Announcement

Collapse
No announcement yet.

Video || আরাকানের পরিস্থিতি কি স্বাভাবিক হয়ে গেছে? || Tawhid Media

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    জাযাকুমুল্লাহ , বারাকাল্লাহু ফি আমালিকুম

    Comment


    • #17
      Originally posted by Taalibul ilm View Post
      আরাকানে নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য এদেশের আ'ম জনতা তেমন কোন পদক্ষেপ নিতে পারে না, হয়তো এই কারণেই মিছিল, রাস্তায় প্রতিবাদ সভা ইত্যাদি করে থাকে। এটিকে কি মুজাহিদদের এই লেভেলে নিগেটিভলি দেখা উচিত? আমাদের কাছে এটা এ রকম মনে হয় না।

      এই রকম স্বাভাবিক জন-আন্দোলন কিংবা জনসম্পৃক্ত কার্যক্রমগুলোকে ঢালাওভাবে নিরুৎসাহিত করা কি আমাদের উচিত হবে? ফোরামের ভাইদেরকে এই ব্যাপারে কোন মাশোয়ারা থাকলে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইল।

      'নিরবতার প্রাচীরের আড়ালে গণহত্যা' নামক আলোচনায় মুজাহিদ শায়খ আইমান আর জাওয়াহিরি (হাঃ) শাপলা চত্তরে সমাবেশ, হেফাজতের আন্দোলন এবং এর উপর তাগুত সরকারের দমন-নিপিড়ন নিয়ে কথা বলেছেন। সেখানে হেফাজতের আন্দোলনের বিরোধতা তিনি করেন নি। তাহলে আরাকানের জন্য হেফাজতের আন্দোলনের বিরোধিতা করা হবে - কোন যুক্তিতে?

      জনগণকে পিছনে ফেলে কি আমরা একা আরাকানকে মুক্ত করে ফেলতে পারবো?
      মুহতারাম ভাই! ভিডিওটি দেখে এবং এর কথাগুলো শুনে আমার কাছে মনে হয়েছে, এর দ্বারা ঐ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে যে, আরাকানের পরিস্থিতি তো এখনো স্বাভাবিক হয়নি, রোহিঙ্গা মুসলিমদের ব্যাপারে কোনো সঠিক সমাধানও গৃহীত হয়নি; তাহলে আমাদের সেই ক্ষোভ-প্রতিবাদী মেজাজ কেন বন্ধ হয়ে গেল? আর আমরা ইতিপূর্বে বারবার দেখেছি, বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে মিছিল-মিটিং, লংমার্চ, মানববন্ধন এ ধরনের নানান কর্মসূচী ও আন্দোলন ডাকা হয় কিন্তু কয়েকদিন পর তা এতটাই নিস্তব্দ হয়ে যায় যে, মনে হয় এর বিরুদ্ধে কোনো আন্দোলনই হয়নি। এর উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে- যারা এ ধরনের আন্দোলন-কর্মসূচীগুলোর নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন; তারা কেউ কেউ এটাকেই জিহাদ মনে করেন, আবার কেউ কেউ এটাকে জিহাদ মনে না করলেও এমন আন্দোলনকেই যথেষ্ট মনে করে থাকেন। এ জন্য আমরা বারবার দেখি, চূড়ান্ত ফলাফল আসার আগেই শুধুমাত্র কুফফারদের সাময়িক হত্যার ধরন বদলানোর কারণে আন্দোলনগুলো বন্ধ হয়ে যায়। আর কুফফাররাও চায় গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতেই জনসাধারণ মত্ত থাকুক; আর গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোর দ্বারা সমস্যার সমাধান হতে পারে, এটা বুঝানোর জন্য বিশ্ব কুফফার সংঘ মাঝে মাঝে এমন তীব্র মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধনের পর হত্যার ধরন বদলে ফেলে। এতে জনসাধারণও এমনটা মনে করে যে, আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনগুলোর দ্বারাই তো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব! জিহাদ-কিতাল এর আর কি প্রয়োজন? এবং এ কারণেই তাদের অনেকে মুজাহিদদের উগ্র এবং ফিতনা সৃষ্টিকারী মনে করে জঙ্গিদের তথা মুজাহিদদের বিরোধিতা করতে থাকে। তাই একে তো জনসাধারণকে বুঝানো উচিত- প্রচলিত এ ধরনের আন্দোলন-কর্মসূচীর দ্বারা আমরা স্থায়ী সমাধানে উপনীত হতে পারবো না, আমাদেরকে কুরআনে বর্ণিত একমাত্র সমাধানের পথ- কিতালের পদ্ধতিই গ্রহণ করে সামনে অগ্রসর হতে হবে। হেফাজত সহ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলনকারী অন্যান্য দলগুলোর আরাকান ইস্যুতে বর্তমানে চুপ থাকা দেখে এমনটাই মনে হচ্ছে যে, তাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধনের কারণে আরাকানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে! তাই তাদের কাছে প্রশ্ন করাও একটা উদ্দেশ্য- আরাকানের পরিস্থিতি কি স্বাভাবিক হয়ে গেছে? যদি স্বাভাবিক না হয়ে থাকে, তাহলে কেন বন্ধ হয়ে গেল মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন সহ তাদের কথিত নানান শান্তিপূর্ণ আন্দোলন? আর হেফাজতের অনেকে তো এমনটাই বলে থাকেন- তাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ইত্যাদির কারণেই নাস্তিকদের আওয়াজ ও বাজে লেখালেখি বন্ধ গেছে! নাস্তিকরা তাদের আন্দোলনের কারণে বাংলা ছেড়ে পালিয়েছে! এ কারণেই তারা শাতিম হত্যাকারী আমাদের প্রিয় ভাইদের বিরোধিতা করে, তাদের কাজকে সমর্থন করে না, এমনকি যারা এভাবে গুপ্তভাবে আইন নিজের হাতে নিয়ে শাতিমদের হত্যা করেছে, তাদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত (নাউজুবিল্লাহ)- এমন বিবৃতি-লেখা প্রকাশ করেছে! আজ সাধারন অনেক জনগণ তাদের এসব মেজাজে প্রভাবিত হয়ে, মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন ইত্যাদিকে যথেষ্ট ভাবতে শুরু করেছে! এমতবস্থায় জনগণের কাছে সঠিক বিষয়গুলো প্রকাশ করাই জরুরী মনে হচ্ছে।
      আসলে মুজাহিদ শায়খ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ কিন্তু হেফাজতের প্রাথমিক কাজগুলো দেখে তাদের ব্যাপারে এমন কিছু তামান্না করেছিলেন যে, হেফাজতের নেতৃত্বশীল উলামায়ে কেরাম তাদের সরকার বিরোধী আন্দোলন-কর্মসূচী অব্যাহত রাখবেন এবং ধীরে ধীরে বাংলাদেশের মুসলিম তাওহীদী জনতাকে জিহাদের পথে নিয়ে আসবেন! যেমনটি সিরিয়ার আন্দোলনগুলোতে ঐ ভূখণ্ডের সম্মানিত নেতৃত্বশীল মুজাহিদ আলেম-দায়ীগণ করেছিলেন! হেফাজতের ব্যাপারে এ দেশের মুজাহিদ ভাইদের একান্ত তামান্নাও এমনই ছিল। কিন্তু আজ হেফাজতের কী অবস্থা!!!? তারা তো তাদের ভাইদের রক্তকেও ভুলে গেল, যখন তাগুত হাসিনা সরকার তাদের হাতে সনদ ধরিয়ে দিল!!!! ইনশাআল্লাহ এ দেশের সাধারণ তাওহীদী জনতা হেফাজতকে ভালোভাবেই চিনে নিয়েছে! হেফাজত এর ভবিষ্যৎ কর্মসূচীগুলোতে তাদের কিছু অন্ধ মুরিদ ভক্ত হয়তো যোগদান করতে পারে; কিন্তু এ দেশের প্রকৃত তাওহীদী জনতা কখনোই তাদের ডাকে আর সাড়া দিবে না!
      হ্যাঁ মুহতারাম ভাই! আমরা জনগণকে সাথে নিয়েই চলবো- এটা সত্য; পাশাপাশি তো তাদের মেজাজের মাঝেও ধীরে ধীরে সত্য বিষয়টা গাঁথতে হবে তাই না? না হলে কিন্তু আমাদের ঐ অবস্থাই দেখতে হবে, যা করেছিল ৫ মে তে অস্ত্রবিহীন নিরীহ মুসলিম জনগণ, সেদিন অনেকেই তো সঠিক নির্দেশনা ও বুঝের অভাবে তাগুত বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের মতো হাত উঁচু করে প্রস্থান করেছিল! (আল্লাহ আমাদের সেসব অবুঝ ভাইদের ক্ষমা করুন) এ বিষয়টা নিয়ে তাগুত আর নাস্তিকরা কত যে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিল, তা আমরা আজও ভুলিনি! যদি মুজাহিদ আলেমগণ নিজের পরিচয় গোপন রেখে আম জনতাকে প্রচলিত মিছিল-মিটিং ইত্যাদি আন্দোলন-কর্মসূচীমুখী করে ধীরে ধীরে অব্যাহত গণবিপ্লবের দিকে নিয়ে যায়; তাহলে তা অবশ্যই এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপই হবে! আলোচ্য ভিদিওতে হয়তো এমন অব্যাহত আন্দোলনের আশা করেই বলা হয়েছিল- তাহলে কোথায় আমাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন সহ ইত্যাদি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন? তাদের কাজগুলো অব্যাহত হওয়াই তো উচিত ছিল যেহেতু এখনো আরাকানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি!
      যাই হোক, আমার এ আলোচনায় কোনো ভুল হলে ভাইয়েরা আশা করি শুধরে দিবেন! মাআস সালাম!

      Comment


      • #18
        জাজাকাল্লাহ ভাই

        Comment


        • #19
          Originally posted by আরাকানের পথে View Post
          মুহতারাম ভাই! ভিডিওটি দেখে এবং এর কথাগুলো শুনে আমার কাছে মনে হয়েছে, এর দ্বারা ঐ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে যে, আরাকানের পরিস্থিতি তো এখনো স্বাভাবিক হয়নি, রোহিঙ্গা মুসলিমদের ব্যাপারে কোনো সঠিক সমাধানও গৃহীত হয়নি; তাহলে আমাদের সেই ক্ষোভ-প্রতিবাদী মেজাজ কেন বন্ধ হয়ে গেল? আর আমরা ইতিপূর্বে বারবার দেখেছি, বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে মিছিল-মিটিং, লংমার্চ, মানববন্ধন এ ধরনের নানান কর্মসূচী ও আন্দোলন ডাকা হয় কিন্তু কয়েকদিন পর তা এতটাই নিস্তব্দ হয়ে যায় যে, মনে হয় এর বিরুদ্ধে কোনো আন্দোলনই হয়নি। এর উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে- যারা এ ধরনের আন্দোলন-কর্মসূচীগুলোর নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন; তারা কেউ কেউ এটাকেই জিহাদ মনে করেন, আবার কেউ কেউ এটাকে জিহাদ মনে না করলেও এমন আন্দোলনকেই যথেষ্ট মনে করে থাকেন। এ জন্য আমরা বারবার দেখি, চূড়ান্ত ফলাফল আসার আগেই শুধুমাত্র কুফফারদের সাময়িক হত্যার ধরন বদলানোর কারণে আন্দোলনগুলো বন্ধ হয়ে যায়। আর কুফফাররাও চায় গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতেই জনসাধারণ মত্ত থাকুক; আর গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোর দ্বারা সমস্যার সমাধান হতে পারে, এটা বুঝানোর জন্য বিশ্ব কুফফার সংঘ মাঝে মাঝে এমন তীব্র মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধনের পর হত্যার ধরন বদলে ফেলে। এতে জনসাধারণও এমনটা মনে করে যে, আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনগুলোর দ্বারাই তো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব! জিহাদ-কিতাল এর আর কি প্রয়োজন? এবং এ কারণেই তাদের অনেকে মুজাহিদদের উগ্র এবং ফিতনা সৃষ্টিকারী মনে করে জঙ্গিদের তথা মুজাহিদদের বিরোধিতা করতে থাকে। তাই একে তো জনসাধারণকে বুঝানো উচিত- প্রচলিত এ ধরনের আন্দোলন-কর্মসূচীর দ্বারা আমরা স্থায়ী সমাধানে উপনীত হতে পারবো না, আমাদেরকে কুরআনে বর্ণিত একমাত্র সমাধানের পথ- কিতালের পদ্ধতিই গ্রহণ করে সামনে অগ্রসর হতে হবে। হেফাজত সহ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলনকারী অন্যান্য দলগুলোর আরাকান ইস্যুতে বর্তমানে চুপ থাকা দেখে এমনটাই মনে হচ্ছে যে, তাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধনের কারণে আরাকানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে! তাই তাদের কাছে প্রশ্ন করাও একটা উদ্দেশ্য- আরাকানের পরিস্থিতি কি স্বাভাবিক হয়ে গেছে? যদি স্বাভাবিক না হয়ে থাকে, তাহলে কেন বন্ধ হয়ে গেল মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন সহ তাদের কথিত নানান শান্তিপূর্ণ আন্দোলন? আর হেফাজতের অনেকে তো এমনটাই বলে থাকেন- তাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ইত্যাদির কারণেই নাস্তিকদের আওয়াজ ও বাজে লেখালেখি বন্ধ গেছে! নাস্তিকরা তাদের আন্দোলনের কারণে বাংলা ছেড়ে পালিয়েছে! এ কারণেই তারা শাতিম হত্যাকারী আমাদের প্রিয় ভাইদের বিরোধিতা করে, তাদের কাজকে সমর্থন করে না, এমনকি যারা এভাবে গুপ্তভাবে আইন নিজের হাতে নিয়ে শাতিমদের হত্যা করেছে, তাদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত (নাউজুবিল্লাহ)- এমন বিবৃতি-লেখা প্রকাশ করেছে! আজ সাধারন অনেক জনগণ তাদের এসব মেজাজে প্রভাবিত হয়ে, মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন ইত্যাদিকে যথেষ্ট ভাবতে শুরু করেছে! এমতবস্থায় জনগণের কাছে সঠিক বিষয়গুলো প্রকাশ করাই জরুরী মনে হচ্ছে।
          আসলে মুজাহিদ শায়খ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ কিন্তু হেফাজতের প্রাথমিক কাজগুলো দেখে তাদের ব্যাপারে এমন কিছু তামান্না করেছিলেন যে, হেফাজতের নেতৃত্বশীল উলামায়ে কেরাম তাদের সরকার বিরোধী আন্দোলন-কর্মসূচী অব্যাহত রাখবেন এবং ধীরে ধীরে বাংলাদেশের মুসলিম তাওহীদী জনতাকে জিহাদের পথে নিয়ে আসবেন! যেমনটি সিরিয়ার আন্দোলনগুলোতে ঐ ভূখণ্ডের সম্মানিত নেতৃত্বশীল মুজাহিদ আলেম-দায়ীগণ করেছিলেন! হেফাজতের ব্যাপারে এ দেশের মুজাহিদ ভাইদের একান্ত তামান্নাও এমনই ছিল। কিন্তু আজ হেফাজতের কী অবস্থা!!!? তারা তো তাদের ভাইদের রক্তকেও ভুলে গেল, যখন তাগুত হাসিনা সরকার তাদের হাতে সনদ ধরিয়ে দিল!!!! ইনশাআল্লাহ এ দেশের সাধারণ তাওহীদী জনতা হেফাজতকে ভালোভাবেই চিনে নিয়েছে! হেফাজত এর ভবিষ্যৎ কর্মসূচীগুলোতে তাদের কিছু অন্ধ মুরিদ ভক্ত হয়তো যোগদান করতে পারে; কিন্তু এ দেশের প্রকৃত তাওহীদী জনতা কখনোই তাদের ডাকে আর সাড়া দিবে না!
          হ্যাঁ মুহতারাম ভাই! আমরা জনগণকে সাথে নিয়েই চলবো- এটা সত্য; পাশাপাশি তো তাদের মেজাজের মাঝেও ধীরে ধীরে সত্য বিষয়টা গাঁথতে হবে তাই না? না হলে কিন্তু আমাদের ঐ অবস্থাই দেখতে হবে, যা করেছিল ৫ মে তে অস্ত্রবিহীন নিরীহ মুসলিম জনগণ, সেদিন অনেকেই তো সঠিক নির্দেশনা ও বুঝের অভাবে তাগুত বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের মতো হাত উঁচু করে প্রস্থান করেছিল! (আল্লাহ আমাদের সেসব অবুঝ ভাইদের ক্ষমা করুন) এ বিষয়টা নিয়ে তাগুত আর নাস্তিকরা কত যে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিল, তা আমরা আজও ভুলিনি! যদি মুজাহিদ আলেমগণ নিজের পরিচয় গোপন রেখে আম জনতাকে প্রচলিত মিছিল-মিটিং ইত্যাদি আন্দোলন-কর্মসূচীমুখী করে ধীরে ধীরে অব্যাহত গণবিপ্লবের দিকে নিয়ে যায়; তাহলে তা অবশ্যই এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপই হবে! আলোচ্য ভিদিওতে হয়তো এমন অব্যাহত আন্দোলনের আশা করেই বলা হয়েছিল- তাহলে কোথায় আমাদের মিছিল-মিটিং, লংমার্চ ও মানববন্ধন সহ ইত্যাদি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন? তাদের কাজগুলো অব্যাহত হওয়াই তো উচিত ছিল যেহেতু এখনো আরাকানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি!
          যাই হোক, আমার এ আলোচনায় কোনো ভুল হলে ভাইয়েরা আশা করি শুধরে দিবেন! মাআস সালাম!
          জাঝাকাল্লাহু খাইর ভাই। অনেক মোবারকবাদ আপনাকে এতো সুন্দর করে আমাদের বিষয়গুলো মডারেটর ভাই এর প্রশ্নের উত্তরের মধ্য দিয়ে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য। সম্মানিত মডারেটর তালিবুল ইলম ভাই এর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, ভাই এই কথা গুলোই আমাদের জবাব ছিলো আপনার প্রশ্নের বিপরীতে। যেহেতু এই ভাই লিখে ফেলেছেন তাই আমরা এটাকেই কোট করে দিলাম।

          আল্লাহ্* আমাদের সকলকে কবুল করুন, আমীন।

          Comment


          • #20
            জাযাকুমুল্লাহ কমেন্টকারী ভাইদের!
            سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
            طريقنا طريقنا الجهاد الجهاد

            Comment


            • #21
              আসলে মুজাহিদ শায়খ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ কিন্তু হেফাজতের প্রাথমিক কাজগুলো দেখে তাদের ব্যাপারে এমন কিছু তামান্না করেছিলেন যে, হেফাজতের নেতৃত্বশীল উলামায়ে কেরাম তাদের সরকার বিরোধী আন্দোলন-কর্মসূচী অব্যাহত রাখবেন এবং ধীরে ধীরে বাংলাদেশের মুসলিম তাওহীদী জনতাকে জিহাদের পথে নিয়ে আসবেন! যেমনটি সিরিয়ার আন্দোলনগুলোতে ঐ ভূখণ্ডের সম্মানিত নেতৃত্বশীল মুজাহিদ আলেম-দায়ীগণ করেছিলেন!
              ভাই, এটি আপনি কিভাবে জানলেন? কিভাবে বুঝলেন? যদিও আপনার পুরো কমেন্টের প্রথম অংশের সাথে একমত। কিন্তু এই ২টি অংশের ব্যাপারে চিন্তাভাবনার দরকার আছে।

              হেফাজতের ব্যাপারে এ দেশের মুজাহিদ ভাইদের একান্ত তামান্নাও এমনই ছিল। কিন্তু আজ হেফাজতের কী অবস্থা!!!? তারা তো তাদের ভাইদের রক্তকেও ভুলে গেল, যখন তাগুত হাসিনা সরকার তাদের হাতে সনদ ধরিয়ে দিল!!!! ইনশাআল্লাহ এ দেশের সাধারণ তাওহীদী জনতা হেফাজতকে ভালোভাবেই চিনে নিয়েছে! হেফাজত এর ভবিষ্যৎ কর্মসূচীগুলোতে তাদের কিছু অন্ধ মুরিদ ভক্ত হয়তো যোগদান করতে পারে; কিন্তু এ দেশের প্রকৃত তাওহীদী জনতা কখনোই তাদের ডাকে আর সাড়া দিবে না!
              আপনার এই বক্তব্যও যাচাই এর দরকার আছে। এদেশের তাওহীদি জনতা হেফাজত থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছে - চিন্তা করাটা বাস্তবসম্মত মনে হচ্ছে না।
              কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

              Comment


              • #22
                Originally posted by Taalibul ilm View Post
                ভাই, এটি আপনি কিভাবে জানলেন? কিভাবে বুঝলেন? যদিও আপনার পুরো কমেন্টের প্রথম অংশের সাথে একমত। কিন্তু এই ২টি অংশের ব্যাপারে চিন্তাভাবনার দরকার আছে।



                আপনার এই বক্তব্যও যাচাই এর দরকার আছে। এদেশের তাওহীদি জনতা হেফাজত থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছে - চিন্তা করাটা বাস্তবসম্মত মনে হচ্ছে না।

                # মুহতারাম ভাই! যারা শাতিমে রাসূলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে জন সমাবেশ করছিল, তাদের ব্যাপারে কি তখন আমাদের সম্মানিত শাইখের ভিন্ন তামান্না হতে পারে? শুধু শাইখ কেন আমরা যারা জিহাদের কথা বলি, তারা সবাই কি হেফাজতের ব্যাপারে এমন ভালো ধারণা করিনি যে, তাদের সরকার বিরোধী এ অবস্থান অব্যাহত থেকে জিহাদের দিকে মোড় নিক? কিন্তু কোথায় আজ হেফাজত? তারা কি শাতিম হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কথা বলেনি? আওয়ামীলীগ তাদের শত্রু নয়- এমন মনোভাব কি তারা প্রকাশ করেনি!

                # মুহতারাম ভাই! এটা সত্য, আমি এ দেশের সমস্ত তাওহীদী জনতা হেফাজতের ব্যাপারে বর্তমানে কেমন ধারণা পোষণ করেন, তা পরিমাপ করে দেখিনি। তবে আপন অবস্থানের আশপাশে পূর্বের হেফাজতপ্রিয় মানুষগুলোর বক্তব্য দ্বারা এ বিষয়টা বুঝেছি, আওয়ামী সরকারের প্রতি হেফাজতের নমনীয় আচরণে অনেকেই ক্ষুব্ধ! আর আমি কিন্তু প্রকৃত তাওহীদী জনতা অর্থাৎ গুরবাদেরকেই মুরাদ নিয়েছি; যাদের কতক হলেও হেফাজতের পূর্বের কার্যক্রমগুলোতে গিয়েছিলেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে, বর্তমান হেফাজতের কার্যক্রমগুলো থেকে সেসব ভাইয়েরা দূরেই থাকবেন; কারণ সে হেফাজত ছিল সরকার বিরোধী; আজকের হেফাজত সরকারের গুণকীর্তনকারী। মুহতারাম ভাই! এমন নয় যে, আমার সব কথা বা চিন্তা সঠিক হবে! ভুল হলে অনুগ্রহপূর্বক শুধরে দিবেন।

                Comment


                • #23
                  হে আল্লাহ তুমি এ দেশের আলেম সমাজকে সত্যকে গ্রহনের মন-মানসিকতা দান কর।

                  আমিন।

                  Comment


                  • #24
                    জাযাকাল্লাহু খাইর।
                    দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

                    Comment


                    • #25
                      জাযাকুমুল্লাহু ইয়া ইখওয়াতি আল কারিমাহ।

                      Comment


                      • #26
                        সিরিয়ান বিপ্লব এর মতো কি বিপ্লব এদেশে হচ্ছে ? যে আমরা সেটার সাথে এটার তুলনা করছি ...

                        Comment


                        • #27
                          Originally posted by আরাকানের পথে View Post
                          # মুহতারাম ভাই! যারা শাতিমে রাসূলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে জন সমাবেশ করছিল, তাদের ব্যাপারে কি তখন আমাদের সম্মানিত শাইখের ভিন্ন তামান্না হতে পারে? শুধু শাইখ কেন আমরা যারা জিহাদের কথা বলি, তারা সবাই কি হেফাজতের ...
                          ভাই, শায়খের বয়ান থেকে এই রকম কোন তামান্নার সন্ধান আমি পাই নি। জানি না, অন্যরা পেয়েছেন কিনা। ঐ বয়ানে বাংলাদেশে জিহাদ শুরু হয়ে যাক - এই রকম কোন টোন, আহবান ছিল বলে মনে পড়ে না। বরং তা ছিল, জনগণের সামনে তাওহীদের দাওয়াত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরার আহবান, গণতান্ত্রিক সিষ্টেমের অসারতা তুলে ধরার আহবান ইত্যাদি। তাই, আপনার এই ধারনা পক্ষে এখনো কোন প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে মনে হচ্ছে না।

                          # মুহতারাম ভাই! এটা সত্য, আমি এ দেশের সমস্ত তাওহীদী জনতা হেফাজতের ব্যাপারে বর্তমানে কেমন ধারণা পোষণ করেন, তা পরিমাপ করে দেখিনি। তবে আপন অবস্থানের আশপাশে পূর্বের হেফাজতপ্রিয় মানুষগুলোর বক্তব্য দ্বারা এ বিষয়টা বুঝেছি, আওয়ামী সরকারের প্রতি হেফাজতের নমনীয় আচরণে অনেকেই ক্ষুব্ধ! আর আমি কিন্তু প্রকৃত তাওহীদী জনতা অর্থাৎ গুরবাদেরকেই মুরাদ নিয়েছি; যাদের কতক হলেও হেফাজতের পূর্বের কার্যক্রমগুলোতে গিয়েছিলেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে, বর্তমান হেফাজতের কার্যক্রমগুলো থেকে সেসব ভাইয়েরা দূরেই থাকবেন; কারণ সে হেফাজত ছিল সরকার বিরোধী; আজকের হেফাজত সরকারের গুণকীর্তনকারী। মুহতারাম ভাই! এমন নয় যে, আমার সব কথা বা চিন্তা সঠিক হবে! ভুল হলে অনুগ্রহপূর্বক শুধরে দিবেন।
                          আসলে তাওহীদি জনতা বলতে এদেশের আপামর মুসলিম জনসাধারণকে সবাই বুঝায়। আর তাদের সবার কাছেই হেফাজত গ্রহনযোগ্যতা হারিয়েছে - এমন দাবী করাটা কষ্টকর। হ্যা, অনেকে হয়তো এখন হেফাজতের উপর নারাজ। তবে সনদ এর দাবী মনে হয় আরো আগে থেকেই ছিল, শাপলা চত্তরের ঘটনার আগে থেকে।

                          হেফাজত এক অর্থে এদেশের সাধারণ মুসলিমদের প্রতিনিধি বলা যায়। এটি তাওহীদ ও জিহাদের মানহাজে নাই - সেটি তো পরিষ্কার। কিন্তু সেটিকে যদি আমরা একেবারে ছুড়ে ফেলে দেই - তাহলে বাকী থাকবে কারা? কাদেরকে সাথে নিয়ে জিহাদ হবে? তাই সবরের সাথে তাদেরকে দাওয়াত ও ইসলাহের প্রচেষ্টা জারি রাখতে হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহু আ'লাম।
                          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                          Comment


                          • #28
                            ভাই, শায়খের বয়ান থেকে এই রকম কোন তামান্নার সন্ধান আমি পাই নি। জানি না, অন্যরা পেয়েছেন কিনা। ঐ বয়ানে বাংলাদেশে জিহাদ শুরু হয়ে যাক - এই রকম কোন টোন, আহবান ছিল বলে মনে পড়ে না। বরং তা ছিল, জনগণের সামনে তাওহীদের দাওয়াত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরার আহবান, গণতান্ত্রিক সিষ্টেমের অসারতা তুলে ধরার আহবান ইত্যাদি। তাই, আপনার এই ধারনা পক্ষে এখনো কোন প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে মনে হচ্ছে না।
                            মুহতারাম ভাই, "জনগণের সামনে তাওহীদের দাওয়াত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরার আহবান, গণতান্ত্রিক সিষ্টেমের অসারতা তুলে ধরার আহবান ইত্যাদি।......" আপনার উল্লিখিত এ কথাটুকুর দ্বারা কি এটা স্পষ্ট নয় যে, সে সময়ের হেফাজতের ব্যাপারে শায়খের ভালো কিছু তামান্না ছিল? যাদেরকে শায়খ জনগণের সামনে তাওহীদের দাওয়াত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরার আহ্বান করেছেন, গণতান্ত্রিক সিষ্টেমের অসারতা তুলে ধরার আহবান জানিয়েছেন; তাদের পরবর্তী আন্দোলনগুলো গণতান্ত্রিক সিস্টেমে মিছিল, মিটিং, লংমার্চ, মানববন্ধন ইত্যাদির মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকুক!- এটা কি শায়খের তামান্না হতে পারে? আর এমন যদি নাই হয়; তাহলে এ কথা ধারণা করা কি ভুল হবে?- হেফাজতের আলেমদের ব্যাপারে শায়খের ঐরকমই তামান্না ছিল; যা আমি পূর্বে উল্লেখ করেছিলাম! আর এখানে তামান্নার কথা বলা হচ্ছে; হুবহু উক্তি বা টোন এর কথা বলা হয়নি। একজন মুজাহিদ শায়খের তামান্নার ব্যাপারে আমার এমন ধারণা করা কি একেবারে...অবান্তর(আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন)!

                            আসলে তাওহীদি জনতা বলতে এদেশের আপামর মুসলিম জনসাধারণকে সবাই বুঝায়। আর তাদের সবার কাছেই হেফাজত গ্রহনযোগ্যতা হারিয়েছে - এমন দাবী করাটা কষ্টকর। হ্যা, অনেকে হয়তো এখন হেফাজতের উপর নারাজ। তবে সনদ এর দাবী মনে হয় আরো আগে থেকেই ছিল, শাপলা চত্তরের ঘটনার আগে থেকে।

                            হেফাজত এক অর্থে এদেশের সাধারণ মুসলিমদের প্রতিনিধি বলা যায়। এটি তাওহীদ ও জিহাদের মানহাজে নাই - সেটি তো পরিষ্কার। কিন্তু সেটিকে যদি আমরা একেবারে ছুড়ে ফেলে দেই - তাহলে বাকী থাকবে কারা? কাদেরকে সাথে নিয়ে জিহাদ হবে? তাই সবরের সাথে তাদেরকে দাওয়াত ও ইসলাহের প্রচেষ্টা জারি রাখতে হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহু আ'লাম।
                            জী মুহতারাম ভাই, ''তাওহীদি জনতা বলতে এদেশের আপামর মুসলিম জনসাধারণকে সবাইকে বুঝায়।'' তবে ভাই, হেফাজতের উমারাদের বর্তমান অবস্থা, চিন্তা-চেতনা, তাগুত সরকারের প্রতি নমনীয়তা দেখে বর্তমানে অন্তত এ কথা মেনে নেওয়া কষ্টকর যে, হেফাজত হচ্ছে এদেশের সাধারণ মুসলিমদের প্রতিনিধি!
                            # এটা সত্য সনদের দাবী শাপলার ঘটনার পূর্ব থেকেই ছিল; কিন্তু আমাদের একান্ত ব্যথা হচ্ছে- যে তাগুত সরকার হেফাজতের এত কর্মী-সমর্থকের রক্ত ঝরিয়েছে এবং তাদের ১৩ দফা দাবিও মেনে নেয়নি; সে সরকারের কাছে কীভাবে অন্তত হেফাজত আলেমগণ পূর্বের সেই সনদের দাবী উত্থাপন করতে পারে!?? তাও আবার নমনীয় হয়ে এমনকি সহাস্য বদনে!!! এটা কি হীন স্বার্থের জন্য আপন ভাইদের রক্তের সাথে গাদ্দারি নয়? যাদের বুলেটে ভাইয়েরা রক্ত ঝরাল, আর তাদের কাছেই উনারা স্বীকৃতি নিল!!!

                            #মুহতারাম ভাই, যেহেতু হেফাজত 'তাওহীদ ও জিহাদের মানহাজে নাই'...তাই তাদের দাওয়াত এবং ইসলাহের প্রয়োজন অবশ্যই আছে; তাদেরকে ছুঁড়ে ফেলা কিছুতেই ঠিক হবে না; কারণ আমরা অবশ্যই চাই- হেফাজত উমারাগণ সঠিক পথে থেকে কুরআনে বর্ণিত সমাধানের পথেই হাঁটুক! মেজাজ যেন এমন না হয়, আমরা দরস-তাদরীস নিয়েই থাকবো; যখনি দেখবো, সরকার বড় কোনো অন্যায় করে, তখন দু'চারটা মিছিল-মিটিং ডাকবো আর এক সিজন মাহফিলে কিছু জোরালো বক্তব্য দিবো। তারপর আওয়ামীলীগ কোনো মন্ত্রী-এমপি সাক্ষাতে আসলে সব ক্ষোভ ঝেড়ে ফেলে গলে যাবো!!! হ্যাঁ, এজন্যই হয়তো হেফাজত সহ গণতান্ত্রিক দলগুলোকে দাওয়াত ও ইসলাহের কথা বিবেচনা করে এ ভিডিওটি পাবলিশ করা হয়েছে। যাতে তারা তাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনগুলোর অসারতা বুঝে কুরআনে বর্ণিত সমাধানের পথে আসতে পারে; অবশ্য এ ভিডিওতে হেফাজত সহ কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি...আমভাবেই কথিত শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন করা হয়েছে, আরাকানের পরিস্থিতি কি স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে? আর ভাই, এটা ছিল আল-বালাগ ইস্যু-২ এর একটি আন্তর্জাতিক বিশ্লেষণ মাত্র। পরবর্তীতে তাওহীদ মিডিয়া কর্তৃক তা ভিডিও আকারে পরিবেশন করা হয়েছে। ভাই, আমরা তো আপনাদের একজন ছাত্র মাত্র, যদি আলোচনার কোনো বিষয় অপ্রাসঙ্গিক হয়, আমাদের ক্ষমার দৃষ্টিতে শুধরে দিবেন...মাআস সালাম!

                            Comment


                            • #29
                              ভিডিওটি থেকে আরো একবার শিক্ষা নেয়ার সময় আবার আসছে...

                              আল্লাহ সকলের সহায় হোন, আমীন...

                              Comment


                              • #30
                                jazakallah

                                Comment

                                Working...
                                X