ে ফেলে চলুন ঝাঁপিয়ে পড়ি ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে।

              Comment

              Working...
              X