Announcement

Collapse
No announcement yet.

জুম ল্যান্ড, আরসা এবং বাংলাদেশঃ নতুন ভূরাজনৈতিক অবস্থার পূর্বাভাস

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জুম ল্যান্ড, আরসা এবং বাংলাদেশঃ নতুন ভূরাজনৈতিক অবস্থার পূর্বাভাস

    বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
    আসসালাতু আসসালামু ওলা রাসুলিল্লাহ আম্মাবাদঃ
    আরাকান ও রোহিংগা মুসলিমদের উপর নির্যাতনের ব্যাপারে নতুন কিছুই বলার নেই।

    আজ মুলত দৃষ্টিপাত করতে চাচ্ছি কেন আরসাকে রক্ষা করা জরুরী।
    আমরা সবাই পত্রিকা মারফত জেনেছি মায়ানমারের যুদ্ধ হেলিকপ্টার গত কয়েক দিনে প্রায় ২০ বারের অধিক বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করেছে। যা সুস্পষ্ট যুদ্ধ বার্তা/ যুদ্ধের উসকানী। কিন্তু কেন বিডি গভঃ শুধু প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করলো না??
    কারন হল অল রেডি বিডি গভঃ মায়ানমারের কাছে ধরা। সেটি হল পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে। এটা অনেক আগে থেকে শোনা যায় যে মায়ানমার এই চাকমাদের সাহায্য করে। এখন যদি এই বার্মিজ বাহিনী পুরা আরাকান দখল করে নেয় এবং সেখানে এই শান্তি বাহিনীর সোলজারদের ট্রেনিং প্লাস লজিস্টিক সাপোর্টের ব্যবস্থা করে তবে তা হবে বাংলাদেশ সরকারের জন্য এক বিশাল মাথা ব্যাথার কারন। আর পাহাড়ে শান্তিবাহিনী অবশ্যই একটি ভয়ংকর শক্তি। এখন কথা আসতে পারে বার্মা কি সরাসরি বাংলাদেশে তারা বাহিনী নিয়ে আক্রমন করবে? উত্তর হচ্ছে না। কারন এই রকম কোন ভ্যালিড রিজন তাদের (বার্মিজদের) হাতে নেই। তবে তারা ইচ্ছা করলেই আরাকানে শান্তি বাহিনীর জন্য নিরাপদ ঘাটি করে দিতে পারবে এবং এদের মাধ্যমে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে তাদের (পাহাড়িদের) যে স্বপ্ন জুম ল্যান্ড তা গঠনে সাহায্য করতে পারবে।
    এখন কথা হল কেন বার্মিজরা শান্তিবাহিনীকে সাহায্য করবে? কারন হতে পারে তারা তাদের সিমান্তে এমন একটি কথিত রাষ্ট্র চায় যা তাদের করদ রাজ্য হবে এবং সকল অন্যায় কাজের আতুড় ঘর হবে। বর্তমানে বার্মিজ জেনারেলদের যে ইয়াবা কারখানার ইয়াবা এই দেশে ঢুকছে তা আরো প্রসারিত এবং সহজ হয়ে যাবে। আর যদি বার্মা বাহিনী শান্তি বাহিনীর জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের হাতে তুলে দিতে না পারে, তবেও তাদের লস নেই। কারন তারা এই একটি ইস্যু দিয়ে যখন তখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে নৈরাজ্য তৈরি করতে পারবে, এই নতজানু মুরতাদ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করে যে কোন দাবী আদায় করে নিতে পারবে। আর যদি বিডি গভ মনে করে এই রকম অবস্থায় ইন্ডিয়া/ চীন তার পাশে থাকবে তবে এটা ভুল। কারন সাউথ এশিয়ান মনিটরে একটি প্রতিবেদনে এক প্রাক্তন প্রভাবশালী কূটনৈতিক বলেই দিয়েছে “ইন্ডিয়ার পলিসি মায়ানমার ও বিডি এর জন্য আলাদা। বিডি এর বুঝা উচিত রোহিংগা ইস্যুতে ইন্ডিয়া এর চেয়ে ( বার্মিজদের প্রতি মৌখিক অসমর্থনের) বেশি কিছু করতে পারবে না” । অর্থাৎ রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে যাই হোক ইন্ডিয়া এই ব্যাপারে বিডি এর পক্ষে নেই।

    আর চীনের স্বার্থ বিডি এর চেয়ে মায়ানমারের সাথে বেশি। কারন আম্রিকা যে সাউথ এশিয়ান পলিসি নিয়েছে তাতে সে বাংলাদেশকে ইন্ডিয়ার হাতে তুলে দিয়েছে। আর ইন্ডিয়া-মার্কিন জোটকে কৌশলগতভাবে চাপে রাখার জন্য চীনের প্রয়োজন পাকিস্তান ও মায়ানমারকে কাছে রাখা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মায়ানমার আরমি যদি শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে প্রক্সি ওয়ার করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের করদ রাজ্য করে নেয়। তবে বাংলাদেশের মানুষদেরকে আরো কয়েক কোটি উদ্ধাস্তু সামাল দিতে হবে ( রোহিঙ্গা+ চট্টগ্রামের) মানুষদের। আর বাংলাদেশের মানচিত্র ফুড়ে বের হবে আরেকটি দেশ যার নাম হবে জুম ল্যান্ড।

    যারা জুম ল্যান্ড সম্পর্কে আরো জানতে আগ্রহী তারা উইকিপিডিয়া থেকে জেনে নিন ইংশা আল্লাহ্*।
    ইতিমধ্যেই পার্বত্য অঞ্চলের চাকমারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন জোরদার করছে বলে শুনা যাচ্ছে, এবং ফেসবুকে কিছু আসল আইডি দিয়ে এর নিউজ প্রকাশ করা হয়েছে। এবং আরাকানি মুসলিমদের এই করুন অবস্থা চাকমাদের আনন্দের কারণ হচ্ছে।
    আমরা হয়তো ভাবতে পারি যে বিশ্ব সম্প্রদায় কখনোই এটা সাপোর্ট করবে না। কিন্তু উত্তর হল না। যেহেতু বাংলাদেশ একটি মুসলিম মেজরিটি কান্ট্রি তাই বিশ্ব সম্প্রদায় জুম ল্যান্ডের দাবী মেনে নিবে যেমন করে সুদানের বুক ফেড়ে খ্রিষ্টানদের দেশ দক্ষিন সুদানের উতপত্তি তারা মেনে নিয়েছে।

    এই অবস্থায় বাংলাদেশের করনীয় কি? এটার সমাধান খুবই সহজ। তা হল আরসাকে নিঃশর্ত সাহায্য করা/ কমপক্ষে এইটুকু শর্তে সাহায্য করা যে তাদের দ্বারা বিডি এর যেন কোন ক্ষতি না হয়। তাহলে ঠিক আমাদের লাভ সেটাই হবে যেটা মায়ানমার শান্তিবাহিনী দ্বারা করতে চেয়েছিল।আরাকানিরাও তাদের স্বাধীন রাজ্য পাবে আর বাংলাদেশও পাবে নিশ্চিত শান্ত এক পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং এক অকৃত্রিম বন্ধু আরাকান রাষ্ট্র।

    আমরা জানি আমাদের ফোরামের প্রায় প্রতিটা পোস্টই জিহাদোলজি থেকে শুরু করে সকল কুফফার এনালাইসিস এজেন্সি বিশ্লেষণ করে প্লাস বাংলাদেশের মুরতাদ গোয়েন্দারাও এনালাইসিস করে। তো সেই মুরতাদদের বলছি এতক্ষণ যে কথা গুলো তোমরা পড়লা তা বিডি তাগুত গভঃ এর নীতি নির্ধারকদের কাছে পৌছে দেও।
    "যেন তারা আরাকানিদের মানবিক কারনে সাহায্য না করলেও অন্তত নিজের পিঠ বাচানোর জন্য হলেও আরাকানি মুক্তি যোদ্ধাদের সাহায্য করুক।
    নয়তো আমিও আল শাবাবের ভাইদের ভাষায় বলবো যা আজ আরাকানিদের উপর আপতিত হয়েছে তা আগামি কাল আমাদের সবার উপর আপতিত হতে পারে।
    আর হ্যা যদি চট্টগ্রাম অশান্ত হয়ে যায় তবে কিন্তু আমাদের জংগিদেরই লাভ হবে ইংশা আল্লাহ্*
    তাই তোমাদের ভালোর জন্যই, আরসাকা সাহায্য কর। নয়তো সেই দিন বেশি দূরে নয় যেদিন জুম ল্যান্ড প্রতিষ্টীত হয়ে পড়বে, আর আমরা চলে যাবো এই নীতিতে, শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু। "
    "হক হকের জায়গায়
    সম্মান সম্মানের জায়গায়
    আমরা বেছে নিয়েছি আল্লাহর দলকেই"

  • #2
    আখিঁ জাযাকাল্লাহ ।কি বলব আর ? কষ্ঠে বুকটা ফেটে যাচ্ছে । ত্বাগুতের বাহিনী চুরি করা ছাড়া আর কি করতে পারে । এক bgb এর অফিসারকে মগে ধরে নিয়ে ইচ্ছা মর ধুলাই করার পরঅও ত্বাগুত বাহিনীর মান ইজ্জত যায়নি !!
    তাদের আশা বাদদিন ,আমাদেরকেই করতে হবে। জুম্ল্যান্ডের স্বপ্নকে ধংস কর*্যে হবে , আরসা প্রতিষ্টিত কর*তে হবে। আজকের জুমল্যান্ডের জন্য ত্বাগুত গভ ই দায়ী ।তারা সাথে চুক্তি করে ! সাংবাদিক যেতে দেয় ! আবার বলে য়ারা নাকি উপজাতী ! এই পলিসি গুলোই জুমল্যান্ড স্বপ্ন দেখতে সাহায্য করেছে । হাসিনা তঅ পারলে তাদের স্বাধিনতা সেচ্ছায় দিয়ে দেয়! বিডি আরমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমায় আর চাকমারা জুমল্যান্ড কায়েমে ব্যস্ত । জুম্ল্যান্ড ধংস করতে চাইলে আরসাকে হেল্প কঅরো ।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      যুদ্ধ শুরু হলে জংগিদের জন্য ভালই।
      জাজাকাল্লাহ
      আনসার কে ভালবাসা ঈমানের অংশ ।

      Comment


      • #4
        কষ্ট অসহনিয় ঠিকই কিন্তু এটাই আল্লাহ তায়ালার নিয়ম মরনসম প্রসববেদনার পরেই ফুটফুটে বাচ্চার চাঁদমুখ।
        إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ آوَوْا وَنَصَرُوا أُولَئِكَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ
        وَالَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ آوَوْا وَنَصَرُوا أُولَئِكَ هُمُ الْمُؤْمِنُونَ حَقًّا لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَرِزْقٌ كَرِيمٌ
        الَّذِينَ آمَنُوا مِنْ بَعْدُ وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا مَعَكُمْ فَأُولَئِكَ مِنْكُمْ
        الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ
        فَالَّذِينَ هَاجَرُوا وَأُخْرِجُوا مِنْ دِيَارِهِمْ وَأُوذُوا فِي سَبِيلِي وَقَاتَلُوا وَقُتِلُوا لَأُكَفِّرَنَّ عَنْهُمْ سَيِّئَاتِهِمْ وَلَأُدْخِلَنَّهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ ثَوَابًا مِنْ عِنْدِ اللَّهِ وَاللَّهُ عِنْدَهُ حُسْنُ الثَّوَابِ
        ঈমানের পর হিজরত অতঃপর জিহাদ , সব আয়াতের মধ্যে একই ক্রমধারা স্পষ্ট পরিলক্ষিত , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সীরতের বাস্তবতা ও এটিই।
        শুধু ঈমানের কারনে রুহিঙ্গাদের এই অবস্থা , এটা সুবিদিত , এখন হিজরত হচ্ছে , এই আঁতুড় ঘর থেকে ইনশাআল্লাহ জিহাদ দাঁড়াবেই , আল্লাহর কৌশল কেহ রুখতে পারবেনা , এখন গাজওয়াতুল হিন্দ প্রেমিদের জন্য পথ খোলা আর দাবিদারদের ও পরীক্ষার পালা।

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ, অত্যন্ত তত্যবহল পোষ্ট। সুম্মা জাযাকাল্লাহ এই লেখাগুলো যদি সোসাল মিডিয়া বিলিকরা যেত খুবই উপকার হত।

          Comment


          • #6
            কষ্ট অসহনিয় ঠিকই কিন্তু এটাই আল্লাহ তায়ালার নিয়ম মরনসম প্রসববেদনার পরেই ফুটফুটে বাচ্চার চাঁদমুখ।
            إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ آوَوْا وَنَصَرُوا أُولَئِكَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ
            وَالَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ آوَوْا وَنَصَرُوا أُولَئِكَ هُمُ الْمُؤْمِنُونَ حَقًّا لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَرِزْقٌ كَرِيمٌ
            الَّذِينَ آمَنُوا مِنْ بَعْدُ وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا مَعَكُمْ فَأُولَئِكَ مِنْكُمْ
            الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ
            فَالَّذِينَ هَاجَرُوا وَأُخْرِجُوا مِنْ دِيَارِهِمْ وَأُوذُوا فِي سَبِيلِي وَقَاتَلُوا وَقُتِلُوا لَأُكَفِّرَنَّ عَنْهُمْ سَيِّئَاتِهِمْ وَلَأُدْخِلَنَّهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ ثَوَابًا مِنْ عِنْدِ اللَّهِ وَاللَّهُ عِنْدَهُ حُسْنُ الثَّوَابِ
            ঈমানের পর হিজরত অতঃপর জিহাদ , সব আয়াতের মধ্যে একই ক্রমধারা স্পষ্ট পরিলক্ষিত , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সীরতের বাস্তবতা ও এটিই।
            শুধু ঈমানের কারনে রুহিঙ্গাদের এই অবস্থা , এটা সুবিদিত , এখন হিজরত হচ্ছে , এই আঁতুড় ঘর থেকে ইনশাআল্লাহ জিহাদ দাঁড়াবেই , আল্লাহর কৌশল কেহ রুখতে পারবেনা , এখন গাজওয়াতুল হিন্দ প্রেমিদের জন্য পথ খোলা আর দাবিদারদের ও পরীক্ষার পালা।

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তায়ালা আরাকানে সঠিক ধারার জিহাদ চালু করে সাধীন করা তাওফিক দিন।
              আরসার কার্যক্রম সফলতার চেয়ে ব্যর্থতাই বেশি মনে হচ্ছে।

              প্রথমে হামলা করে (মৌচাকে ডিল মেরে ) রোহিঙ্গাদের উপর অমানিবিক নির্যাতন চাপিয়ে দেওয়া হল ।

              ১। এখন অবিজ্ঞ লোক মাত্রই প্রশ্ন করবে যে, কেন উনারা পূর্ন শক্তি সামর্থ অর্জনের আগেই আবেগে হামলা করে বসল ?! একবার হামলার পর আর কোন হামলার খবর দেখা যাচ্ছে না এতা তারই প্রমান বহন করে।

              ২। নারী শিশু হত্যা,মা বোনদের ধর্ষনের দিকে ঠেলে দেওয়া হল এর মাধ্যমে, যেখানে এসব থেকে রক্ষা করা আমাদের দায়ীত্ব ছিল।
              ৩। পূর্ন শক্তি অর্জনের আগে এই ধরনের হামলা মুসলিমদের দুর্দশার কারন হয়ে দাঁড়ালো।
              ৪। তালেবান আর আল কায়েদার সাথে সম্পর্ক নেই বলে আরসার ঘোষণা থেকে সন্দেহ তৌরী হয় যে, তারা কিন তাহলে পাকিস্তানি গোয়েন্দাদের দারা ভিভ্রান্ত কোন জিহাদি দল কিনা ! আল্লাহই ভালো জানেন। কারন পাকিস্থানের সাথে যোগাযোগ করে কাজ করে এই দলের আমির এমটাই জানা গেছে।

              তাই আমার পর্যালোচনা হচ্ছেঃ
              হয়তো আরসা অনবিজ্ঞ আবেগী একটা দল যারা বাস্তবে কিভাবে আরাকান সাধীন করতে হবে তা বুঝে না
              নয়তো তারা পাকিস্তানি গোয়েন্দাদের দারা ভিভ্রান্ত / পরিচালিত কোন গোষ্ঠী । আল্লাহই ভালো জানেন। আরাকান কে জুম ল্যান্ড বানানোর জন্য এই রকম একটা নাটোক সাজিয়ে আরাকান কে মুক্ত করে সেখানে তাদের সার্থসিদ্দি করা হবে।
              কারন পাকিস্তান চীনের য়ান্তরিক বন্দু। পাকিস্তনাএর নিরবতা তারই ইঙ্গিত বহন করে। আল্লাহই ভালো জানেন।
              Last edited by Ahmad Faruq M; 09-24-2017, 06:33 AM.

              Comment


              • #8
                জাযাকাল্লা । জি আখিঁ তাদের কি কি ভুল হয়েছে এবিষয়গুলো ফোরামে পোস্ট করবেন প্লিজ।
                আক্রমন করার আগে পথঘাট বেধে করতে হয় । অস্ত্রের যোগান , নিরাপদে আশ্রয় নেওয়া । লোকবল সংগ্রহ । নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিষের যোগান ।
                # আক্রমন করার কারণে হত্যা আরো বেড়ে গেছে !!! আক্রমন করার আগেও তো তাদের হত্যা করেছে ।
                আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                Comment

                Working...
                X