Announcement

Collapse
No announcement yet.

রমজান উপলক্ষে আমরা কিভাবে প্রস্তুতি নিব

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    মাহে রামাজানের বিশটি স্পেশাল আমল - কুরআন ও হাদীস থেকে


    ১/ তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখবে চাঁদ দেখে ঈদ করবে। -বুখারী ও মুসলিম

    ২/ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি রমজান মাস পাবে, সে যেন রোযা রাখে। -সুরা বাক্কারা১৮৫

    ৩/ যে ব্যক্তি রমজান মাসে রাতে জেগে নামায আদায় করবে আল্লাহ তার পিছনের গুনাহ মাফ করে দিবেন। -বোখারী ও মুসলিম

    ৪/ মানুষ কল্যাণের মধ্যে থাকবে যে যাবত বিলম্ব না করে ইফতার করবে এবং শেষ সময়ে সাহরী খাবে। -বোখারী ও মুসলিম।

    ৬/ তিন ব্যক্তির দু’আ ফিরিয়ে দেওয়া হয়না।….রোযাদার ব্যক্তি-ইফতারের আগ পর্যন্ত।-তিরমিযি আহমদ ইবনে খুযাইমা ও ইবনে হিব্বান।

    ৭/ যে ব্যক্তি (রোযা রেখে) মিথ্যা কথা ও কাজ পরিত্যাগ করলো না, তার উপবাস থাকায় আল্লাহর কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। -আহমদ আবু দাউদ তিরমিযি।

    ৮/ কেউ তাকে (রোযাদারকে) গালি দিলে বা ঝগড়া করলে সে যেন বলে আমি রোযাদার।-বোখারী ও মুসলিম।

    ৯/ যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, তাকে রোযাদারের সম পরিমাণ ছওয়াব দেওয়া হবে। তবে রোযাদারের ছওয়াবে কোন কর্তন করা হবে না।-তিরমিযি

    ১০/ রমজানের প্রতি রাতে জিবরীল আল্লাহর রাসূলের সঙ্গে সাক্ষাত করতেন এবং তাকে কুরআনের দারস দিতেন।-আহমদ, বোখারী।

    ১১/ সকলের মধ্যে আল্লাহর রাসুল ছিলেন সবচেয়ে দানশীল আর তিনি রমজানে অধিক দানশীল হতেন যখন তার কাছে জিবরীল আগমন করতেন।-বোখারী ও মুসলিম।

    ১২/ আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রোযা রেখে মিসওয়াক করতে দেখেছি। তার সংখ্যা গুনে আমি শেষ করতে পারবো না। -বোখারী

    ১৩/ রমজান মাসে উমরা করা হজ্জের সমতুল্য।–বোখারী ও মুসলিম। কোন কোন বর্ণনায় এসেছে আমার সাথে হজ্জের সমতুল্য।

    ১৪/ আল্লাহর রাসুল (রমজানের) শেষ দশকে (ইবাদতে) যে পরিমাণ পরিশ্রম করতেন অন্য কোন সময় তা করতেন না। শেষ দশক এলে তিনি কমর বেঁধে নিতেন, রাত জাগতেন এবং পরিবারের লোকদের জাগিয়ে দিতেন।–মুসলিম

    ১৫/ আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত্যু পর্যন্ত রমজানের শেষ দশকে ই’তিকাফ করতেন। -বোখারী ও মুসলিম।

    ১৬/তোমরা রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাত সমূহে শবে কদর অন্বেষণ করো।–বোখারী।

    ১৭/ আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাকাতুল ফিতর ধার্য করেছেন রোযাদারের অনর্থকতা ও পাপাচার থেকে পবিত্র করার জন্য এবং মিসকিন ব্যক্তিদের খাদ্য হিসেবে। যে ব্যক্তি তা ঈদের নামাযের পূর্বে আদায় করবে তা গ্রহণযোগ্য এবং যে ব্যক্তি ঈদের নামাযের পরে আদায় করবে তা সাধারণ সাদকা বলে গণ্য হবে।– আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ।

    ১৮/ আর (এই মাসে) অনেক লোককে আল্লাহ তা’আলা জাহান্নাম হতে মুক্ত করেন। আর তা প্রতি রাতে।–সহীহ ইবনে খুযাইমাহ আহমদ ও ইবনে মাজাহ।
    অন্য হাদীসে এসেছে- আল্লাহর রাসুল বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজান পেল অথচ তার গুনাহ মাপ হয়নি, অত:পর জাহান্নামে প্রবেশ করলো…। ইবনে হিব্বান ইবনে খুজাইমাহ বাইহাকী ও সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব।

    ১৯/ রমজানের প্রথম রাতে একজন ঘোষক ঘোষণা দেয়, হে সৎ কর্মেচ্ছুক, অগ্রসর হও, হে মন্দ কর্মেচ্ছুক, বিরত থাক। -তিরমিযি ইবনে মাজাহ।

    ২০/ তোমাদের উপর রোযা ফরজ করা হয়েছে যেমন ফরজ করা হয়েছে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। -বাকারা ১৮৩
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #17
      জাঝাকাল্লাহ ভাই! মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #18
        মাসাআল্লাহ
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X